![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা দেখি যেভাবে দেখি (কহিলো সে ফিরে দেখো, দেখিলাম থামি , সম্মুখে ঠেলিছে মোরে পশ্চাতের আমি...) [email protected]
অবশেষে টানেলের শেষে সবুজ বাতি দেখা গেলো। আমার কিন্তু মনে হয় কাহিনী আরেকটু গভীরে। শিল্পবিপ্লব পরবর্তী পশ্চিমা পুঁজিবাদী বিকাশের রমরমা কালে পশ্চিমা দেশগুলোতে ঘাস-পাতার তীব্র বিরোধীতার পেছনে কেবল "Moral Panick"ই নয়, মুনাফা সংক্রান্ত ভাবনাও সক্রিয় ছিলো বলে মনে হয়। সংক্ষেপে উদাহরন দেই, আমেরিকার একটা মুদি দোকানে সপ্তাহান্তের মধ্যরাতে দুই খদ্দের ঢুকেছে- এক জন ঘাস-পাতায় পাংখা, আরেকজন রাম সোমরস-টেনে টং, কে ঝোঁকের মাথায় সওদা করতে (ইংরেজীতে বললে, impulse purchase) খরচ বেশী করবে বলে মনে হয়? পশ্চিমা ব্যবসায়ী-সমাজপতিরা মনে করে (হয়তো সত্যিই তাই) পানিপথের যাত্রীরাই বেশী দিলদরিয়া খরুচে, যা কিনা পুজিবাদি সমাজের প্রবৃদ্ধির অপরিহার্য শর্ত। তবে প্রশ্ন ওঠে এতোক্ষনে অরিন্দম তবে আকাশচারীতার অনুমোদন দিলো কেন, নিছক চিকিৎসা কাজে এর ব্যবহার বিষয়ক নতুন প্রমান মিলেছে বলে, নাকি পশ্চিমা পুঁজিবাদের, বিশেষত: ঊত্তর আমেরিকায় পুঁজিবাদের বিকাশের ক্রমবর্ধমান শ্লথগতির কারনে, ভাবখানা: এখন আর কিই বা এমন ফারাক হবে, পাংখা এবং পানিঅলা উভয়েরই এখন প্রায় সমান 'পাতা শ্যাষ' অবস্থা। অতএব, অবশেষে, স্বাগত: হে লতা-পাতা!!
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১
আঁধার রাত বলেছেন: কবে যে আমরাও ফিরে যাবো ১৯৮৯ সালের আগে।
হুদাই নিষিদ্ধ করেছে।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: মনে করুন, আমি আলাদ্দিনের চেরাগের দৈত্য। এখন দৈত্যর কাছে কি চাইবেন ?
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮
নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: বেশ লেগেছে।
অনেক ধন্যবাদ।