নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আস্ সালামু আলাইকুম্

আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-)

নীল-দর্পণ

নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।

নীল-দর্পণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অষ্টধা: পাঠ প্রতিক্রিয়া

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২৩

প্রিয় ব্লগার মলাসইলমুইনা'র প্রকাশিত বইগুলোর মাঝে একটি। একুশে বইমেলা-২২ এ প্রকাশিত। বইটি তখনি আমার হাতে এসেছে এবং পড়েও শেষ করেছিলাম কিন্ত দু'কথা বলা হয়নি বলি বলি করেও! বন্ধু আমার হয়ত ধরেই নিয়েছেন আমি ভুলে গেছি বইটির কথা। আসল কথা হল সকল সময় নিয়ে নেন আমার কন্যাদ্বয়। তাদের দাবীদাওয়া আর হুকুম তামিল করতে করতেই নিজের সকল সময় শেষ! যাহোক সবই সময়ের চাহিদা। কথা বলতে বসেছি বই নিয়ে সে কথাতেই আসি

প্রবন্ধ এবং গল্পের সম্মিলনে 'অষ্টধা'। বইটিতে প্রতিটি প্রবন্ধের পরেই সেই সম্পর্কিত একটি করে গল্পের ধারনাটি অভিনব বটেই। অত্যন্ত চমতকার লেগেছে প্রগল্পের এই ধারনাটি।
আমার মত কম ধৈর্যশীল পাঠক যাদের কাছে প্রবন্ধ একটু রস কম কষ বেশি বলে মনে হয় তাদের জন্যে এই ধারনাটি অত্যন্ত আনন্দদায়ক। একই মলাটে একাধিক স্বাদ পাওয়া যায়।
বইটির ৮নং প্রবন্ধ ছিল- মানব থেকে ঈশ্বর হয়ে ওঠার কাহিনী নিয়ে। ২০১১সালে জাপানের ফুকুশিমায় ৭মাত্রার ভূমিকম্পে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টের এক্সিডেন্টের পরে রেডিয়েশন নিয়ন্ত্রনের মত ঝুঁকিপূর্ণ কাজে স্বেচ্ছায় নিজেকে নিবেদন করেন বাহাত্তর বছর বয়সী ইয়াসেটেরু ইয়ামাদা
এই প্রবন্ধটির সাথে সামঞ্জস্য রেখে যেই গল্পটি সেটি হল 'ধূসর বেলা'। এখান মোটাদাগে একজন বিত্তশালীর জীবনের শেষ সময়ের অবস্থা দেখা যায় যা খুঁজলে আমাদের আসপাশে দেখতে পাই। আবার সুক্ষ্ম ভাবে দেখানো হয়েছে এই ব্যক্তিটিই কারো একজনের জীবনে ঈশ্বরের ভূমিকায় এসেছিলেন।

ফিজিওগনোমি: ফিজিওগনোমি সম্পর্কে জেনেছি এই প্রবন্ধটির মাধ্যমেই। চোখ, নাক তথা চেহারা দেখে অপরাধী শনাক্তকরণের বিষয়টিকে বলা হয় ফিজিওগনোমি। মজার বিষয় হল প্রবন্ধটির সাথে ৩টি ছবি দেওয়া আছে তা দেখে আমি আমার নাক, চোখ মিলিয়ে কোন ক্যাটাগরিতে পরি তা বের করার চেষ্টা করেছি যদিও ব্যর্থ হয়েছি। তবে চুপিচুপি বলে রাখি নাকের ছবি দেখে মনে হয়েছে লেখকের ভাষায় হাবাগোবা ক্যাটারিতে পরে গেছি!

ভালোবাসার ঘ্রাণ: এটি একটি প্রগল্প। একজন বয়স্ক ব্যক্তি তার অদ্ভুত ধরনের ঘ্রাণ পান। আসপাশে ভালোবাসা কিংবা বিচ্ছেদ ঘটলে তিনি আগে থেকেই টের পান একটি ঘ্রাণের মাধ্যমে। গল্পটি লেখকের 'আকাশ গঙ্গার তারা' বইটিতেও ছিল। কিছু গল্প, কিছু লেখা থাকে যা পড়লেও তা ভালোলাগার আবেশ থাকে অনেক সময় জুড়ে এটি তেমনি একটি লেখা।

আমি যে কোন বই হাতে নিলে মূল অংশ পড়ার আগে উৎসর্গটা দেখি খুব আগ্রহ নিয়ে। এই বইটির উৎসর্গটুকু এত চমতকার যে কয়েকবার পড়েছি। আমি পড়তে পড়তে যেন বন্ধুপত্নীর আনন্দে উজ্জল চেহারা দেখতে পাচ্ছিলাম।
***************
এত চমতকার বইটি সম্পর্কে হয়ত অনেকে জানেন না। ব্লগার মনিরা সুলতানা আপা সুন্দর লিখেছেন এই বইটি নিয়ে। আপার পোস্টের লিংক যুক্ত করেছি আমার এই লেখায় যাতে কেউ সহজেই দেখতে পারেন।

পাঠের আলোচনায় ব্লগারদের বই
জাগৃতি প্রকাশনি থেকে প্রকাশিত বইটি রকমারী.কম থেকে কিনেছিলাম আমি কেউ চাইলে যার যার সুবিধা মত সংগ্রহ করতে পারেন। বইমেলা আসছে সামনে এখন থেকেই বাকেট লিস্টে বই নেওয়া শুরু করেছেন হয়ত অনেকেই, আমি অন্তত তাই করি কারন আজকাল আর মেলায় যাওয়ার কথা চিন্তাই করা যায় না। বইমেলা হয় ঘরে বসেই।




মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০১

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন।

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: বইটা আমার কাছে আছে। প্রথম তিনটা গল্প আর তিনটা ফিচার পড়েছি । প্রবন্ধ রিলেট করে গল্প লেখার ব্যাপারটা আমার কাছেও বেশ চমৎকার মনে হয়েছে । আমি যদিও গল্পের ভক্ত বেশি ।
পুরো বই পড়ে একটা রিভিউ লেখার ইচ্ছে আছে আমারও ।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমিও কিন্তু গল্পের ভক্ত বেশি। আপনার রিভিউয়ের অপেক্ষায় থাকলাম তবে।

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:


এই লেখক অলৌকিক কোরান ও বিস্ময়ের (? ) হাদিস নামেও কিছু একটা লিখেছেন; পারলে উহা সম্পর্কেও লিখুন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: ওটা সম্পর্কেও লিখেছিলাম, আপনিও কমেন্ট করেছিলেন সেখানে!

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরে নীলুমনি !!!
মলা ভাইয়া তো অনেক ভাগ্যবান !!! নীলুমনি' র পরীদের এতেএত ব্যস্ত সময় থেকে কিছু সময় নিতে পেরেছে।
ছোট্ট সুন্দর বেশ ছিমছাম হয়েছে রিভিউ।

আমার লিঙ্ক সাথে দেয়ার জন্যে ধন্যবাদ নীল-দর্পণ।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: পরীরা আমাদের এমন দৌড়ের উপর রাখে যে এইটুক রিভিউ লিখতে গিয়েই এক বছর হয়ে গেল আমার।

অপসরা আপু লাস্ট যে সিরিজটা লিখলো দেখা গেল সেটা আমি পড়ছি এক কন্যা চুলের মুঠি ধরে ছিঁড়ছে, আরেকজন হাউকাউ করে বেড়াচ্ছে। আমি মনে মনে বলেছি চুল ছিঁড়লে ছিঁড়ে ফেল আমি পড়ে শেষ করেই উঠবো। =p~
আপনার রিভিউটা এত সুন্দর হয়েছে আপু যে এড না করে পারলাম না।

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৫৩

সোহানী বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো রিভিউ। উনার বইগুলো সংগ্রহ করার চেস্টা করছি।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, আমি কেবল আমার অনুভুতিটুকু শেয়ার করতে পারি। আপনারা পড়ে আরো সুন্দর রিভিউ লিখতে পারবেন এটা আমি বিশ্বাস করি।

৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বইটিতে প্রতিটি প্রবন্ধের পরেই সেই সম্পর্কিত একটি করে গল্পের ধারনাটি অভিনব বটেই।
এমনটা কখনো চোখে পরেটি আগে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: হ্যাঁ, প্রতিটি প্রবন্ধের পরে তার বিষয়ের সাথে মিল রেখে গল্প লিখেছেন। সম্ভব হলে পড়ে দেখবেন।

৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ ভোর ৫:৩২

মলাসইলমুইনা বলেছেন: হা হা বন্ধু করেছেন কি ?
আপনাকেতো ইনডেমনিটি দেয়াই ছিল যে আমাদের রাজকন্যাদের সময় হাইজ্যাক করে আমার বই নিয়ে কিছু লেখা যাবে না ।

আপনি বই পড়ে সে নিয়ে জানাতে ভুলে গেছেন সেটা কিন্তু আমি কখনোই ভাবিনি । তাছাড়া ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই আমি জানি আমার লেখা নিয়ে এক আধটা লাইনের বেশি লেখার মতো কঠিন কর্ম ইহজগতে খুব বেশি থাকার কথা না। আমি কিছু পরিচিত মানুষকে আমার বইগুলো দিয়েছিলাম।পরিচিতদের মধ্যে অল্প কয়েকজনই নিজের থেকে বই কিনেছেন বলে জেনেছিলাম। কিন্তু তাদের বেশির ভাগই আমাকে একটা লাইন লিখেও জানান নি আমার বইয়ের গল্পগুলো কি সাহিত্য স্কেলে নেয়ানাডারথাল যুগেই আছে নাকি ইভোলুশনের পথ পেরিয়ে হোমোসেপিয়ান্স যুগের কাছাকাছি পৌঁছুতে পেরেছে। আর তাই আপনি ব্লগে পোস্ট করে আমার মন্তব্য জানাবেন সেটা জানবার পর থেকেই মানসিক দুশ্চিন্তা আর আশংকার মাত্রাটা জ্যামিতিক হারে ক্রমবর্ধমানই ছিল। দুই রাজকন্যাকে দেয়া সময়ের পর আমার বই নিয়ে এক লাইন লিখলেও সেটাও অনেক পাওয়ার তাই ভাবতাম আমি । সে তুলনায় এতো অনেক বড়সড় একটা পাওয়া আমার ।

'ধূসর বেলা' আরো অনেক বড় একটা ফরমেটে লেখার চিন্তা করেছিলাম।আসলে ওই থিমের ওপরে একটা ছোটোখাটো উপন্যাসও লেখার কথা এক সময় মাথায় ছিল।কিন্তু আমার যা হয় --লেখা নিয়ে চিন্তাটা যত ঝড়োগতিতে হয় লেখার গতিটা ততটাই গজসম মন্থর।তাই ছোট একটা গল্পের আকারেই ওটা শেষ করতে হলো। আর প্রবন্ধগুলোতে সবই ব্লগেই লেখা। ওগুলো আসলে আমার একাডেমিক পড়াশোনার ভাবনার সাথেও রিলেটেড মনে হয়। যাক এই বইয়ের মূল ব্যাপারটাই ছিল গতানুগতিক গল্পের ফর্মের বাইরে নতুন কিছু একটা করার চেষ্টা করা।সাহিত্য মূল্য যেমনি হোক প্রগল্প ধারণা শুরুর মধ্যে দিয়ে সেটাই করার চেষ্টা করলাম আর কি। নোবেল পুরুস্কারের জন্য তো কিছু লিখছি না তাই গল্পের মানের ব্যাপারটা পাঠকের বিচারের উপরে দিয়ে নিশ্চিন্তেই আমার ইনভেনশনের দিকেই বেশি মনোযোগ ছিল। ভালো লাগলো আপনার চোখেও সেই ব্যাপারটা এড়ায় নি। আপনার লেখাতেও আমার সেই নতুন চিন্তার চেষ্টার কথাটা আছে। ওটাই এই বইয়ে আমার মূল কাজ। এই ছোট কথাটাও কেউ বলেনি আমাকে ।তাই ভাবছিলাম বইগুলোতে না জানি কি সাহিত্য অপরাধ করে ফেলেছি ! আপনার দুশ্চিন্তা লাঘব রিভিউ পোস্ট দেখে কতটা খুশি হয়েছি সেটা নিশ্চই বলতে হবে না। উৎসর্গের নিয়ে আপনার মন্তব্যটুকু দেখে আপনার বন্ধুপত্নী এমন দুর্বোধ্য দৃষ্টিতে তাকালো আমার দিকে যে এতো দীর্ঘ ইনিংসের অপরাজিত অলরাউন্ডারকেও এখন অবোধ্য লাগছে ! এবার আপনার দীর্ঘ ছুটি। রাজকন্যাদের সময় চুরি করে আমার কোনো লেখা নিয়েই আর লিখবার দরকার হবে না সেটা সাংবিধানিক কোনো সংশোধনী ছাড়াই আমি এখনই বলতে পারি।ও সোহানীকে বলবেন আপনার লেখায় তাকে যোগাযোগ করার উপায়টা বাতলে দিতে। তাহলে তার ঠিকানায় বই পাঠানো যায় কিনা সেটা দেখার একটা সুযোগ হতো। অনেক ধন্যবাদ রিভিউয়ের জন্য। অনেক দীর্ঘ দিন, দীর্ঘ কাল আর আমার অখাদ্য বুক রিভিউ লিখতে হবে না জেনে রাজকন্যাদের নিয়ে হাসি খুশির রাজ্যে আপনার সুখের রাজত্ব চলুক সেই কামনা।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৪৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: বন্ধু আপনিতো আমার পাঠ প্রতিক্রিয়ার চাইতে বড় মন্তব্য করেছেন। এত যত্ন নিয়ে আন্তরিক মন্তব্যে আমি লজ্জিতই।
রাজকন্যাদের সময় দিতে দিতে ভাবলাম নিজের পছন্দের, প্রয়োজনের কাজও করা উচিত সেই চিন্তা থেকেই বই নিয়ে বসেছি আবার।

'ধূসর বেলা' নিয়ে উপন্যাস লিখে ফেলুন বন্ধু-বলার জন্যে বলছি এমনটা নয়, সত্যিই বলছি। আর আপনার প্রগল্পের ধারনাটি কিন্তু সত্যিই চমতকার। একটা বইতে একাধিক আনন্দ পাওয়া যায়। একঘেয়েমী থাকে না। আপনি আবারো লেখার জন্যে ভাবুন। লাগলে সংবিধান নতুন করে লেখা হবে তাও 'জীবনে লিখেছিলাম তিনখানা বই' এই কথায় যাতে সীমাবদ্ধ না থাকেন আমরা সেটাই চাই। আপনি প্রগল্পই লিখবেন, এটাই আপনার লেখার বিশেষত্ব হবে।

সোহানী আপুর চোখে নিশ্চই এই মন্তব্যটি পড়বে এবং যোগাযোগ করবেন আপু।

নতুন বইয়ের কথা আবারো ভেবে দেখবেন এই আশা রাখছি। আল্লাহ ভালো রাখুন সব সময় এই কামনা করছি।

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: অত্যন্ত চমৎকার লেগেছে প্রগল্পের এ ধারণাটি - নতুন শব্দ প্রগল্প এর উদ্ভাবনটিও চমৎকার হয়েছে। :)
অল্প কথায় ছিমছাম রিভিউ- সুন্দর হয়েছে।
লেখক মলাসইলমুইনা এর মন্তব্যটা কি চমৎকার!
পোস্টে প্লাস। + +

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

নীল-দর্পণ বলেছেন: লেখক মন্তব্য কিংবা তার প্রতি উত্তর সব সময়ই খুব যত্ন করে করেন যেমনটি আপনিও করেন। এতটা যত্নকরে আর কাউকে করতে দেখি না। লেখক বন্ধু খুব সুন্দর লিখলেও তিনি জানিয়েছেন আপাতত লিখবেন না আর! খুব দুঃখের সংবাদ এটা।

একটি বিষয় না বললেই নয়, আপনার "জীবনের জার্নাল" ও খুব ভালো লেগেছিল পড়তে। অত্যন্ত দুঃখ এবং লজ্জার সাথে বলতে হচ্ছে যে বইটি আমি পড়ে শেষ করার আগেই হারিয়ে ফেলেছি! একই সাথে গুরুত্বপূর্ণ আরো বই হারিয়ে গেছে তবে আমি আশাবাদী বইগুলো পাবো এবং আপনার লেখাটা পড়ে শেষ করবো।

প্লাস সযতনে তুলে নিলাম। আল্লাহ ভালো রাখুন, সুস্থ রাখুন আপনাদের।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.