নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটা কথাই বুঝি \"হয়ত প্রতিবাদ করো নয়ত মরো\"

মুহাম্মাদ আরজু

একজন পরিপূর্ন মায়ের কাছে তার ছেলে একটা রাজপূত্র।আর আমি আমার মায়ের রাজপূত্র।

মুহাম্মাদ আরজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটু ভুল ঈমান শেষ করার জন্য যথেষ্ট

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০০


মহানবী (সঃ) এর জীবিত থাকা অবস্থায় তাঁর ভাষ্যমতে
তাঁর পরে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানব ছিল হযরত আবু বক্কর সিদ্দিক
(রাঃ)।যিনি মহানবী (সঃ) এর পর দায়িত্ব পাওয়ার যোগ্য
ছিলেন তাকে সরাসরি নাকচ করে দিয়েছিলেন শিয়া
সম্প্রদায়।মহানবী (সঃ) এর ইন্তেকালের পর সবাই যখন
হযরত আবু বক্কর সিদ্দিক (রাঃ) কে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য
বলছিল তখন তাদের বিরোধিতা করে শিয়া সম্প্রদায়।
...
তাদের বুঝানোর অনেক চেষ্টা করেন সাহাবীগন কিন্তু
তারা কিছুতেই আবু বক্কর (রাঃ) এর খেলাফত মেনে নিতে
পারছিলেন না।তখন সাহাবীগন তাদের এই বুঝানোর
চেষ্টা করে যে মহানবী (সঃ) এর প্রতিটা কাজে হযরত আবু
বক্কর সিদ্দিক (রাঃ) ছিলেন।মহানবী (সঃ) এর দিলের অনেক
কাছের মানুষ ছিল সে।এমনকি সফরে যখন মহানবী (সঃ)
ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিল তখন আবু বক্কর সিদ্দিক (রাঃ)
মহানবী (সঃ) কে কাঁধে নিয়ে পাহাড়ে উঠেছিলেন।মানি
মহানবী (সঃ) এর দেহ মোবারক আবু বক্কর সিদ্দিক (রাঃ)
এর কাঁধে ছিল।তাহলে দেখা যায় মহানবী (সঃ) এর
দায়িত্ব তার উপরই যাওয়া উচিত।
...
কিন্তু শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা কথাটা এমনভাবে বিকৃত
করে যা মুখে নেওয়াও তাদের শানের বিপরীতে যায়।তারা
আবু বক্কর সিদ্দিক (রাঃ) কে হেয় করে বলে "মহানবী (সঃ)
তো অনেক ঘোড়া আর গাধার পিঠেও চড়েছিল"।কথাটার অর্থ
বুঝে নেওয়াই ভাল ভেংজ্ঞে বলাটা সরাসরি তাদের
শানের বিপরীতে যায়।তারা সরাসরি মহানবী (সঃ) এর
কথার অমান্য করে সাহাবীদের অমান্য করে। মহানবী
(সঃ) এর অমান্যকারি আর সাহাবীদের অমান্যকারিরা
মুসলিম হতে পারে না যদিও তারা নিজেদের মুসলিম দাবি করে
থাকে।
...
তাহলে বুঝা যায় তারা সেই কাল থেকেই বাতিলের
খাতায় নাম তুলেছে।এতে কারো সন্দেহ থাকতে পারে না।
এই শিয়া সম্প্রদায়ই ইমাম হাসান (রাঃ)কে বিষপান
করিয়ে হত্যা করে ইমাম হোসাইন (রাঃ) কে কারবালার
প্রান্তরে রক্তে জর্জরিত করে শহিদ করে।ইমাম হাসান
(রাঃ) ইমাম হোসাইন (রাঃ) একে তো ছিলেন মহানবী (সঃ)
এর সাহাবী আর তারপর ছিলেন তার নাতি।এখন যারা
মহানবী (সঃ) এর দৌহিত্রদের হত্যাকারী ছিলেন তারা
কিভাবে মুসলিম হবে?শিয়া সম্প্রদায় ওই সময় থেকেই
ইসলামের দুশমন আর এখনো ইসলামের দুশমন।
...
কথাগুলো বলছিলাম কারন কিছুদিন পরেই শিয়া সম্প্রদায়
মুহররমের বিভিন্ন আয়োজন করবে।মেলা,তাজিয়া,শরির কেটে
তামাশা করবে।এখন কেউ যদি তাদের এই কর্মকান্ড দেখতে
যায় নিঃসন্দেহে সে তাদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যাবে।শখের বশে
অনেকেই দেখতে যায় কিন্তু শখ অনেক সময় মানুষের ঈমান শেষ
করে দেয়।এই ক্ষেত্রেও একই হবে।ঈমান ছাড়া মানুষদের
কাজ কর্ম দেখতে গিয়ে ওইখানেই ঈমান রেখে আসতে হয়।
আমার মতে শিয়া সম্প্রদায়ের মুহররমের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে
শয়তান পাহারাদার হিসেবে থাকে।যেই লোক তাদের
কর্মকান্ড দেখতে যায় টিকিট হিসেবে তাদের ঈমান রেখে
দেয়।এখন শিয়া সম্প্রদায়ের সাথে মিশিলে তাদের সাথে
সাথে নিজেদেরও বাতিল খাতায় নাম লিখাতে হবে।যা
আমরা চাই না।তাই সবার কাছে অনুরোধ আসছে মুহররমের
যেকোন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন অন্যথায়
ঈমান খুইয়ে ফেলবেন।
...
লেখায়-মুহাম্মাদ আরজু (পথহীন মুসাফির)

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

সেলিম৮৩ বলেছেন: এরা ইসলামের ক্যান্সার হয়ে দেখা দিয়েছে।
ইসলাম নিয়ে এদের মারাত্বক ধোকাবাজি অার স্টান্ডবাজি দেখলে অাবাক লাগে।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.