![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খরস্রোতা নদীতে এক টুকরো কচুরিপানার মত, উদ্দেশ্যহীন ভাবে স্রোতের টানে অবিরাম চলছি। হয়তো হুট করেই একদিন শেষ হবে এই একপেশে পথচলা।
সর্বপ্রথম বাংলায় মুহাম্মদ (স) এর জীবনী রচনা করেন ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।
দ্বিতীয় জীবনী লেখক শেখ আব্দুর রহিম, তার গ্রন্থটি ১৮৮৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।
তৃতীয় গ্রন্থ (হযরত মুহম্মদ) লেখক রামপ্রাণ গুপ্ত, প্রকাশিত হয় ১৯০৪ সালে ।
চতুর্থ গ্রন্থ "মুহম্মদ চরিত" লেখক কৃষ্ণ কুমার মিত্র।
আবুল হোসেন বিরচিত " হয়রত মুহম্মদের জীবনী " প্রকাশিত হয় ১৯০৮ সালে।
এরপরে ১৯২৮ সালে তসলিম উদ্দিন আহমদের " সম্রাট পয়গম্বর " প্রকাশিত হয়।
গোলাম মোস্তফার "বিশ্বনবী " প্রকাশিত হয় ১৯৪২ সালে।
মাওলানা আব্দুল খালেক রচনা করেন বাংলাভাষায় সর্ববৃহৎ এবং সর্বাপেক্ষা তথ্যবহুল ৮০৮ পৃষ্ঠার দুই খন্ডের গ্রন্থ " ছাইয়েদুল মুরছালীন", যা ১৯৫১ সালে প্রকাশিত হয়।
ড: মুহম্মদ শহিদুল্লাহ শেষ নবী হিসেবে রাসুলের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে লিখেছেন "শেষ নবীর সন্ধানে"।
মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলি উন্নত জীবন আদর্শ সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে তরুণ সমাজের জন্য লিখেছেন ' মরু ভাস্কর '।
ইয়াকুব আলী চৌধুরির ' মানব মুকুট ' ও 'নূরনবী' গ্রন্থদুটিতে রসূল-চরিত্রের বিভিন্ন দিক উদঘাটন করেছেন।
কবিতার ছন্দে মহানবীর জীবন-কথা লিখেছেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও কবি মোজাম্মেল হক। জীবন-কথা লিখেছেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও কবি মোজাম্মেল হক।
কাজী আব্দুল ওদুদ ১৯৬৬ সালে 'হযরত মুহম্মদ ও ইসলাম' নামে একটি গ্রন্থ প্রকাশ করেন, একই সময়ে একেশ্বরবাদী হিন্দু লেখক শিশির দাস কুরআন ও হাদিসের উদ্ধৃতির মাধ্যমে মহানবীর জীবন কথা ও জীবিনের রহস্য তুলে ধরে রচনা করেন 'প্রিয়তম নবী'।
এরপরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড: ওসমান গনী ১৯৮২ সালে "মহানবী " নামে রাসুলুল্লাহর একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনী গ্রন্থ প্রকাশ করেন।
সৈয়দ আলী আহসান রচিত ' মহানবী ' প্রকাশিত হয় ১৯৯৪ সালে।
©somewhere in net ltd.