নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলার সদা জাগ্রত মুক্তিসেনা,ামাদের সংগ্রাম চলবেই

জেড সৈনিক

৭১ এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার

জেড সৈনিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৯৭১ সালে কওমী মাদ্রাসার ভুমিকা -২

১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:২৬

কি ভূমিকা ছিল কওমী উলামাদের ১৯৭১ সালের

মুক্তিযুদ্ধে?



১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় কওমি মাদ্রাসার কয়েক

জন ছাত্র হাকীমুল উম্মত মাওলানা আশরাফ

আলী থানভীর সর্বশেষ জীবিত খলিফা হাফেজ্জি হুজুর

রহমাতুল্লাহ আলাইহি কে জিজ্ঞাস করেছিল এই

যে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছে এই যুদ্ধটা সম্পর্কে আপনার

অভিমত কি ?

তখন হাফেজ্জি হুজুর রহমাতুল্লাহ আলাই উত্তর

দিয়েছিলেন-

এটা হচ্ছে জালেমের বিরুদ্ধে মজলুমের যুদ্ধ।

পাকিস্তানিরা হচ্ছে জালেম আর

আমরা বাঙ্গালীরা হচ্ছি মজলুম।

হাফেজ্জি হুজুরের এই কথা শুনে অনেক আলেম

মুক্তিযুদ্ধে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়েছিল।

সাংবাদিক শাকের হোসাইন শিবলির একটি বই

আছে “আলেম মুক্তিযুদ্ধাদের খোজে”এই

বইটিতে আপনারা অনেক বড় বড় আলেম যারা দেশের

বিভিন্ন ক্বওমী মাদ্রাসা থেকে পাস করেছিলেন

মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁদের বীরত্বের কাহিনী পাবেন। কিন্তু

ঐ আলেমরা কিন্তু ওলামা লীগ করতো না।

উনারা শুধু দেশ মাতৃকার টানে ও নির্যাতীত নারীদের

কে পাকিস্তানী হানদার বাহিনীর লালসার হাত

থেকে বাঁচানোর জন্যই মুক্তিযুদ্ধ করেছিল।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের প্রধান মুহাদ্দিস ছিলেন শায়খুল

ইসলাম আমীমুল এহসান রহমাতুল্লাহআলাই হি। আমীমুল

এহসান রহমাতুল্লাহ আলাইহি উনিও কিন্তু

পাকিস্তানিহানাদ ার বাহিনীর বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিলেন

হত্যা ও নারীধর্ষনের। পরবর্তীতে ইয়াহিয়া সরকার

উনাকে জোর করে সৌদি-আরব পাঠিয়ে দেয়। দেশ স্বাধীন

হবার পর উনি বাংলাদেশে ফিরে আসেন ও বঙ্গবন্ধু

উনাকে ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদের প্রধান খতীব

হিসাবে নিযুক্ত করেন।

উপমহাদেশে শিয়া মতবাদের বিলুপ্তিসাধনে শায়খুল ইসলাম

আমীমুল এহসান রহমাতুল্লাহআলাই হি এর অনেক অবদান

ছিল।

[ তথ্যসূত্রঃ শায়খুল ইসলাম আমীমুল এহসান

রহমাতুল্লাহ আলাইহি এর জীবন ও কর্ম, ইসলামিক

ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ]

ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদরের যেসবচেয়ে বড়

ক্বওমী মাদ্রাসা জামিয়া ইউনিসিয়া সেই মাদ্রাসার প্রধান

মুহতামিম ফখরে বাঙ্গাল আল্লামা তাজুল ইসলাম

রহমাতুল্লাহ আলাইহিউনিও কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময়

পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিলেন।

ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলায় অনেক বড় বড় আলেমউনার

ফতোয়া শুনে মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। অনেক

মুক্তিযুদ্ধাকে ফখরে বাঙ্গাল আল্লামাতাজুল ইসলাম

রহমাতুল্লাহআলাই হি নিজের বাসায় আশ্রয় দিয়েছিলেন।

দেশ স্বাধীন হবার পর বঙ্গবন্ধু উনাকে ধন্যবাদ

জানিয়ে একটি চিঠিও দিয়েছিলেন।

[ তথ্যসুত্রঃ ফখরে বাঙাল আল্লামা তাজুল ইসলাম

রহমাতুল্লাহ আলাইহি ও উনার সাথীবর্গ, লেখকঃ হাফিয

মুহাম্মদ নুরুজ্জামান, ইসলামিক ফাউন্ডেশন,বাংলা দেশ]

পাবনার রাজাকার বাহিনীর প্রধান ছিলেন জামায়াতের

তথাকথিত মাওলানা সোবহান আবার মুক্তিযোদ্ধাদের

প্রধান ছিলেন দেওবন্দ মাদ্রাসাথেকে দাওরা হাদিস পাস

করা মাওলানা কাসিমুদ্দিন যিনি রাজাকার বাহিনীর

হাতে নির্মম ভাবে শহীদ হয়েছিলেন।

ভারতের দেওবন্দ মাদ্রাসা কেন্দ্রিক যে আলেমদের

সংগঠন আছে “জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ” উনারা ও কিন্তু

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারপক ্ষে অনেক

ফতোয়া দিয়েছিলেন। “জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ” ১৯৭১

সালে স্পষ্ট ভাবে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যে নির্মম

ভাবে পূর্ব পাকিস্তানি জনগণদেরকে হত্যা করছে এই

ব্যাপারে অনেকগুলি বিবৃতি দিয়েছিল। এই

ফতোয়া গুলি ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

থেকে প্রকাশিত শায়খুল ইসলাম হযরত হোসাইন আহমদ

মাদানী রহমাতুল্লাহ আলাইহির যে জীবনী বের হয়েছে সেই

বইটির শেষে পরিশিষ্ট আঁকারে দেয়া হয়েছে।

বিশিষ্ট গবেষক আলেম ডঃ মুশতাক আহমেদ “শায়খুল

ইসলাম হযরত হোসাইন আহমদ মাদানীরহমাতুল্ল াহ

আলাইহিঃ জীবন ও কর্ম” শিরোনামে তথ্য ওতত্ত্ববহুল

অভিসন্দর্ভ প্রনয়ন করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে র

ইসলামের ইতিহাস বিভাগেথেকে এই অভিসন্দর্ভ

উপলক্ষ্যে মুশতাক আহমেদ কে পি.এইচ.ডি. ডিগ্রীপ্রদান

করা হয়েছে। আর ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

ডঃ মুশতাক আহমেদের এইঅভিসন্দর্ভ টিই শায়খুল ইসলাম

হযরত হোসাইন আহমদ মাদানী রহমাতুল্লাহ

আলাইহিরজীবনী বই আকারে বের করেছে।

বর্তমানে বাংলাদেশে একটা ফ্যাশনে পরিনত

হয়েছে যে ইসলাম নিয়ে যারা রাজনীতিকরে ইসলাম

নিয়ে যারা লেখালেখি করে তাদেরকে রাজাকার

হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের

সময় পাকিস্তানিহানাদ ার বাহিনী যে এত অত্যাচার

করেছে,সুন্দর সুন্দর মেয়েদের কে ধর্ষন করে তাদের স্তন

কেটে দিত কিন্তু সেই সময় অধ্যাপক গোলাম আযম,

মওদুদী, নিজামী, মুজাহিদ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর

নির্যাতনের বিরুদ্ধে একটা বিবৃতিদেয়ারও সাহস পায় নি।

এটা কথাটা যেমন সত্য ঠিক তেমনি এই কথাটা ও সত্য

যে আমাদের ক্বওমী মাদ্রাসার আলেমরা স্পষ্ট ভাবেসেই

সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্যাতনের

বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিলেন। উনারা শুধু ফতোয়াই দেন

নি অনেক কওমি মাদ্রাসার ছাত্রদের কে মুক্তিযুদ্ধেও

পাঠিয়ে ছিলেন।

তাই আপনাদের প্রতি অনুরোধ

থাকবে দয়া করে হক্কানী আলেমদের কে রাজাকার আল

বদর বলে গালি দিবেন না। যত বড় মুক্তিযোদ্ধাই আসুক

দেওবন্দ ভিত্তিক কোন কওমি মাদ্রাসার আলেম

কে রাজাকার হিসাবে প্রমান করতে পারবে না





কৃতজ্ঞতা :মিনহাজ উদ্দিন মিরান

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৫১

নিয়েল হিমু বলেছেন: ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধেরসময় কওমি মাদ্রাসার কয়েক জন ছাত্র হাকীমুল উম্মত মাওলানা আশরাফ আলী থানভীর সর্বশেষ জীবিত খলিফা হাফেজ্জি হুজুর রহমাতুল্লাহ আলাইহি কে জিজ্ঞাস করেছিল এই
যে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছে এই যুদ্ধটা সম্পর্কে আপনার অভিমত কি ?
তখন হাফেজ্জি হুজুর রহমাতুল্লাহ আলাই উত্তর
দিয়েছিলেন- এটা হচ্ছে জালেমের বিরুদ্ধে মজলুমের যুদ্ধ। পাকিস্তানিরা হচ্ছে জালেম আর আমরা বাঙ্গালীরা হচ্ছি মজলুম।
হাফেজ্জি হুজুরের এই কথা শুনে অনেক আলেম
মুক্তিযুদ্ধে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়েছিল।

আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ বাচাইছে হুজুর ঐ দিন কয় নাই এইটা আস্তিক নাস্তিক যুদ্ধ ।
দেশের ভিতরে এত কিছু ঘটতেছে এর পরেও গিয়া হুজুর ধরা লাগে এইডা কি হৈতাছে হুজুর জিগানি লাগে তার পরে যুদ্ধ ? খাইছে আমারে ।

সাংবাদিক সাহেবের বইটা পড়ার ইচ্ছা রাখছি ।

১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৪৯

জেড সৈনিক বলেছেন: দেখুন সবারই নেতা থাকে, নেতার অনুমতি ছাড়া নির্দেশ ছাড়া কিছু করেন না। বংগবন্ধু গ্রীন সিগন্যাল না দিলে যুদ্ধ কি সংগঠিত হত? মনে রাখবেন ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ দেশের আলেম সমাজ কখনো ভুল সিদ্ধান্ত নেন নাই অপরদিকে জামায়াত এমন একটি দল যারা দেশের বেপারে কখনো সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়নি। আলেম মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে বইটি পড়বেন আশা করি। আমার এর আগে এ বেপারে আরেকটি পোস্ট আছে দেখতে পারেন।

ধন্যবাদ

২| ১৪ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৫৮

নর্থপোল বলেছেন: যত যাই কন নেকসট কোরবানির চামড়া আফনেগো দিতাছি না। দুধ দিয়া কাল সাপ পুষছি এদদিন।

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

জেড সৈনিক বলেছেন: আপনি কুরবানী দেন!!!


আপনি যে টাইপের কুরবানি দেন সেই কুরবানীর চামড়া কাউরে দিয়ে বিপদে ফেইলেন না। আপনি নিজেই খায়া ফালায়েন।

৩| ১৪ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:০৩

প্রীতম ব্লগ বলেছেন: আপনি এমন একটা বিতর্কিত বইয়ের রেফারেন্স দিয়ে নিজেকেই বিতর্কিত করলেন, যেই বইটি জামায়াত যুদ্ধাপরাধের দায় এড়ানো জন্য ছেপেছিল। যুগান্তর পত্রিকার ধর্মীয় পাতার বিভাগিয় সম্পাদক শাকের হোসেন শিবলী “আলেম মুক্তিযোদ্ধাদের খোজে” নামক বিতর্কিত বইয়ে বহু কুখ্যাত রাজাকারকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেখায়। এই বইয়ের লেখাগুলো যুগান্তর পত্রিকায় আসলে যুগান্তর পত্রিকা ব্যাপক সমালোচনার মুখে। সারা দেশ থেকে যুগান্তর অফিসে ফোন আসে এই উপহাসমূলক লেখা বন্ধ করার জন্য। ব্যাপক সমালোচনার মুখে যুগান্তর পত্রিকা ধারবাহিক লেখাটি বন্ধ করে এবং একই সাথে শাকের হোসেন শিবলীকে বরখাস্ত করে। এই বইটি ব্যাপক সমালোচিত এবং জাতিকে বিভ্রান্ত করতেই উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ছাপায় যুদ্ধাপরাধীদের পেয়িং এজেন্ট শিবলী । আর এই বিভ্রান্তিকর বইয়েই দেওবন্দী মওলানা কুখ্যাত রাজাকার আতাহার আলী ও হাফেজ্জীকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেখানো হয়েছে, যা যুগশ্রেষ্ঠ মিথ্যা ও ধোকাবাজি নামান্তর।

আরো বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লিংকগুলি দেখুন
View this link

View this link

View this link

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

জেড সৈনিক বলেছেন: আপনি যে সব ব্লগের রেফারেন্স দিয়েছেন তারা সরকার ও শাহবাগী দের পেইড দালাল, নিরপেক্ষ নন। ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করুন এত দিন তাদের বিরুদ্ধে কেউ রাজাকারীর অভিযোগ তুললো না, ট্রাইব্যুনালে মামলা হলো না, যেই তারা হেফাজতের ব্যানারে আন্দোলন শুরু করলো তারা হয়ে গেলো রাজাকার। যে ছবি গুলো রেফারেন্স হিসাবে দেওয়া হইছে ওগুলো কোন পেপার কাটিং না, টাইপ করা, নীচে পত্রিকার নাম বসালে তা পত্রিকা হয়ে যায় না। অথচ জামায়াতের অপকর্মের সব পেপার কাটিং পাওয়া যায়।

এই গেমটা নতুন না। এত দিন পর পরাজয় নিশ্চিত দেখে রাজশাহীর ১৮ দলীয় মেয়র প্রার্থীকে রাজাকার বলা হইছে ১২ তারিখে সংবাদ সম্মেলন করে। এটা কুতসা রটাবার গোয়েবলসীয় পদ্ধতি।


আর হাফেজ্জী হুযুর সম্পর্কে মিথ্যাচার নিয়ে কি আর বলব? বংগবন্ধু তাকে এত ভালবাসতেন আর তিনি হয়ে গেলেন রাজাকার, কাদের সিদ্দিকী, জিয়াউর রহমান বীর উত্তমদের মত।

শিবলী কে বিশ্বাস কইরেন না। আপনার এলাকায় কোনও বয়স্ক ইসলাম মাইন্ডেড মানুষ যাকে আপনি বিশ্বাস করতে পারেন তাকে হাফেজ্জী হুযুর সম্পর্কে জিগায়েন., উত্তর পেয়ে যাবেন। যদিও এখানে শিবলীর বইয়ের নাম উল্লেখ করা হয়েছে কোন রেফারেন্স দেওয়া হয়নি, রেফারেন্স গুলো অন্য বইয়ের।

৪| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪

আতা2010 বলেছেন: কওমি মাদ্রাসার ছাত্রদের কে কোরবানির চামড়া , যাকাত , ফেতরা , দান , ছদকা করবেন না। এরা আপনের টাকা খেয়ে কুরআন শরীফে আগুণ দিবে । তাই ওদের সাহায্য করার জন্য আপনিও গুনাহগার হবেন।

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

জেড সৈনিক বলেছেন: কোনোদিন কওমী মাদ্রাসায় গেছেন? না গিয়ে থাকলে তাদের কাছে কুরআন কি জিনিস কল্পনা করতে পারবেন না। কুরআনের হাফেজ, যাদের কাছে কুরআন ঘুম, কুরআন জাগারণ, কুরআন শোয়া, কুরআন বসা, কুরআন জীবন, কুরআন মরণ, যারা এতকষ্ট করে কুরআন মুখস্ত করে তাদেরকে কুরআন পোড়ানোর অপবাদ দেন? আপনি আমি কতটুকু কুরআন পড়ি, মহব্বত করি? এই কাজ আপনার আমার দ্বারা হতে পারে তাদের দ্বারা নয়, এটা এদেশের কোনও মানুষ বিশ্বাস ও করে না আপ্নাদের মত মানুষ যতই অপবাদ দিকনা কেন. বিদেশে যখন কুরআন অবমাননা করা হয় আপনাদের তো খুঁজেই পাওয়া যায়না অথচ এই কওমীরাই বিক্ষোভ করে।
ওইকাজ সেদিন তারাই করেছিল যারা হেফাজতকে শাপলা চত্ত্বর থেকে তাড়ানোর অজুহাত খুজছিলো ।

৫| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

জাতির চাচা বলেছেন: তাইলে কোরবানীর চামড়া কারে দিমু?
ছাত্রলীগকে ক্যাম্পাস রাজাকারমুক্ত রাখতে?
যুবলীগকে নিরীহ রানাকে আইনী সহায়তা প্রদানের জন্য?
সুরঞ্জিত দাদা,জয় ভাইয়া,মখা আংকেল এর মত লোকদের যাদের আরো টাকা দরকার তাদের?
নাকি শাহবাগীদের বিরিয়ানী কেনার ফান্ডে??
পরামর্শ চাই।

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৯

জেড সৈনিক বলেছেন: দীপু ভাবীর ফুডু সেশন ফান্ডে দিতে পারেন। তাইলে যদি উপরের শুশীলদের চুলকানি কমে।

৬| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২১

আতা2010 বলেছেন: ভাল মাদ্রাসার ছাত্রদের কে

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

জেড সৈনিক বলেছেন: দুক্ষের কতা যে দেশে মাজার পুজারী আহলে মাজারী বদনা বাবা ইত্যাদি দের হাতে গোনা কয়েকটি মাদ্রাসা ছাড়া আর কোনও ভালো মাদ্রাসা নাই। প্রত্যেকটি মাদ্রাসা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে হেফাজতের সমর্থক।

৭| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

নর্থপোল বলেছেন: কোরান এদের কাছে এত প্রিয় যে পরীক্ষার সময় এরা কোরান প্যান্টের ভিতর গুজে রাখে, টয়লেটের মধ্যে ফেলে রাখে নকল করার জন্য। কোরবানীর চামড়া দরকার হইলে ডাস্টবিনে ফালান, কাইটা কুচি কুচি করেন তাও হেফাজতিগো দিয়েন না, দিলে এরা পরে আপনের মা বোনরে পাথর মাইরা হত্যা করব। এরা মানূষ নামের জানোয়ার।

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১২

জেড সৈনিক বলেছেন: অশিক্ষিত, মুর্খ অন্ধের মত কথা বলবেন না। আপনি কওমী আর আলীয়া মাদ্রাসার পার্থক্য বুঝেন? আপনার কয় মা বোনদের এরা পাথর মাইরা হত্যা করছে আজ পর্যন্ত? রুপকথা লেখেন? বাসের ভিতরে যখন যোনি পথে রড ঢুকায়া ধর্ষন করে তখন তো কিছু কইতে দেখি না। আবার কোনো নাম মাত্র কুলাঙ্গার মুসলিম ধর্ষন করলে স্লোগান দেন ধর্ষককে পুড়ায়া মারা হোক, পুরুষাংগ কাইটা দেওয়া হোক, কুচি কুচি কইরা ফালানো হোক, পশ্চাদদেশে বাশ ঢুকায়া দেওয়া হোক...তখন মনে হয়না এগুলো সবই মধ্যযুগের শাস্তি?


সুশীল না হইয়া সভ্য হইতে শিখুন।

৮| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১৪

মামুন,চৌ:হাট বলেছেন: কওমী মাদ্রাসা সম্পর্কে ভাল করে জানেন তারপর কমেন্ট করেন। বিচার করার সময় আপনার অপছন্দের জিনিসকে ৪০ মার্ক দিয়ে বাকী ৬০ মার্কের বিচার করবেন।

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

জেড সৈনিক বলেছেন: কি আর বলব ভাই, ওদের কাছে ইসলাম দাড়ি টুপি হইলো এলার্জির মত। ইসলাম নাম শুনলেই অন্তর তেলে বেগুনে জ্বলতে জ্বলতে খাক হয়ে যায়। আর ওরা যদি মুসলিম হয়ে থাকে তবে তা অত্যন্ত পীড়াদায়ক, আর অমুসলিম হয়ে রিভার্স গেম খেলতে এলে তাদের কষ্টে আই আম হ্যাপী।

৯| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

vorer pakhi বলেছেন: নাস্তিকদের তথাকথিত শুশিলদের এখানেই গাত্রদাহ।সঠিক ইসলামের পথে যাদের যাত্রা, যেকোন উপায়ে হোক তাদের পথরোধ করে তারা দাড়াবেই। ইসলাম বিদ্বেষী এই তথাকথিত শুশিলদের আপনি সহজেই চিনতে পারবেন। ইসলামের যেকোন বিষয় এরা ভেটো দেবেই।

১৪ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

জেড সৈনিক বলেছেন: হুম আসলেই গন্ধ শুকে যেমন পাঠা চেনা যায় তেমনই শুশিল চিনতে দেরী লাগে না। আসলেই ল্যাঞ্জা ইজ ভেরী ডিফিকাল্ট টু হাইড।

১০| ১৪ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

নষ্ট ছেলে বলেছেন: এইবার কুরবানীর চামড়া দিয়া একটা কম্বল বানামু। পরে ঐটা হাসিনা দিয়া দিমু। হুনছি বঙ্গবন্ধু নাকি নিজের কম্বলটা ভাগে পায় নাই। পাইলে ঐটা উত্তারাধিকার সূত্রে হাসিনা পাইত। সামনের শীতের কথা চিন্তা কইরা এই উদ্যোগ নিছি ;)

১৪ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

জেড সৈনিক বলেছেন: ওগোর গোস্ত খাওয়ার নাম মাত্র কুরবানি দেওয়া চামড়া কোন মাদ্রাসার নেওয়া ঠিক হবে না। যারা আলেম ওলামা দাদার বয়সী মুরব্বী আর এতিম শিশুদের নিয়ে এত বাজে কথা বলে তাদের কুরবানি কেমন হয় বুঝাই যায়।


আজব বেপার মুর্খ গুলো মনে করতেছে তাদের চামড়ার ৫০০ টাকায় মাদ্রাসা চলে। হাহ

১১| ১৪ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২০

যুবাইরআজাদ বলেছেন:
নর্থপোল বলেছেন: কোরান এদের কাছে এত প্রিয় যে পরীক্ষার সময় এরা কোরান প্যান্টের ভিতর গুজে রাখে, টয়লেটের মধ্যে ফেলে রাখে নকল করার জন্য। কোরবানীর চামড়া দরকার হইলে ডাস্টবিনে ফালান, কাইটা কুচি কুচি করেন তাও হেফাজতিগো দিয়েন না, দিলে এরা পরে আপনের মা বোনরে পাথর মাইরা হত্যা করব। এরা মানূষ নামের জানোয়ার।
আমার দুইছেলেকে এইবার জানুয়ারী মাসে একটি মাদ্রাসায় ভর্তি করেছি, ভর্তির ১ সপ্তাহের মধ্যে ওদের নির্ধারিত কালারের পাজামা-পাঞ্জাবী দিতে হয়েছে, বাসাতে ও প্যান্ট পরা নিষেধ। আর বড়ভাই উপরে বললেন কি?? আসলে কওমী আর আলিয়ার পার্থ্ক্য না জানার কারণে অনেকেই এই ভুলটা করে। আমি নিজে একজন হুমড়া চুমড়া ইঞ্জিনিয়ার হলেও ছেলেদেরকে মাদ্রাসায় দিলাম একজন মানুষ হিসাবে গড়ার জন্য, ওদের বয়স ৬ ও ৮ বছর, টিউব লাইটের কানেকশন এর মত অনেক কাজ ই ওদের আঁকতে শিখিয়েছি, দোয়া করবেন আমাদের জন্য, যেন আল্লাহ্ কবুল করেন।
ধন্যবাদ, সবাই ভাল থাকবেন।

১৪ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

জেড সৈনিক বলেছেন: আল্লাহ আপনার সন্তানদের ইসলামের যোগ্য খাদেম হিসাবে কবুল করুন। অনেক মোবারক বাদ সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য

পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.