নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটা কথাই বুঝি \"হয়ত প্রতিবাদ করো নয়ত মরো\"

মুহাম্মাদ আরজু

একজন পরিপূর্ন মায়ের কাছে তার ছেলে একটা রাজপূত্র।আর আমি আমার মায়ের রাজপূত্র।

মুহাম্মাদ আরজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

**বুঝে শুনে বন্ধুত্ব করুন**

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

১:অর্থাৎ”আল্লাহ কেবল তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে
নিষেধ করেন, যারা ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের
বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তোমাদেরকে দেশ থেকে
বহিস্কৃত করেছে এবং বহিস্কারকার্যে সহায়তা
করেছে। যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে তারাই
জালেম”।
(সূরা মুমতাহিনা, আয়াত-৯)
...
২:‘তারা আল্লাহ তা‘আলার বদলে যাদের ডাকে,
তাদের
তোমরা কখনো গালি দিয়ো না, নইলে তারাও
শত্রুতার কারণে না জেনে আল্লাহ তা‘আলাকেও
গালি দেবে, আমি প্রত্যেক জাতির কাছেই তাদের
কার্যকলাপ সুশোভনীয় করে রেখেছি, অতঃপর
সবাইকে একদিন তার মালিকের কাছে ফিরে যেতে
হবে, তারপর তিনি তাদের বলে দেবেন, তারা
দুনিয়ার
জীবনেকে কী কাজ করে এসেছে’।
{সূরা আল আন‘আম, আয়াত : ১০৮}
...
আয়াত দুটিকে ব্যাখ্যা করলে আমরা বুঝতে পারি আল্লাহ তা'আলা অন্য সম্প্রদায়ের মানুষদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে বারন করেন নি।কিন্তু তা ক্ষেত্র বিশেষ।যারা ইসলামের প্রতি সম্মান রাখে মনে কোন দিদ্ধা ছাড়া মুসলিমদের সাথে ভাল আচরন করতে পারে তারা বন্ধুত্ব করার যোগ্য তাদের প্রতি বিশ্বাস রাখা যায় যে,তারা আমার আল্লাহকে ঘৃনা করে না তার মানি সে আমাকেও ঘৃনা করে না।
...
কিন্তু একদল মানুষ যারা বরাবরই ইসলামের বিরুদ্ধে এমনকি ইসলামের ছোট একটা বিষয় নিয়েও সে মনে খারাপ ভাব পোষন করে তাদের সাথে ইসলাম বন্ধুত্ব করতে বারন করেছেন।এখন আসি মূল কথায় প্রতিবার কোরবানিতেই দেখা যায় কিছু কিছু মানুষ পশু কোরবানির বিষয়ে মনে একটা বিরুপ ভাব নিয়ে কোরবানির সমালোচনা করে থাকে।তাদের ভাষ্যমতে প্রতিটা মানুষ মৃত্যুর পর গরুর রূপ ধারন করে পৃথিবীতে আসে তাই নির্মম জবাই করা ঠিক না।
...
তো কথা হলো তারা মনে যেই বিদ্ধেষ ধারন করে রাখে তা ইসলামের বিরুদ্ধে যায়।তারা বিষয়টার সমালোচনা করে।কোরবানি হলো আল্লাহর হুকুম।আল্লাহর জন্য পশু কোরবানি হয়।এখন যারা এই বিষয়টার সমালোচনা করে অথবা মনে এই বিষয়টা নিয়ে বিদ্ধেষভাব রাখে তারা আল্লাহর সাথে বিদ্ধেষ রাখে অথবা আল্লাহর সমালোচনা করে থাকে।এখন তাদের সাথে যারা বন্ধুত্ব করে হয়ত তাদের সম্পর্ক ত্যাগ করতে হবে নয়ত বিরোধিতা করতে হবে।অন্যথায় তার সাথে বন্ধুত্ব করার কারনে আপনিও তার শাস্তির ভাগিদার হবেন।
...
অনুরূপ একজন মুসলিম হিসেবে আপনিও তাদের ধর্ম নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করবেন না।কারন আপনিও যদি তাদের ধর্মের সমালোচনা করেন তাহলে তার আর আপনার ভিতর পার্থক্য থাকবে না।কিন্তু যদি সে আপনার ধর্মের ব্যাপারে উল্টা পাল্টা কিছু করে তাহলে সত্য কথা বলে তার বিরোধিতা করুন তার ধর্মের নয়।আর জলদি তার সঙ্গ ছেড়ে দিন।কারন আল্লাহর তরফ থেকে যদি কোন গজব নাজিল হয় তাহলে আপনিও তার ভাগিদার হয়ে যাবেন কেননা বৃষ্টি যখন পড়ে শুধু একজনকেই নয় বরং মেঘের নিচে থাকা প্রতেকটা মানুষকে ভিজিয়ে যায়।
...
লেখায়-মুহাম্মাদ আরজু (পথহীন মুসাফির)

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

নোমান প্রধান বলেছেন: জ্বি :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.