নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন সমালোচক,তবে তা সংশোধনরে জন্য। আবার একজন প্রশংসাকারিও বটে, তবে তোষামোদকারি নয়।জানতে চাই অনেক কিছু।হতে চাই কালের সাক্ষী।

মুসাফির নামা

সত্যানুসন্ধানী

মুসাফির নামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গ্রীক পৌরাণিকের শ্রেষ্ঠ দশ মহানায়ক

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪






বলা যায়,খুব প্রাচীন কাল থেকে মানুষের সাহিত্যের মূল প্রকাশভঙ্গী ছিল কাব্য।লেখালেখি আবিস্কার না হওয়া,লেখালেখি আবিষ্কারের পরেও উপাদানসমূহ সহজলভ্য না হওয়া এবং সহজেই স্মরনশক্তিতে গেথে রাখার সুবিধার্থে কাব্যই ছিল প্রথমদিকের সাহিত্য চর্চার মাধ্যম।দর্শন ও বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে প্রাচীন গ্রীস অনেক এগিয়ে ছিল এটা মোটামুটি সহজে বলা যায়, তেমনি সাহিত্যও তারা পিছিয়ে ছিল না।আর সাহিত্যগুলোর মূল উপাদান ছিল লোকেমুখে চলে আসা মিথগুলোই।মিথগুলোর ঐতিহাসিক সত্যতা নেই বললেই চলে,এমনকি প্রত্মতাত্ত্বিক নিদর্শনও মিথগুলোকে কোন সত্যতা দিচ্ছে না।তারপরও কোন কোন ঐতিহাসিকের ধারণা মিথের নায়করা হয়তো ছিল কিন্তু সাহিত্যের চিরন্তর প্রকাশভঙ্গি নায়ককে অতি নায়কোচিত করা,কোন কোন ক্ষেত্রে তাদের দেবতা এসব উপাধি দিয়ে লোকমুখে প্রচারিত করে দেওয়া।যার কারণে হয়তো আমরা তাদের স্বরূপ উদঘাটন করতে পারছিনা।এরকম দশজন গ্রীক পৌরাণিকের বীরযোদ্ধা নিয়ে আজকের এই আয়োজন।

প্রমিথিউসঃ




প্রমিথিউস ছিলেন গ্রীক পুরানের মানবপ্রেমিক টাইটান (গ্রিক দেববংশ ও মানবজাতির পূর্বপুরুষ)।দেবতা ও টাইটানেরা তাঁকে দূরদর্শী প্রমিথিউস নামে ডাকতেন।প্রমিথিউস সবার শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন।কিন্তু দেবরাজ জিউস তাঁকে হিংসা করতেন।দূরদর্শী ও ভবিষ্যৎদ্রষ্টা প্রমিথিউস জানতে পারেন দেবরাজ জিউস পৃথিবী থেকে মানবজাতিকে নিমূর্ল করে সেখানে অন্য জীব সৃষ্টির চেষ্টা করছেন।তিনি মানবজাতিকে রক্ষার জন্য এগিয়ে আসেন এবং তাদের সাবলম্বী করে তোলার জন্য গ্রিক ও রোমান পুরাণের সবচেয়ে সুদর্শন দেবতা এ্যাপোলো এর স্বর্গের অগ্নিরথ থেকে আগুন চুরি করে নিয়ে মানুষকে দিয়ে আসেন এবং আগুনের ব্যবহার শিখিয়ে দেন।আগুনের ব্যবহার শিক্ষার ফলে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়।এতে জিউস প্রমিথিউসের উপর ক্ষিপ্ত হন এবং তাকে শাস্তির বিধান অনুযারী প্রমিথিউসকে ককেশাসের নির্জন চূড়ায় শক্ত শৃঙ্খল দিয়ে বেঁধে রাখা হয় এবং প্রতিদিন জিউসের ঈগল এসে তার হৃদয় ঠুকরে ঠুকরে খাওয়া শুরু করেতো।এভাবে কয়েকশো বছর চলার পর গ্রিক পুরাণের শ্রেষ্ঠ বীর হার্কিউলিস জিউসের ঈগলকে বধ করে প্রমিথিউসকে ব্রজশৃঙ্খলমুক্ত করেন।প্রমিথিউসের কাহিনী নিয়ে ইংরেজ কবি শেলির কাব্যনাট্য (Prometheus Unbound)বা ’শৃঙ্লমুক্ত প্রমিথিউস’রচিত হয়।




হারকিউলিসঃ




গ্রীক পুরাণের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বীর হারকিউলিস।দেবরাজ জিউস এবং অ্যাকমিনের সন্তান হারকিউলিস।কিন্তু জিউসের স্ত্রী দেবী হেরা হারকিউলিস এভাবে বীর হিসাবে পরিচিতি পাওয়া এবং দেবতা হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হওয়া সহ্য হয়নি।তাই কৌশলে তাকে দিয়ে তার স্ত্রী সন্তানকে হত্যা করান এবং পাগল বানিয়ে দেন।পরে দেবতারা তাকে এ অবস্থায় থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য ১২টি কঠিন কাজ দেয়।যেগুলো এক এক করে হারকিউলিস সম্পন্ন করে।সে বন্দি প্রমিথিউসকে উদ্ধার করে।উত্তর পূর্ব আকাশে কিরাট মন্ডল এবং ভেগার মাঝখানে তৃতীয় শ্রেণীর কতগুলো উজ্জ্বল তারা দিয়ে একটি মানুষ কল্পনা করা যায়।গ্রীস জ্যোতির্বিদরা এই মন্ডলের নাম দেন হারকিউলিস মন্ডল।



একিলিসঃ





গ্রিক পুরানের দুর্ভেদ্য বীর একিলিস।কথিত আছে,তার শিশু অবস্থায় তার মা তাকে স্টীক্স নদীতে পানিতে ডুবিয়ে ধরলেন শুধু একটা পায়ের গোড়ালী তার হাতে রেখে।যার কারণে খুব অল্প বয়সে তিনি এক দুর্ভেদ্য যোদ্ধা হয়ে উঠেন কিন্তু তার পায়ের গোড়ালী তার দুবর্ল স্থান হিসাবে রয়ে যায়।ট্রজান যুদ্ধে তিনি অসাধারণ যুদ্ধ করেন এবং তার হাতে নিহত হয় গ্রিক পুরাণের আরেকবীর ট্রোজান রাজার বড় পুত্র হেক্টর ।যে যুদ্ধেই তিনি ট্রোজান রাজার ছোট পুত্র প্যারিসের তীরে বিদ্ধ হয়ে মারা যান।প্যারিস জানতেন একিলিসের দূর্বল স্থান তার পায়ের গোড়ালী।তিনি সে বরাবর তীর নিক্ষেপ করেন আর রক্তপাতে একিলিস মৃত্যুর কোলে ডলে পড়েন।সেই থেকে মানুষের দূর্বল স্থান 'একিলিস হিল ' নামে প্রবাদে পরিণত হয়।



হেক্টরঃ



ট্রোজান রাজার বড় পুত্র হেক্টর ছিলেন গ্রীক পুরাণের আরেক বীরযোদ্ধা।ট্রোজান যুদ্ধে ট্রয়ের সেনাপতি।হোমারের ইলিয়াডে হেক্টরের এই মৃত্যুকে তার ভাগ্য বলে অবিহিত করেন।বীরদর্পে লড়ে যাওয়া হেক্টরের একসময় মনে হয়ে ভাগ্য তার প্রতি সুপ্রসন্ন নয়।শেষ পযর্ন্ত একিলিউসের হাতে তার মৃত্যু ঘটে।




জ্যাসনঃ



গ্রীক পুরাণে আরেকবীর জ্যাসন।উত্তরাধিকার সূত্রে যে রাজত্ব জ্যাসন পাওয়ার কথা তা তার চাচা পেলিস নিয়ে নেয়।তবে পেলিস কথা দেয়, সে যদি পঞ্চাশ জন সোনালী পশমে আবৃত বীরের প্রধান হয়ে ফিরতে পারে তবে তাকে তার রাজত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হবে।বহু দূরে বিপদ সংকুল পথ অতিক্রম করে তাকে এই সোনালী পশম সংগ্রহ করতে হয়।এই বিপদসংকুল পথে সে এবং তার অধিনস্থ যোদ্ধাদের সম্মুখীন হতে হয় মৃত্যু সাইরেনের।তার স্ত্রী মিডার সহযোগিতায় সে এই বিপদ থেকে রক্ষা পায় এবং সে সোনালী পশম আয়ত্ত্বে আনে।



ওডেসাসঃ






ইথাকার রাজা এবং বীর যোদ্ধা।ট্রোজান যুদ্ধে জয়ী হতে গ্রিকদের সহযোগিতা করে।সুমুদ্র পথে ফিরতে গিয়ে তাকে সম্মুখীন হতে অনেক সামুদ্রিক দত্যদের।এতে তার দেশ ইথাকা এবং তার স্ত্রী পেনেলোপ এর কাছে পৌঁছতে তার দশ বছর লেগে যায়।


পারসিয়াসঃ





দেবরাজ জিউস এবং ডানা’র সন্তান পারসিয়াস।বুদ্ধিমত্তা ও বীরযোদ্ধা হিসাবে পৌরাণিকভাবে খ্যাত পারসিয়াম।অপূর্ব সুন্দরী অ্যান্ড্রোমিডাকে দেবরাজ জুপিটারের স্ত্রী জুনোর আক্রোসে সামুদ্রিক দত্যদের উৎসর্গ করার জন্য সমুদ্রের পাশে একটি পাথরে বেঁধে রাখে ।অসহায় অ্যান্ড্রোমিডাকে পারসিয়াম রক্ষা করেন সামুদ্রিক দত্যদের হাত থেকে।পূর্ব-উত্তর দিকে একই সরল রেখায় কয়েকটি তারাকে অ্যান্ড্রোমিডা হিসাবে ধরে এটাকে এন্ড্রোমিডা অঞ্চল হিসাবে চিহিৃত করা হয়।উত্তর আকাশে আরিগা মন্ডল এবং পশ্চিম আকাশে অ্যান্ড্রোমিডা মন্ডলের মাঝখানে একসঙ্গে কতগুলো তারা চোখে পড়ে দেখতে অনেক ইংরেজী (A) এর মত।এটি পারসিয়াস মন্ডল।





অ্যানিয়াসঃ



অ্যানিয়াস গ্রীক এবং রোমান দুই পুরাণে অন্যতম গুরত্বপূর্ণ নায়ক।পুরাণ মতে, তিনি রোম সিটির প্রতিষ্ঠাতা।তিনি ট্রয়ের পক্ষে যুদ্ধের জন্য আসেন।কিন্তু তিনি যখন দেখলেন গ্রীক যুদ্ধ নয় শান্তি চায়,তখন তিনি যুদ্ধ না করে ফিরে গেলেন এবং রোম শহর প্রতিষ্ঠা করেন।




অরপেয়াসঃ





ক্যালিপো এবং এ্যাপোলোর সন্তান।একজন দক্ষ সুরকার।মুহুর্তের মধ্যে তিনি পশু পাখি এমনকি প্রবাহমান নদী তার সুরে মোহিত করে ফেলতেন।যখন তার স্ত্রী ইউরিডিস মারা যান,তিনি পাতালে চলে যান তাকে খোঁজার জন্য।সেখানে তার যাদুতে মুগ্ধ হয় পাতালের প্রধান।তিনি ইউরিডিসকে এক সত্ত্বে আবার পৃথিবীতে আসার অনুমতি দেন যে, অরপেয়াস ইউরিডিসের সামনে থাকবে আর আর ইউরিডিস পেছনে থাকবে।পাতাল থেকে বের না হওয়া পযর্ন্ত অরপেয়াস পেছনে তাকাতে পারবেনা।কিন্তু ইউরিডিসকে দেখার জন্য আকুল অরপেয়াস পেছনে তাকায় আর ইউরিডিস চিরকালের জন্য ভ্যানিশ হয়ে যায়।




থেসুয়েসঃ




অত্যাচারী নরখাদক দত্যদের থেসুয়েস হত্যা করে।দত্যগুলো ক্রিট দ্বীপে ল্যাবিরিন্থে বসবাস করতো।প্রতিবছর তাদের জন্য এথেন্সকে চৌদ্দজন যুবককে পাঠাতে হত ।থেসুয়েস তার বুদ্ধিমত্তা এবং বীরত্বের বলে দত্যদের হত্যা করে।থেসুয়েস ছিল এথেন্সের রাজা এগিয়াস এর পুত্র, যিনি সমুদ্র দেবতা পসিডন নামে পরিচিত ছিলেন।পরবর্তীতে থেসুয়েসও এথেন্সের রাজা হয়।



তথ্যসুত্রঃ-নেট ও মোঃ আবদুল জববার এর তারা পরিচিতি।
তথ্য ছবিসূত্রঃ-নেট।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৮

মুগ্ধকর বলেছেন: প্রমিথিউস দেবতা ছিলেন না? আমি জানতাম প্রমিথিউস গ্রীক দেবতা

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৭

মুসাফির নামা বলেছেন: প্রশ্নে ভুল থাকলেও আমি ধরতে পেরেছি।গ্রীক পুরাণ মতে,সেও প্রথম মানুষ ছিল,পরে দেবতা হয়।

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৫

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: ভালো লাগলো :)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৭

মুসাফির নামা বলেছেন: ধন্যবাদ,শান্তু ভাই।ভালো থাকবেন।

৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

জুন বলেছেন: গ্রীক পুরাণ পছন্দ করি । ট্রয়ের যুবরাজ হেকটর আর তার বাবা প্রিয়ামের জন্য ভীষন মায়া হয় । কাপুরুষ প্যরিস ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

মুসাফির নামা বলেছেন: আসলে আপনার মতো আগ্রহ থেকে জানা,সেখান থেকেই ধরে রাখার ইচ্ছা থেকে ব্লগে লেখা। ধন্যবাদ,প্রিয়।

৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রাচীন গ্রীক মহা গল্পগুলোই ছিল গ্রীক ধর্মের জন্মদাতা; আজকে ধর্মটা নেই; সর্বশেষ ৭০০ জন সদস্য পাওয়া গেছে।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৭

মুসাফির নামা বলেছেন: ওগুলো পুরাটাই পৌরাণিক,কোন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনও পাওয়া যাচ্ছে না। তারপরও আগ্রহ থেকে জানা এবং জানাটা ধরে রাখার জন্য ব্লগে লেখা।তবে কাহিনীগুলো চমকপ্রদ।

৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৩

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: সুন্দর এবং পরিপাটি লেখা। ছবি এবং বর্ননা খুবই ভালো লেগেছে। গ্রীক পুরাণের উপর নির্মিত অনেক মুভি দেখেছি। পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৮

মুসাফির নামা বলেছেন: শামীম ভাই,আগ্রহ থেকে জানা এবং জানাটা ধরে রাখার জন্য ব্লগে লেখা।যদি পৌরাণিক তবুও কাহিনীগুলো চমকপ্রদ।

৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হেক্টরের মৃত্যু খুব খারাপ লেগেছিলো ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

মুসাফির নামা বলেছেন: যদিও পৌরাণিক,তথাপি একটা শিক্ষা আছে।ভাগ্য বিশ্বাস ঠিক আছে,কিন্তু এর উপর নির্ভর করে বসে থাকা ঠিক নয়। কারণ কোন মানুষ নিজের ভাগ্য জানেনা।ধন্যবাদ,প্রিয় সাধু ভাই।

৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৬

ক্রন্দসী বলেছেন: জিউস দেখি সুবিধার না।প্রমিথিউস এর কাহিনীটা জোস লাগসে।(হারকিউলিস এর সাহায্যে মুক্ত হইয়াবেচারা এখন বিপ্লবের পাল্লায় পরসে)পরবর্তি লেখার অপেক্ষায় আছি। পড়ে খুবই ভাল লাগলো।অনেক।শুভ কামনা রইল

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

মুসাফির নামা বলেছেন: যদি পৌরাণিক তবুও কাহিনীগুলো চমকপ্রদ। ধন্যবাদ,ভালো থাকবেন।

৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
এক পোস্টে তুলে এনেছেন গ্রীক পূরানের
সব রথী মহারথীদের।
পোস্টে+++++

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল।

৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৪

কালনী নদী বলেছেন: প্রচুর তথ্যবহুল ঘুচানো লেখা, মেরি শেলি প্রমিতিউসের কাব্যনাট্য করেছিলেন তা জানা ছিল না!
লেখাটি অনেক ভাল হয়েছে ভাই, শুভ কামনা জানবেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

মুসাফির নামা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ,ভালো থাকবেন।

১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২৪

পুলহ বলেছেন: তথ্যবহুল এবং সাবলীল পোস্টে প্লাস। সাথে তারামন্ডলীর বর্ণনা যোগ করায় লেখা সমৃদ্ধ হয়েছে....
রেফারেন্স দিয়ে পোস্টের গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছেন, তবে রেফারেন্স লিস্টটা আরেকটু লম্বা হইলে বোধহয় আরো ভালো লাগতো ভাই- হা হা!
শুভকামনা আপনার জন্য!

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল।

১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৮

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: সমৃদ্ধশালী লেখা। খুব ভালো লাগলো। :)
প্লাস...

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল।

১২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩১

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: বেশ কয়েকজন নায়ককে চিনতাম না, আপনার লেখায় সেটা জেনে নিলাম।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১০

মুসাফির নামা বলেছেন: মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো পোস্ট।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭

মুসাফির নামা বলেছেন: মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ,হাসান ভাই।

১৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন: ++++

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০

মুসাফির নামা বলেছেন: মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৩

আফ্রোদিতে বলেছেন: আমার আগ্রহেত প্রিয় একটি টপিক।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল।

১৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৫

টয়ম্যান বলেছেন: ভালো পোস্ট

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল।

১৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুসাফির নামা ,



পোষ্ট ভালো লেগেছে । যদিও সংক্ষিপ্ত তবুও অনেকের ভূমিকা জানা হলো ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

মুসাফির নামা বলেছেন: আগ্রহ থেকে জানা এবং জানাটা ধরে রাখার জন্য ব্লগে লেখা।যদিও পৌরাণিক তবুও কাহিনীগুলো চমকপ্রদ। খুব ভালোভাবে এখনও জানা হয়নি,আহমেদ ভাই।

১৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এ ধরণের পোস্ট পড়তে ভাললাগে।
ভাল লিখসেন ||

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল,মুন ভাই।

১৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৩

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। +।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল,সুমন ভাই।

২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪১

অগ্নি সারথি বলেছেন: কোন লেখা আসছিল না কিছু দিন পূর্বে তখন পর্ব আকারে গ্রীক পুরান নিয়ে লিখব ভাবছিলাম। একটা পর্ব লিখেও ফেলেছি। জানা বিষয় ছিল তবু উপস্থাপন ঢঙের কারনে আপনার লেখাটি বেশ লেগেছে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মুসাফির নামা বলেছেন: আসলে আগ্রহ থেকে জানা,সেখান থেকেই ধরে রাখার ইচ্ছা থেকে ব্লগে লেখা।তবে আপনি লিখলে আরো জানতে পারব।ধন্যবাদ,প্রিয়।

২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সবার কথা জানা ছিল না।। আপনার কল্যানে জেনে নিলাম।। গুছানো লেখা।।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০২

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল।

২২| ০১ লা মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

রাঙা মীয়া বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ;)

০১ লা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল।

২৩| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: সুন্দর লেখনী

০১ লা মে, ২০১৬ রাত ৯:৩০

মুসাফির নামা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল, প্রিয় কবি।

২৪| ০৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো । বিষয়টা আমারও পছন্দের ।

০৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

মুসাফির নামা বলেছেন: জানতাম আপনার সাথে আমার পছন্দের মিল আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.