![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাড়িটা এখন হয়ে গেছে পাখিদের অভয়ারণ্য
গ্রামের বাড়িতে আমাদের এখন আর কেউ থাকে না। তালাবদ্ধ ঘর, বৃষ্টির ঝাপসায় ক্ষয়ে গেছে দরজার চৌকাঠ; যায়গায় যায়গায় উঠে গেছে দেয়ালের পলেস্তারা। কেউ থাকেনা বলেই হয়না সংস্কার, ভেঙ্গে যাচ্ছে পুকুরের শানবাঁধানো ঘাট। বিশাল শিরিষ-মেহগিনি গাছগুলো আমার মতই যেন বুড়ো হয়ে গেছে। অনেকগুলোই বিক্রি হয়ে গেছে নামমূল্যে, কারো কারো প্রয়োজনে। মায়ের প্রিয় ছফেদা গাছটা এখনো ঘর ঘেসে দাড়িয়ে আছে বিশালতায়। ফলগুলো আগের মতই বেশিরভাগ বাঁদুর আর পাখিতেই খায়। সামনে-পিছনের শিউলী গাছগুলো এখনও যে বেঁচে আছে সে-ই বিস্ময়! আমলকির বিশাল গাছটা কাত হয়ে পড়ে আছে সেই সিডরের পর থেকে গাছ থেকে ঝুনো হয়ে ঝড়ে পড়ে নারকেল, কিংবা কচি কচি ডাবগুলো হচ্ছে খাবার কাঠবিড়ালির। সব কিছুই হয়ে গেছে একেবারেই এলোমেলো। বাড়িটা এখন হয়ে গেছে পাখিদের অভয়ারণ্য। কেউ সেখানে থাকেনা আর!!!
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: গ্রামবিমুখ হয়ে পরলে তো চলবে না।মাটির পরশ বা গন্ধ নেয়ার জন্য হলেও তো বছরে একবার গ্রামে যাওয়া দরকার।
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: শহরের মানূষের কিছু দিন পরপর গ্রামে যাওয়া উচিত।
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমাদের গ্রামের বাড়িও একসময় এমনি ছিল, এখন অবশ্য আব্বা মা থাকেন
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭
বিষাদ সময় বলেছেন: তাও মন্দের ভালো মানুষরূপি পশুদের দখলে নয়, প্রকৃত পশু -পাখি বা প্রকৃতির কাছে ফিরে যাচ্ছে আপনাদের বাড়ি। ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি। তবে এলাকার নামটি উল্লেখ করলে আরো ভালো হতো। ভাল থাকুন.........