![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা দেখি যেভাবে দেখি (কহিলো সে ফিরে দেখো, দেখিলাম থামি , সম্মুখে ঠেলিছে মোরে পশ্চাতের আমি...) [email protected]
গতকাল ১২ সেপ্টেম্বর ছিলো বাংগালীর একজন অত্যন্ত প্রিয় সাহিত্যিক বিভূতিভুষন বন্দোপাধ্যায়ের ( 12 September 1894-০1 November, 1950) ১২৭তম জন্মদিন তাঁর স্মৃতির উদ্দেশে গভীর শ্রদ্ধা জানাই। বাংগালীর রোমান্চপ্রিয়তা, পায়ের তলায় সর্ষে দানা নিয়ে দুনিয়া ঘুরে দেখার চরৈবেতি বাসনা, প্রকৃতি প্রেম, এবং, একই সাথে বাংগালী ডিএনএ-তে বহমান সেই গভীর গার্হস্থ্য-প্রীতি, আম আঁটির ভেঁপু বাজানো গ্রামীন বাংলার শোলক বলা কাজলা দিদির মমতা মাখা অমল শৈশবের টান যা জল-জংলার এই শ্যামলী বাংলার সিগনেচার রূপ, যার কাশবন, হিজল-তমাল, অরণ্য আর নিসর্গ দেখলে পৃথিবীর রূপ দেখার সমান মায়া জাগায়-এ সব কিছুই মূর্ত হয়েছে বিভূতিভুষনের লেখায়। তাঁর আরণ্যক পড়ার সুযোগ হয়েছিলো অনেকটা গাছ-গাছালিময়, আরণ্যক এক নির্জন নিবাসে। আহা, গাছেদের নিয়ে এমন প্রেমময় বর্ণনা আমি বাংলা ভাষায় খুব কমই পড়েছি। অপু ত্রয়ী (পথের পাঁচালী, অপুর সংসার, অপরাজিত), আরণ্যক, চাঁদের পাহাড়, অশণি সংকেত সহ তাঁর রয়েছে অনেক কালজয়ী রচণা।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৭
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: এমন করে কি এখনকার কোনো লেখক আর ভাবতে বা লিখতে পারবে?
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:২৯
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমার কাছে তার আরণ্যক সবচাইতে ভালো লেগেছে