নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমস্ত মানবজাতির কল্যাণকামী, সাদামাঠা মানুষকে পছন্দ করি। আপনি আস্তিক নাস্তিক যাই হোন ধর্মিয় বিষয়ে হেঁয়, কটাক্ষপাত করবেননা। একটা জাতীয়তাবাদী দেশে যে কোন ধর্ম কর্মের মানুষ থাকাটা স্বাভাবিক, এর জন্য ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে সমাজ ও রাষ্ট্রকে পেরেশান বানি

muftisiraji

muftisiraji

muftisiraji › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরবানীর হাকীকত ও তাৎপর্য → মুফতী সিরাজী

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৫৫

কোরবানীর দিনগুলোতে পশু কুরবানী ব্যতিত আল্লাহর নিকট উত্তম আমল আর কিছু নয়।



আজকের মুসলিম সমাজে কোরবানির যে বিধান চলমান আছে, এ সম্পর্কে সাহাবায়ে কেরাম প্রিয় নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! কোরবানি কী? এটা কোথা থেকে এসেছে?’ প্রিয় নবী (সা.) উত্তরে বললেন, ‘এটা হলো তোমাদের পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর সুন্নত বা আদর্শ।
এই আদর্শ অনুসরণের জন্যই আল্লাহ পাক তোমাদের ওপর কোরবানি ওয়াজিব করেছেন।’ সাহাবায়ে কেরাম (রা.) আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘এতে আমাদের জন্য কী রয়েছে?’ উত্তরে মহানবী (সা.) বললেন, ‘কোরবানির পশুর প্রতিটি পশমে তোমরা একটি করে নেকি পাবে।’
সাহাবায়ে কেরাম বিস্মিত হয়ে জানতে চাইলেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! আমরা যদি ভেড়া কোরবানি করি? ভেড়ার তো অনেক বেশি পশম, এর বিনিময়েও কি আল্লাহ আমাদের সওয়াব দেবেন?’ নবী করিম (সা.) বললেন, ‘আল্লাহর ভান্ডার অফুরন্ত। কেউ

যদি তাকওয়ার সঙ্গে আল্লাহর নামে ভেড়া কোরবানি করে, তাহলে তার বিনিময়ে তাকে সে পরিমাণ সওয়াব আল্লাহ অবশ্যই দান করবেন।’ কোরবানীর তাৎপর্য বিস্তারিত পড়ুন...

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.