নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অদৃষ্টরে শুধালেম, চিরদিন পিছে, অমোঘ নিষ্ঠুর বলে কে মোরে ঠেলিছে?সে কহিল, ফিরে দেখো। দেখিলাম থামি, সম্মুখে ঠেলিছে মোরে পশ্চাতের আমি।

মুবিন খান

নিজের পরিচয় লেখার মত বিখ্যাত বা বিশেষ কেউ নই। অতি সাধারণের একজন আমি। লিখতে ভাল লাগে। কিন্তু লেখক হয়ে উঠতে পারি নি। তবে এই ব্লগে আসা সে চেষ্টাটা অব্যাহত রাখার উদ্দেশ্য নয়। মনে হল ভাবনাগুলো একটু সশব্দে ভাবি।

মুবিন খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয়তমা রবীন্দ্রনাথ

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৮


রবীন্দ্রনাথের মতো বাংলা সাহিত্যর ক্ষতি আর কেউ করতে পারে নাই
এই লোক একলাই সকল সাহিত্য করে ফেলছে, কিচ্ছু বাকি থোয় নাই
সাহিত্যর যে ধারাতেই লিখব ভাবি, রবীন্দ্রনাথ এসে খাড়া।
যে বিষয় নিয়েই লিখবার কথা ভাবি, দেখি,
সাদা দাড়ি দোলাতে দোলাতে বুড়া এসে হাজির।

বাংলা ভাষারও বিরাট ক্ষতি করে গেছে সাদা দাড়িঅলা এই লোকে
যে ভাষাশৈলীতে ইনি সাহিত্য করে গেছেন,
সেই ভাষাশৈলীকে আর কেউ অতিক্রম করতে পারে নাই
ফলে নতুন কোনও ভাষাশৈলীও প্রতিষ্ঠিত হতে পারে নাই।

উপন্যাস গল্প কবিতা প্রবন্ধ নিবন্ধ তো আছেই,
লোকেদের একান্ত ব্যক্তিক কথামালা সম্পদ যে চিঠি লেখালেখি,
এই চিঠি লেখালেখিরেও ছাড় দেয় নাই
কালা আলখাল্লার সাদা দাড়ির এই লোকে।

বস্তুত বিরাট কালপ্রিট এই রবীন্দ্রনাথ নামক লোকটা।
প্রিয়তমা, তুমি একটা রবীন্দ্রনাথ।
রবীন্দ্রনাথের মতো বাংলা সাহিত্যর ক্ষতি আর কেউ করতে পারে নাই
এই লোক একলাই সকল সাহিত্য করে ফেলছে, কিচ্ছু বাকি থোয় নাই
সাহিত্যর যে ধারাতেই লিখব ভাবি, রবীন্দ্রনাথ এসে খাড়া।
যে বিষয় নিয়েই লিখবার কথা ভাবি, দেখি,
সাদা দাড়ি দোলাতে দোলাতে বুড়া এসে হাজির।

বাংলা ভাষারও বিরাট ক্ষতি করে গেছে সাদা দাড়িঅলা এই লোকে
যে ভাষাশৈলীতে ইনি সাহিত্য করে গেছেন,
সেই ভাষাশৈলীকে আর কেউ অতিক্রম করতে পারে নাই
ফলে নতুন কোনও ভাষাশৈলীও প্রতিষ্ঠিত হতে পারে নাই।

উপন্যাস গল্প কবিতা প্রবন্ধ নিবন্ধ তো আছেই,
লোকেদের একান্ত ব্যক্তিক কথামালা সম্পদ যে চিঠি লেখালেখি,
এই চিঠি লেখালেখিরেও ছাড় দেয় নাই
কালা আলখাল্লার সাদা দাড়ির এই লোকে।

বস্তুত বিরাট কালপ্রিট এই রবীন্দ্রনাথ নামক লোকটা।
প্রিয়তমা, তুমি একটা রবীন্দ্রনাথ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা----

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭

মুবিন খান বলেছেন: হা হা হা...

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৩

মা.হাসান বলেছেন: কবিদের ইজ্জত পাংচার করিয়া দিলেন। যেই লাইনের অর্থ বোঝা যায় তাহাকে কবিতা বলিলে তো কবিদের অপমান হয়। আপনার লেখাকে তাহার বড়জোর অন্তমিল যুক্ত গদ্য বলিয়া স্বীকৃতি দিতে পারে।
বড়িন্দ্রনাথ নামটা চেনা চেনা মনে হইতেছে। কে এই লোক? এই ব্লগে লেখে? নিক কি?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৭

মুবিন খান বলেছেন: সাহিত্য খুব সিরিয়াস কিছু না। সাহিত্যকে খুব সিরিয়াসলি নিয়ে ফেলে গম্ভীর হয়ে লেখালেখি আর পড়াপড়ি করা কোনও কাজের কথা না। সাহিত্য হলো জলের মতো। সে যখন যে ভাবনার পাত্রতে চড়ে সে আকৃতিতে নিজেকে প্রকাশ করে। তার সকল রূপ, সকল আকৃতি গম্ভীর হয়ে জীবনের গল্প বলে না। হাস্যরসেও বলে। ফলে সে কতটা সাহিত্য হয়ে উঠতে পারল আর কতটা পারল না- এ ভাবনা অবান্তর। কেননা এই সিদ্ধান্ত শুধুই পাঠকের। আর কারও নয়।

কবিকে অপমান করতে যাওয়া কিংবা চাওয়া- দুটাই ধৃষ্টতা। আমার ধৃষ্টতা নাই ভাই। আর 'অন্তমিল যুক্ত গদ্য বলিয়া স্বীকৃতি' দেওয়ারও দরকার দেখি না। লেখালেখি করতে চাওয়া লোকেদের মগজে নিত্য অসংখ্য জিনিসপত্র ঘোরাফেরা করে। তার সব যেমন লেখা হয়ে ওঠে না, তেমনি বহু কিছু লেখা যায়ও না। আর লিখে ফেলা সকলকিছুও অনেকের গ্রহণযোগ্য মনে হয় না। আপনি পাঠক হয়ে যেটুকু প্রাপ্তি দিয়েছেন, ওতেই আমি কৃতজ্ঞ। সঙ্গে থাকবেন।

বড়িন্দ্রনাথ লোকটারে আমিও খুঁজতেছি। পাইতেছি না। এই ব্লগে লেখে কিনা জানি না। নিক নামও জানি না। আপনি একটু খোঁজখবর করে দেইখেন তো। খোঁজখবর পেলে একটু জানায়েন। নিক কি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.