নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

র্দুনীতি মুক্ত বাংলাদেশ চায়।

আসুন উষ্কানী মূলক রাজনৈতিক বক্তব্য পরিহার করি।

মুকুল সালাহউদ্দীন

নোংরা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা গ্রাস করতেছে আমাদের হৃদয়, রাজনৈতিক নোংরা আবেশ ধ্বংস করতেছে আমাদের ব্যাক্তিগত পারিবারিক ও বন্ধুত্ব সর্ম্পক, আসুন সুস্থ ও সুন্দর রাজনীতি করি, দেশকে প্রতিহিংসা মুলক রাজনীতির কবল হতে মুক্ত করি। @সালাহউদ্দীন মুকুল

মুকুল সালাহউদ্দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুয়েতিদের নামাজ পড়ার আশ্চর্য নিয়ম, আপনিও অবাক হবেন!

০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৪৮

একজন বাংলাদেশী যখন আরব দেশে আসবেন তখন সবচেয়ে যেই বিষযে আশ্চর্য হবেন সেটা হলো আরব দেশগুলোর নামজ পড়ার নিয়ম কানুন ও মসজিদে মুসল্লিদের আচারণ দেখে। কারণ আগে আমি ভাবতাম পুরো দুনিয়াতে সকল মুসলমান একই ষ্টাইলে একই নিয়ম কানুন অনুসরণ করে নামাজ ও ইসলাম র্ধমীয় নিয়ম পালন করেন, কিন্তু আমার ধারণা সঠিক নয়, যা আমি কুয়েতে এসে সর্বপ্রথম নিজে দেখলাম আর জানলাম, তবে কুয়েতিদের মাতৃভাষা আরবী তারা নিশ্চয় হাদিস কোরআন আমার ও আমারা বাংলাদেশীদের তুলনায় বেশী জানেন ও বুঝেন,তায় তাদের নামাজ ও র্ধমীয় নিয়ম পালনকে কোন অবস্থয় ভুল বলা যাবেনা, তবে ইসলাম র্ধমে বেশ কয়েটি মাজাহাব আছে, অর্থাৎ প্রতিটি মাজাহাবের মুসলিমদের নামাজ ও র্ধমীয় নিয়ম পালনের নিয়ম ভিন্ন ভিন্ন, তবে ইসলামের মুল ভিত্তিটা ১০০% অভিন্ন ও একই।





জুম্মার নামাজ




আমাদের দেশে সাধারণত জুমার আযান হয় প্রায় দুপুর ১২টার পর, আর জুম্মার নামাজ হয় প্রায় দুপুর ১ টার পর, কিন্তু কুয়েতে জুম্মার আযান

হয় গরমের সময় সকাল ১০ টা বেজে ৪৫ মিনিটে, শীত কালে ১১ টা বাজে আর দুপুর ১২ টার আগে সম্পূর্ণ জুম্মার নামাজ শেষ হয়ে যায়।





মাগরীবের নামাজ।




আমাদের দেশে সন্ধা সুর্য অস্ত যাবার সাথে সাথে মাগরিবের আযান হয় এবং আযানের সাথে সাথে ইমাম সাহেব ফরজ মানাজ শুরু করেন, কিন্তু কুয়েতে মাগরিবের আযান সুর্য অস্ত যাবার সাথে সাথে হয, কিন্তু আযানের পর পর ফরজ নামাজ হয়না, প্রথমে সকল মুসল্লি সুন্নত আদায় করে নেন, তার পর হয় মাগরিবের ফরজ নামাজ।





তারাবীহ নামাজ।



পবিত্র রমজানে আমাদের দেশে সাধারণত ২০ রাকাত তারাবিহ নামাজ হয়, কোন কোন মসজিদে সুরা তারাবিহ আর কোন কোন মসজিদে খতম তারাবিহ, কিন্তু কুয়েত আসার পর আমি অনেক মসজিদে তারাবিহ পড়েছি , সব মসজিদে মাত্র ৪ রাকাত তারাবিহ নামাজ হয়, কোন সুরা বা খতম তারাবিহ বলতে কোন র্পাথক্য নেই।





ঈদ ও কোরবানের নামাজ



আমাদের দেশে ঈদ ও কোরবানের দিন সাধারণত ঈদের জামাত সকাল ৭ টার আগে নামাজ হযনা, কখনো কখনো দেখেছি ৮ টা ও ৯ টায় নামাজ হয়, কিন্তু কুয়েতে দুই ঈদের নামাজ সকালের ফরজ নামাজের পর পর হয়ে যায়,





শবে-বরাত ও শবে-কদরের নামাজ।




আমাদের দেশে শবে-বরাত ও শবে-কদরের রাত্রে মসজিদে ইমাম সাহেবের পেচনে জামাতের সাহিত সকল মুসল্লি নামাজ আদায় করেন, কিন্তু কুয়েতে শবে-বরাত ও শবে-কদরের রাত্রে কোন মসজিদে নিদিষ্ট ৫ ওয়াক্ত ছাড়া অতিরিক্ত কোন নামাজ জামাতের সহিত আদায় করা হয়না।





দুর্যোগ আবহাওযার সময় নামাজ।



কুয়েতে যে দিন বৃষ্টি হয় বা কোন ধুলি ঝড় হয় বা অতিরিক্ত গরম পড়ে তখন জোহরের ওয়াক্তে সহিত আসরের নামাজ এক সাথে আদায় করা হয়, আবার কখনো কখনো আসরের সময় এক সাথে মাগরীবের নামজ, মাগরীরের সময় এক সাথে এশার নামাজ আদায় করা হয়, তবে দু ওয়াক্ত নামাজের জন্য আলাদা ভাবে দুই বার নিয়ত করা হয়, এবং যদি যোহরের সময় আসরের নামাজ হয়ে যায়, সেই ক্ষেত্রে পুনরায় আসরের ওয়াক্তর সময় নতুন করে আর আসর নামাজ হয় না,





আযান



আমাদের দেশে সাধারণত ৫ ওয়াক্ত নামাজের জন্য ৫ বার আযান দেওয়া হয় মসজিদে, কিন্তু কুয়েত প্রতিটি মসজিদে প্রতিদিন ৬ বার আযান দেওয়া হয়, প্রথম আযান হয় সকালের আযানের অন্তত এক ঘন্টা আগে এই আযান দেওয়া হয়, এটাকে বলা হয় তাহাজ্জুত নামাজের আযান,





মোনাজাত।



আমাদের দেশে সাধারণত নামাজের নামাজের পর মোনাজাত হয়, কিন্তু কুয়েতে প্রতিটি নামাজের আগে মুনাজাত হয়। এই প্রসঙ্গে এক মিশরীয় লোককে জিজ্ঞসা করলে তিনি বলেন, মোনাজাতের সাথে নামাজের কোন সর্ম্পক নেই, মোনাজাত আগে পড়ে করা যায় বা মোনাজাত না করলের চলবে।





দুরুদ শরীফ ও জিকির।



আমাদের দেশে বিশেষ দিনে যেমন শবে-বরাত, শবে-কদর, বছরের শেষ জুম্মা, মসজিদে সকল মুসল্লি এক সাথে সবাই দরুদ শরীফ ও জিকির করেন, কিন্তু আমি কুয়েত আসার পর আজ প্রায় ৭ বছরে কুয়েত মসজিদে সকল মুসল্লি মিলে এক সাথে কোন দুরুদ শরীফ ও জিকির করতে দেখিনি।





পোষাক পরিচ্ছেদ।



আমাদের দেশে সাধারনত যখন কোন মুসল্লি মসজিদ নামাজ পড়তে যান তখন মাথায় টুপি, পুল পেন্ট, পায়জামা বা লুঙ্গী পড়েন পায়ের গোরালী পর্যন্ত, কিন্তু কুয়েতে প্রায় বেশীর ভাগ মুসল্লি কোন টুপি ব্যাবহার করেনা, তবে বেশীর ভাগ কুয়েতি লম্বা জোব্বা ও মাথায় পাগড়ী পড়েন, অনেক মুসল্লিকে দেখেছি হাফ ও থ্রি কোয়াটার টাইপের পেন্ট পড়ে নামাজ পড়তে,





মসজিদের আদব কায়দা।



আমাদের দেশে মসজিদের ভিতরে বাচ্চাদের নামাজ ছাড়া প্রবেশ নিষেধ, কিন্তু কুয়েতে মসজিদে ভিতরে নামাজ ছাড়া প্রায় সময় কুয়েতি বাচ্চারা দৌড়া দৌড়ি আর খেলা করে , আমাদের দেশে ছোট ছোট ছেলেরা নামাজ পড়তে মসজিদে যায়, কিন্তু ছোট ছোট বাচ্চা মেয়ের যায়না, কিন্তু কুয়েতে ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ছেলে মেয়ে কোন পার্থক্য নেই, ছোট ছোট মেয়েরাও তাদেও বাবার সাথে পুরুষের কাতারে দাড়ীযে নামাজ আদায় করেন। কুয়েতে প্রায় মসজিদে দেখা য়ায় এয়ার কন্ডিশ চালু করে মসজিদের ভেতরে ঘুমাতে।





নামাজের শেষে করা ও সালাম পেরানোর প্রদ্ধতি




আমাদের দেশে যে সব ফরজ নামাজ ইমাম সাহেবের পেছনে পড়ি সেই সব নামাজের শেষে যখন ইমাম সাহেব ডান ও বাম দিকে সালাম পেরান আমরাও ঠিক একই সময় একই তালে ইমামের সাথে সাথে সালাম পেরায়, কিন্তু কুয়েতে আগে ইমাম সাহেব সালাম পেরান ও নামাজ শেষ করেন, ইমাম সাহেব সালাম পেরানোর ঠিক পর পর মুসল্লিগন গন বাম আর ডান দিকে সালাম পিরিয়ে নামাজ শেষ করেন।





সুরা ফাতেহা পড়ার নিয়ম।



আমাদের দেশে প্রতিটি ফরজ নামাজের সময় যে সব ওয়াক্তে সুরা উচ্চ শব্দ করে ইমাম সাহেব পড়েন, তাতে দেখে যায় ইমাম সাহেব সুরা ফাতেহার ঠিক শেষ অংশে ( আমিন ) একটি শব্দটি উচ্চরণ করেন, তখন আমাদের দেশের মুসল্লিগন চুপ থাকেন, কিন্তু কুয়েতে নামাজের সময় ইমাম সুরা ফাতেহা পড়েন ঠিকই, কিন্তু সুরা ফাতেহার শেষ অংশে এসে ( আমিন) শব্দটি ইমাম সাহেব উচ্চ স্বরে উচ্চারণ করার পর পর সব মুসল্লি এক সাথে একই সুরে আমি শব্দটি উচ্চারণ করেন। যা আমাদের দেশে করেনা।





কুয়েতের জাতীয় মসজিদের একটি ছবি,

নাম - মসজিদ ই আল কবির।

অবস্থান - কুয়েত সিটি











মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৫৮

যোগী বলেছেন:
এটা এমন কোন বড় পার্থক্য না। এই চেয়ে অনেক বেশি বৈপরিত্ব আমাদের বাংলাদেশেই আছে।

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন,

২| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৫৮

নীলমেঘ আমি বলেছেন: সব প্রার্থনাই অর্থহীন, তা যে নিয়মেই করুন না কেন।

০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০৪

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: বুজলাম না, প্রার্থনা অর্থহীন কেন হবে? আমরা প্রর্থনা করি আল্লাহ কাছে, তবে আল্লাহ ছাড়া কারো কছে প্রার্থনা করা ঠিক নয় যা হয়তো অর্থহীন হতে পারে।

৩| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০১

পুংটা বলেছেন: ধর্মপালনের উদ্দেশ্যেই মনে হয় এই দেশের মানুষ পয়দা হইছে... :-&

০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০৫

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: জীবণ একটি লক্ষকে কেন্দ্র করে পরিচালিত হয়, সেটি হল র্ধম।

৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:১০

পুংটা বলেছেন: যার যার বুঝ... তার তার তরমুজ। :|

৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৩৪

যোগী বলেছেন:
আমি হিন্দু না মুসলিম এটা দিয়া আপনার দরকার কি?
আমার লগে কি মাইয়া বিয়া দিবেন না বইনরে বিয়া দিবেন?

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: দারুন কমেন্ট, সত্য কথা বলেছেন , আপনি হিন্দু বা মুসলিম তাতে কিছু আসে যায় না, সবচেয়ে বড় কথা হলো এই মুর্হুতে আপনি একজন ব্লগার,

৬| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯

আমিই মিসিরআলি বলেছেন:
বলেন কি,হাফপেন্ট পইড়াও নামাজ পড়া যায় B:-) B:-)

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৫

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: হ্যা ভায় আমি দেখে আশ্চর্য হয়েছি। পায়ের হাটুর উপর পেন্ট

৭| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:১১

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: অসাধারন তথ্যবহুল পোস্ট, নতুন কিছু জানলাম।
পোস্টে ভাললাগা রইল এবং আপনার জন্য ধন্যবাদ রইল।

আচ্ছা, যোগী ভাইকে কেন হিন্দু মনে হল, দয়াকরে বলবেন ?

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৫

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: ছবি ও নিক দেখে, তবে এই রকম প্রশ্ন করা আমার মনে হয় টিক হয়নি।

৮| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:১৪

মিনেসোটা বলেছেন: আরবরা পারলে বর্বর নেংটাই থাকতো, উপরওয়ালা এতগুলা নবী পাঠাইছে বলেই এরা কিছুটা সভ্য হয়েছে।

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: আমি কুয়েতি আছে দেখতেছি আসল ব্যাপার কি, ১০০% সত্য কথা

৯| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:১৫

খাটাস বলেছেন: কেমনে কি কিছুই তো বুঝলাম না। হাফ পেন্টে নামাজ, দুর্যোগে আবার প্যাকেজ নামাজ। ওরা ফাইজলামি করে, নাকি আমরা ফাইজলামি করি।??? :|| :||

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৭

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: সত্তি অ বিশ্বাস,

যখন যোহরের নামাজের সাথে আসরের এক সাথে নামাজ পড়া হয় ঐ দিন আর যোহর নামাজ হয়না,

১০| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:১৯

েবনিটগ বলেছেন: ভাল লিখেসেন +++++++++++++++++++++++++++

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:২৩

সুলাইমান হাসান বলেছেন: বলেন কি ! কুয়েতে তাহলে এই অবস্থা ! B:-)

(উল্লেখ্য যে, তাহাজ্জুদের নামাজের আজান দেয়া জায়েজ আছে। আর হাফপ্যান্ট যদি হাঁটুর নিচ পর্যন্ত হয় তাহলে তা জায়েজ। কিন্তু হাঁটু বরাবর বা হাঁটুর উপরে হলে নামাজ হবে না।)

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৯

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: আমিও তায় মনে করি, তবে এই রকম খু্বই কম দেখা যায়।

১২| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৫৩

প্রীতম ব্লগ বলেছেন: নাস্তিক্যবাদের চামড়া গায়ে দিয়ে ইসলামবিদ্বেষী কুকুরগুলির ঘেউ ঘেউ আবার বেড়ে গিয়েছে।


ইসলাম বিদ্বেষী কুকুরেরা মুসলমানদের নামাজ সংক্রান্ত পোষ্টে আসলি কেন? দূরে গিয়া মর।

পারলে তগো আসিফ মহিউদ্দীনরে বাচা, অর ভিতরে গরম ডিম ঢুকানো হচ্ছে।

নির্লজ্জ বেহায়া বেজন্মা কতগুলি।

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: আপনার মন্তব্য খুবই দুঃখ পেলাম,

আমি যা সত্য তায় লিখেছি মাত্র, আপনার কোন আন্তীয় , বন্ধু বা পাড়ার কোন পরিচিত যদি কুয়েতে থাকেন তাকে জিজ্ঞসা করবেন সত্য কিনা,


এখানে নামাজ সর্ম্পকে আমি কোন অশ্লীন বা কুরুচি পুর্ণ কথা বা মন্তব্য করিনি, আপনার খারাপ লাগার জন্য দুঃখিত।

১৩| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৫৪

প্রীতম ব্লগ বলেছেন: যোগী ভোল পাল্টাইছেন? লাভ নাই

১৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:০৮

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: তোর ধর্ম পরিচয়ই আগে? যোগী হিন্দু না মুসলিম তা দিয়ে কি করবি স্টুপিড ?

দিলি সুন্দর একটা পোষ্ট। কমেন্টের জবাব পইড়া মেজাজটা গেলো গরম হয়ে।

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫১

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: দুঃখিত ভাই, কে হিন্দু বা কে মুসলিম বা এখানে র্ধম নিয়ে পার্থ বা প্রশ্ন করে আমি অন্যায় করেছি, এখানে সবাই ব্লগার, এটাই সবচেয়ে বড় কথা।

১৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৫০

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনার কাছে যদি কুয়েত ভালো লাগে ওখানেই থেকে যান। প্যাকেজ নামাজ পড়বেন, আর খোরমা-খেজুর খাবেন।

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫২

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: ভাই কুয়েতে ভাল লাগে না, সত্য কথা বল্লাম,

১৬| ০৫ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩

সাঈদ কারিম বলেছেন: পার্থক্যটা ৪ মাজহাবের।
আর ৪ মাজহাবই ক্বুরান সুন্নাহ মতে বিশুদ্ধ।

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: আমি মাজহাব সর্ম্পকে বিস্তারিত জানিনা, হয়তো মাজহাব পার্থ্যর জন্য এই রকম।

১৭| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:২৩

মুহসিন বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। ধন্যবাদ।

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: ভাল করে তথ্য দিতে পারি নি, আরো তথ্য দেওয়া উচিত ছিল , কেউ কেউ ভুল বুজেছে ইতি মধ্যে।

১৮| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:২৫

হ্যারিয়ার টু বলেছেন:
একটা ইনফো বাদ দিলেন -
আরবে কেউ কেউ জুতা পড়েই মসজিদে ঢুকে ও নামাজ পড়ে ...

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: এই রকম এখনো পর্যন্ত দেখিনি

১৯| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৪৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: হ্যারিয়ার টু বলেছেন:
একটা ইনফো বাদ দিলেন -
আরবে কেউ কেউ জুতা পড়েই মসজিদে ঢুকে ও নামাজ পড়ে ..

এটি বেশী বানিয়ে বা বড় করে বলেছেন. মানুষ ভুল বুঝবে , কেউই জুতা পড়ে নামাজ পড়ে না, বেকায়দায় না পড়লে ।

মসজিদের পরিসরে জুতা নিয়ে প্রবেশ করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে । মোজা পড়ে নামাজ পড়ে , এইটাই সাধারন হওয়া উচিত ।

আপনি ভুলে বুঝেছেন সম্ভবত । পরিপ্রেক্ষিত ভিন্ন ছিল নিশ্চয়ই ।

২০| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো পোস্ট ++++++++++++++++

ভালো থাকবেন :)

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: প্লাস দেবার জন্য ধন্যবাদ।

২১| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৫৬

মিতক্ষরা বলেছেন: এগুলো খুব বড় পার্থক্য নয়।

২২| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৫৬

পানকৌড়ি বলেছেন: আপনি অনেকটা না বুঝে পোষ্ট দিছেন । মাযহাব সমন্ধে ধারনা না থাকায় এমন হয়েছে এবং আপনার তথ্যগুলো অসম্পুর্ণ । ধর্ম ভিত্তিক পোষ্ট না বুঝে, না জেনে, না দেওয়াই উচিত ।

আপনি হাফ প্যান্ট দেখেছেন, অথচ পরনের জুব্বাটাই চোখে পড়েনি ।

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: জুব্বা পড়ে নামাজ পড়ার মুসল্লি সংখ্যা প্রচুর, আমি ব্যাতিক্রমটা বলেছি মাত্র,

পুরাপুরি হাফ পেন্ট নয় , অনেকটা হাটু বরাবর, থ্রি কোয়াটার টাইপের।

২৩| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:১১

আতা2010 বলেছেন: কুয়েতিদের বেশি ভাগ ওহাবী বা সালাফি। এরা সুন্নি না, এরা লা- মজহাবি । হাদসে বর্ণিত বাতিল ৭২ ফেরকার এক ফেরকা হল এরা

০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: কুয়েতে ওহাবির সংখ্যা বেশী এটা সত্য।

২৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:১৫

যোবায়ের বলেছেন: এগুলো খুব বড় পার্থক্য নয়।

২৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

আতা2010 বলেছেন: হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে,

"একদা হযরত নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরবের শাম, ইয়ামন ইত্যাদি দেশের জন্য দুয়া করার পর মদীনা শরীফ-এর মাপ তোলার যন্ত্রাদির জন্য দুয়ায় বরকত করেন। অতঃপর তিনি পূর্ব মুখী হয়ে নজদের ব্যাপারে বলেন এ দিক হতে শয়তানের শিং উদয় হবে”
(বুখারী শরীফ)
অর্থাৎ শরীয়ত গর্হিত কার্য-কলাপ এবং মুসলমানদের মধ্যে বিভেদকারী ফেৎনা ফাসাদ সৃষ্টি ও ভূমিকম্প শুরু হবে।

উপরোক্ত হাদীছ শরীফ দ্বারা নজদের অধিবাসী ইবনে ওহাব নজদীর ওহাবী মতবাদের কথাই ইঙ্গিত করা হয়েছে। কারণ তারা সংস্কারের নামে ইসলামের মুলোৎপাটনের চেষ্টা করছে।

২৬| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:২৫

আসফি আজাদ বলেছেন: শবে-বরাত ও শবে-কদরের নামাজ বাংলাদেশে কোন মসজিদে জামাতের সাথে হয় বলে শুনিনি। অনেকেই মসজিদে যেয়ে পড়ে; তবে একা, জামাতের সাথে না।
হাফ প্যান্ট পড়ে তো নামাজ হবার কথা না যদি সতর না ঢাকে! আপনি মনে হয় থ্রি-কোয়ার্টারকে (যেগুলো ঠিক হাটুর নীচ বরাবর) হাফ প্যান্ট বলেছেন। জুতা পড়ে নামাজ আদায় করা যায় বলেই জানি; যেমন যদি রাস্তায় দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করা হয়, তাহলে জুতা খোলার প্রয়োজন নেই। দুই ওয়াক্তের নামাজে এক সাথে আদায় করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে। মোনাজাত নামাজের কোন অংশ না, যদিও আমাদের দেশে মোটামুটি এটাকে নামাজের একটা অংশ বানিয়ে ফেলা হয়েছে। তারাবীহ-এর নামাজ ৪/৮/১২ ইত্যাদি যে কোন রাকাত আদায় করা যায় (যদি আমার ভুল না হয়)। নিয়ম করে প্রতিদিন ২০ রাকাতই পড়তে হবে এমন নিয়ম মনে হয় নেই। অন্যান্যগুলোর কোন ব্যাখ্যা আছে হয়ত।
আল্লাহই ভালো জানেন, তিনি আমাদেরকে সঠিক পথে রাখুন।

২৭| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭

মোমের মানুষ বলেছেন: এটা বড় ধরনের কোন পার্থক্য নয়। এটা চার (হানাফী, শাফেয়ী, মালেকী, হাম্বলি) মাজহাবের পার্থক্যের কারনে দেখা যায়। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান সহ আশে-পাশের রাষ্ট্রগুলোর অধিকাংশেই হানাফী মাজহাবের অনুসারী। চারও মাজহাব সঠিক, এতে কোন সন্দেহ নেই। যে কোন একটি মাজহাবকে অনুসরন করতে হবে।

বিষয়টা নিয়ে উপ্রে কয়েকজনের চুলকানী দেখতাছি। তাদের চুলকানি মূলত এটা নিয়ে নয়, বরং ইসলামের নাম শুনেই এদের চুলকানি শুরু হয়ে যায়

২৮| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০৪

মেদভেদ বলেছেন: আসফি আজাদ বলেছেন: শবে-বরাত ও শবে-কদরের নামাজ বাংলাদেশে কোন মসজিদে জামাতের সাথে হয় বলে শুনিনি। অনেকেই মসজিদে যেয়ে পড়ে; তবে একা, জামাতের সাথে না।
হাফ প্যান্ট পড়ে তো নামাজ হবার কথা না যদি সতর না ঢাকে! আপনি মনে হয় থ্রি-কোয়ার্টারকে (যেগুলো ঠিক হাটুর নীচ বরাবর) হাফ প্যান্ট বলেছেন। জুতা পড়ে নামাজ আদায় করা যায় বলেই জানি; যেমন যদি রাস্তায় দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করা হয়, তাহলে জুতা খোলার প্রয়োজন নেই। দুই ওয়াক্তের নামাজে এক সাথে আদায় করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে। মোনাজাত নামাজের কোন অংশ না, যদিও আমাদের দেশে মোটামুটি এটাকে নামাজের একটা অংশ বানিয়ে ফেলা হয়েছে। তারাবীহ-এর নামাজ ৪/৮/১২ ইত্যাদি যে কোন রাকাত আদায় করা যায় (যদি আমার ভুল না হয়)। নিয়ম করে প্রতিদিন ২০ রাকাতই পড়তে হবে এমন নিয়ম মনে হয় নেই। অন্যান্যগুলোর কোন ব্যাখ্যা আছে হয়ত।
আল্লাহই ভালো জানেন, তিনি আমাদেরকে সঠিক পথে রাখুন।

মোমের মানুষ বলেছেন: এটা বড় ধরনের কোন পার্থক্য নয়। এটা চার (হানাফী, শাফেয়ী, মালেকী, হাম্বলি) মাজহাবের পার্থক্যের কারনে দেখা যায়। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান সহ আশে-পাশের রাষ্ট্রগুলোর অধিকাংশেই হানাফী মাজহাবের অনুসারী। চারও মাজহাব সঠিক, এতে কোন সন্দেহ নেই। যে কোন একটি মাজহাবকে অনুসরন করতে হবে।

বিষয়টা নিয়ে উপ্রে কয়েকজনের চুলকানী দেখতাছি। তাদের চুলকানি মূলত এটা নিয়ে নয়, বরং ইসলামের নাম শুনেই এদের চুলকানি শুরু হয়ে যায়

২৯| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: থ্যাংকস ! আমিও দু:খিত উত্তেজিত হওয়ার জন্য। ভালো থাকবেন।

৩০| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৩

সৈয়দ রকিবুজ্জামান ডলার বলেছেন: আরবদের অনেক পার্ট...... হাফ প‌্যান্ট পইরা নামাজ পরে..... অনেক কিছু জানলাম.... আমরা তো হানাফী মাজহাবের লোক... তারা কোন মাজহাবের এইটা জানতে ইচ্ছা করতেছে....

৩১| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১২

আহলান বলেছেন: জানলুম ..

৩২| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

ইমরান হক সজীব বলেছেন: তিতা হলেও সত্য যে যারা প্রার্থনা করে তারাই পৃথিবীর সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদাই ।

০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: দুঃখিত আপনার কথার সাথে এক মত পোষণ করতে পাতেছিনা ভাই ইমরান হক সজীব,

৩৩| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

চারশবিশ বলেছেন: জুম্মার নামাজ - আমার জানা মতে ঠিক আছে

মাগরীবের নামাজ - আমার জানা মতে ফরজ নামাজের আগে কোন নামাজ নাই

তারাবীহ নামাজ - বাংলাদেশে বেশির ভাগ জায়গাতে ২০ রাকাত হয়, এবং এটা নিয়ে দ্বিমত আছে

ঈদ ও কোরবানের নামাজ - সুর্যাস্তের পর থেকে যোহরের ওয়াক্তে আগ পর্যন্ত আদায় করা যাবে

শবে-বরাত ও শবে-কদরের নামাজ - এটা অনেক অনেক দ্বীমত আছে

দুর্যোগ আবহাওযার সময় নামাজ - যে ওয়াক্তের নামাজ সেই ওয়াক্তেই আদায় করতে হবে,

আযান - তাহাজ্জুদ নামাজের আজানের জন্য ৬ টা

মোনাজাত - আপনার যখন খুশি তখন করতে পারবেন

দুরুদ শরীফ ও জিকির - মসজিদে সকল মুসল্লি এক সাথে সবাই দরুদ শরীফ ও জিকির করতে হবে এমন কোন নিয়ম নাই


পোষাক পরিচ্ছেদ - পুরুষদের নাভি থেকে হাটু পর্যন্ত ঢাকা ফরজ, সেটা প্যান্ট বা লুন্গি যাইই হোক, আপনি নাভি থেকে হাটু পর্যন্ত ঢেকে খালি গায়ে নামাজ আদায় করতে পারবেন, কিন্তু এখানে শালিনতার ব্যাপার আছে

মসজিদের আদব কায়দা - মসজিদে বাচ্চা বা মহিলাদের প্রবেশ বা নামাজ আদায় করা ঠিক আছে



তার পরেও আপনার কোন কিছু জানার ইচ্ছা থাকলে ভাল কোন আলেমের সাথে আলাপ করে নিবেন

৩৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

আতা2010 বলেছেন: হাদিসে বর্ণিত বাতিল ৭২ ফেরকার এক ফেরকা হল ওহাবী বা সালাফি।
এরা শিয়া , কাদিয়ানীদের মত । মুসলিম নয়

৩৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

মাইন রানা বলেছেন: আমাদের দেশে শবে-বরাত ও শবে-কদরের রাত্রে মসজিদে ইমাম সাহেবের পেচনে জামাতের সাহিত সকল মুসল্লি নামাজ আদায় করেন কই এই রকমতো কখনো আমি দেখি নাই যে নফল নামাজ ইমামের পিছনে পড়ে!!!!

০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: আমি জানিনা আপনার বাড়ী কোথায় , আমার বাড়ী চট্টগ্রামে আমি চট্টগ্রামের শহরের একটি মসজিদে ও আমাদের গ্রামেও দেখেছি ও নিজে পড়েছি ইমামের পেচনে শবে-কদর ও শবে-বরাতের নামাজ । তবে সব মসজিদে শবে-কদর ও শবে-বরাতের নামাজ ইমামের পেচনে হয়না,

৩৬| ০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২

মাইন রানা বলেছেন: ভাল পোষ্ট তবে আমাদের দেশের কিছু কিছু ব্যাপারে বিভ্রান্তি মনে হয় ছড়াচ্ছেন যেমন

আমাদের দেশে মসজিদের ভিতরে বাচ্চাদের প্রবেশ নিষেধ
সারাজীবন ধরে দেখে আসলাম বাচ্চারা মসজিদে সকাল বেলায় মকতব পড়ে, নামাজ পড়ে, নিজেও ৩/৪ বছর পড়েছি।

ছোট ছোট বাচ্চা মেয়ের যায়না,
অমিতো প্রায়ই দেখি বাচ্চা মেয়েরাও মসজিদে নামাজ পড়তে যায়, এতে ইসলামে নিষেধো নাই।

প্রতিদিন ৬ বার আযান দেওয়া হয় যতদূর জানি তাহাজ্জুদ নামাজে আযান দেওয়া যায়।

আমাদের দেশে শবে-বরাত ও শবে-কদরের রাত্রে মসজিদে ইমাম সাহেবের পেচনে জামাতের সাহিত সকল মুসল্লি নামাজ আদায় করেন
এটা মনে হয় ভুল বলেছেন কারণ আমি শবে-বরাত ও শবে-কদরের নামাজ কখনো ইমামের পিছনে পড়ি নাই পড়তে দেখিও নাই। এটা নফল নামাজ।

মোনাজাতের সাথে নামাজের কোন সর্ম্পক নেই
নামাজ শুরু হয় তাকবীরে তাহরীমা দিয়ে এবং নামাজ শেষ হয় ডানে বায়ে সালাম ফিরিয়ে। মোনাজাত আগে, পড়ে যখন ইচ্ছা পরেন সমস্যা নাই। জুম্মা বা ঈদে নামাজের অনেক পড়ে মোনাজাত ধরা হয়।

আমাদের দেশে বিশেষ দিনে যেমন শবে-বরাত, শবে-কদর, বছরের শেষ জুম্মা, মসজিদে সকল মুসল্লি এক সাথে সবাই দরুদ শরীফ ও জিকির করেন
এটা জরুরী কোন বিষয় নয়, অনেক মসজিদে তা হয়না। নামাজের পর সবাই চলে যায়।

তাই বিভাজন না খুঁজে সাদৃশ্য খুজলে বেশী ভাল হয়। ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলি আলোচনা করলে ভাল হয়। অবশ্য মৌলিক বিষয় আলোচনা করলে প্রগতীশীলরা মৌলবাদী বলে।

ধন্যবাদ

০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: এখানে আমি একটি ভুল তথ্য দিয়েছি সেটা হল,

আমাদের দেশে ছোট ছোট বাচ্চা ছেলে মেয়েরা নামাজ পড়ে যায়, সত্য কথা কিন্তু তাদের স্থান হয় সর্বপেচনের কাতার গুলোতে,

কুয়েতে বাচ্চারা তারা যার যার ইচ্ছামত যেখানে জায়গা পান সেখানে সেই কাতারে দাড়ীয়ে যান , যা আমাদের দেশে খুবই কম দেখা যায়,


আরোএকটি ব্যাপার হলো নামাজ ব্যাথিত আমাদের দেশে মসজিদ গুলোতে বাচ্চারা প্রবেশ করতে পারেনা, কিন্তু কুয়েতে সমজিদে দেখেছি ছোট ছোট বাচ্চরা মসজিদের ভেতরে ঢুকে প্রায় সারা দিন ইচ্ছা কৃত ভাবে খেলা , আড্ডা, দৌড়া দৌড়ি করে,

৩৭| ০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮

মাইন রানা বলেছেন: কয়েকজনের চুলকানী দেখে মনে হল ইসলামের নাম শুনলেই এক অদৃশ্য কারণে তাঁদের চুলকানি শুরু হয়।

ইমরান হক সজীব বলেছেন: তিতা হলেও সত্য যে যারা প্রার্থনা করে তারাই পৃথিবীর সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদাই ।
ইমরান ভাই এগিয়ে যাওয়া মানে কি ধন দৌলত, বড় ডিগ্রি সার্টিফিকেট , প্রভাব প্রতিপত্তি?

আমাদের রাসুল ও সাহাবীদের এসব ছিলনা, কিন্তু তারা পৃথিবীর সবচেয়ে অগ্রগামী এবং যারা তাঁদের বিরোধী ছিল তারাই সবচেয়ে পিছিয়ে পরা ছিল।

নীলমেঘ আমি বলেছেন: সব প্রার্থনাই অর্থহীন, তা যে নিয়মেই করুন না কেন।
তাহলে অর্থপূর্ণ কি? টাকা পয়সা কামানো, ডিগ্রি সার্টিফিকেট কামানো, প্রভাব প্রতিপত্তি কামানো, ভোগ বিলাশ??? মানুষের জীবন কি সকল জানোয়ারের মতো শুধু নিজের চিন্তা করা???

৩৮| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

প্রীতম ব্লগ বলেছেন: নীলমেঘ আমি ,ইমরান হক সজীব |@ এদের উদ্দেশ্যে ছিল আমার মন্তব্য।

@লেখক আপনার উদ্দেশ্যে নয়।

০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪১

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ , আমি প্রথমে বুঝতে পারেনি আপনি কাকে ঐ কথা গুলো বলেছিলেন।

৩৯| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৪৪

প্রীতম ব্লগ বলেছেন: @লেখক, ধন্যবাদ।

৪০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:২৬

অতিক্ষুদ্র বলেছেন: পুরুষের সতর নাভী থেকে হাঁটু পর্যন্ত হলেও হাঁটু ও নাভী সতরের অংশ নয়, অর্থাৎ গুপ্তাঙ্গের অংশ নয়।

৪১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৬

নিয়েল হিমু বলেছেন: ওদের জাতীয় পশু আর খাদ্যের নাম কি ভাই ? এক একটার স্বাস্থ তো মাশাল্লা তাই খাদ্যটা জিগাইলাম :-<

২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:০৮

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: জাতীয় পশুর নাম উট।

আরবী জাতীর একটাই কাজ, খাওয়া আর গুম, সুন্দর সুন্দর নতুন হাই কোয়ালিটি গাড়ী ব্যাবহার করা আর সুন্দর বাড়ী তৈরী করে বসবাস করা।

৪২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:১৬

ত্বাকী’র মোড় বলেছেন:

আমি মনে করি, আপনি সহ যারা কমেন্ট করেছেন তারা সবাই মুসলিম। কোন অমুসলিম নামাজের পুরো নিয়ম কানুন ভালভাবে জানে না। তাই আপনার "নামাজের নিয়ম কানুনের তুলনামূলক পার্থক্য" নিয়ে দেয়া পোস্টে ধর্মপরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলতেই পারেন।


আপনি যদি নিয়মিত নামাজ আদায় করে থাকেন, তাহলে আপনার জানা থাকার কথা "নামাজের আরকান আহকাম গুলো কি কি??

নামাজের ভিতরে এবং বাহিরে ফরজ কাজ কয়টি?? এবং ওয়াজিব কয়টি ও কি কি??

নামজের ফরজ এবং ওয়াজিব ব্যতীত অন্য কোন নিয়ম কানুন গুলোর ব্যাপারে ইসলামী শরিয়াহ সবাইকে স্বাধীনতা দিয়েছে।



এখন আপনার নিকট প্রশ্নঃ

আযান দেয়া ফরজ না ওয়াজিব??
তারাবাবির নামাজ ফরজ না ওয়াজিব??
মুনাজাত করা ফরজ না ওয়াজিব???
দুরুদ ও জিকির করা ফরজ না ওয়াজিব???


একটি সাধারন কথাঃ ধরুন ১০ জন বিভিন্ন দেশের নাগরিক ভিন্ন ভিন্ন নিয়মে নামাজ আদায় করল। আর উক্ত বিভিন্ন নিয়মের দেশ গুলোর অন্য ১০ জন লোক নামাজই আদায় করল না!!!


এই দুই শ্রেণির লোকদের মধ্যে কাদেরকে নিয়ে আপনার সোচ্চার হওয়া উচিৎ??? ফতোয়া দেয়া উচিৎ??? কাফির অমুসলিম ঘোষণা দেয়া উচিৎ???

রিকমেন্টের জন্য নয়, আপনার চিন্তার জন্য বললাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.