নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার একাকি ই ভালো লাগে! অবরুদ্ধ বসবাসেও সারা দুনিয়াকে স্পর্শ করতে ভালো লাগে! আমি আমার খোলস হতে বের হতে পারি না! বের হলেও সে মুক্তি আমাকে যন্ত্রনা দেয়!অন্ধকারের নিস্তবদ্ধ,দীপ্তিহিন নক্ষত্র আমি!অতঃপর,নতুন পরিচয় প্রাপ্তির অপেক্ষায়..........

অন্ধকারের নক্ষত্র

অন্ধকারের নক্ষত্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন মানুষ ধর্ম নিয়ে তর্ক করে?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০


কেউ এটা মানতে চায় না যে, সে বছরের পর বছর, এমনকি সারাজীবন ভুল পথে ছিল। একারণে সে যেভাবেই হোক চেষ্টা করবে: সে সারাজীবন যা জেনে এবং মেনে এসেছে, সেটাকে সত্য প্রমাণ করার এবং অন্য সব ধারণাকে ভুল প্রমাণ করার, যা তার ধারণার সাথে মিলে না। কেউ যদি মেনে নেয় যে, অন্য কেউ ধর্মের ব্যাপারে তার থেকে বেশি ঠিক, তার মানে হলো এটাই স্বীকার করা যে, সে নিজে সারাজীবন ভুল ধারণা নিয়ে ছিল। তার এত বছরের কষ্টের উপাসনা হয়ত বিফলে গেছে। এটা মেনে নেওয়াটা যে কারো জন্য কঠিন ব্যাপার। হাজার হলেও মানুষকে সৃষ্টিই করা হয়েছে ইগো দিয়ে।

সাইকোলজির ভাষায় এটা হচ্ছে এক ধরনের ‘কনফারমেশন বায়াস’[১৭০] মানুষের ভেতরে একধরনের ঝোঁক বা প্রবণতা থাকে: সে যা বিশ্বাস করে সেটাকে সঠিক হিসেবে প্রমাণ করার। তার কাছে যখন কোনো তথ্য বা প্রমাণ আসে, সে সেটাকে এমনভাবে বুঝে নেয়, যা তার আগে থেকে ধরে রাখা বিশ্বাসকে সমর্থন করে। এমনকি তার কাছে যদি অপ্রাসঙ্গিক কোনো তথ্যও আসে, সে সেটাকে এমনভাবে গ্রহণ করে, যেন সেটা তারই বিশ্বাসকে সমর্থন করছে। তার বিশ্বাসের পক্ষের যুক্তিগুলো সে খুব ভালো করে শোনে, খুব ভালো করে মনে রাখে। কিন্তু তার বিশ্বাসের বিরুদ্ধের যুক্তিগুলো তার এক কান দিয়ে ঢুকে অন্য কান দিয়ে বের হয়ে যায়। তখন তাকে তার বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কিছু বললেও কোনো লাভ হয় না। সে ঘুরে ফিরে বিভিন্নভাবে নিজেকে নানাভাবে বোঝাতে থাকে, যেন সে তার বিশ্বাসে অটুট থাকতে পারে। এই কনফারমেশন বায়াস সবার ভেতরেই কম বেশি আছে। অল্প পরিমাণ কনফারমেশন বায়াস মানুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। কিন্তু খুব বেশি করফারমেশন বায়াস নানা ধরনের মানসিক সমস্যার পূর্ব লক্ষণ।

মানুষ কেন সবসময় তার নিজের ধর্ম-মাযহাব-মতবাদকে সবসময় সঠিক এবং অন্যকে ভুল প্রমাণ করার চেষ্টা করে, তা বোঝার জন্য প্রথমে বোঝা দরকার সে কীভাবে চিন্তা করে। যখন মানুষ তার বিশ্বাসকে জাহির করার জন্য তর্ক করে, তখন সে আসলে এভাবে চিন্তা করে—

১) আমি সঠিকভাবে স্রস্টাকে বুঝেছি এবং স্রস্টার উপাসনা করছি।
২) তুমি আমার মত করে স্রস্টাকে বোঝো না, বা তাঁর উপাসনা করো না। তাই তোমার ধারণা ভুল, কারণ তুমি এবং আমি একই সাথে সঠিক হতে পারি না। যেহেতু আমি সঠিক, স্বাভাবিকভাবেই তুমি ভুল।
৩) যেহেতু তোমার ধারণা ভুল, তাই তুমি নিশ্চিত ভাবে চিরজীবনের জন্য নরকে যাচ্ছ। সেজন্য আমাকে চেষ্টা করতে হবে তোমাকে নরকে যাওয়া থেকে বাঁচানোর।
৪) যদি আমি তোমাকে আমার সঠিক পথে আনতে না পারি, তাহলে তুমি অন্যদেরকে তোমার ভুল পথে নিয়ে যাবে। আমি অন্যদেরকে নরকে যেতে দিতে পারি না। তাই আমি অবশ্যই চেষ্টা করবো তোমাকে যেভাবেই হোক থামানোর।

আপাত দৃষ্টিতে মনে হতে পারে: ঠিকই তো, মানুষ তো তার ধর্মের ব্যাপারে সিরিয়াস হলে এভাবেই ভাববে। এখানে সমস্যাটা কোথায়?

এখানে তিনটি সমস্যা: ১) ঔদ্ধত্য: যখন কেউ মনে করে যে, সে যে শিক্ষা পেয়েছে সেটাই একমাত্র সঠিক শিক্ষা এবং অন্যদের শিক্ষা ভুল, তখন সে নিজেকে ভুলের ঊর্ধ্বে মনে করে। তখন তার ভেতরে এমন এক ঔদ্ধত্য তৈরি হয়, যার উৎপত্তি একদম মানুষ সৃষ্টির শুরুর সময়কার, যার উদাহরণ কু’রআনেই দেওয়া আছে — ইবলিস। ইবলিস মনে করত সে সঠিক, আদমের ﷺ সামনে নত না হয়ে সে ঠিক কাজ করেছে। সে নিজেকে এমন দৃঢ়ভাবে সঠিক মনে করত যে, সে আল্লাহকে ﷻ যুক্তি দিয়ে বোঝাচ্ছিল: সে যা করেছে সেটা ঠিক, বরং আদমের সামনে তাকে নত হতে বলে আল্লাহ ﷻ কোনও একটা ভুল করে ফেলেছেন! শুধু তাই না, আল্লাহ ﷻ যখন তাকে বের করে দিচ্ছিলেন, তখনও সে বলছিল যে, যেহেতু আল্লাহই ﷻ তাকে বিপথগামী করেছেন, তাই সে সারাজীবন মানুষের ক্ষতি করে আল্লাহকে ﷻ দেখাবে যে, মানুষকে এত বড় সন্মান দেওয়াটা ঠিক হয়নি। নিজেকে সবসময় সঠিক এবং অন্যকে ভুল মনে করার এর থেকে বড় উদাহরণ আর হতে পারে না। এই ধরনের মানসিকতা নিয়ে আমরা ইবলিসেরই জয়গান গেয়ে যাচ্ছি।

২) মনে করা যে, আমি কারো জাহান্নামে যাওয়া আটকাতে পারবো, বা কাউকে আমি জান্নাতের সন্ধান দিতে পারবো। আমরা ভুলে যাই যে, কেউ মুসলিম হবে কি, হবে না, বা আমি যে পথকে সঠিক পথ মনে করি, সেই পথে কেউ আসবে কি, আসবে না, সেটা সম্পূর্ণ আল্লাহর ﷻ হাতে। আল্লাহ ﷻ মানুষের অন্তর পরিবর্তন করেন, আমরা করি না। আমাদের কাজ শুধুই সত্য বাণী পৌঁছে দেওয়া, যেই বাণী আমরা আমাদের সীমিত জ্ঞান অনুসারে, মনে-প্রাণে, নিরপেক্ষভাবে সঠিক মনে করি। ফলাফল আল্লাহর ﷻ হাতে।

৩) সঠিক পথ একটাই: অনেকেই এই ভুল ধারণা নিয়ে থাকেন যে, আল্লাহকে ﷻ সঠিক ভাবে ইবাদত করতে হলে কোনও এক বিশেষ গোত্রের কিছু বিশেষ নিয়ম অনুসরণ করতে হবে, এবং তা থেকে কোনও ধরনের বিচ্যুতি ঘটলে তা আর গ্রহণযোগ্য হবে না, এবং যে তা করবে, সে জাহান্নামি হয়ে যাবে। সিরাতুল মুস্তাকিম এবং ৭৩ দলের হাদিসের ভুল অর্থ এবং ব্যাখ্যার কারণ[২৪৯] মানুষের মধ্যে এই চরমপন্থি ভুল ধারণাগুলো চলে এসেছে যে, আমার মাযহাব একমাত্র ঠিক, বাকি সব মাযহাব ভুল। বা আমার মতবাদ একমাত্র সঠিক এবং বাকি সব মতবাদের অনুসারীরা জাহান্নামে যাবে। বা আমার ধর্ম যারা অনুসরণ করে না, তারা সবাই জাহান্নামি। এই ধারণাগুলো যে ভুল, তার জন্য আমরা তিন ধরনের মানুষের উদাহরণ নিয়ে চিন্তা করি—
ক) চৌধুরী সাহেব নিজের ধারণার ব্যাপারে পুরোপুরি নিশ্চিত এবং সন্তুষ্ট একজন মুসলিম। তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যথাসম্ভব ঠিক ভাবে আদায় করেন, দিনরাত ঘুরে বেড়ান ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার জন্য। কিন্তু কিয়ামতের দিন দেখা গেল: যেহেতু তিনি জন্মসূত্রে মুসলিম ছিলেন, ছোটবেলা থেকে বড় হয়েছেন ইসলামের শিক্ষা নিয়ে, তাই তার জন্য বেশ কিছু কাজ বাধ্যতামূলক ছিল। যেমন, তার গরিব প্রতিবেশীদের খাওয়ানো, গরিব আত্মীয়দের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, তার ছেলে-মেয়েদের ইসলামের শিক্ষা দেওয়া, তার স্ত্রীকে হিজাব পড়তে অনুপ্রাণিত করা, তার অসুস্থ বাবা-মার চিকিৎসা করানো ইত্যাদি। কিন্তু এই সব দায়িত্ব তিনি পালন করেননি, বরং মসজিদ এবং দাওয়াহ’র কাজ নিয়ে তিনি অত্যন্ত ব্যস্ত ছিলেন। যার ফলে কিয়ামতের দিন তার হিসাব হয়ে গেল ভয়ঙ্কর কঠিন।
খ) জেমস একজন আমেরিকার গ্রামের কৃষক। সে প্রতিদিন মাঠে কাজ করে, সপ্তাহে একদিন রবিবার চার্চে গিয়ে পাদ্রির কাছে যিশুর জয়গান এবং ইসলামের গুষ্ঠি উদ্ধার শুনে আসে। তার জীবনটা একেবারেই সাদামাটা — দিনে ক্ষেতের কাজ, রাতে পরিবারের দেখাশুনা, অসুস্থ বাবা-মার সেবা, ঈশ্বরকে খুশি করার জন্য এলাকার বৃদ্ধাশ্রমে নিয়মিত সবজি দান করা, চার্চের গরিবের ফান্ডে নিয়মিত অর্থ দান, মাসে একদিন রাস্তা বানানো, স্কুল মেরামত, হাসপাতালের কাজে সহযোগিতা করা। শেষ বয়সে গিয়ে লাইব্রেরিতে বসে একদিন ইসলামের উপর একটা বই পড়তে গিয়ে সে বিরাট ধাক্কা গেল। তারা সারাজীবনের ধ্যান ধারণা পাল্টে গেল। একদিন সে পাশের শহরের মসজিদে গিয়ে ইমামের কাছে শাহাদাহ নিয়ে মুসলিম হয়ে গেল। তার বছর খানেক পর সে মারা গেল। কিয়ামতের দিন তার জীবনে করা হাসানাহ অর্থাৎ ভালো কাজের পরিমাণ অনেক বেশি হওয়ায়, এবং শেষ বয়সে মুসলিম হয়ে আগের জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যাওয়ায়, তার পুরস্কার সে আল্লাহর ﷻ কাছে পেয়ে গেল।
গ) গুংলু চুঙা আফ্রিকার এক আদি বাসি। তার গোত্রের লোকেরা কখনো ইসলাম, খ্রিস্টান, ইহুদি এধরনের কোনও ধর্মের সংস্পর্শে আসেনি। তারা হাজার বছর ধরে মানব সভ্যতা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বনে বসবাস করত এবং সরল জীবন যাপন করত। তবে তাদের মধ্যে পারিবারিক বন্ধন, প্রতিবেশীর সাথে সুন্দর সম্পর্ক, বয়স্কদের সন্মান এবং দেখাশুনা, সম্পত্তির সুষম বণ্টন ইত্যাদি সুন্দর প্রথাগুলো রয়েছে। গুংলু সেগুলো খুব নিষ্ঠার সাথে পালন করে এসেছে। তার গোত্রের সবাই তাকে একজন খুব ভালো মানুষ হিসেবে জানে। একদিন সে মারা গেল। কিয়ামতের দিন তাকে আহলুল ফাতরাহ’র একজন হিসেবে উঠানো হলো এবং আল্লাহ ﷻ তার পরীক্ষা নিলেন। সেই পরীক্ষায় সে পাশ করে গেল। তার জীবনে বিপুল পরিমাণের হাসানাহ অর্থাৎ ভালো কাজ থাকায় তার পুরস্কার সে আল্লাহর ﷻ কাছে পেয়ে গেল।

এই তিনটি উদাহরণ দেখলেই বোঝা যায় যে, আমরা যারা মুসলিম হয়ে জন্মেছি, যারা নিজেদেরকে সালাফি, হানাফি, শাফেঈ, সূফী ইত্যাদি মতবাদের অনুসারী হিসেবে একমাত্র সঠিক পথে আছি বলে মনে করি, আমাদের পরিণতি বরং যাদেরকে আমরা দিনরাত কাফির বলে গালিগালাজ করি, তাদের থেকেও ভয়ঙ্কর হতে পারে। সুতরাং ‘আমরা ঠিক, বাকি সবাই কাফির’ — এই ছেলেমানুষি ধারণা থেকে অপ্রাপ্ত বয়স্কদের মত তর্ক না করে, আমাদের বড় হওয়ার সময় এসেছে। কারণ আল্লাহ ﷻ বলেছেন—

''আল্লাহ ﷻ কিয়ামতের দিন তাদের মধ্যে এই মতবিরোধের বিচার করবেন।''
আক্বিদা সম্পর্কিত মতবিরোধের বিচার আল্লাহর ﷻ হাতে। আমাদের এই নিয়ে তর্কাতর্কি, মারামারি, অপর পক্ষের দাঈ, ইমামদের গুম করে ফেলা — এই সব বন্ধ করতে হবে। কু’রআন আমাদেরকে এই ধরনের মুসলিম-মুসলিমে মারামারি শেখায় না। এগুলো সবই একদল চরমপন্থি আলেমের স্বার্থসিদ্ধির কারণে প্রচার করা বিকৃত শিক্ষা।
আজকাল অনেকেই যারা ইসলামের দাওয়াহ’র কাজে জড়িত, তারা ইসলামের প্রচারের জন্য কাজ করতে গিয়ে ইসলাম থেকে বরং তার দলের স্বার্থকে বেশি গুরুত্ব দেন। এরা মনে করেন: তাদের দল সঠিক, এবং বাকি সব দল বাতিল; তাদের আলেমদের হক জ্ঞান রয়েছে, বাকিরা সবাই বিদআতি, এবং মুনাফেক। শুধু তাই না, এদের মধ্যে কিছু আছেন যারা অন্যদেরকে কাফির ঘোষণা করেন, যেখানে কিনা অন্যরা এক আল্লাহর ﷻ অনুসারী, রাসুল মুহাম্মাদ-এর ﷺঅনুসারী, একই কু’রআন পড়েন, একই কিবলার দিকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, যাকাত দেন, একই রমজানে রোজা রাখেন। দলের প্রতি অন্ধভাবে অনুগত এই ধরনের মুসলিমদের সত্য বাণীর প্রতি কোনও আগ্রহ নেই। তাদের আগ্রহ হচ্ছে নিজেদেরকে সঠিক এবং অন্যদেরকে বাতিল বলে জাহির করা, নিজেদেরকে বড় এবং অন্যদেরকে ছোট বলে অপমান করা।

এদের অনেকে এতটাই ধর্মান্ধ যে, তারা তাদের অনুসারীদেরকে কখনো অন্য মতবাদের অনুসারীদের মসজিদে যেতে দেন না, তাদের সাথে সামাজিক মেলামেশা বন্ধ করে দেন, তাদের আলেমদের বই পড়তে কঠিনভাবে নিষেধ করেন। এই ধরনের মুসলিমদেরকে যদি কু’রআন, সুন্নাহ থেকে একদম পরিষ্কার দলিলও দেখানো হয়, তারপরেও তারা তাদের মত পালটাবেন না, কারণ তাদের দলীয় স্বার্থ তখন নষ্ট হয়ে যাবে, দলের মধ্যে তার অবস্থান নড়বড়ে হয়ে যাবে। তার দলের ফান্ড, সুসজ্জিত অফিস, বিশাল লাইব্রেরি, দলের ফান্ড থেকে দরকার পড়লে টাকা নেওয়া, বিদেশে ওয়াজ-মাহফিলে যাওয়ার টিকেটের খরচ — সব হারিয়ে যাবে।
আরও ভয়ঙ্কর ব্যাপার হলো: এরা জানে যে, তারা যদি তাদের দলের বিরুদ্ধে যায়, বড় হুজুরের ফাতওয়াহ বা মতের বিপরীতে কিছু বলে, তাহলে সর্বনাশ! বড় হুজুর তাকে দল থেকে বের করে দেবেন। তারপর তার সহকর্মীদেরকে তার পেছনে লেলিয়ে দেবেন। তখন তার সহকর্মীরা হায়নার মত ঝাঁপিয়ে পড়বে তার সন্মান শেষ করে দিতে। তিনি আর কোনও মসজিদে গিয়ে ইমামতি করতে পারবেন না, কোনও মাদ্রাসায় পড়াতে পারবেন না। পরিবারকে নিয়ে তার পথে বসতে হবে। তার আর কোনও যোগ্যতাও নেই অন্য কোনও পেশায় ঢুকে পড়ার। তাই এত বড় ক্ষতি কোনোভাবেই হতে দেওয়া যাবে না— বড় হুজুর যা বলেন, সেটাই ঠিক, বাকি সব বাতিল।

এদের সাথে আল-বাক্বারাহ’র এই আয়াতে দেখানো ইহুদি, খ্রিস্টানদের খুব একটা পার্থক্য নেই।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

তদন্তকারী বলেছেন: ‘কনফারমেশন বায়াস’ এর ব্যাপারে বিস্তারিত জানার উৎস জানান।

যারা ইসলামের নামে মানব হত্যা করে, তাদের অনেককে যতই তথ্য দিয়ে দেখান যে তারা ভুল করছে, তাতে কোন কাজ হয় না। তাদেরকে কি করা যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.