![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নোংরা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা গ্রাস করতেছে আমাদের হৃদয়, রাজনৈতিক নোংরা আবেশ ধ্বংস করতেছে আমাদের ব্যাক্তিগত পারিবারিক ও বন্ধুত্ব সর্ম্পক, আসুন সুস্থ ও সুন্দর রাজনীতি করি, দেশকে প্রতিহিংসা মুলক রাজনীতির কবল হতে মুক্ত করি। @সালাহউদ্দীন মুকুল
পৃথিবীর অন্যতম সৌন্দর্য ও আধুনিক স্থাপত্য কারুকাজ এই কুয়েত টাওয়ার, অসাধারণ মনোরম এক সৌন্দর্যের প্রতীক এই কুয়েত টাওযার, প্রতিদিন বিকালে প্রচুর পর্যটক ভীর জমায় এই কুয়েত টাওয়ারের এলাকায়, এটি পারস্য উপসাগরের একেবারে তীর ঘেঁষে কুয়েত সিটি অঞ্চলের শার্ক নামক স্থানে অবস্থিত, এই কুয়েত টাওয়ারটি তিনটি আলাদা টাওয়ারের সন্নিবেশ ও সম্ন্বয় গঠিত,
১) ১ম ও মুল টাওয়ারটির উচ্চতা ১৮৭ মিটার, এই মুল টাওয়াটির উপর দুইটি বল আকৃতি গোলক স্থাপন করা হযেছে। এটি সর্বোচ্চ লম্বা আর উচু।
২) ২য় টাওয়াটি প্রথম টাওয়ারটির টিক পার্শ্বে অবস্থিত, এটির উচ্চতা ১৪৭ মিটার, এই ২য় টাওয়ারটি উপরেও বল আকৃতি একটি গোলক স্থাপন করা হয়েছে।
৩) ৩য় টাওয়াটি, ১ম ও ২য় টাওয়ারের পার্শ্বে অবস্থিত, এটি সরু ও লম্বা, এটি নিচের দিকে মোটা ও উপরের দিকে সুচের মত সুচালো ও চিকন।
এই কুয়েত টাওয়ারটির নিমার্ণ কাজ ১৯৭১ সালে শুরু হয়, এবং ১৯৭৬ সালে নির্মাণ কাজ শেষ হয়, ১৯৭৭ সালের ২৬ শে ফেব্র“য়ারী কুয়েত স্বাধীনতা দিবসের দিন এই কুয়েত টাওয়ারটি আনুষ্টানিক ভাবে উদ্ধোধন করা হয়, এটি নির্মাণে সেই সময় মোট ব্যায় হয় ৪৭০০০০০ কুয়েতি দিনার বা ১৬৪৫০০০০ ইউ,এস ডলার, যা বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় হিসাব করলে দাড়ায় প্রায একশত পচিশ কোটি টাকার উপর,
প্রথম ও মুল টাওয়াটি উপরে যে দুটি বল আকৃতির গোলক রযেছে, তার মধ্যে বড় গোলকটির ভিতরে পর্যটকের প্রবেশের জন্য লিপ্ট ব্যাবস্থা আছে, ঐ গোলকের ভিতরে একটি রেষ্টুরেন্ট ও অভ্যর্থনা হল রয়েছে, ঐ গোরকের ভিতরে এক সাথে ৯০ জন মানুষ এক সাথে অবস্থান করতে পারেন, ঐ গোলকটির মানুষের অবস্থানটি একটি ঢালার ন্যায় সারাক্ষণ ঘুর্ন অবস্থায় থাকে, প্রতি ৩০ টিনিটে ঐ গোলক ঢালাটি একবার ঘুর্ণপাক খায়,
( কুয়েত টাওয়ার নির্মাণ কালীন একটি ছবি)
২য় মিনার বা টওয়াটি প্রথম টাওয়ারের বিদ্যুত ও লাইটিং কন্ট্রোল হিসাবে ব্যাবহার করা হয়, ২য় টাওয়াটি হতে প্রথম টাওয়ারের দিকে আলোক রশ্মি বিচ্ছুরণ করা হয়, এক এক সময় এক এক রংয়ের টাইটিং রশ্মি বিচ্ছুর করা হয় প্রথম টাওয়ারের গায়ের দিকে, তায় রাতের বেলায় এক এক সময় এক এক ভিন্ন রং ধারণ করে এই কুয়েত টাওয়াটি,
৩য় টাওয়াটি বিদ্যুত কন্ট্রোল টাওয়ার হিসাবে ব্যাবহার করা হয়, ইউপিএস, জেনারেটর, পানির পাম্প,সহ যাবতীয় ইকুইপমেন্ট যন্ত্রপাতি ইথ্যাদি ষ্টোরেজ হিসাবে ব্যাবহার করা হয়, ২য় ও ৩য় টাওয়ারের ভিতরে মানুষের প্রবেশ সুবধা নেই।
এই কুয়েত টাওয়াটি ১৯৯১ সালে ইরাক আক্রমণের শিকার হয়, ১৯৯১ সালের যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্থ টাওয়াটি গত ২০১২ সালে পুর্ণ নির্মাণ ও মেরামতের কাজ সম্পর্ণ হয়,এই কুয়েত টাওয়াটি নাকশা ডিজাইন করেন সুইডিশ আর্কিটেকচার, তার নাম - (মালিনী বেজরণ) এই টাওয়াটির নির্মাণ কাজ , নির্মাণ কৌশল ও যাবতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং কাজের দায়িত্বে ছিলেন একটি সুইডিশ নির্মান কোম্মানি। এই টাওয়ারের ডিজাইন নকশা পচন্দ করেন কুয়েতের তৎকালীন কুয়েত কিং-৩ (জাবের আল আহম্মদ আল জাবের আল সাবাহ)
০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: আপনি কুয়েতে ছিলেন যা লেখার মন্তব্য দেখে বুজা যাচেছ, এখন কোথায়?
হ্যাঁ ঐ ভূতের বাড়িটি সর্ম্পকে আমি অনেক শুনেছি, অবিশ্বাস , কিন্তু নিজে দেখিনি, ঐ এলাকাটির নাম ময়দান হাওয়াল্লী, এখন সেই বিলডিংটি নেই, ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে, তবে ঐ স্থানে অন্যএকটি বিলডিং তৈরী করা হয়েছে,
২| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৯
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: আমি বিল্ডিং এর সামনে ছবি তুলেছিলাম।ভিতরে ঢুকতে পারিনি কারন প্রতিটা দরজা জানালা কাঠের গুড়ি দিয়ে আটকানো ছিলো।
সালমিয়া শপিং মল কি আরও সুন্দর হইসে ???
০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: সালমিয়া শপিং মলে কখন যায়নি, এই সর্ম্পকে কিছু বলতে পারতেছিনা।
৩| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:২০
আরজু পনি বলেছেন:
পোস্টটা ভাল ।
ছবিগুলো কি আপনার নিজের তোলা ?
আর শিরোনামে "পৃথিবীর অন্যমত সৌন্দর্য স্থাপত্য কুয়েত টাওয়ার, ছবিসহ বিস্তারিত দেখুন আর জানুন।"
এই "অন্যমত" ব্যাপারটা বুঝি নি।
০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: বির্তক এড়াতে চায়, আপনার সর্বশেষ পোষ্টে করা মন্তব্য দুটি কেটে দিলে খুশি হবে, আমি আগেই বলেছি আপনাকে আমি চিনিনা জানিনা, আপনার উপর আমার কোন রাগ অভিযোগ নেই, কিন্তু আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আপনি দুঃখ পেয়েছেন, আমি আমার মনের কথাটি প্রকাশ করেছি মাত্র, অন্যতম বানানটি ভুল ছিল, ছবিগুলো আমার নিজের তোলা না,
৪| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:২১
আরজু পনি বলেছেন:
প্রথম ছবিটা দুইবার দিয়েছেন কি ইচ্ছেকৃতই ??
০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: প্রথম ছবিটা আমি দুই বার আপলোড করিনি, কেন জানিনা কোন আমার সব পোষ্টের সর্বশেষ আপলোড কৃত ছবিটা অটোমেটিক উপরের দিকে ছলে যায়, পোষ্ট প্রকাশ করার পর দেখি নিচের ছবিটা নিচে আছে আবার একই ছবি কপি হয়ে সর্ব উপরে চলে যায়, আমিতো মনে করছিলাম এটা ব্লগের নিয়ম । তবে এই ব্যাপারে মডারেশন প্যানেলের টেকনিশিয়ানরা ভাল বলতেপাবে।
৫| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
সর্বহাটের কাটালিকলা বলেছেন: বাংলাদেশে কি আছে তাই দেখাও।
০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: আগামিতে দেখাতে চেষ্টা করবো, ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: ৪ রিং রোড আর ৮ রোডের জংশনে একটা ভুতের বাড়ি ছিল। সেই ১৯৯৯ তে।ওটা কি এখনো আছে ?
আপডেট দিয়েনতো ভাই