নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমস্ত মানবজাতির কল্যাণকামী, সাদামাঠা মানুষকে পছন্দ করি। আপনি আস্তিক নাস্তিক যাই হোন ধর্মিয় বিষয়ে হেঁয়, কটাক্ষপাত করবেননা। একটা জাতীয়তাবাদী দেশে যে কোন ধর্ম কর্মের মানুষ থাকাটা স্বাভাবিক, এর জন্য ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে সমাজ ও রাষ্ট্রকে পেরেশান বানি

muftisiraji

muftisiraji

muftisiraji › বিস্তারিত পোস্টঃ

মক্তবের সংখ্যা বৃদ্ধিকরণ এখন সময়ের দাবি → মুফতী সিরাজী

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

প্রাচীন বাংলার মুসলিম ঐতিহ্য "মক্তবে সুবাহ" (মসজিদে সকালে বাচ্চাদের কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা) উপমহাদেশ-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিদ্যমান রয়েছে। যা একজন মুসলমানের শৈশব থেকে কিশোর, যুবক ও বৃদ্ধিকাল পর্যন্তন নিজ ধর্মিয় শিক্ষার প্রাথমিক কেন্দ্র।




কোরআন মানব হৃদয়ের স্পন্দন, কোরআন সর্বকালে শ্রেষ্ট ঐশী আসমানী গ্রন্থ , কোরআন গোটা মানবজাতির ইহজগতে চলার পথনির্দেশক আর পরজগতের পরম বন্ধু , কোরআন সৃষ্টিজীবের রোগমুক্তি ও আলোর দিশারী।
তাই কোরআন শিক্ষা ও পড়ার বিকল্পে মানবজাতির কিছুতেই কল্যাণ হতে পারেনা।


আকাশচুম্বী জাগতিকজ্ঞান অর্জন করার জন্য আমারা বিরাট আঞ্জামের ব্যবস্থা করি যা, মঙ্গল ও সৌর জ্ঞানে সীমারেখা।
পক্ষান্তরে যে কোরআন শিক্ষা অপরিসীম তা মঙ্গল, সৌরজগত এই বিশাল আকাশের অসামান্য ধারণা নয় বরং সপ্ত আকাশের উর্ধে আমাদের আসল ঠিকানার ও সঠিক ধ্যান-ধারণা তাতে বিদ্যমান।
সেসকল অমূল্য শিক্ষাকে অবহেলিত করে শুধুশুধু অর্থ ও সময় এবং আমাদের কচিকাঁচাদের বাল্যজীবন মিশনারীজ স্কুল বা কিন্ডারগার্টেনে ব্যায় করে দেয়।


যে ফোরকানীয়া মক্তবে একটি শিশু না আসিলে বড় হওয়ার পর জানাযা নামাজ থেকে শুরুকরে ওয়াক্তিয়া নামাজ মোটেও পারবেনা, সে অমূল্য রত্নকে পিষ্ঠপদর্শন করে চলছি।

আর এক দিন এই ছোট্ট মক্তব থেকেই সূচনা অধ্যায়ের মাধ্যমে বিশ্ববিজয়ী হাফেজ ও ক্বারী হতে পারবে।

সেজন্য মহল্লায় মহল্লায় পাড়ায় পাড়ায় মক্তবের ব্যবস্থা করে যৌথভাবে কোরআন শিক্ষার উদ্বেগ নেয় আমাদের জন্য অপরিহার্য

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.