![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রোতস্বিনীর বয়ে চলা ঢেউয়ের মত হতে চাই; সৃষ্টিশীল স্রষ্টাদের মাঝে থাকতে ভাল লাগে। ভালবাসি মাকে, বাবাকে, আমার আদুরে বোনকে আর পাশে রাখি বই বন্ধুকে। হতে চাই অনেক কিছু,হতে পারি অল্পকিছু। চেষ্টাটাই বা কম কিসে !!! আমি ইহার মত, তাহার মত, তাহাদের মত নই। আমি আমার মত। আমার মাঝে ইহাকে/উহাকে/তাহাকে খুঁজে লাভ নাই। আমি স্বাধীনচেতা। নিজের কোন বিষয়ে অন্যের হস্তক্ষেপ পছন্দ করিনা। বন্ধুদেরকে ভালবাসি। ভালবাসি আড্ডা দিতে। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভাবতে ভাল লাগে। যুক্তি দিয়ে তর্ক করা পছন্দ করি। আমিই সেই নিলুপাগলা :D
মাথা ব্যাথার জন্য মাথা কেটে ফেলা এর আগেও বহুবার হয়েছে। যেমন প্রধানমন্ত্রীর একটি ছবি যেন শেয়ার হতে না পারে তার জন্য ফেসবুক বন্ধ করে দেয়া, মহানবীর ভিডিও যেন কেউ দেখতে না পারে তাই ইউটিউব বন্ধ করে দেয়া, বাচ্চারা যেন হিন্দি না শিখতে পারে এর জন্য ডোরেমন প্রচারিত হয় এমন দুটি চ্যানেল বন্ধ করে দেয়া এমন শত উদাহরন।
এসব শুধুই যে মূর্খতা তাই শুধু নয়; বিপদজনকও বটে ।
যা বলতে চাই সেটা বুঝাতে একটা ঘটনা বলা দরকার।
আমাদের ঢাকা-বরিশাল রুটে তেমন কোন ভালো বাস নেই; চিটাগাং-সিলেট রুটে যে সব বাস চলাচলের অযোগ্য হয়ে যায় সেসব বাস বরিশাল রুটে নামানো হয়।
মাঝে কিছু ভলভো এসি বাস ওই রুটে নামানো হল। অন্যদের ব্যাবসা তখন গেল কমে।
বলুন তো অন্য বাস কোম্পানির তখন কি করা উচিৎ ছিল তাদের ব্যাবসা টিকিয়ে রাখতে???
তাদের উচিৎ ছিল ভালো কিছু এসি বাস নামানো।
২ ভাবে বড় হওয়া যায়; ১ নিজে ভালো করে অথবা ২ অন্যকে ভালো করতে না দিয়ে।
তারা ২ নাম্বার পন্থা অবলম্বন করলো। সামনে পেছনে ভলভো দেখলেই গুতা মাড়া শুরু করলো।
জানেন তো যে ভলভো বাসের একটা ইনডিকেটর লাইট নষ্ট হলেও ১০ হাজার টাকা লাগে নতুন একটা লাগাতে; তাই প্রতি যাত্রায় এতো এতো ক্ষতিপূরণ দিতে না পেড়ে এসি বাস সার্ভিসটাই দিতে হল বন্ধ করে।
আমরা বাঙ্গালীরা সবসময় ২ নাম্বার পথে বড় হতে চাই। নিজেরা ভালো করলেই যে অন্যদের দমন করা যায় আমরা সেটা ভুলে যাই।
স্টার জলসা বা জি বাংলা আমাদের বাংলার মানুষ কেন দেখে???
এর উত্তর জানতে বাংলাদেশী যে কোন একটা চ্যানেল ঘণ্টাখানেক দেখলেই বুঝে যাবেন কেন কেউ বাংলাদেশী চ্যানেল দ্যাখেনা।
আমার আম্মু স্টার জলসা বা জি বাংলার নিয়মিত দর্শক। একবার আমাকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন বাংলাদেশী কোন চ্যানেলের একটা প্রোগ্রাম পুরোটা দেখতে। বিশ্বাস করুন ৪৫ মিনিটে সেই অনুষ্ঠান শুরু করতে পারেনি পর্যন্ত শেষ করা তো দুরের কথা; যেখানে ১ ঘণ্টায় অনায়াসে স্টার জলসা বা জি বাংলার ২ টি নাটকের ২ পর্ব দেখে শেষ করে ফেলা যায়।
অনেক আগে যখন কেবল বিটিভি ছিল তখনকার নাটকের উদাহরন দেয়া বোকামি হবে তাই একান্নবর্তী, বন্ধন, স্পর্শের বাইরে, এক জনমে কিংবা রোড নম্বর ৬ বাড়ি নম্বর ৯ নাটক গুলোর উদাহরন ধরুন। তখন কিন্তু অন্য ভারতীয় চ্যানেল গুলো ছিল; কিন্তু আমরা তবুও এসব নাটক দেখার জন্য অপেক্ষা করতাম। কারন কি ??? কারন হল নাটক গুলোর কোয়ালিটি। এখনকার ঈদের নাটক দেখলেই বমি পায় সেখানে বাকি মাস গুলোয় কি দেখবো চিন্তা করুন।
সরকারের আসলে যেটা উচিৎ সেটা হল অন্তত কিছু চ্যানেলকে অনুদান দিয়ে বিজ্ঞাপনের চাপ কমানো। ভালো ভালো সিরিয়াল নাটক বানানোর জন্য অনুদান দেয়া। ভালো নির্মাতা আর ভালো গল্পের কিন্তু আমাদের অভাব নেই; অভাব আছে পৃষ্টপোষকতার।
আমাদের মা বোনেরা কিংবা আমরাও কিন্তু সেধে ভারতীয় চ্যানেল দেখিনা; আমাদের বাধ্য করা হয়। যতদিন বিকল্প বিনোদনের ব্যাবস্থা সরকার না করতে পারবে ততদিন ভারতীয় চ্যানেল বন্ধ করার কোন জুক্তিকতা আছে কি???
স্টার জলসা আর জি বাংলা বন্ধ করে দিলে আমাদের মা রা দেখবে কি ???
ত্বক ফর্সা করা স্নো ক্রিম আর সাবান শ্যাম্পুর অ্যাড???
বিশ্বাস করুন; অনুষ্ঠানের নামে বিজ্ঞাপন দেখানো আর অন্তত সপ্তাহে ৫ দিন প্রচারিত হয় এমন কোয়ালিটি সম্পন্ন ২ টি সিরিয়াল ই পারে আমাদের মা দের আবার বাংলা চ্যানেল দেখতে উৎসাহিত করতে।
যতদিন সেটা সম্ভব না হয় ততদিন স্টার জলসা আর জি বাংলা সহ যে কোন ইস্যুতে যে কোন চ্যানেল বন্ধ করে দেয়ার আমি ঘোড় বিরোধিতা করছি।
#SaveStarJolshaSaveZBangla
ফেসবুক পোস্ট লিঙ্কঃ Click This Link
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০২
এম এস নিলয় বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৮
অদ্বিত বলেছেন: ৯৫% একমত। তবে ১০০% নয়।
৫% ভিন্নমত হওয়ার কারণ -
হতে পারে ভারতীয় বাংলা চ্যানেল মহিলারা বেশী দেখে, কিন্তু এমনিতে হিন্দী চ্যানেলগুলো নারী পুরুষ নির্বশেষে সবাই দেখে বলে আমি মনে করি। কারণ, আমি নিজে দেখি তো তাই। আর নারী নই, পুরুষ।
ভারতীয় বাংলা চ্যানেলও যে শুধুই মহিলারা দেখে তা নয়, ঐটাও অনেক পুরুষ দেখে থাকে। আমার মা দেখেনা ভারতীয় বাংলা চ্যানেল, আমার বাবা দেখে। তো ? কে বলছে পুরুষরা দেখে না ?
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৩
এম এস নিলয় বলেছেন: আমি কোন সিরিয়াল দেখি না। আমি দেখি নেট জিও ডিসকভারি নিয়মিত; বাংলায়। লাইফ ওকে নামের চ্যানেলে সত্য ঘটনা অবলম্বনে ক্রাইম নাটক দেয় যা ১ পর্বে শেষ হয়; সেগুলা দেখি মাঝে মধ্যে। কালার চ্যানেলে একই ধরনের একটা নাটক হয় সেটাও দেখি মাঝে মাঝে। সনিতে আগে নিয়মিত সিআইডি দেখতাম এখন আর দেখিনা; সনিতে এখন দেখলে ক্রাইম পেট্রোল আর আদালত দেখি।
আমি নিয়মিত টিভি দেখিনা; তবে দেখলে এগুলাই দেখি।
৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৯
মামুন ইসলাম বলেছেন: তবে যে যাই বলেন বন্ধ হয়ে যাবে আমদের প্রানের ভারতীয় চ্যনেল গুল ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৫
এম এস নিলয় বলেছেন: ভারতীয় বলে কোন আলগা পিরিত বা আলগা ঘৃণা নাই; আমি নিজে ব্যান্ডের গান বলতে পাকিস্থানি ব্যান্ডের গান শুনে বড় হইসি। ভালো জিনিসে মানুষ দেশ দেখে না বরং কোয়ালিটি দেখে আকৃষ্ট হয়। বাংলাদেশে যদি ভালো মানের নাটক সিনেমা তৈরি হয় তবে সেটা কি ভারতে রপ্তানি হবে না বলে মনে করেন ??? বস্তা পচা দেখেই বাংলাদেশীরাই খায়না আর তো রপ্তানি।
৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫৮
রাজিব বলেছেন: আমি যতটুকু জানি ভারতে বাংলাদেশী চ্যানেল সরকারিভাবে নিষিদ্ধ নয় কিন্তু ঐখানকার কেবল কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের চ্যানেল চালাতে প্রতিবছর একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দাবী করে। আমাদের চ্যানলেগুল দিলে তারা চালাবে নাহলে নয়। আর আমাদের দেশে উল্টো। আমাদের দেশে প্রতিবছর আমাদের কোম্পানিগুলোকে টাকা দিতে হয় ভারতীয় চ্যানেলগুলোকে।
সরকার যদি একটা নিয়ম করে যে বাংলাদেশ থেকে একটা ডলারও যাবে না ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাদেশে দেখার জন্য তাহলেই যথেষ্ট। কিন্তু তখন ঘরে ঘরে আন্দোলন উঠবে যে সরকার ব্যাক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে। আসল কথা হল আমাদের ভারতীয় চ্যানেলের প্রতি আসক্তি দূর করতে হবে এবং এটা আমাদের প্রত্যেকের পরিবার থেকেই হতে হবে। রাত ৮ টা ৯ টার দিকে বের হলে প্রতিটি বাড়ির ড্রইংরুম থেকেই ভারতীয় হিন্দি এবং বাংলা চ্যানেলের শব্দ কানে আসে।
৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৫
কানা দাজ্জাল বলেছেন: ভাই এইদেশে এখন কুত্তার বাচ্চা আর শুয়োরের বাচ্চারা টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স পায় আর কুত্তা আর শুয়োরের মত টিভি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দাতা কর্তৃক সারা বছরকেই ফাগুন মাস মনে করে অর্থের বিনিময়ে সামনের আর পেছনের সতীত্ব বিলি করেন। তাদের এই দ্বারদ্বয় এখন এতটাই উন্মুক্ত যে তাদের ক্ষুধা মেটাতে এখন ফরেন ষ্টাইলে ফ্যাটিশের মাধ্যমে তৃপ্তি খুজে বেড়াচ্ছেন।
আর এই নষ্ট বেহায়া বহু জাতির বহু চোদায় চুদিত বাংগালরা কুত্তার আর শুয়োরের লীলাখেলাও চোখ বড় বড় করে দেখে। সেই খেলা দেশী কুত্তার আর শুয়োরের হোক আর ভারতীয় র্যান্ডির-ই হোক।
৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১১
অদ্বিত বলেছেন: স্টার জলসা আর জি বাংলা বন্ধ করে দিলে আমাদের মা রা দেখবে কি ??? এভাবে বলা উচিত হয় নাই। বলা দরকার ছিল - স্টার জলসা আর জি বাংলা বন্ধ করে দিলে আমাদের বাবা মা ভাই বোন স্ত্রী স্বামী পুত্র কণ্যা দেখবে কি ??? এবং আমরাই বা দেখব কি ??? এখন তো আর আগেরদিনের বিটিভিতে দেখানো নাটকগুলোর মত ভাল মানের নাটক তৈরী হয় না। আসাদুজ্জামান নূর, তৌকির আহমেদ, বিপাশা হায়াত, আবুল হায়াত এসকল গুণী অভিনেতাদের তো আর দেখাই পাওয়া যায় না। জাহিদ হাসান আগেরকালের গুণী অভিনেতাদের মধ্যে একজন হলেও বর্তমানকালের মানহীন কাহিনীর মানহীন নাটকে অভিনয় করার দরুণ সে থাকলেও নাটক দেখা যায় না। আর মোশরফ করিম, তিশা এদের মত অভিনয়জ্ঞানহীন অভিনেতা অভিনেত্রী থাকলে তো কথাই নাই। that's why, এখন যদ্দিন না পর্যন্ত ভাল মানের নাট্যকার, পরিচালক, সুন্দর কাহিনী এবং ভাল অভিনেতা অভিনেত্রীর আগমন না ঘটছে তদ্দিন পর্যন্ত ভাল বাংলাদেশী বাংলা নাটক আশা করা যায় না; আর ভাল বাংলাদেশী নাটক আশা করা না গেলে এর দর্শক বাংলাদেশের মানুষ হবে - সেটাই বা কিভাবে আশা করা যায় ? আর ভারতীয় বাংলা নাটকের কথা জানিনা কিন্তু হিন্দী সিরিয়ালগুলো ( কিছু কিছু, সবগুলো নয় ) এখনকার বাংলাদেশী নাটকের চেয়ে হাজার গুণে ভাল এবং আগেরদিনে যেসব ভাল ভাল বাংলা নাটক হত সেগুলোর সমতুল্য ( আমি আবারো বলছি সব হিন্দী সিরিয়াল না, হাতে গোনা যে দুই তিনটা আমি দেখি যেমন- মহাভারত )। এ কথায় মনক্ষুণ্ন হলে বা রেগে গেলে বা আমার সমন্ধে কোন প্রকার নেতিবাচক ধারণা করলে আমার কিছু করার নাই। যা আমার কাছে মনে হয়েছে আমি তাই বলছি। আপনার কাছে অন্যরকম মনে হতেই পারে। যাকগে, আমিও ভাল মানের বাংলা নাটক বিনির্মানের মাধ্যমে বিদেশী চ্যানেল হতে দেশের দর্শক দেশী চ্যানলে ফিরিয়ে আনার মতে বিশ্বাসী এবং আগ্রহী। বিদেশী চ্যানেল বন্ধ করে দেয়াতে নয়। মাথা ব্যাথার জন্য মাথা কাটার কোন যৌক্তিকতা নাই।
৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
মোঃ রেজাউল ইসলাম বলেছেন: আমার মা ও এই দুটো চ্যানেলের মহা ভক্ত। তবে, এটা কোন ব্যাক্তিগত ব্যাপার না।
এই সব চ্যানেল বন্ধ হলে আমার মা কি দেখবে, এটা একটা অদ্ভুত প্রশ্ন।
আমার নিজের বাসার অভিজ্ঞতা বলি। ডিশ কানেকশন নেয়ার পর আমি বুদ্ধি করে ভারতীয় বাংলা চ্যানেল এবং হিন্দি সিরিয়াল দেখায় এমন চ্যানেলগুলো (যেমন-Star Plus) skip করে রাখি। এবং ছোট বোনকেও সতর্ক করি auto search না দেয়ার জন্য।
আরও একটা কাজ করি। বাংলাদেশই চ্যানেলগুলোকে প্রথম থেকে সাজিয়ে রাখি। আমার এখনও মনে আছে-
১।ATN Bangla
2. Channel-i
3. Ntv
4. Rtv ইত্যাদি।
বছর খানিক পর খেয়াল করলাম, আমার বাসার সবাই বাংলা চ্যানেল দেখে অভ্যস্ত হয়ে গেছে।
তারা জানে, চ্যানেল আই এর ওই নাটকটা কয়টার সময় হয়। Ntv তে Closeup-1 এ কে বাদ পরল। ATN Bangla-তে কখন কখন ইসলামী অনুষ্ঠান দেয়। কোন টিভির খবর ভাল। কে বেশি এড দেয়। সব তাদের জানা।
আরও খেয়াল করলাম, তারা এই সব দেশী নাটক বা সিরিয়াল দেখতে না পারলে কখন সেই অনুষ্ঠান repeat করে সেটাও জানে। তাও না দেখতে পেলে কি কাহিনী হল, তা অন্যকে জিজ্ঞাসা করে।
অর্থাৎ, তাদের addiction টা দেশের চ্যানেলের উপরই হল।
এর পরের ঘটনা, আমাকে জীবনের তাগিদেই ঢাকা মুখী হতে হল। এবং বাসার সবাই এইসব ভারতীয় হিন্দি বাংলা চ্যানেল পেয়ে গেল। আর কয়েক বছরের মধ্যেই এসব ভারতীয় সিরিয়ালের ভক্ত হয়ে পরল। নেশায় পেয়ে বসল।
----------------------------------------------
এ ঘটনা থেকে আমরা কি বুঝলাম ? আপনি আপনার পরিবারের মনন যেভাবে গড়ে নেবেন সেভাবেই তারা গড়বে। অনুষ্ঠানের মান কোন মৌলিক বিষয় না।
তা ছাড়া, ভারতীয় কিছু চ্যানেল নিষিদ্ধ করার খুব যুক্তিসংগত অর্থনৈতিক কারণও রয়েছে। আমার দেশের বানিজ্যিক স্বার্থ রক্ষা করতে এইসব চ্যানেল নিষিদ্ধ খুবই যৌক্তিক।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: সম্পুর্ণ একমত।