নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটা কথাই বুঝি \"হয়ত প্রতিবাদ করো নয়ত মরো\"

মুহাম্মাদ আরজু

একজন পরিপূর্ন মায়ের কাছে তার ছেলে একটা রাজপূত্র।আর আমি আমার মায়ের রাজপূত্র।

মুহাম্মাদ আরজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

"নাস্তিকদের বিছানো জাল থেকে সাবধান"

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

মহানবী (সঃ) এর করা কাজগুলো হলো ফেল আর বলা কাজগুলো হলো কওম।হাদিসের ক্ষেত্রে যদি এমন দেখা যায় যে,মহানবী (সঃ) সাহাবাদের নির্দেশ দিয়েছেন একটা কিন্তু নিজে এর চেয়ে অধিক বা এর চেয়ে অন্যরকম করেছে সেই ক্ষেত্রে ফেল অগ্রাধিকার পাবে।মানি মহানবী(সঃ) এর বলা কথাগুলোকে প্রধান ধরা হবে।কারন মহানবী (সঃ) ছিলেন মহামানব আর সাহাবারা মানব।মহানবী এমন অনেক জিনিস করতে পারতেন যা সাহাবাদের দিয়ে সম্ভব ছিল না।যেমন মহানবী (সঃ) অনেক সময় ৩০ রোজা সেহরি আর ইফতার ছাড়াই পালন করতেন।কারন আল্লাহ তা'আলা তাকে নিজের কুদরতি হাত দিয়ে খাইয়ে দিতেন।
...
এখন এই কাজটা যদি সাহাবারা ফলো করতেন তাহলে তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু বেঁচে থাকা কষ্টকর হয়ে যেত।তাই মহানবী (সঃ) সেহরি আর ইফতারকে অবধারিত করে দিয়েছিলেন যা এখনো চলে আসছে।আবার মহানবী (সঃ) নামাজের রাকাতকে অনেক দীর্ঘ করতেন।এমন দীর্ঘ করতেন মাঝে মাঝে তার পা অত্যাধিক ফুলে যেত।তিনি জানতেন সাহাবারা এই রীতি পালন করলে অবস্থা কঠিন হয়ে যাবে।তাই তিনি বলেছিলেনঃ "তোমরা তোমাদের সাধ্যমতো নামাজের রাকাতকে দীর্ঘ করো।
...

বাংলা আর ইংরেজি ভাষায় যেমন ব্যাকারণ আছে,বিভিন্ন ধাপের পর একটা বাক্য তার পূর্নরূপ পায় তেমনি আরবি ভাষাগুলোর মধ্যেও এমন অনেক ব্যাকারণ আছে যা আমাদের জানা নেই।যার কারনে নাস্তিকেরা সোজাসাপ্টা হাদিস বা কোরানের আয়াত দিয়ে মানুষকে খুব সহজভাবে বোকা বানায় আর মানুষও তাদের কথায় মাথা নাড়িয়ে সম্মতি জানায়।এমনটা করে না জানি কত মানুষ ঈমানহারা হয়ে গেছে।
...
হাদিস শরিফের ব্যাখ্যা নাস্তিকরা জানে না তারা শুধু হাদিসটুকু জেনে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ফেরে।হাদিসের মূল ব্যাখ্যা যদি জানতে চান তাহলে বিজ্ঞ আলেমদের কাছে যেতে হবে।যারা নাস্তিকদের কথায় সায় দেয় তারা অবশ্যই ঈমানহারা হয়ে যায়।এখন আপনার মাথায় যদি বিবেক থাকে তাহলে আপনি বাঁচতে পারবেন অন্যথায় বাঁচা সম্ভব না।কোন নৌকার মাঝি যদি নৌকা নদীর মাঝে নিয়ে ডুবিয়ে দেয় সেখান থেকে শুধুমাত্র তারাই বাঁচবে যারা সাঁতার জানে।তাই বলছিলাম নাস্তিকদের জাল থেকে বেরোনোর ক্ষমতা রাখুন।ইসলাম সম্পর্কে সোচ্চার হোন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৩

আবদুল মমিন বলেছেন: হাদিসের ক্ষেত্রে যদি এমন দেখা যায় যে,মহানবী (সঃ) সাহাবাদের নির্দেশ দিয়েছেন একটা কিন্তু নিজে এর চেয়ে অধিক বা এর চেয়ে অন্যরকম করেছে সেই ক্ষেত্রে ফেল অগ্রাধিকার পাবে।মানি মহানবী(সঃ) এর বলা কথাগুলোকে প্রধান ধরা হবে।[/su
এখানের ভুল টা ঠিক করে দিন

সেই খেত্রে ফেল এর যায়গায় ক ও ল হবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.