নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রেসকোড নিয়ে নতুন নীতিমালার বিষয়টি যখন শুনলাম তখন বেশ অবাকই হয়েছি।স্কুল ও কলেজ পর্যন্ত যা মানানসই তা আবার বিশ্ববিদ্যালয় এসে নির্দিষ্ট অবধারিত থাকবে এটা মেনে নেওয়া সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য একটি বিব্রতকর পরিস্থিতি।শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যক্তি স্বাধীনতার উপর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা একটা বয়সের পর সেটা অবশ্যই মানা যায় না।
শিক্ষা গ্রহণ করতে আসা মেয়েদের উড়না বাধ্য না করে ,শালীন পোশাকে আসতে বলায় কাম্য ছিল।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় (UIU) নোটিশবোর্ড টানিয়ে মেয়েদের ওড়না কে বাধ্যতামূলক ও ছেলেদের বেলায় শালীনতা মুলক পোশাক বাধ্য করুন করা হয়েছে। ছাত্রছাত্রীরা অনেকেই বলছেন শালীনতা বজায় রেখে যে কোন পোশাক পড়া যায়। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জানান,
বিশ্ববিদ্যালয় শৃঙ্খলা বাড়াতেই এমন নোটিশ ইভটিজিং এর জন্য উস্কানিমূলক হতে পারে এটা উচিত না।
২০১৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ( স্নাতক) এর ছাত্রী হাফসা ইসলামকে নেকাব পড়ার জন্য ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।ওই ছাত্রীর পরিবার থেকে জানানো হয়, ব্র্যাক যদি তাদের ড্রেসকোডের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করে তাহলে তারা আইনের আশ্রয়ে যাবেন।দেশব্যাপী প্রতিবাদের মুখে ড্রেসকোড ভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কৃত ছাত্রী হাফসা ইসলামকে ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ব্র্যাক।
ড্রেসকোড নিয়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এই নিয়ম নীতি কেন এ প্রশ্ন অনেকেরই অজানা।একটি মেয়ের ওড়না পড়বে কি পড়বে না এটা তার মা-বাবার উপর ছেড়ে দেয়া উচিত ।অশালীন দেখলে শিক্ষক হিসেবে বলতেই পারেন শালীনতা পোশাকে ব্যাপারে কিন্তু কোন জিনিস আইন করে বাধ্য করা উচিত না ---বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ।অনেকে সহমত প্রকাশ করেছেন উনার এই বক্তব্যের সাথে।
মুসলিম প্রধান দেশ হলেও বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক / অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী । কিছু কিছু মেয়েরা শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয় যে কোন পাবলিক প্লেসে উগ্র পোশাক পড়ে যা দেখে নিজেরাই লজ্জা পাই। তারপরও বলতে ইচ্ছে করে বাধ্য করে নয় শালীন পোশাকে সবার কাম্য। আমাদের নিরাপত্তা সমাজ দিবে না আমাদের নিজেদেরই বহন করতে হবে।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি নীল আকাশ ভাই কে ,লেখা প্রথম পাতায় আসার জন্য। উনার অবদান ও উদ্যোগে সাহায্য করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। প্রথম পাতায় প্রথম পোস্ট নীল আকাশ ভাইকে উৎসর্গ করলাম।
১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬
মুক্তা নীল বলেছেন: প্রথম মন্তব্যে আপনাকে আলাদা ধন্যবাদ। হাফসা ইসলামের ঘটনা নিয়ে তখন বেশ তোলপাড় হয়েছিল যা পরবর্তীতে ঠিক হয়েছিল। ভালো থাকবেন।
২| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪১
আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: কি পোশাক পরা যাবে আর কি যাবে না তা নোটিশ বোর্ডে না টানিয়ে, শালীনতার সঙ্গা টানিয়ে লিখে দেওয়া উচিত পোশাক বা আচরণের মাধ্যমে শালীনতা ভঙ্গ হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৭
মুক্তা নীল বলেছেন: সেটা যদি কেউ পরিবার ও পরিবেশ থেকে না শিখে তাহলে তাকে মৌখিকভাবে বলা যেতেই পারে ।তাই বলে নোটিশ?
৩| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: যে ড্রেসকোড এর কথা লিখেছেন সেটাকে ইউনিফর্ম বলছেন কেন? বিশ্বের যে কোন বিশ্ববিদ্যলয়েই ড্রেসকোড আছে যেটা সেই দেশের প্রেক্ষাপটের সাথে সামজ্ঞষ্যপুর্ন । আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে যে ড্রেসকোডের কথা বললেন তা অত্যন্ত যৌক্তিক। ফ্রিডম শব্দটার অর্থ আর যাই হোক অশ্লীলতা নয়। শালীন পোষাক যে যার রুচিঅনুসারে পড়বে । সেটার নামই স্বাধীনতা।
১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩
মুক্তা নীল বলেছেন: ইউনিফর্ম বলছি কারণ নোটিশ বোর্ডে টানানো হয়েছিল। যা এখনো বহাল রয়েছে। অন্যান্য বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়ের উদাহরণ আমি এখানে তুলে আনিনি, আপনি বলায় ভালো লাগলো।বাংলাদেশ ১০৩ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় । একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশ।
নোটিশ না দিয়ে মৌখিকভাবে বললেও পারতে কর্তৃপক্ষ। যা অন্যান্য কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় করেছে। আমি নিজেও অশালীন পোশাকের বিপক্ষে। শালীন পোশাকেই স্বাধীনতা।
৪| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০
ঢাবিয়ান বলেছেন: মেয়েদের স্পষ্ট করে ওড়না ও ছেলেদের শালীন পোষাকের ব্যপারে আপনি আপত্তি তুলেছেন। সেই ক্ষেত্রে বলতে চাই উন্নত দেশেও কিন্ত এইভাবে স্পষ্ট করে ড্রেসকোডের কথা উল্লেখ করা হয়। অর্থাৎ স্কার্টের ঝুল কতখানি হবে, স্লিভলেস ব্লাইজ, বারমুডা পড়া যাবে না ইত্যাদি ইত্যাদি।
১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৫০
মুক্তা নীল বলেছেন: আপনি হয়তো পড়তে বা বুঝতে ভুল বুঝেছেন ।আমার এই লাইনটি দেখুন আশা করি ভুল ভেঙে যাবে।
শিক্ষা গ্রহণ করতে আসা মেয়েদের উড়না বাধ্য না করে ,শালীন পোশাকে আসতে বলায় কাম্য ছিল।
৫| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
আপু, লেখা প্রথম পাতায় দেখে খুব খুশি হলাম। অভিনন্দন। আমি মনে করে ইউনিভার্সিটি লেভেলে পোষাকের ড্রেসকোড থাকা ঠিক নয়। তবে স্টুডেন্টদের উচিৎ দেশ, সমাজ, সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দিয়ে কাপড় পরিধান করা। বিদেশি স্টুডেন্টদেরও এই বিষয়গুলো মেনা চলা আবশ্যক।
১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৩
মুক্তা নীল বলেছেন: আপনাকে পেয়ে খুব খুশি হলাম কাউসার ভাই। আমার এই লেখার সারমর্ম আপনি এক লাইনে বুঝিয়ে দিয়েছেন। আমাদের দেশের সমাজ ও পরিবেশের সাথে যে পোশাক মানানসই তাই আমাদের প্রাধান্য দেওয়া উচিত। কিন্তু অনেকেই তা করে না এটাও জানি।
ভালো থাকবেন, শুভকামনা রইল।
৬| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: শালীনতাই মূখ্য.....
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:১০
মুক্তা নীল বলেছেন: বাহ!! ইন্টেলিজেন্ট
শালীনতা মুখ্য , উগ্রতা নয়।
অনেক ভালো লাগলো ছোট্ট এই মন্তব্যে কিন্তু এর অর্থ বিশাল ।ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫
ল বলেছেন: স্বাগতম ও শুভেচ্ছা।।।।।
ড্রেস কোডিং নিয়ে কিছুদিন আগে একটা টিশার্টের নোটিশ টাঙানো বেশ ভাইরাল হয়েছিল।
বাংলাদেশে যে হারে বলিউড অভিনেত্রীদের অনুসরণ করা হয় সে হারে ইভটিজিং কম হচ্ছে।
সত্যি বলতে কি অনেক মেয়ে দেখা যায় নেকাব পড়ে আছে কিন্তু টাইট কাপড়ের আস্তিন ভেদ করে উডুউডু অঙ্গে আকৃষ্ট করা কোন অবস্থায় শালিনীতার মধ্যে পড়ে না।
মোদ্দাকথা হলে শালিনী পোশাক ও সুন্দর আচরণ আসল।
উৎসর্গে ভালোবাসা।
শুভ কামনা নিরন্তর।
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:১৮
মুক্তা নীল বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা।
একটা ওড়না কি কখনো ড্রেসকোড হতে পারে? শালীন ও ভদ্র পোশাক এর ব্যবহারে কোন মেয়ে হয়তো ভাবতে পারে তাদেরকে আন স্মার্ট লাগবে কিন্তু প্রকৃত স্মার্ট কিসে ?
ল 'ভাই, বাংলাদেশেও কিছু অভিজাত এলাকা আছে যেখানে মেয়েরা ওপেন স্মোক করে। কিছুই বলার নাই কারণ ফ্যামিলি হয়তো ওদের সাথে পারে না।
আর এটাই আসল কথা শালীন পোশাক ও সুন্দর আচরণ ই আসল।
উৎসর্গে ভালোবাসায় আমারও ভালোলাগা রইল আপনার জন্য। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
দেরিতে মন্তব্য তাই দেরিতে উত্তর (হা হা) ।
৮| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সুপ্রিয় মুক্তা নীল আপু, আপনাকে প্রথম পাতায় স্বাগত জানাচ্ছি। শিক্ষার সর্বোচ্চ পর্যায়গুলোতে ড্রেসকোডের বাধ্যবাধকতা গ্রহণযোগ্য নয়। তবে শিক্ষার্থীদের উচিত শালীন পোশাক পড়ার পরামর্শ শিক্ষকরা ক্লাসে দিতে পারেন।
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:২৩
মুক্তা নীল বলেছেন: তারেক ভাই,
আপনাকেও সু স্বাগতম আমার ব্লগে খুব সুন্দর বিশ্লেষণ সহ মন্তব্যে আপনি আমার মতামত টুকু প্রকাশ করলেন। নোটিশ এর বিপক্ষে ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ।
আপনাকেও ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল ।
৯| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১
জুন বলেছেন: আমি থাইল্যান্ডের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি ড্রেস পড়া ছেলে মেয়েদের। মেয়েদের সাদা শার্ট আর কালো স্কার্ট। ছেলেরা কালো প্যান্ট সাদা শার্ট। মুসলিম মেয়েরা স্কার্ট পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত আর মাথায় স্কার্ফ। ড্রেস কোড থাকলে ধনী গরীব বৈষম্য থাকে না। সবাই নাহলেও অনেক ছেলেমেয়েই বড়লোকের ছেলে মেয়েদের মত পোশাক আসাক পড়ার জন্য অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়। আমার কাছে ব্যাপারটি খারাপ লাগে নি।
প্রথম পাতায় আগমনে শুভেচ্ছা মুক্তা নীল
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
মুক্তা নীল বলেছেন: জুন আপা,
থাইল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রেসকোডের বিষয়টি খুব ভালো লাগলো। ওদের সভ্যতা আমাদের চেয়ে অনেক উপরে ।থাইল্যান্ডের রীতিনীতি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় গুলো সবই একই ধারা ফলোআপ করা ধনী-গরিবের বোঝার উপায় নেই---দৃষ্টান্ত উদাহরণ স্বরূপ।
আমাদের দেশেও আইন প্রণয়ন রীতিনীতি সব বিশ্ববিদ্যালয় এক হওয়া উচিত ।
এই মেয়েদের বোঝা উচিত আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা আমাদেরই মেনে চলতে হবে। না দিবে সমাজ না, দিবে বিশ্ববিদ্যালয়। তাহলে কেনইবা এইসব পোশাকে আর এই উগ্র সাজগোজে বিশ্ববিদ্যালয় যাওয়া ....।
খুব ভালো লাগলো আপা আপনাকে পেয়ে। আপনার শুভেচ্ছা আমার জন্য আশীর্বাদ।
১০| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট বোন,
ভালো একটি বিষয় উত্থাপন করেছেন একেবারে প্রথম পোস্টেই। অনেক সময় ছাত্র ছাত্রীদের পোশাক-আশাক নিয়ে কর্তৃপক্ষ এমনটি ভাবতে বাধ্য হন, নিজে অভিজ্ঞতায় দেখেছি ভারতের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আধুনিকতার নামে ছাত্রীরা যে পোশাক গুলো পড়ে যে কোন সভ্যলোক তাদের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে লজ্জা পাবে। যদিও সেই লজ্জাবোধটি তাদের থাকে না, যিনি কথা বলেন তারই থাকে। যদিও ভারতের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বা বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলোতে সর্বত্রই নির্দিষ্ট পোশাক বিধি আছে।
আর সরকারি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার বা কর্তৃপক্ষের কারো সাহস নেই পোশাক-আশাক নিয়ে সামান্যতম ট্যা টু করার। কাজেই অশালীন ড্রেসের মধ্যেই শালীনতা এটি রাস্তাঘাটের শেষ কথা। পাশ্চাত্যের অন্ধ অনুকরণে আমরা যে কেউ পিছিয়ে পড়তে চাই না হা হা হা হা।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় ছোটবোনকে।
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:০১
মুক্তা নীল বলেছেন: দাদা
শুভ সন্ধ্যা । আমরা কেউই অশালীন ও উগ্রতার পক্ষে নেই।কিন্তু এখানকার মেয়েদের শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের নয় রাস্তাঘাটেও এমন আজেবাজে পোশাক পড়ে বের হয় তার নিজেরই লজ্জা লাগে।আপনাদের ওখানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বা বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নির্দিষ্ট পোশাক আছে, ঠিক তেমনি আমাদের দেশে শুধু বেসরকারি বা সরকারি মেডিকেলে ছাত্রীদের জন্য এপ্রোন নির্দিষ্ট। তাতেই অনেক ভদ্রতার সাদৃশ্য মেলে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভিন্ন। নিয়ম তো নিয়মই হবে সবক্ষেত্রে এক নীতিমালায়। তারপরও দাদা আমাদের সবার কাম্য শালীনতা।
অনেক ধন্যবাদ দাদা আমার শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
১১| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ড্রেসকোড সবকিছুতে থাকতে হয়; আপনার ভাবনাশক্তি বেশ দুর্বল।
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:০৪
মুক্তা নীল বলেছেন: ।
৬| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
নীলডলার, নীল আকাশ, মুক্তা নীল, নীল মনি, নীল কৃষ, সবই মিলে একজন ব্লগার! এগুলো ব্লগিং নয়!
৭| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
নীলডলার, নীল আকাশ, মুক্তা নীল, নীল মনি, নীল কৃষ, সবই মিলে একজন ব্লগার! এগুলো ব্লগিং নয়, ব্লগিং হলো সৎ লোকজনের জেনারেশন, অসৎদের জায়গা এখানে নেই।
আপনার কি উল্টোপাল্টা এ ধরনের মন্তব্য করা ঠিক? আর অসৎ বলতে কি বুঝিয়েছেন?
১২| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:২৩
করুণাধারা বলেছেন: প্রথম পাতায় স্বাগতম মুক্তা নীল।
পোশাকের শালীনতা সকলেরই বজায় রাখা উচিত। যে মেয়েটি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা গ্রহণ করছে সে কেন অশালীন পোশাকে আসতে যাবে? এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু বলার থাকে না তবে ৯ নং মন্তব্যে যেমন জুন বলেছেন সেই দৃষ্টিতে দেখলে ইউনিফর্ম থাকা ঠিক আছে।
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:০৮
মুক্তা নীল বলেছেন: করুনাধারা আপা ,
আপনাকে অনেকদিন পর দেখলাম , আমি মনে মনে ভাবছিলাম আপনারই কথা।
পোশাকের শালীনতা সকলেরই বজায় রাখা উচিত---আপনার এ কথাগুলোর সাথে আমিও সম্পূর্ণ সহমত। আমরা ছোটবেলা স্কুল কলেজের পাঠ চুকিয়ে যখন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হয়েছি, তখন আমাদের উচিত সে সভ্যতা বা রুলস ধরে রাখা। যেখানে বড় একটা অংশ সহায়তা করে আমাদের পরিবার।
অবশ্যই জুন আপার কথা গ্রহণযোগ্যতা আছে। আমাদের বাংলাদেশর ক্ষেত্রেসব বিশ্ববিদ্যালয় যদি এই নিয়ম নীতি অনুসরণ করত তাহলে আমরা অভ্যস্ত হয়ে যেতাম।
কিন্তু শুধুমাত্র একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় লিখিতভাবে চোখে পড়লো । তারপরও তো চাই যেভাবেই হোক অশালীনতা দূর হোক। এভাবে শুধু ওড়নাকে হাইলাইট করে নয় ।
অনেক ভালো থাকবেন আপা , আপনার জন্য আমার আন্তরিক ভালোলাগা রইল।
১৩| ১৪ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: Freedom is an absolute myth
প্রথম পাতায় স্বাগতম
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:০৯
মুক্তা নীল বলেছেন: সহমত প্রকাশ করছি। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ১৪ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অভিনন্দন।
আর সেই সুযোগে যুগোপযোগী লেখাটিও আমাদের পড়া হলো।
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১৩
মুক্তা নীল বলেছেন: আপনাকে স্বাগতম আমার ব্লগে। অনেক ভালো লাগা রইল লেখাটা পড়ার জন্য ,ধন্যবাদ ।
১৫| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবকিছুতে ড্রেসকোড থাকার কথা সবাই জানেন শত বছর আগের থেকেই; আপনি সেটাই বুঝেন না, আপনার ভাবনা শত বছর পেছনে। আপনার অনেকগুলো নিক আছে, এটাকে অসততা বলেছি।
১৬| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: স্বাগতম।
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১৪
মুক্তা নীল বলেছেন: ধন্যবাদ, রাজীব ভাই।
১৭| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ড্রেস কোডের ব্যাপারটি যদি বলি তবে হ্যা । সব জায়গার ই একটা ড্রেস কোড রয়েছে । আপনি চাইলেই কোন কর্পোরেট মিটিং এর হাফ টিশার্ট বা লুঙ্গি পরে এটেন্ড করতে পারবেন না ।
বিশ্ব বিদ্যালয় গুলোর ক্ষেত্রে আসলে কোন বাধা ধরা ইউনিফর্মে আমি যেতে চাই বা না । তবে হ্যা শালীনতা বজায় রেখে যেকোন পোশাক করা যায় । যেমন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ম ছিল কেউ স্যান্ডেল পরে আসতে পারবে না । আমি এটা কে স্বাগত জানিয়েছি ।
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৪
মুক্তা নীল বলেছেন: সীমাবদ্ধতা মেনে চলে জায়গা ক্ষেত্রে যে কোন মানুষের শালীন পোশাকে কাম্য। হুম স্যান্ডেলের বিষয়টি শুনেছিলাম জা ,বি তে। আপনার মন্তব্যটি পড়ে খুব ভালো লাগলো।
ভালো থাকবেন, অপু ভাই ।
১৮| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইউনিভার্সিটি ইউনিফর্ম বা ড্রেসকোড থাকা ঠিক নয়।
আমেরিকায় স্কুল-কলেজে কোন ইউনিফর্ম নেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ে তো আরো দূরের ব্যাপার। ড্রেসকোডও নেই।
তবে বাংলাদেশ তো আমেরিকা না।
এখানে দেশ, সমাজ, সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দিয়ে জীবন যাপন সেই মেজাজ বুঝে কাপড় পরিধান করা।
তবে ওড়না জিনিষটা উঠে যাওয়া উচিত।
বুকের উপর ৩ পরত কাপড় থাকার পর আবার ওড়নাটা কেন?
ভারতীয় উপমহাদেশ বাদে আর কোথাও দেখিনি ওড়না।
আরবেও নেই।
প্রতিদিন রিকশা সিএনজি মটর সাইকেল চাকায় ওড়না পেচিয়ে শত শত দুর্ঘটনা ঘটছে। মারা যাচ্ছে বা পংগু হয়ে যাচ্ছে।
১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:১৫
মুক্তা নীল বলেছেন: আপনাকে এই প্রথম আমার পোস্টে পেয়ে ভালো লাগছে। ইউনিভার্সিটির ইউনিফর্ম বা ড্রেস কোড নিয়ম নীতি থাকলে তার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই থাকা উচিত।
তবে বাংলাদেশ তো আমেরিকা না।
এখানে দেশ, সমাজ, সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দিয়ে জীবন যাপন সেই মেজাজ বুঝে কাপড় পরিধান করা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিফর্ম নিয়ে যে মন্তব্য করেছেন তা অসাধারণ হয়েছে।
১৯| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৪৯
নীল আকাশ বলেছেন: অভিনন্দন মুক্তা আপু। প্রথম পাতায় আপনার লেখা দেখে আপনার মতো আমারও খুব ভালো লাগছে।
পোস্টটা আমাকে উৎর্সগ করার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল। প্রিয়তে রেখে দিলাম স্মৃতি হিসেবে। ধরতে গেলে এটা
আমারও সাফল্য।
শালীনতা বজায় রাখা প্রত্যেক ছাত্র কিংবা ছাত্রীর নিজস্ব দায়িত্ব। কিন্তু যখন দেখা যায়
একজন বা দুইজনের জন্য পুরো পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে তখন অনেক সময় বাধ্য হয়েই নিয়ম বা
বিধি নিষেধ আরোপ করতে হয়। সেক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে আমি খুব একটা দোষ দিব না।
তবে একটা কথা ১০০ সত্য। পেয়ারা গাছে কোনদিনও কাঠাল ধরবে না। আমাদের দেশে সামাজিক মূল্যবোধ
দিন দিন ধর্ম থেকে এতটাই দূরে সরে যাচ্ছে যে সময় এসেছে কঠোর হবার। ধর্মীয় আচার কিংবা নিয়ম
প্রতিষ্ঠা জন্য কঠোর হবার জন্য সরাসরি কুরআন শরীফে নির্দেশ দেয়া আছে।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।
১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:৫৬
মুক্তা নীল বলেছেন: নীল আকাশ ভাই,
আপনাকে অনেক অভিনন্দন আমাকে প্রথম পাতায় লেখায় সাহায্য করার জন্য।আমার প্রথম পাতায় প্রথম পোস্ট অনেক আনন্দে আপনাকে উৎসর্গ করেছি, এটা তো আপনারই প্রাপ্য।
শালীনতা বজায় রাখা অবশ্যই প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর কর্তব্য। হ্যাঁ আমিও এটাই বুঝাতে চেয়েছি আইন করে নোটিশ জারি বাধ্য না করে মৌখিকভাবে বলাটাই কাম্য। এটাও ঠিক যে যেহেতু আমরা মুসলমান তাই অবশ্যই আমাদের ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা উচিত। আপনার এই কথাগুলো আমার খুব পছন্দ হয়েছে ।
শুভকামনা রইল, ভালো থাকবেন।
২০| ১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১:০৭
পথিক প্রত্যয় বলেছেন: সামরিক বাহিনী পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউনিফর্ম থাকে । ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে এটা পছেন্দর নয়।
বাংলাদেশের মেয়েরা উগ্রভাবে ক্লাসে যায় সেটা কোন ভাবে বিশ্বাসযোগ্য নয়।
১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪
মুক্তা নীল বলেছেন: সামরিক বাহিনীর সব কিছুই নিয়মানুবর্তিতা চলে। ওদের সাথে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশাল তফাৎ। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
২১| ১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ২:০৩
ওমেরা বলেছেন: শালীনতাই সৌন্দর্য , যার মাঝে শালীনতা নেই তার কোন সৌন্দর্য নেই।ধন্যবাদ।
১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৫
মুক্তা নীল বলেছেন: খুব ভালো ও চমৎকার করে বলেছেন। সত্যিই তো যার মাঝে শালীনতা নেই তার কোন সৌন্দর্যই নেই। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২২| ১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:১৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কাজের কাজ না করে নতুন নতুন যত সব নিয়ম কানুন করে শিক্ষার্থীদের বেকায়দায় ফেলা হয়।
১ম পাতায় স্বাগতম।
১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬
মুক্তা নীল বলেছেন: মাইদুল ভাই
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এবং স্বাগতম।নতুন নতুন নিয়ম কানুন যাই হোক না কেন তা যদি সকলের জন্য সাবলীল হয় ,তবে তা গ্রহণযোগ্য তার দাবি রাখে। আপনার ভাষা আমারও বলতে ইচ্ছে করে কাজের কাজ না করে কাজের কাজ না করে নতুন নতুন আইন বের করে শিক্ষার্থীদের বেকায়দায় ফেলা।
২৩| ১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:১৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: মুক্তা নীল,
স্কুল পর্যায়ে ইউনিফর্ম এর বাধ্যবাধকতা,ঠিক আছে। এটা ছোট থেকেই শৃংখলা ও শালীনতা শেখায়।
স্কুল থেকে সত্যিকার ভাবে কেউ যদি এদু'টো জিনিষ শিখে আসে তবে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় লেভেলেও সে তাই-ই করবে। এ জন্যে আলাদা অনুশাসনের মনে হয় প্রয়োজন নেই। যারা উচ্ছন্নে গেছেতো গেছেই। ওদের নিয়ে ভাবার কিছু নেই, ভাববে ওদের পরিবার।
তবে এটাও ঠিক, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া বিশেষ করে ছেঁড়া ময়লা জিন্স, আটোসাটো চক্কর-বক্কর শার্ট , স্যান্ডেল পড়া ছাত্রদের কিছুতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বলে মনে হয়না। তাদের এই মানসিকতাকে ছাত্রদের মানসিকতা বলে মেনে নিতে কষ্ট হয়।
যাক, মোদ্দা কথা হলো - শালীন পরিধেয় যা তাকে সুন্দর করবে, যাদের সামনে মাথা নত হয়ে আসবে ছাত্রছাত্রী বলে, এটাই হওয়া উচিৎ।
আর পোষ্টের ছবিতে যে " ফ্রীডম" এর কথা লেখা আছে তাতে মনে হলো আমার এই পোস্টটি হয়তো " ফ্রীডম" বা "স্বাধীনতা" সম্পর্কে আরও কিছু বলে যাবে---স্বাধীনতা মানেই এবসোলিয়্যুট পরাধীনতা । ব্যক্তি ও স্বাধীনতা : একটি সোনার শেকল
প্রথম পাতায় স্বাগতম।
১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:১১
মুক্তা নীল বলেছেন: শ্রদ্ধেয়
আপনি প্রথম আমার ব্লগে এসে মন্তব্য করেছেন সে জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
স্কুল পর্যায়ে ইউনিফর্ম এর বাধ্যবাধকতা ,ঠিক আছে। এটা ছোট থেকেই শৃঙ্খলা ও শালীনতা শেখায়।
আমি আপনার এ কথাগুলোর সাথে সহমত।স্কুল কলেজের একটা নির্দিষ্ট সীমার ভেতর দিয়ে আমরা অতিক্রম করি।সেখান থেকে আমরা আমাদের মূল শিকড়টা তৈরি করি ,সেই সাথে পরিবার তো আছেই।
মুক্ত চিন্তা ও মুক্ত চর্চার পরিবেশ থাকা উচিত এ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে। এমনিতেই তো অনিয়মের শেষ নেই। সেইসাথে ইউনিফর্ম বলতে কি শুধু ওড়না? এর চেয়ে শালীন পোষাক পরিধান করতে বলাটাই শ্রেয় ছিল।
যাক, মোদ্দা কথা হলো - শালীন পরিধেয় যা তাকে সুন্দর করবে, যাদের সামনে মাথা নত হয়ে আসবে ছাত্রছাত্রী বলে, এটাই হওয়া উচিৎ।
আপনার এমন মূল্যবান মন্তব্য আমার পোস্টটিকে আরও উজ্জ্বল করেছে ।
স্বাধীনতা মানে অ্যাবসোলিউট পরাধীনতা। ব্যক্তি ও স্বাধীনতা: একটি সোনার শেকল। আপনার এই পোস্টে অবশ্যই পড়বো।
ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন ।
২৪| ১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: স্বাগত প্রথম পাতায়!!
১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৮
মুক্তা নীল বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, আপা ।
২৫| ১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
শালীন পোষাক সবার কাম্য
আমি বার বার এ নিয়ে লিখতেছি
পর্দা এক জিনিস শালীনতা অন্য জিনিস
১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১
মুক্তা নীল বলেছেন: আপা
অসম্ভব ভালো লাগা রইলো আপনার এই আন্তরিক মন্তব্যে।
পর্দা এক জিনিস আর শালীনতা অন্য জিনিস। শালীনতা পোশাক সবারই কাম্য। আপনি আমার কথার ধারা বুঝতে পেরেছেন।
হিজাব পড়ে টপস আর স্কিন টাইট জিন্সে , বডির পুরো সেপ বের করে ওড়না গলায় রেখে চলা ---এটাকে শালীনতা বলে না ।
আপনার এ বিষয় নিয়ে লেখাগুলো আমি পড়বো।
২৬| ১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮
মা.হাসান বলেছেন: ড্রেস কোড আর ইউনিফর্ম বিষয়টি এক না।
তবে একথাও বলতে হয় ইউআইইউ একটি খারাপ বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে অনেক খারাপ নিয়ম কানুন আছে। ছাত্রদের নূন্যতম ৮০% ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে। কেন? পয়সা দিয়ে পড়ি, ইচ্ছা হলে আসবো, ইচ্ছা না হলে আসবো না। আবার নকল করলে শাস্তি দেয়। কেন? এটা আমার অধিকার। জিপিএ ২ এর কম হলে প্রবেশনে ফেলে। আরে ঠিক মতো পড়ালে জিপিএ ২ এর নিচে কেন হবে? তা ছাড়া পরীক্ষার আগে ফেস বুকে প্রশ্নও দিয়ে দেয় না। বড় অন্যায়। টাকায়ও দিব আবার এসব অন্যায়ও সহ্য করবো? কভি নেহি। ছাত্রদের একটু সচেতন হওয়া দরকার। ভর্তির আগে খোঁজ নেয়া দরকার। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যেখানে যা খুশি পরে আসা যায়, ক্লাস করা লাগে না, পরীক্ষা দেয়া লাগে না। এসব ভালো বিশ্ববিদ্যালয় বাদ দিয়ে UIU তে ভর্তি হওয়ার দরকার কি?
১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
মুক্তা নীল বলেছেন: হাসান ভাই,
মেয়েদের ওড়না কে ইউনিফর্ম হিসাবে ফিক্স করে ড্রেসকোড নির্ধারণ করা হয়েছিল। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতি ও অনিয়ম এসব নিয়ে কথা বাড়ালেই বাড়বে। ওড়নার বিষয়টি খারাপ লেগেছে , অথচ যেখানে শালীনতা বিষয়টি প্রাধান্য পায় ।
অন্যান্য বিষয় তুলে এনে আন্তরিক আলোচনা' করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
২৭| ১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮
মা.হাসান বলেছেন: ১৮ নম্বর মন্তব্যে হাসান কালবৈশাখি ভাই যা বলেছেন তা সত্য না। একটা উদাহরণ নিচে দিলাম, চাইলে আরো দেয়া যাবে।
http://www.hamptonu.edu/student_life/dresscode.cfm
১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮
মুক্তা নীল বলেছেন: হাসান ভাই, পরে দেখে নিবো।
২৮| ১৬ ই মে, ২০১৯ রাত ১:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখি যা বলেছেন তা সত্য।
আমেরিকায় স্কুল-কলেজে কোন ইউনিফর্ম নেই। (ব্যাতিক্রম আছে অতি উচ্চ বেতনের বিশেষ কিছু স্কুলে ইউনিফর্ম আছে।)
বিশ্ববিদ্যালয়েও নেই। ড্রেসকোডও নেই, তবে কেতাবি একটা ড্রেসকোড একটা থাকে সত্য। তবে এ নিয়ে বাড়াবাড়ি নেই।
অর্থাৎ কেউ বিকিনি বা খুব শর্ট প্যান্ট পরিধান করে বিদ্যালয়ে যায় না। তবে অনেককে ছিড়া প্যান্টে দেখা যায়।
১৬ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫
মুক্তা নীল বলেছেন:
অবশ্যই আপনি যা বলেছেন সত্য বলেছেন। সব হাই স্কুল/ ইউনিভার্সিটিতে ড্রেসকোড থাকে না। আমার ওখানকার রিলেটিভ দের কাছে আরো অনেক কিছুই শুনেছি।
ধন্যবাদ রইলো ।
২৯| ২১ শে মে, ২০১৯ রাত ৩:০২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: প্রথম পাতায় অভিনন্দন। পোষ্টের বিষয়টিও চমৎকার।
২১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬
মুক্তা নীল বলেছেন:
সুজন ভাই
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। বিষয়টি চমৎকার লাগায় অনুপ্রাণিত হলাম।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।ভালো থাকবেন।
৩০| ২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্টটি সব মন্তব্য সহ পড়লাম।
শালীনতা বিষয়টা আপেক্ষিক। আমেরিকায় যা শালীন বাংলাদেশে তা শালীন নাও হতে পারে।
সমাজ, সভ্যতা,কৃস্টি,কালচার ভেদে যার কাছে যা শালীন মনে হবে সেটাই যথার্থ পোশাক।
একজন উপজাতি তার কালচারাল পোশাক পরে অবশ্যই ইউনিতে আসতে পারে। এটা যদি কারো কাছে অশালীন মনে হয় সে দায় যে পোশাক পরেছে তার নয়।
২৭ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬
মুক্তা নীল বলেছেন: লিটন ভাই,
আপনি প্রথম আমার ব্লগে এসে মন্তব্য করেছেন সে জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
পোশাক ব্যক্তিগত বিষয় ও আপেক্ষিক। যা অবশ্যই শালীনতা নির্ভর। এ দুয়ের সম্বনয় নির্ভর করে ব্যক্তির বুদ্ধি, বিবেচনা ও পরিবেশ।
সমাজ, সভ্যতা,কৃস্টি,কালচার ভেদে যার কাছে যা শালীন মনে হবে সেটাই যথার্থ পোশাক। সহমত
উপজাতিদের পোশাকের দিকে তাকালে দেখা মিলে বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী পোশাক। যা তারা ধরে রেখেছে নিজস্ব স্বকীয়তা ও জীবন ধারায়। আমার কাছেও এই পোশাকে গ্রহণযোগ্যতা আছে।
অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
৩১| ২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ২:১৬
অজানা তীর্থ বলেছেন: এক দেশ হাজার জনের হাজার মনোভাব। বায়ু যেমন দূষিত হয়, পানি যেমন দূষিত হয় কিছু কিছু ড্রেসাপের কারণে আমাদের দৃষ্টি ও দূষিত হয়(হয়তো আমরা সামনা সামনি কিছু বলিনা, তবে পিছনে বলাটাও ঠিক নই), আর স্থান অনুযায়ী এই ধরনের ড্রেসাপ আমাদের দেশের জন্যেও কাম্য নয়। তবে আমরা, আমাদের মনোভাব আর দৃষ্টি ভঙ্গির পরিবর্তন আনতে পারিনি, যেই কারণে আপনি ড্রেস কোডের পক্ষে আর বিপক্ষে যে দলেই থাকুন কিছু লোক আপনার পক্ষে আর কিছু বিপক্ষে থাকবে এটা খুবই স্বাভাবিক। আর প্রথম পাতায় স্বাগতম জানবেন।
২৭ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪
মুক্তা নীল বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম।
কিছু মানুষের মনোভাব দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন কোনদিনও আসবেনা।জায়গা ভেদে মানানসই শালীনতা
বজায় রেখে যে কোন পোশাকে সবার কাম্য।বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রেসকোডের বিষয়ে পক্ষে বা বিপক্ষে নয় এখানে বিষয়টি আইন করে বাধ্য করণ !!
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রইলো।
৩২| ৩১ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬
রাকু হাসান বলেছেন:
মুগ্ধ হলাম আপনার ব্লগে জ্ঞানীদের জ্ঞানগর্ব মন্তব্য দেখে । বলার ্যঅপেক্ষা রাখে না আপনার পাঠক তৈরি হয়েছে । সেটা আপনার সুন্দর মন্তব্যগুণেই হয়েছে। উচ্চ শিক্ষায় নির্দিষ্ট কোনো ড্রেস থাকা উচিত নয় বলেই মনে করি । তবে দেশের সংস্কৃতির আলোকে শালীনতা বজায় রেখেই পরা উচিত । আমরা অনেকেই পরে থাকি এভাবে । সমস্যা অন্ধ আধুনিক পোলাপানদের নিয়ে । ওদের পারিবারিক শিক্ষা দুর্বল। এটা মনে হচ্ছে না থামাতে পারবো তবে যতটুকু পারা যায় শালীনতা বজায় রেখেই চলতে হবে আমাদের।
০১ লা জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২৫
মুক্তা নীল বলেছেন:
খুব ভালো লাগছে এই প্রথম আমার পোস্টে আপনাকে পেয়ে। আপনার সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা বোধ করছি।
ড্রেস কোড আইন করে নীতিমালা প্রণয়ন না করে মৌখিকভাবে বলাটাই কাম্য ছিল ।
আমি আসলে ঠিক এ কথাই বুঝাতে চেয়েছি , দেশের সংস্কৃতির আলোকে শালীনতা বজায় রেখেই পরা উচিত ।
সে কথাগুলো আপনি বলে দিয়েছেন অল্প কথায়। শুভকামনা ও ধন্যবাদ রইলো।
৩৩| ০৫ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:২৭
নজসু বলেছেন:
০৫ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:১৩
মুক্তা নীল বলেছেন:
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। ভালো থাকুন সবসময়।
৩৪| ০৫ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১
আরোগ্য বলেছেন:
০৫ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:১৫
মুক্তা নীল বলেছেন:
অনেকদিন পর আরোগ্য ভাইকে দেখে খুব ভালো লাগছে । রোজার প্রথমদিকে আমিও খুব অসুস্থ ছিলাম,তাই আপনি যে পোস্টটি দিয়েছিলেন সেটি আমি দেখি নাই।কিছুদিন আগে আপনার ব্লগে গিয়ে দেখি রমজানের জন্য আপাতত স্থগিত। যাই হোক পুনরায় আগমনের জন্য শুভকামনা রইলো। ভালো থাকুন সব সময়।
২৪ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৮:৪২
মুক্তা নীল বলেছেন:
প্রতি মন্তব্য যাচ্ছে কিনা সেটা দেখার জন্য , খুব সমস্যা হচ্ছে।
৩৫| ০৭ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৮:৪২
ল বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো বান্ধবী।।।
০৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬
মুক্তা নীল বলেছেন:
আলাইকুম সালাম।
ঈদের শুভেচ্ছা এতোদিন পরে !! সমস্যা নাই বান্ধবীদের লিস্টে মনে হয় সবার শেষে এজন্য দেরিতে পেলাম।
আপনি ভাই পারেনও বটে । ভালো থাকুন ও সব সময় শুভ কামনা করি ।
৩৬| ০৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৩৮
ল বলেছেন: হা হা হা --
আপনি ভাই পারেনও বটে--লুল
সাব ভালো যার শেষ ভালো তার --------
সবার শেষে কখনো কখনো রয়ে যায় টাটকা রেশ
০৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:১৯
মুক্তা নীল বলেছেন: বাহ , ফুর্তি আর রেশ এর কোন অভাব নেই আপনার । বুড়োরা সবকিছুতেই আনন্দ উপভোগ করে ঈদ হোক আর যাই হোক ।
শেষ ভালো তার ---উপরওয়ালাই ভালো জানেন ।
৩৭| ০৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:২২
ল বলেছেন: বুড়োরা সবকিছুতেই আনন্দ উপভোগ করে --অহ মরি মরি --- এত হাসি কারে বলি ---
০৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:২৭
মুক্তা নীল বলেছেন:
হাসেন না কাঁদেন কে জানে ? বুড়োদের বুড়ো বললে খুব ক্ষেপে যায় তো ---
৩৮| ০৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:৫১
ল বলেছেন: সাগরের জল কি মাপা যায় ?
বয়স দিয়ে কি মন জানা যায়?
বয়সের কথা কি হবে চিন্তা করে?
সেই ভালো থাকো নিয়তির হাতে সব ছেড়ে-ছুড়ে দিয়ে---
-নিবিড় মাধুর্যে ঐ নিটোল মুক্তোর হাসি-
মধুর অনুভূতি দেয় মনটা ভরে।
০৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:০৫
মুক্তা নীল বলেছেন: ওরে বাবা বুড়ো দেখি ওভার রোমান্টিক । মুক্তো ঝরা মুক্তোর হাসি এখন আর আসে না , তারপরও আজ অনেক হাসলাম ।
আর শয়তানি করব না আপনার সাথে। কবিতাটা সত্যিই সুন্দর।
৩৯| ০৯ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৭:৫০
নজসু বলেছেন:
পর্দা নারীর অলংকার।
০৯ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৫৩
মুক্তা নীল বলেছেন: খুব দামীয় ও প্রশান্তিময় একটি কথা বলেছেন পর্দা নারীর অলংকার । এই কথাটির মধ্য
যে শান্তিময় প্রকাশ এর ব্যাপ্তি আছে তা যদি অনেকেই বুঝতো , তাহলে আমরা এত
কুরুচি মা অন্ধকারের দিকে ধাবিত হতাম না। ভাল থাকুন ভাই, শুভ সকাল ।
৪০| ০৯ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি এসেছিলাম প্রিয় ছোট বোনের নতুন কোন পোস্ট আছে কিনা সন্ধান নিতে।
ঈদের পরে শেষ মুহূর্তে দুদিনের জন্য বকখালির বেলাভূমিতে গেছিলাম। ওখানে নেট একেবারে ছিল না বললেই চলে। যে কারণে বিলম্বিত ঈদের প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানালাম বোন ও পরিবারের সকলকে।
১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ২:২৩
মুক্তা নীল বলেছেন:
দাদা
আপনি আমার এখানে এসে নতুন পোস্টের খোঁজ নিয়েছেন , কি করে প্রকাশ করি এ কৃতজ্ঞতা ?
এ যে এক বিশাল আন্তরিকতা ও আমাকে আনন্দিত করা। সত্যি দাদা , অনেক খুশি হয়েছি ।
ঈদের শেষ মুহূর্তে বেড়াতে গিয়েছিলেন এতে খুবই ভালো কথা। নেট নেই তো কি হয়েছে
ঠিকমতো বেড়ানো হলেই হলো। আপনার পরিবারের সকলকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও
ভালোবাসা জানাবেন।
দাদা, ঈদের আনন্দতা ছোটকালেই বেশি ছিল । ভালো থাকুন দাদা সব সময় পরিবারের
সকলকে নিয়ে। আমার শ্রদ্ধা জানবেন।
১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ২:৪৪
মুক্তা নীল বলেছেন:
দাদা , মরীচিকার কি করছেন ? শেফালী ম্যাডাম এর চরিত্র অসাধারণ। সিরিজ টির প্রতি আমার ভীষণ আগ্রহ।
৪১| ১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ২:২০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শিক্ষা গ্রহণ করতে আসা মেয়েদের উড়না বাধ্য না করে ,
শালীন পোশাকে আসতে বলায় কাম্য ছিল।
................................................................................
শিক্ষার ক্ষেত্রে , ড্রেস কোড মানাটাই , সঠিক মাত্রা
ইদানিং ছেলে মেয়েরা এমন সব পোষাক পড়া শুরু করেছে
কোনটা শালীন কোনটা নয় এ বির্তক চলবে বহুদিন ।
................................................................................
১০ ই জুন, ২০১৯ রাত ২:৩৪
মুক্তা নীল বলেছেন: যৌক্তিক ও অযৌক্তিক বিষয় নিয়ে বিতর্ক চলছে চলবেই । সবচেয়ে বড় কথা আমাদের নিজেদের ভালোটা
নিজেদেরই বুঝতে হবে । কার্ডের ছবি চমৎকার।
ভালো থাকুন সব সময়। শুভকামনা সহ শুভ রাত্রি।
৪২| ১৭ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৪৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমি অনেক পুরোনো মানুষ, তাই আমার কথায় কথায় পুরোনো কথা চলে আসে। একটি কথা এখানে না বললেই না “গরীব মরে ভাতে আর মনিব মরে জ্বারে” - অর্থ গরীব ভাতের অভাবে মরে আর মনিব ভদ্রতার দোহায় দিয়ে শীতরে কাপড় না পরে শীতের কামড়ে মরে।
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যাবস্থার উন্নতির নাম নাই তারা ব্যাস্ত ড্রেসকোড নিয়ে, নানান ফাংশান নিয়ম শৃংখলা নিয়ে ! শৃংখলা শেখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় না !!! শৃংখলা শিখতে হয় পরিবারে-পরিবেশে-সমাজে আর সামরিক বাহিনীতে। বিশ্ববিদ্যালয় নিশ্চয় সামরিক বাহিনী তৈরির কারখানা না !!!
১৭ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৪২
মুক্তা নীল বলেছেন:
ঠাকুরদা ,
আপনার আগমনে আমি আনন্দিত। পুরনো মানুষদের কথা শুনতে কার না ভালো লাগে ।অনায়াসে অনেক অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা যায়।
বিশ্ববিদ্যালয় নোটিশ করে আইন জারি করাটা মোটেও শোভনীয় ছিল না। একটা মেয়ের ওড়না কিভাবে ড্রেসকোড হয় ? মৌখিক নোটিশের মাধ্যমে শালীনতা বজায় রেখে বলাটাই উচিত ছিল। অনেক অনিয়ম ও দুর্নীতি , নাই কোন নিজস্ব ক্যাম্পাস এসবের ব্যাখ্যা কে দিবে ?
ভালো থাকুন ও আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো ।
৪৩| ১৯ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: মুক্তা নীল,
কিছুক্ষন আগে আপনার "দত্তক" লেখাটিতে নীচের কথাগুলো মন্তব্যের ঘরে দিয়েছিলুম কিন্তু সেটাও প্রথমপাতার "সাম্প্রতিক মন্তব্য"য়ের ঘরে আসেনি, মনে হয় নোটিফিকেশানও পাবেন না তাই বাধ্য হয়ে আবার এখানেই আসতে হলো।
"ব্লগের নোটিফিকেশানের উল্টোপাল্টায় বাধ্য হয়ে ডাকপিয়নের ভূমিকায় নামতে হচ্ছে। আমার পোস্ট " কি দোষে"তে আপনার করা মন্তব্যের জবাব দেয়া হয়েছে । অবশ্য আমিও নোটিফিকেশান পাইনি। আমার অন্য পোস্টে আপনার মন্তব্য পড়েই জেনেছি । যেহেতু আপনার ব্লগঘরে আপনার সেই মন্তব্যটি নেই তাই সুবিধার্থে লিংকটি আবার দিচ্ছি - কি দোষে ! (কাহিনী কাব্য )
২০ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭
মুক্তা নীল বলেছেন:
শ্রদ্ধেয়
দত্তক লেখাটি প্রকাশের সময় প্রথম পাতায় ছিলাম না , সেজন্যই হয়তো "সাম্প্রতিক মন্তব্য" য়ের ঘরে যাইনি।
আপনি একজন সিনিয়র ও সম্মানিত ব্যক্তি যিনি কি-না এসে আবার জানিয়ে গেলেন আমার ব্লগ বাড়িতে। সত্যিই আপনাদের
মত মানুষের কাছ থেকে শেখার শেষ নেই। সাত (৭)বছর আগের এই পোস্ট টা কি আবার রিপোস্ট দেওয়া যায় না ?
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
৪৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: শালীনতাই মূখ্য..... - হ্যাঁ, এটাই মুখ্য কথা। তার সাথে যোগ করতে চাই, শালীনতাই সৌন্দর্য। উগ্রতা আবেদনময় হতে পারে, তবে তা অসুন্দর, আনান্দনিক।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫১
মুক্তা নীল বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় ,
আপনার প্রতিটি মন্তব্য এবং উপস্থিতি আমাকে ভীষণভাবে আনন্দিত ও উৎসাহী করে তোলে।
আপনার সুনিশ্চিত মতামত ,উগ্রতা আবেদনময় হতে পারে, তবে তা অসুন্দর, আনান্দনিক ---- এই কথাটির যথার্থ মূল্যায়ন যা আমার পোস্টটিকে আরও সমৃদ্ধ করেছে ।
অশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ আপনাকে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: হাফসা ইসলামের ঘটনাটা আসলেই দুঃখজনক।
-ভাল লিখেছেন প্রথম পাতায় স্বাগতম।