একটি মর্মস্পর্শী ধর্ষনের খবর ও ধর্ম বিদ্বেষীদের অদ্ভুত উল্লাস।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

1. হিন্দু যুবকের হাতে অপহৃত

মুসলিম ছাত্রীর সিঁথিতে সিঁদুর

মেখে ছবি প্রচার । একজন মুসলিম

পরিবারের কিশোরী। নাম

রেহনুমা কামাল পিয়া বয়স ১৩ বছর

মানিকগন্জের শিবালয় সরকারি উচ্চ

বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর

ছাত্রী সে। আড়াই লাখ

টাকা মুক্তিপণের দাবিতে ৫৩ দিন

আগে হিন্দু যুবকের হাতে অপহৃত

হয়এই কিশোরী। এখন পর্যন্ত তার কোন

খোজ নেই। মুক্তিপণের

টাকা না পেয়ে অপহরণকারী যুবকরা ম

পতিতালয়ে বিক্রি করে দেয়ার

হুমকি দিচ্ছে।

এমনকি তাকে হত্যা করে লাশ গুম

করার হুমকি দিয়ে ফোন করা হয়

মেয়েটির বাবাকে।এতেও

থেমে থাকেনি তারা।

কিশোরী মেয়েটির সিঁথিতে জোর

করে সিঁদুর

মেখে ছবি তুলে এলাকায় প্রচার

করছে। মেয়ের আপত্তিকর

ছবি তুলে কুরিয়ার সার্ভিসের

মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে মের বাবার

কাছেও।

(খবর: ২৩ এপ্রিল ২০১৩)

2. মাদারিপুর সদর উপজেলার

শিরখাড়া ইউনিয়নের পশ্চিমমাঠ

গ্রামের কালিপদ বৈদ্যের

ছেলে প্রভাষ বৈদ্য জোর

করে জঙ্গলে নিয়ে এক দরিদ্র

কৃষকের মেয়েকে (মুসলিম) ধর্ষন

করেছে। এবং তা মোবাইলে ভিডিও

করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিয়েছে।

(মুল নিউজ। বিস্তারিত

বাংলামেইল২৪ ডটকম। ৩০ এপ্রিল ২০১৩।)

3. ভিকারুননিসা নূন স্কুল

অ্যান্ড কলেজের ছাত্রীকে হাত-

পা বেঁধে ধর্ষণকরে পরিমল জয়ধর।

শুধুতাই নয়, উলঙ্গ

করে ছবি তুলে রাখে।

ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার

হুমকি দিয়ে আরও কয়েক দিন

ছাত্রীকে ধর্ষণ করে পরিমল। এ

ঘটনা কাউকে বললে মেরে ফেলারও

হুমকি দেয়া হয়।প্রতিষ্ঠানটির

বসুন্ধরা শাখার ১০ম শ্রেণীর ওই

ছাত্রীকে ২০১১ সালের

২৮শে মে প্রথম দফায় ধর্ষণ করে। এরপর

১৭ইজুন ধর্ষণ করে। ওইছাত্রী ২০১১

সালের ১৭ইজুলাই ১২২ ধারায়

ঢাকা মেট্রোপলিটন

ম্যাজিস্ট্রেট শামীমা পারভীনের

আদালতে যে জবানবন্দি দিয়েছে তা

মতো।

৪. ১১ বছরের এক হিন্দু

মেয়েকে মুসলিম বানিয়ে বিয়ের পর

৫৫ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করেছে এক

মুসলিম যুবক

(মূল বক্তব্য: কালের কণ্ঠ)

এখানে ২ টা আজাইরা কথা বলি...

@ কাউকে জোর করে মুসলিম

বানানো যায়না।

@ বিয়ের পর কিভাবে ধর্ষণ করা যায়

তা আমি জানি না।

@ ১১ বছরের মেয়েকে জোর করে ৫৫ দিন

ধর্ষণ করছে, অথচ মেয়ে নয়, মেয়ের

বাবা মা নিখোঁজ।

আমার কথা ভুল, বালের কণ্ঠ নিউজ

সত্য।

আরো ২ টা আজাইরা কথা বলি..

যখন হিটলার ৬০ লক্ষ

ইহুদী হত্যা করেছে কেউ বলেনি এ

জন্য খ্রিস্টান ধর্ম দায়ী।

মায়ানমারে মুসলিম গনহত্যার

জন্যসবাই গন হত্যায়

অংশগ্রহনকারি বৌদ্ধদের

দায়ী করলেও কেউ বলেনি এজন্য

বৌদ্ধ ধর্ম দায়ী।

যখন

ফেলানীকে কাঁটা তারে ঝুলানো হ

তখন কেউ বলেনি এ জন্য হিন্দু ধর্ম

দায়ী(বিএসএফরা কোন

ধর্মালম্বী তা সবাই জানে।)

উপরে ১,২, ও ৩ ঘটনার জন্য কেও

বলেনি হিন্দু ধর্ম দায়ী।

আমরা ও বলিনি।

কিন্তু ৪ নাম্বার ঘটনার জন্য কিছু

ল্যাঞ্জা ওয়ালা বলছে ইসলাম ধর্ম

দায়ী।ইনিয়ে বিনিয়ে ইসলাম, আলেম, ইমাম সবার ১৪ দুগুণে ২৮ গুষ্টি উদ্ধার করে দিচ্ছে। মেয়েটির প্রতি সহানুভুতির থেকে পাইছি ইসলামের গালাগালি করার মওকা -এই মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ। আসলে, ল্যাঞ্জা ইজ

ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড।



(মহম্মদ আলী)

১৭ টি +৬/-০