নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলাম ই একমাত্র জীবন বিধান যা বয়ে আনতে পারে শান্তি ও সমাধান আমাদের তথা মানবজীবনের

এম. সৌরভ

সত্য ও শান্তির তরে সদা নির্ভীক

এম. সৌরভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাবধান হউন: প্রসংগ এবার মিরপুর বিনোদন কেন্দ্র...

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৭

চিড়িয়াখানা এবং বোটানিক্যাল গার্ডেনে গিয়ে বিপদে পড়তে না চাইলে জেনে রাখুন:

আজ পহেলা বৈশাখ। সবাই মেলাতে যাবেন বা যাবেন অন্যকোথাও। হয়তো অন্যকোন বন্ধের দিনে আপনি যেতে পারেন মিরপুর চিড়িয়াখানায়। তাই আপনার জন্যই লেখাটি শেয়ার করলাম।



বরাবর ই চেষ্টা করি সকলকে সতর্ক করার জন্য নানা যায়গা থেকে ভাল কিছু সংগ্রহ করতে, তার ই ধারাবাহিকতায় আজকের পোষ্ট...:):)



রাজধানীতে নির্মল বিনোদনের ব্যাপক অভাব, আছে কিছু হাতে গোনা কয়েকটা।

তারপরও সপ্তাহে একদিন কোথা হতে বেড়িয়ে আসলে মন/ব্রেন সজীব থাকার কথা জানিয়েছেন ডাক্তাররা।;)

কিন্তু...X((



ঘটনা ০১:

আমি গতকাল আমার ওয়াইফ, মেয়ে এবং আমার শালীকে নিয়ে মিরপুর চিড়িয়াখানা যাই। যেতে যেতে দুপুর হয়ে যায়। তাই ভাবলাম ভিতরে ঢোকার আগে দুপুরের খাবারটা সেরে নেই। তাই আমরা ঠিক করলাম চিড়িয়াখানার গেটের বাহিরে রাস্তার দুপাশে কিছু হোটেলের মত আছে । সেখানে দুপুরের খাবারটা সেরে নেই। তো সেই দোকান গুলোর সামনে যেতেই কিছু ছেলে ভিতরে গিয়ে খাবার খেতে অনুরোধ করলো। তা আমরা একটি দোকানে ঢুকলাম।



কিছুক্ষন পর ওয়েটার এর মত একটি ছেলে এসে বলল: কি খাবেন?

মুরগী-১২০, গরু-১৪০, কাচ্চি বিরিয়ানী-১৬০



তা আমি যেহেতু জানি কাচ্ছি বিরিয়ানী খেতে খুব ভালো, তাই কাচ্ছি বিরিয়ানীই অর্ডার দিলাম।



অর্ডার মত কাচ্চি বিরিয়ানী আসলো। কিন্তু তা কাচ্চি বিরিয়ানী না বলে অন্য কিছুই বলা উচিৎ। কারন একটি প্লেটে কিছু পোলাও দিয়ে তার মাঝখানে এক পিস খাসীর গোসত দিয়ে ঢেকে পরিবেশন করাই হল কাচ্চি বিরিয়ানী !!!!!!!



যাই হোক আমি ম্যানেজারকে ডেকে বললাম এটি কি দিলেন? এটি কি কাচ্চি বিরিয়ানী হল????

তো ম্যানেজার বলল: আমাদের এখানে কাচ্চি বিরিয়ানীর এটাই সিস্টেম?



খাওয়া শুরু করলাম। কিন্তু দুই এক লোকমা খেয়েই বুঝতে পারলাম যে গোসত টি একদিন আগে রান্না করা। কেমন যেন গন্ধ লাগছে। খেতে পারলাম না। এরই মাঝে ওয়েটার দুইটা ক্লেমন ও একটি এনার্জি ড্রিংক নিয়ে এখন। ঐ তিনটি ড্রিংকসের মধ্যে একটি ক্লেমন ও এনার্জি ড্রিংকটা আগে থেকেই খোলা ছিল। আর একটি ক্লেমন আমাদের সামনেই খুলে দিল। তার মানে হল যে দুটি খোলা ছিল তা সবসময়ই খোলা থাকে। এবং ঐ অবস্থায়ই পরিবেশন করে তারা।

আমি বললাম এগুলো নিয়ে যাও। এই ড্রিংকস খাবো না। কিন্তু ঐ ওয়েটার বলল যে এটা তাদের খাবারের মধ্যের একটা মেনু। তাই খেতে হবে।



যাই হোক এখন আমার বুঝতে বাকি নেই। খাওয়া তখনই শেষ করলাম। আমি আমার ওয়াইফ এবং শালীকে টেবিলে রেখেই দাম পরিশোধ করতে কাউন্টারে গেলাম। কারন আমি ততক্ষনে বুঝে গেছি যে টাকা দেয়ার সময় তারা ঝামেলা করতে পারে।



কাউন্টারে গিয়ে দেখি আরও দুটি কাস্টমারের সাথে তারা ঝগড়া করছে ঐ কোন্ড ড্রিংকস নিয়ে। তারা কোল্ড ড্রিংকস খেতে চায় না। কিন্তু তাদের সেই দাম দিতে হবে।



যাই হোক আমি দাম দিতে গেলাম। বললাম কত হল আমার?

দোকানদার: ৯১০ টাকা।

আমি বললাম: কিভাবে



দোকানদার:

তিনটা কাচ্চি বিরিয়ানী ১৬০ x ৩ = ৪৮০টাকা

একটা টিস্যু = ১৫ (যদিও টিস্যুর দাম ৫ টাকা)

তিনটা ওয়ান টাইম গ্লাস ৩ x ৫ = ১৫ টাকা

কোল্ড ড্রিংকস তিনটা ৩ x ৮০ = ২৪০ টাকা ( কিন্তু প্রতিটি কোল্ড ড্রিংকসের দাম ২৫ টাকার বেশি হবে না)

পানি ১ লিটার ৪০ টাকা (যদিও এর দাম ২৫ টাকা)

সর্বোমোট ৪৮০+১৫+১৫+২৪০+৪০= ৭৯০

৭৯০ টাকার ভ্যাট = ১১৮ টাকা

তাহলে সর্বমোট দাম = ৭৯০+১১৮= ৯০৮ টাকা

দোকানদার বলল ৯০০ টাকা দিলেই হবে।



আমি পারিপার্শিক অবস্থা দেখে বুঝতে পারলাম যে এদের সাথে তর্ক করে লাভ হবে না। আবার সাথে আছে ওয়াইফ ও শালী। তাই তাদের টাকা পরিশোধ করে দোকান থেকে বের হলাম। নিকটস্ত একজন নিরাপত্তা কর্মীকে বিষয়টা বললাম। সে Ignore করল। তাই বিষয়টা আমি সবার সাথে শেয়ার করলাম। যাতে আর কেহ আমার মত বিপদে না পড়ে।



এখানে একটু উল্লেখ করি চিড়িয়াখানা সকল সরকারী ছুটির দিন সহ রোববার বন্ধ থাকে।



এভাবেই ব্যক্ত করলেন এক ভাই, অতি ক্ষোভ ও ব্যাথার সাথে।



ঘটনা ০২:

ভাই-ভাবী, ভাই-জীকে নিয়ে টিকিট কাটলাম, বাহির থেকে একটা টিস্যু কিনলাম দ্বিগুন দামে।

ভেতরে গিয়ে নানা পশু পাখি দেখতে দেখতে একটু সাইডে গেলাম।

ভাবী তার ৩ বছরের মেয়েকে কিছু খাওয়ানোর উদ্দেশে বসলাম।



এক ভদ্রলোক তার স্ত্রী বা হবু স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে এসেছেন।

হকার আসল, কেনার জন্য পিড়াপিরি করতে লাগল। না কেনায় সে থ্রেট করে গেল "আমাগো এহানে থাকলে না নিয়া থাকতে পারবেন না। ভালমত ঘুরতেও দিবনা, মজা ও করতে পারবেন না !!!



আমরা পাশে শুনছি তাই হয়ত হকার চলে গেল। কিছুক্ষণ পরে ঘুরতে ঘুরতে আবার ঐ লোকের সাথে দেখা। তার বৌ কিছু দূরে দাড়ানো, সে হকারের সাথে কথা বলছে, খুব গরম হয়ে।

আমি ও আমার ভাই গেলাম > কি ব্যাপার ভাই?

হকার > আপনাদের ইজ্জত মতে আপনারা চলে যান। গায়ে হাত দিয়ে ধাক্কা দিয়ে সড়িয়ে দিল।
ভাবী আমাদের নিয়ে চলে এলেন।

তারপরও দুর থেকে দেখছিলাম।



পরে বের হবার আগে গেটের কাছে, অভিযোগ করতে গেলাম।

নিজ হাতে লিখলাম বিস্তারিত। সে নিয়ে গেল ওখানকার হেড কর্মকর্তার বাসভবনে। তার সাথে দু ভাই মিলে ব্যক্ত করলাম।

শুনলেন এবং সাথে সাথেই ফোন এ একস্যান নেওয়ার কথা বললেন।

জানি না কতটা করতে পেরেছিলাম, তবে উদ্দেশ্য ছিল নাড়া দেওয়াই।



ঘটনাঃ ০৩

এবার চলুন রমনায়.।.।

জানি অনেকের কমন পড়ে যাবে...

ক)

ক-তে কফি বিক্রেতা,

ভাই কফি খাবেন?, হ্যা না কিছু বলতেই ওয়ান-টাইম গ্লাসে দু কাপ দিয়ে হাওয়া !!!

অনেকক্ষণ পর, দ্বিগুন দাম চেয়ে বসল।

>আরে এত দাম নাকি?

ভাই এখানে রেট এমন ই আপনি হয়ত যানেন না।.....



খ)

খ-তে খলনায়ক চকলেট বিক্রেতা,

ভাই চকলেট লাগবে?

> কয় বার না বললাম লাগবে না X(

ভাই, নেন না গরিব মানুষ !

> আচ্ছা একটা দাও, এটা কত?

১৬টাকা, ভাই।

>১০০ টাকার নোট দিলাম, ৪০ টাকা রাখলা কেন?

ভাই সামনে রোযার মাস আসতাছে, বেচা-বিক্রি হবে না, তাই বকশিশ রাখলাম ভাই...

বলতে বলতে কেটে পড়ল।

:-*:-*



এমন অনেক ঘটনা আমরা শুনতে পাই, রাজধানীর নানা পর্যটন এলাকায়। জানি অনেক ভুক্তভুগীও এই লেখাটি পরবেন। কিন্তু যা হবার হয়েই গেছে... যাদের হয় নি বা পরে আর যাতে না হয় সে কামনা থাকল।



কথা হলো আমরা কি করব?

কিছু টিপসঃ

১* বাহিরে বের হবেন প্লান মাফিক।

২* খাবার, প্রয়োজনীয় সব কিছু যথা সম্ভব ঘর বা নিজ এলাকা থেকে নিয়ে যাবেন।

৩* দুর্বল হয়ে পরতে হয় এমন কোন সংগীকে যতটা কম নেওয়া যায়। কারণ ওরা দু এক জন কে খারাপ কাজ করতে দেখে সবার সাথেই এমন ভেবেই ট্রিট করে।X((

৪* ওখানকার কেউ মানে পুলিশ বা অন্য সাহায্য করতে না পারলেও যথা সম্ভব অবগত করবেন। যাতে তারা বুযতে পারে তাদের ফাকি-বাজী আমরা ধরতে পারি।

৫* খারাপ কিছু করতে গিয়ে ভাল কিছু আশা করা টা বোকামী।

৬* ট্র্যাপে না পড়লেও ভেবে রাখবেন পড়লে কি করা যায়।

৭* পারতে কোন ঝগড়া বা কিছু কিনতে যাবেন না, একেবারে না ছাড়লে না কিনে বা না নিয়ে ৫/ ১০ টাকা বকশিশ স্বরুপ হাতে ধড়িয়ে দিন। (আপনার ব্যবহারে খুশি হয়ে দিলাম !!!)

৮* কিছু কেনার থাকলে যে কোন ভার্সিটি এলাকা থেকে কিনুন। ফুল/গিফট/ড্রিংস ইত্যাদি।

৯* সর্বপরী মনে রাখবেন, সৃষ্টিকর্তা যাকে হেফাজত করবেন তাকে কেউ বেজ্জতি করতে পারবে না, আর তিনি যাকে...। তাই তাহার মহত্ব ও বড়ত্ব কাজে ও মনে প্রকাশ রাখবেন।






সবার জন্য শুভ কামনা ও নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে

শেষ করলাম। ভাল থাকবেন সবাই।:):)

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৯

আশফাক সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
কাজে লাগবে

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২০

এম. সৌরভ বলেছেন: যখন কাজে লাগবে, তখন ই সার্থক হব।
ভালো থাকবেন।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২৯

মিনহাজুল হক শাওন বলেছেন: ধন্যবাদ সতর্ক করায়। আসলে বিভিন্ন পার্ক, এলাকা ঘুরে দেখেছি, পর্যটন এলাকায় এইসব সমস্যা বেশী হয়। বিশেষ করে দম্পতি দেখলে নানাভাবে উত্যক্ত করা শুরু করে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

এম. সৌরভ বলেছেন: সতর্কতার উপর কোন কথা নাই।
ভাল থাকবেন।

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩২

ফালতু বালক বলেছেন: chintar bishoy...

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

এম. সৌরভ বলেছেন: আর ইউ শিঅর?

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৮

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: অইসব মানুশরে আমার খাঙ্কির পোলা কইয়া গাইল দিতে ইচ্ছা করে। কিন্ত ভদ্রতা দেখাইয়া দি না।

আমিও ফেস কর্সিলাম বিরিয়ানির বিষয়টা। ফাউল যত্তসব!

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

এম. সৌরভ বলেছেন: হুম, ক্ষুব্দ আমরা আনেকেই....

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৯

আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন: সাবধানতার টিপস দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ছোট বাচ্চা সাথে নিয়া চকলেটের ঝামেলায় পরছি কয়েকবার।
এইসব ঝামেলা দীর্ঘদিন ধরে চলছে, কর্তৃপক্ষের কোনও মাথাব্যাথা নাই।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২২

এম. সৌরভ বলেছেন: হুম, দেশটা আমার-আপনার কাতৃপক্ষের না !!!
মনেরে এই শান্তনা দিয়াই বেচে আছি !!!

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩১

নীলমেঘ আমি বলেছেন: আমি প্রায় ৩ বছর আগে একবার চটপটি খেতে যেয়েও বিপদে পড়েছিলাম। ৪ জন মিলে চটপটি খেয়ে ৪৮০ টাকা বিল হয়েছিল। পানি খেয়েছি। কিভাবে এই বিল হল আজও জানলাম না। মানসম্মান বাচাতে টাকা দিয়ে চলে আসলাম। :((

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২০

এম. সৌরভ বলেছেন: দুঃখ প্রকাশ করছি...

৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

সুলাইমান হাসান বলেছেন: ঘুরতে যাওয়া তো দূরের কথা, আমি তো প্রয়োজন ছাড়া বাসা থেকেই বের হই না।

:#) :#) :#)

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

এম. সৌরভ বলেছেন: খুব ভাল কথা। যদি এখলাসের সাথে করেন তাহলে এটাও একটা আমল হবে যা রাসুল (সাঃ)এর সুন্নতের অনুসরণ হবে।
বিস্তারিত এখানে দেখতে পারেন......
http://www.facebook.com/Manobzibon18

৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২২

এম এম ইসলাম বলেছেন: আরে ভাই দোষতো আপনার। চিড়িয়াখানা- বোটানিক্যাল গার্ডেন- রমনা পার্কে এসোব যায়গায় যান কেন? তাও আবার মহিলা নিয়ে গেছেন। ১০-১২ বছর ধরে আমি এসোব যায়গায় যাই না। একযুগ আগেই এসোব তিক্ত অভিজ্ঞতার মুখোমুখী হয়েছি। ভাবছিলাম এতোদিনে অবস্থার কোন উন্নতি হয়েছে কিনা। আপনার লেখয় বুঝতে পারলাম অবস্থা অপরিবর্তীত রয়েছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

এম. সৌরভ বলেছেন: ভাই, পাবলিকের এক্যাবার আর জায়গা এই শহরে কি করবেন বলেন?
আমার অভিজ্ঞতাও আজকের না বহুত পুরানোই, তবে নির্মুলের ক্ষুদ্রররররররররর প্রয়াস।

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: @সুলাইমান হাসান : =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

লেখকের পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

এম. সৌরভ বলেছেন: সাবধান থাকতে ও রাখতে পারলে গ্রহন করব !!!!!
ভাল থাকবেন।

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

মোঃ নূরুজ্জামান খান (সালেহীন) বলেছেন: সাবধানতার টিপস দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১

এম. সৌরভ বলেছেন: ভাই কি সাবধান হতে পেরেছেন?
পারলে ই সার্থক হব।

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

ক্লিকবাজ বলেছেন: আমারও একটা তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। লেখা আছে প্রশ্রাব ২/= আর টয়লেট ৫/= কিন্তু টাকা দিয়ে গিয়ে দেখি নেয়া হচ্ছে প্রশ্রাব ৫/= আর টয়লেট ১০/=। এটা নিয়ে কথা কাটাকাটি এবং ইজ্জততো আর দেয়া যায় না তাই বাধ্য হয়ে প্রশ্রাব ৫টাকাই দিতে হল। নিজ উদ্যোগেই অভিযোগ কেন্দ্রে কর্মরত কর্মকর্তাকে জানালাম, সে আবার আরেক কাঠি সরেস, সাথে সাথে পিয়ন দিয়ে টয়লেটের ইজারাদারকে ডাকালো, আমার সামনেই বকাবকি করলো অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিতে বলল যদিও সেটা আমি নেইনি। তারপর সেই কর্মকর্তা সরি-টরি বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিল। কিছুক্ষণ পর আবার সেই ইজারাদারের সংগে দেখা, সে আমাকে বলে, ভাই আপনি খালি খালি সময় নস্ট করলেন। এই রকম নালিশ প্রতিদিন শত শত আসে, ওই কুত্তার বাচ্চা আপনের সামনে ভালো মানুষ সাজছে। এই সকল বাইন......ত দেরকে সরকারী চার্জ এর চেয়ে কয়েকগুণ বেশী ঘূষ দিয়ে আমাদের ইজারা নিতে হয়। তাছাড়া প্রতিদিনই হিসাব ছাড়াই ২০০/৩০০ টেকা দিতে হয়। ঘুষের টাকাতো আমাকে এখান থেকেই তুলতে হবে, আমার ক্ষেত (জমি) বেচেতো আর আনবো না। আমাদের উপরে চোট-পাট দেখাইয়া লাভ নাই, পারলে আগে এদের ঘুষ খাওয়া বন্ধ করেন, আমরা সরকার নির্ধারীত টাকাই রাখব।

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১

এম. সৌরভ বলেছেন: দেশের অবস্থা অনেক যায়গায় ই এমন, দেখি বদলানো যায়-কিনা সতর্ক হয়ে।
ভাল থাকবেন

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

রওনক বলেছেন: সর্বপরী মনে রাখবেন, সৃষ্টিকর্তা যাকে হেফাজত করবেন তাকে কেউ বেজ্জতি করতে পারবে না, আর তিনি যাকে...। তাই তাহার মহত্ব ও বড়ত্ব কাজে ও মনে প্রকাশ রাখবেন।

+

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১

এম. সৌরভ বলেছেন: বাকী সব ঠিক না থাকলেও এই কথাটা যে ঠিক তা ১০০% শিওর।
ভাল থাকবেন।

১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

কিংশুক০০৭ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । একবার ফাইস্যা গেছিলাম চন্দ্রিমা উদ্যানে চকোলেট নিয়া। তারপর থেকে সতর্ক থাকার চেষ্টা করি।

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১

এম. সৌরভ বলেছেন: হুম ভাল, নিজেও থাকেন অপরকেও রাখেন।
ধন্যবাদ

১৪| ২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

আরজু পনি বলেছেন:

এসব জায়গায় টাকার শ্রাদ্ধই হয় :(

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

এম. সৌরভ বলেছেন: না যাতে হয়, এই জন্য ইতো প্রচেষ্টা চালালাম, বুযে নিন।

১৫| ২০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১২

বুঝিনাই বলেছেন: চমৎকার পোস্ট

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

এম. সৌরভ বলেছেন: বুযে বললেন তো?
অশেষ ধন্যবাদ।

১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

আমি অসাধু বলেছেন: মিরপুরে একটা পাবলিক ভারসিটি বানান উচিত!! তাহলেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব!! -_-

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৩

এম. সৌরভ বলেছেন: আইডিয়াটা মন্দ না...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.