![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পবিত্র হজ্জ্ব পালনের সংকল্প করে বাড়ী থেকে বের হয়ে এবং ইহরামের কাপড় মুড়িয়ে আসেন, তারা সকলেই আল্লাহর মেহমান।
ইসলামের চতুর্থ স্তম্ব "হজ্জ্ব " যা মুসলমানদের জীবনের কাঙ্খিত প্রেরণা।
এমন হতবাগা কে আছে যে, হজ্জ্ব পালনের মত পুণ্যময় কর্মসাধনে স্বদিচ্ছা রাখেনা?
ইসলাম ও রাসুলে আরাবী (সাঃ)-এর স্মৃতিবিজড়িত জাযীরাতুল আরব।
যেখানে মিশে আছে হাজারো পুরোনো ইতিহাস,
যে দেশে বিদ্ধমান মসজিদে হারামাইন শরীফাইন
মদীনার সবুজ গম্বুজ
হাদীসে এরশাদ হইয়াছে 'ক্বাবা শরীফে (বাইতুল্লাহ) নামাজ পড়া এক রাকাতে = এক লক্ষ রাকাত , আমার মসজিদে (মসজি নববী) পঞ্চাশ হাজার, বাইতুল মুকাদ্দাসে পঁচিশ হাজার রাকাতের ছাওয়াব হাসিল হয়।
কতইনা বরকতময় সে সমস্ত স্থান। যেখানকার জমিনে শতসহস্রাধিক নবীর দেহ এখনো তরুতাজা রয়েছে। আজও মাটি খুড়লে ছাহাবীদের কাপন পড়হিত তনের বাস্তবতা দেখা যায়।
সহস্র বছরেও শুকিয়ে যায়নি যুদ্ধজয় হুজুরের সাথিদের রক্ত। এখনো মরুভূমি পাথরে ঢাকা জমিন ছিদ্র করে পানি সন্ধান করলে, ছিটকিয়ে উঠে আমৃত্যু দেহের সুগন্ধি খুন (রক্ত)।
আজ ভাগ্যের শিহরে পৌঁছতে পেরেছে বিধায় তারা চির ধন্য।
কিয়মতের বিচার দিবসে হাঁসিউজ্জ্বল মুখমন্ডল নিয়ে আরশে আজীমের প্রতিবেশী হবেন, এই ভাগ্যবান মানুষগুলি।
হজ্জ্বের সময় মৃত্যু শহীদি মৃত্যুর সমতুল্য। গত শুক্রবারে মেঘাচ্ছন্ন আকাশে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া থাকাই, ধুলিঝরের বেঘে ভেঙ্গে পরে নির্মাণাধীন ভবন থেকে ভারি ক্রেনটি।
তাতে এই হতাহতের ঘটনাটি ঘটে।
এর পর থেকে কিছু মহল থেকে মর্মাহতের নমুনা দেখিয়ে শুরু করে দেয় নানা গুঞ্জন।
আরব সরকার থেকে শুরু করে বড় বড় কোম্পানীকে দায় চাপিয়ে দিচ্ছে।
কিংকর্তব্যবিমূঢ়! মুসলিম দেশ হওয়াতে এই সমালোচনার পাত্র বনে গেল? অথচ এটা কাহারু ইচ্ছাধীন হইনি।
মিডিয়ার প্রগতিশীল ভাইদের প্রতি অনুরোধ দৃষ্টিভঙ্গি সঠিক করুন।
©somewhere in net ltd.