![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খরস্রোতা নদীতে এক টুকরো কচুরিপানার মত, উদ্দেশ্যহীন ভাবে স্রোতের টানে অবিরাম চলছি। হয়তো হুট করেই একদিন শেষ হবে এই একপেশে পথচলা।
হাতপাখায় ভোট না দিলে গুণাহ হবে, ঈমান থাকবে না।
হাতপাখা সাপোর্ট না করলে তারা মুসলিম না,
এইরকম আবেগী কথাবার্তা দিয়ে আলেমদের প্রতি সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধাবোধ টা নষ্ট করবেন না।
রাজনীতি করতে হলে মেধা, বুদ্ধি দিয়ে করুন। ধর্মের দোহাই দিয়ে নয়।
কথায় কথায় রাসুল (স) এর ইতিহাস টানবেন না। রাসুল (স) রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, গণতান্ত্রিক রাজনীতি করেন নাই।
বলবেন আপনারা সিস্টেমে আটকে গেছেন,
আমি বলবো সিস্টেমের কি দরকার ভাই? আপনি একটা সিস্টেম বানান না!!!
ইসলাম ধর্ম প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনৈতিক গদির দরকার হয়না।
আল্লাহ সবাই কে হেফাজত করুক।
বাংলাদেশে এখন যে রাজনৈতিক শিষ্টাচার বিদ্যমান এবং সংবিধান অনুযায়ী যে কেউ দলীয় রাজনীতি করলে তাকে প্রত্যক্ষ/অপ্রত্যক্ষ যেকোন একটি উপায়ে গনতন্ত্রের কাছে তার ঈমান ও আমলকে জলাঞ্জলী দিতে হবে। ২০১৪ সালের ৫ ই মে শাপলা চত্বরের হেফাজতের কর্মসূচির আগে চরমোনাই দরবার থেকে যে পরিমানে হুংকার শোনা যেত বর্তমানে তার ছিটেফুটোও নেই। মামলা ও নির্যাতনের ভয়ে তারা এখন বিড়ালের রূপ ধারন করেছে। এ সংগঠনে থানা ও জেলা পর্যায়ে যারা নেতৃত্ব দেন তাদের মধ্যে অতি লোভী ও স্বার্থান্বেষী একটি মহল সব জায়গায় দৃশ্যমান রয়েছে যারা সাংগঠনিক রীতিনীতি বলতে কিছু নাই যা আছে তা শুধু আবেগ আর ধোঁকাবাজিতার নামান্তর। আর এ লোকগুলো এ সংগঠনের গোড়া কেটে আগায় পানি দিচ্ছে বলে কিয়ামত পর্যন্ত ইসলামী আন্দোলনে মানুষের ঢল নামলেও সংসদে বিজয়ী হওয়া সম্ভব হবে না। নামের বেলায় ইসলামী আন্দোলন আর কাজের বেলায় দেখি লোভিং ছাড়া তৃনমূল কমিটিগুলোও গঠিত হচ্ছে না যা শুধু গনতান্ত্রিক দল হলেই মানায়। তাই আমি মনে করি চরমোনাই অপ্রত্যক্ষভাবে হলেও গনতন্ত্রের পক্ষ্যের একটি শক্তি।
©somewhere in net ltd.