১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: বৃদ্ধ ব্যক্তি যদি কোনো অপরাধও করে থাকে তবে একা এক ব্যক্তির উপর এভাবে হামলে পড়ার নুন্যতম অধিকারও নেই বৃদ্ধের ছেলের বয়সীদের

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: তোমার পোষ্টে একটা সুন্দর জবাব দিতে চেষ্টা করব PCতে বসে । ততক্ষণ পোষ্ট টা রাইখো

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

আহলান বলেছেন: মর্মান্তিক ..... অমানুষ..... পশু পর্যায়ের মানুষ ..... এরাই মানুষকে রাস্তায় দিগম্বর করে ... এটাই কি শাহবাগের চেতনা ...?

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

অেসন বলেছেন: গনজাগরন আক্রমন করে নাই, হেফাজত নামধারীরাই প্রথম হামলা করেছে। প্রতিরোধের মুখে পালানোর সময় এই বৃদ্ধ পড়ে গিয়ে ধরা পড়েন। তবে কিছু উত্তম মাধ্যমের স্বীকার হলেও সময়মতো পুলিশের হাতে দিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।
এই রকম ঘটনায় কোন গনজাগরন কর্মী যদি ধরা পরতো নিশ্চিতভাবেই মারা যেত। আর ঐ স্থানে গনজাগরন কর্মী ভেবে এক দোকানদারকে পার্কে হেফাজত কর্মীতা বেধড়ক পেটালো তাতো বললেন না।

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

ুুপাংশুল বলেছেন: দেশে মানুষ নাই একটাও;সব লীগ,দল,শিবির-জামাতি,হেফাজতী,শাহবাগী হয়ে গেছে।দেশের ভবিষ্যত বড়ই করুন

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হেফাজত আক্রমন করে নাই!!!

তারা সুশৃংখল ভাবে শ্লোগার আর জিকির করে যাচ্ছিল।


সর্বহারা শাহবাগীরা সরকারের ১০০০% সহযোগ্যতা নিয়াও ব্যর্থ প্রতিরোধের জ্বালায় সন্ধ্যায় ঘরে ফেরার পথে নিজেরাই বাশ লইয়া লোড়ালোড়ি কইরা একটু ভাব লইল আরকি!!!!!

আরে তোদের মতো সহিংস যদি হতই- স্রেফ হাইটা গেলে খড়ুকুটা হইয়া যাইতি!!!!
একটারেও বাত্তি দিয়া খুইজা পাওয়া যাইত না


কি অমাণুষ একেকটা!!!!!!

হেডম থাকলে সময় মতো আইতি মিতিঝিল!!!!

দেখতাম বাপের জন্মা কতদূর!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

টাইলুং বলেছেন: আচ্ছা, মনে করেন আপনার বয়স ৬০ বছর ! আপনি কিছু লোকজন সাথে নিয়ে পাশের একদল লোকের উপর হামলা করতে গেলেন, তারা তারপর আপনাদের কে ধাওয়া দিল । আপনাদের বীরেরা পালিয়ে গেলেও আপনে পালাতে পারলেন না ! আপনাকে ধরে ধোলাই দেওয়া হল ! এখন কি আপনে বলবেন সেই লোক গুলো ভাল না ! তারা আপনার মত বয়স্ক লোক কেউ ছাড়ে নাই ? তারা বড় দের শ্রদ্ধা করতে জানে না !

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

কে বা কারা বলেছেন: এর সাথে গতকালকের শাহবাগপন্থী টিভি চ্যানেলগুলোর কথা জুড়ে দিলেন না কেন? এই বৃদ্ধের যন্ত্রণা থেকে উৎসারিত অভিশাপ বিফলে যাবে না।

যাক ভাই, আপনার পোস্ট এখনো আছে। আমার পোস্ট তো পাবলিশ হওয়ামাত্রই সরিয়ে ফেলা হয়। সর্বশেষ পোস্টটি ছিলো এই। দেখুন তো এখানে আমি কোন নিয়মটা ভঙ্গ করেছি।


ব্লগে এখন পোস্টের ঝড় বইছে। বেশিরভাগ পোস্টই হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে এবং হেফাজতে ইসলামের বিপক্ষে। সকাল থেকে অনেকগুলো পোস্ট দেখলাম। ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে বিষয় একই। অথচ আমার একটা পোস্ট সরিয়ে ফেলা হয়েছে এই নোটিশ দিয়ে যে, এই বিষয়ে আরো একটি পোস্ট ইতঃপূর্বে প্রকাশিত হয়েছে। কর্তৃপক্ষের এই সাম্যদৃষ্টি অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে। এখন দেখা যাচ্ছে হেফাজতের দোষের শেষ নেই। দোষের একমাত্র কারণ তাদের দাবিগুলো কেন জামায়াতের দাবির সাথে মিলে গেলো।
জামায়াতে ইসলামী বা হেফাজতে ইসলাম নয়; ইসলাম যারা মানবে, তাদের সবার দাবি তো সবসময় একই হবে। বিরোধীদের গাত্রদাহের কারণ হলো ইসলামপন্থীদের ঐক্য। ডিভাইড অ্যান্ড রুলের নীতি যখন আর এই দেশে কাজ করছে না, এখন তারা অন্তরের ক্ষোভ থেকে নানান কথা বলছে। তাদের কাছে প্রশ্ন : ইসলামপন্থী কোনো দল কি কখনো মূর্তির পক্ষে বলেছে? ইসলামপন্থী কোনো দল কি কখনো অশ্লীলতা-বেহায়াপনার পক্ষে বলেছে? এদেশের কোনো ইসলামী দল কি কখনো ইসলামী শাসনব্যবস্থার বিরোধিতা করেছে? হ্যাঁ, তাদের যেসব বিরোধ ছিলো। কিন্তু সেসব বিরোধ কখনোই ইসলামের রীতিনীতি নিয়ে নয়। তাদের নিজেদের কিছু বিষয় নিয়ে হয়তো মতপার্থক্য ছিলো। কিন্তু—
১. তারা কখনোই ইসলামের কোনো বিধান না মানার পরও নিজেদেরকে খাঁটি মুসলমান বলে দাবি করেননি।
২. তারা কখনোই সেকুলারিজমের বাংলা ধর্মবিরোধিতা বা ধর্মহীনতার বদলে ধর্মনিপেক্ষতা করেনি।
৩. তারা পাকিস্তান গিয়ে ঘোড়া উপহার আনেন না; পাকিস্তানের পত্রিকা বা ম্যাগাজিনে তাদের বিষয় নিয়ে কভার স্টোরি হয় না; তারা পাকিস্তানের সাথে সীমান্তে গিয়ে এপার-ওপারের একই দাবি জানান না; তারা পাকিস্তানে সিঁদুর মাখতে যান না।
বরং কোনো ইসলামপন্থী যখনি ইসলামের কোনো বিষয় নিয়ে বলেন এবং সেটা আপনাদের বিরুদ্ধে যায়ম তখনি আপনারা তাকে কোরআন-হাদিসের ভুল ব্যাখ্যাদানকারী আখ্যা দেন; কিন্তু সঠিক ব্যাখ্যাটা কী, তা বলেন না।
যখনি ইসলামের কোনো বিষয় আপনাদের বিরুদ্ধে যায়, তখনি সেটাকে আপনারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে বলতে চান। মুক্তিযুদ্ধের সময় যেমন এদেশের আপামর মানুষ যুদ্ধ করেছিলো নিজেদের অস্তিত্বের খাতিরে, তেমনি গতকালও তারা সমবেত হয়েছিলো নিজেদের অস্তিত্বের খাতিরে। অনেক মুক্তিযোদ্ধার সাথে কথা বলেছি। তারা আপনাদের কামনা-বাসনাকে তখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলে শোনেননি; এখন আপনার চেতনা বানাচ্ছেন নিত্য। তারা যে বিশ্বাস লালন করে, সেই বিশ্বাসের ভিত্তিতে তাদের জীবন পরিচালিত হোক, এটাই চায় তারা। কিন্তু আপনারা একদিকে ইসলামের বিরুদ্ধে বলেন; অন্যদিকে নিজেদেরকে মুসলমান বলে দাবি করেন। আপনারা তাহলে এই প্রশ্নগুলোর জবাব দিন—
১. আপনি কি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন? নামাজের জন্য যে আহ্বান, সেখানে বলা হয় আল্লাহু আকবার বা আল্লাহ সবচেয়ে বড়। আপনি কি আল্লাহর এই শ্রেষ্ঠত্ব স্বীকার করেন?
২. নামাজ শুরু হওয়ার পর প্রথমেই ঘোষণা দেয়া হয় মহাবিশ্বে আল্লাহর প্রভুত্ব এবং শুধু তার গোলামির। আপনি কি এটা স্বীকার করেন?
যদি তা-ই করেন, তাহলে আপনাকে আল্লাহর দেয়া বিধানই মানতে হবে। কোরআনের বিধানের বাইরে অন্য কিছু মানা যাবে না। হয় আপনি মানবেন; কিংবা মানবেন না। রসূল যেভাবে বলেছেন সেভাবে করবেন বা করবেন না। কিন্তু নিজেকে মুসলমান দাবি করে ইসলামের কোনো বিষয়ের বিরোধিতা করবেন না।

৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

ইমতিয়াজ উদ্দীন বলেছেন: Click This Link

১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১

মরু বালক বলেছেন:


এই বুড়া টা কি পুলিশ ??? যার মাথা ফাটলে পুলাপাইন কাইনবো !!!!!

দুনিয়ার যত হিংস্র, সব তো বাংলার মানুষ !!! তাইনা ???
আমাদের পুলিশ কাউকে কাতুকুতু দেয় না । আমাদের পুলিশ রা দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে না।
পুলিশ কারো উপর গুলি চালায় না, বরং চুমু দেয় :পি

.................................

পুলিশ জাহাঙ্গীরের মাথা যারা থেতলে দিলো, তারা হিংস্র, জানোয়ার, কারন তিনি কাউকে অল্পের জন্য গুলি করে মারেন নাই ...তার গুলিতে মারা যাওয়া ছেলেটি হয়তো কোন মায়ের সন্তান না!!!.....

এই বুড়ো মুক্তিযদ্ধাদের মারতে গেচে !!! কি স্পর্ধা তার, তার তো এতক্ষন কবরে থাকার কথা !!!!!!!!!
..................................
জয় মাইরবাদ

১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭

গাউস বলেছেন: ভাই আপনার অনুমতি ছাড়াই পোষ্টটি শেয়ার দিলাম।

১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২০

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: প্রথম কথা কোন রকমের সহিংসতা মেনে নিব না । তার পরে এই বৃদ্ধের উপর হামলার জন্য অত্যন্ত দুঃখিত ।
এবার আসি শাহবাগীরা কেন অহিংস থেকে সহিংস হল ? জানেন তো ? এই হচ্ছে কারন ( আমার কেশ পত্রিকায় এই খবর আসে না । একটা ভিডিওও আছে )
এবার দেখি তাদের এত ক্ষোভ কেন ?
নিচের ছবি গুলা নিয়ে কিছু বলো ।




তো ছুটো ভাই এখন তুমার কেপি টেস্ট দেও

১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

অেসন বলেছেন: এই বুড়ো জিহাদে গিয়েছিল। যাক্‌ এই যাত্রা শহীদ হয় নাই। গনজাগরন এখনও সহিংস হয়নি। তবে খুব সহসাই হবে। তখন এতদিনের চর্চায় আপনাদের কাছে খেতাবের অভাব হবে না। যেমন আপনার ছবি কালেকশন চমৎকার।

১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: অসাধারন, অসাধারন!!! কি দুঃসাহসী বীরপুরুষ!! গণজাগরন মঞ্চ থেকে একেকজন দুঃসাহসী বীর পুরুষরা জন্ম নিল!!

একজন ৬০/৬৫ বছরের বৃদ্ধকে লাঠি দিয়ে ৫/৬ জন একসাথে পিটিয়ে কি বীরত্বটাই না দেখালো!! জয় চাদর বাবা ইমরান।

বিকেল বেলা পুলিশ নিয়ে বাঁশ লাঠি সহ নিরিহ বুড়ো মানুষকে পিটিয়ে বলা হল হেফাজত কে রুখে দিয়েছি!! বাহ বাহ এইরকম বীরকে খেতাব দেয়া উচিৎ।

উপরে দুই চান্দু দেখলাম আকারে ইঙ্গিতে ঐ বৃদ্ধের উপর হামলাকে সাপোর্ট দিচ্ছে!!.........সারমেয়দের চেয়েও ভাল পা-চাটতে পারে দেখি ওরা।