![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অসঙ্গায়িত। প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল। আমি জোঁক। শেষ করে/ না দেখে ছাড়ি না। আমি ডিপেন্দেদ হতে ভয় পাই, ডিপেন্দেদ মানুষ আর কম্পিউটারের মধ্যে কোন পার্থক্য নাই। পছন্দ করি সব। অপছন্দ করি, কোনো কিছু অপছন্দ করা। আমার আখাঙ্খার কোনো সমাপ্তি নাই, তাই আমি অসমাপ্ত আমার মৃত্যুই সমাপ্তি না, তাই ছোটগল্প। অসমাপ্ত ছোটগল্প ।।
হঠাৎ করেই খেয়াল করলাম, আমার মোট পোষ্টের সংখ্যা ৪৯, তার মানে অর্ধশত থেকে ১ জাস্ট কদম দূরে [চৌধুরী জাফরুল্লাহ শারাফাতের মতো করে ]
আমার কীবোর্ড সব সময় আমাকে খালি কাছে ডাকে, কি সব ইঙ্গিত দেয় হায় মাঝে সাঝে বোকাই হয়ে যাই, ভাগ্য ভালো আমি কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার না
তাহলে তো...।
একটা পোষ্ট দিতেই হয়, ৫০ যে করতে হবে।
কি লিখবো কি লিখবো ভাবতে ভাবতে কফি ভর্তি কাপটা নিয়ে গেলাম টিভির রুমে, দেখি কিছু টপিক পাই কিনা, খুব রাত ছাড়া বাসায় আমার টিভি দেখার সুযোগ হয় না।
দেখতে বসলাম, চ্যানেল চেইঞ্জ করতে করতে কফি ঠাণ্ডা হয়ে গেলো,
ভাবলাম কফির মগটা জানালা দিয়ে বাহিরে ধরবো, কারন টিভিতে বলতেছিলো মানুষজন ঘর থেকে বেরুচ্ছে না, কারন ঘরের বাইরে দেশের অবস্থা অনেক গরম, সেই গরমে যদি আমার কাপ ভর্তি ঠাণ্ডা কফিটা গরম হয়।
রাজনৈতিক পরিস্থিতিটা এখন এমন যে, আজকের টেস্টের একটা পোষ্টও ফেবুতে দেখলাম না।
খারাপই লাগলো, কারন খুব সম্ভবত এই প্রথমই আমরা কোন টেস্টে একই সাথে মেন অফ ডা ম্যাচ আর মেন অফ ডা সিরিজ আমাদের কাছেই রাখছি।
মানুষের দুই দুইটা বগল, আমরা ট্রফি ২টাই বগলদাবা করে ঘরে এনেছি।
সাধুবাদ জানাই বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম কে, এমন টিম পারফরমেঞ্চ দেখানোর জন্য। টিভি দেখতে দেখতে হঠাৎ একটা এড চোখে পরে গেলো, এডটা গত কয়েকদিন যখনই দেখছি, তক্ষণই আমার মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছে।
তক্ষণই ঠিক করলাম, এই এডটা নিয়েই কিছু একটা লিখবো।
আমরা সবাই একটা এড হয়তো ইতিমধ্যেই দেখে ফেলেছি, এডটা গ্রামীণফোনের, একটা ছেলে আছে যার নাম "টিটো" সে কিছু একটা করতে চায়, আর সাথে সাথে কোথা থেকে জানি একটা গায়েবী আওয়াজ আসে, "টিটো" সাথে সাথেই সেই ছেলে সেই কাজটা করা বন্ধ করে দেয়, একটা শটে দেখায়, সে বইয়ের নিচে কমিক্স রেখে পরতেছে, যেই সেই আওয়াজ আসে, টিটো, সে আবার বই পড়া শুরু করে।
আমার ক্ষেত্রেও হইছিলো
তবে কমিক্স না অন্য কিছু।
যাই হোক আসল কথায় আসি।
এই এডে দেখাচ্ছে, টিটো যাই করুক তার প্যারেন্টস তাকে শুধরে দিচ্ছে।
কিন্তু শেষে এসে সে আর সেই ধরা বাধা নিয়মে থাকে না, সেইটাও দেখানো হয়।
এই এডটা আমার সাথে যে কমিউনিকেট করছে তাতে আমার কাছে মনে হইছে, এইটা আসলে এমন হওয়াটা ঠিক হয় নাই। আমার মতে এই এডে মা বাবার শাসনটাকে অন্য ভাবে দেখানো হইছে।
যেইটা হওয়া উচিৎ হয় নাই। এমনি তেই বর্তমানে আমাদের দেশে এই সব বিষয়ে সমস্যা গুলো বেড়ে যাচ্ছে, কিছুদিন আগের এক পুলিশ কর্মকর্তার হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিল তার মেয়ে ঐশী, এইটা সবাই জানেন, দেখেছেন, এই এড গুলা, আমার মতে মাতা পিতার শাসনের বিরুদ্ধে সন্তানকে কোন কিছু করতে ইন্দন যোগাবে বলে আমার ধারনা। আমার ধারণা ভুলও হতে পারে, আমি নিতান্তই গণ্ডমূর্খ একজন মানুষ।
আমার ধারণা যদি ভুল হয়ে থাকে, ভুল ধরিয়ে দিবেন।
তবে আমার মতে এই সার্ভিসের এডের জন্য আরও ভালো কঞ্চেপ্ট চাইলে তারা ইউজ করতে পারতো। মাজে মাঝে কিছু এড দেখলে মনে হয়, এই গুলা দেখার কি কেও নাই???
২ ঘন্টার একটা মুভি গুলার জন্য সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র লাগে, আর তা দেয়াও হয়, আর মাত্র ৪০ সেকেন্ডের একটা টিভিসির/ টিভি কমার্শিয়াল বা এডের জন্য কোন নিয়মনীতি থাকবে না কেন, এইটাও তো মাস কমিউনিকেশনের পার্ট।
৪০ সেকেন্ডের এডের সেঞ্চর, এইটাত চাইলেই করা যায়।
ধন্যবাদ।
২| ১২ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: একমত ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১১
আমিনুর রহমান বলেছেন:
হাফ সেঞ্চুরী'র অভিনন্দন।