নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি মনস্তাত্বিক বিষয়। মতামত চাই।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১৩


ঘটনা এক,
একটি আট বছরের শিশু। শিশুটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি দুষ্টদের একজন। শিশুটির মা রাতে ঘুমানোর প্রস্তুতি নেবার ঠিক আগ মুহূর্তে শিশুটিকে শাষন করতে গিয়ে শিশুটির হাত পায়ের নিচে রেখে কব্জি ও কনুইয়ের মাঝামাঝি জায়গায় চেপে ভেঙে ফেললেন।
ঘটনা দুই,
ঐ একই শিশুর জীবনের দুবছর আগের ঘটনা। শিশুটির বয়স তখন ছয়। শিশুটির বাবা একটানা তিন বছর পরে বিদেশ থেকে ফিরেছেন। দেশে ফেরার ঠিক পরের দিন সকালেই ঘটলো আরেকটি ঘটনা। বাচ্চাটির মা রান্নাঘরে ব্যাস্ত। বাচ্চাটি ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ নিয়ে পেষ্ট চাচ্ছে। মা ব্যাস্ততার জন্য আসতে না পেরে শিশুটিকে অপেক্ষা করতে বললো। শিশুটি তাতে কর্নপাত করলো না। ঘ্যান ঘ্যান করতেই লাগলো। হঠাৎ বাচ্চাটির বাবা এসে বাচ্চাটিকে আট-দশ ফিট দূরে ছুড়ে মারলেন। শিশুটি উল্টে-পাল্টে শেষে মুখ থুবড়ে পড়লো। মুখে বেশ খানিকটা মাটিও ঢুকলো। এটাই ছিল বাচ্চাটির সঙ্গে বাচ্চাটির(বুঝতে শেখার পরে) বাবার প্রথম ইন্টারঅ্যাকশান।
এই ঘটনা দুটির প্রেক্ষাপটে শিশুটির মা বাবার কৃতকর্মের পক্ষে বিপক্ষে আপনার মতামত কি? দয়া করে বলবেন।
আর শিশুটির স্বাভাবিক মনস্তাত্ত্বিক বিকাশে ঘটনা দুটির কোন প্রভাব পড়তে পারে কি? যদি প্রভাব পড়ে তবে কেমন হতে পারে সেটা?
সর্বোপরি উক্ত ঘটনা দুটি শিশুটির সঙ্গে তার মা-বাবার ভবিষ্যত সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলবে কি? থেকে থাকলে সেটাই বা কি হবে?
ধন্যবাদ। আপনার মতামত আমার একান্ত কাম্য

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬

মানবী বলেছেন: "শিশুটির মা রাতে ঘুমানোর প্রস্তুতি নেবার ঠিক আগ মুহূর্তে শিশুটিকে শাষন করতে গিয়ে শিশুটির হাত পায়ের নিচে রেখে কব্জি ও কনুইয়ের মাঝামাঝি জায়গায় চেপে ভেঙে ফেললেন।"

- অবিশ্বাস্য মনে হলো। জন্মদাত্রী মা এতোটা পাশবিক হতে পারে ধারনায় নেই।

"সর্বোপরি উক্ত ঘটনা দুটি শিশুটির সঙ্গে তার মা-বাবার ভবিষ্যত সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলবে কি?"

- এই শিশুর কি ভবিষ্যত বলে কিছু হবে কোনদিন? সাধারনত মা বাবার একজন বদ মেজাজী হলে আরেকজন সন্তানদের রক্ষা করেন, এই হতভাগ্য শিশুর মা বাবা দুজনই দুই হায়না মনে হলো, ওকে বাঁচতে দিবে কিনা বুঝতে পারছিনা!
আট বছরের ছেলেরা বরাবরই দুরন্ত হয়! এই বয়সে অনেক শিশু বাঁধা মানতে চায়না, স্বাধীনতার প্রথম স্বাদ আস্বাদনের সময় একরকম, সেকারনে এধরনের শারিরিক নির্যাতন কখনও গ্রহনযোগ্য নয়।

পোস্টে বর্নিত নিষ্ঠুরতা তার মা বাবার প্রতিদিনের চেহারা হলে ভয়াবহ মানসিক অসুস্থতা নিয়ে বেড়ে উঠার সম্ভাবনা বেশী। নিয়ন্ত্রণহীন মেজাজ আর হিংস্র আচরনে অভ্যস্ত একজন ক্রিমিনালে পরিনত হলে খুব অবাক হবার কিছু নেই, তার আশেপাশে কোন স্নেহের হাত তার মাথায় রাখা হলে হয়তো এর বিপরীতও হতে পারে।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান 

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৫

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৫০

কানিজ রিনা বলেছেন: এমন বাবা মা আছে বলে এই প্রথম শুনলাম
এত জঘন্য মাকে আইনের আওতায় এনে
সাজা দেওয়ার ব্যবস্তা করা উচিৎ।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০২

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৫২

আলপনা তালুকদার বলেছেন: দুটো ঘটনাই অস্বাভাবিক ও অনাকাঙ্খিত। এটা কোন স্বাভাবিক বাবা-মার কাজ হতে পারেনা। জ্বি, নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাচ্চার স্বাভাবিক বিকাশ ও বাবামার সাথে বাচ্চার স্বাভাবিক সম্পর্ক - উভয় ক্ষেত্রেই পড়বে

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৫

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০২

আল ইফরান বলেছেন: বাচ্চার মধ্যে পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার (PTSD) ডেভেলাপ করার প্রবল সম্ভাবনা থেকে যায়।
বিকাশের সাথে সাথে বাবা-মাকে এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।
তবে ভবিষ্যত সম্পর্কের বিষয়টি আরো পারিপার্শ্বিক বিষয়ের উপরেও নির্ভরশীল, তাই নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না কোনকিছুই।
তবে শিশুদের প্রতি কমবয়সের আচরনগুলো পরবর্তীতে তার ব্যক্তিত্ত্বের উপর গুরুত্বপুর্ণ প্রভাব ফেলে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৬

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

আতিকুর জামান বলেছেন: একটি শিশুর প্রথম যে শিক্ষা নিয়ে তার জীবন শুরু করে,সেই শিক্ষাটাই যদি অমানবিক হয়,তাহলে সেই শিশু কতটা ভালো মানুষ হয়ে গড়ে উঠত পারে তা সাধারণ সবাই বলতে পারবে। বীজ বপন করে বীজে সেচ না দিয়েই যদি বীজের গায়ে কীট তুলে দেয় তাহলে বীজটা অতি তারাতারি নষ্ট হয়ে যায়,আমি এটাই বলবো যে এরকম পিতামাতার উৎকৃষ্ট শিক্ষা দেয়া উচিত।হতে পারে সেই বাবা মার পিতাম মাতাও এরকম ছিল।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৬

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: সািকোলজিক্যাল দিক থেকে বলতে গেলে ঐ শিশু কখনই স্বাভাবিক হবেনা।
আর বাবা মা হিসেবে ঐ কাজগুলো কোনো সাইকো ছাড়া করবে না

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৬

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬

নতুন বলেছেন: এই ঘটনা দুটির প্রেক্ষাপটে শিশুটির মা বাবার কৃতকর্মের পক্ষে বিপক্ষে আপনার মতামত কি? দয়া করে বলবেন।

এরা বাবা মা না, এদের সমস্যা আছে...

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৬

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

নতুন নকিব বলেছেন:



এমনটা যদি সত্যি হয়ে থাকে, নিষ্পাপ একটি বাচ্চার নিরাপদ ভবিষ্যত নিশ্চিত করার স্বার্থে বাবা মা দু'জনকেই দ্রুত একজন অভিজ্ঞ মানসিক ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন।

আমার মনে হয়, এটি একটি ফান। কারন, এমন বাবা মা কল্পনায় আসে না। বরং, ব্লগের লোকদের খাটিয়ে মজা নেয়া হচ্ছে, হয়তো।

তবু ভাল থাকবেন।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০১

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: বিষয়টি ফানি মনে হওয়াটা অযৌক্তিক কিছু নয়। কারণ সাধারনত এমনটা ঘটে না। আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ঘটনাটি কোথাকার? মনে তো হচ্ছে সত্যি। কারা তারা? তাদের পরিচয় প্রকাশ করুন।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৭

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৯

মানবী বলেছেন: আমার বিশ্বাস করতে ভালো লাগছে এই শিশু আজ অনেক বড় হয়েছে, আল্লাহ্'র রহমতে যথেষ্ট শিক্ষিত হয়েছে। তাই যদি হয়, তাহলে শৈশবের এসব ঘটনা হয়তো কেউ তাকে অতিরন্জ্ঞিত করেই বলেছিলো। সত্য হলেও এখন মা বাবা কে ক্ষমা করে দিয়ে আলোকিত জীবনে পথে এগিয়ে যাওয়া ছেলেটির জন্য সবচেয়ে কল্যানকর হবে বলে মনে হয়।
মানুষ জীবনে চেনা অচেনা কতো জনকেই ক্ষমা করে, সেখানে মা বাবাকে ক্ষমা করা হবে তার জীবনের শ্রেষ্ঠতম আমল এবং সিদ্ধান্ত।

মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন শ্রেষ্ঠ বিচারক। "রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বা ইয়ানি সাগীরা" এই দোয়াটি তাঁর সুক্ষবিচারের একটি অতি উজ্জল নিদর্শন!

ছেলেটির জন্য আন্তরিক প্রার্থনা ও শুভকামনা রইলো।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৮

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার ধারনা অনেকাংশে সত্যি। মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। শিশুটি তার চার বছর এমনকি তিন বছরের ঘটনাও মনে করতে পারে। ছয় বছর থেকে উল্লেখযোগ্য অধিকাংশ ঘটনাই স্পষ্টত মনে রেখেছে।

১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৩৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এরা বাবা মা নামের কলঙ্ক...

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৯

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: শিশুটির মানসিক বিকাশ ব্যাঘাত ঘটবে স্বাভাবিক।
এমন মানুষ বাবা মা হয় কিভাবে?!

১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

মানবী বলেছেন: ছেলেটিকে কিছু কথা বলতে ইচ্ছে করছে, সম্ভব হলে পৌঁছে দিবেন।

মানুষ তার জীবনের নেতিবাচক অভিজ্ঞতা, বিশেষ করে শৈশবের তিক্তস্মৃতিকে দুভাবে ব্যবহার করতে পারে।
এক, সেসব স্মৃতিকে লালন করে নিজেকেও সেসব নির্যাতনকারীদের মতো বদমেজাজী করে অন্যদের সাথে দুর্ব্যবহার করতে পারে, নিপীড়কের উপর প্রতিশোধ নিতে পারে। নিজের সকল অন্যায় আচরনের পিছনে শৈশবের তিক্ত অভিজ্ঞতাকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করিয়ে নিজের দোষকে জাস্টিফাই করার চেষ্টায় মেতে জীবনটা ধ্বংস করতে পারে।

দুই, নেতিবাচক সেসব অ্ভিজ্ঞতা শক্তি হিসেবে গ্রহন করে নিজেকে একজন কঠোর পরিশ্রমী এবং অসাধারন ভালোমানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। নিজে যে দুর্ব্যবহার সহ্য করেছে তা কখনও কারো সাথে না করে বরং একজন পরম স্নেহশীল পিতা, হৃদয়বান দাতা, মানবতার সেবক হিসেবে অপরের দুঃখ লাঘবে সচেষ্ট হতে পারে। একজন আলোকিত মানুষ হতে পারে।

ছেলেটির যখন সন্তান হবে, সে জানবে মা বাবা শাসন করেন ঠিকই(হয়তো তার ক্ষেত্রে মাঝে মাঝে নির্মম হয়েছে) তবে তার চেয়ে হাজার গুনে কষ্ট আর ত্যাগের মাধ্যমেই সন্তানকে লালন করেন বলেই একজন সম্পূর্ণ অসহায় শিশু একসময় দূরন্ত কিশোর, দুর্বার তরুন আর সবল পুরুষ হয়ে উঠে। তাদের শাসনটাকে বড় করে না দেখে সেসব ত্যাগ তিতীক্ষা মনে রেখে মা বাবার বার্ধক্যে তাঁদের সেবা করা, তাঁদের পাশে থাকাটাই জরুরী।

*ভারতের তারকা ক্রিকেটার যুবরাজ সিং কে একবার বলতে শুনেছিলাম তার বাবা কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠাতে প্রচন্ড শীতের সকালে এক বালতি বরফ শীতল পানি ঘুমন্ত ছেলের উপর ঢেলে দিতেন। ছেলে চমকে উঠে শুধু নিজের নিয়তিকে দোষারোপ করতো এই ভেবে একজন বাবা এতোটা নির্মম হয় কিভাবে! সেই ভোতে উঠে প্র্যান্টিসে যাবার অভ্যাসের কারনেই আজ তিনি বিখ্যাত যুবরাজ সিং হয়েছেন*

অনেক অনেক ভালো থাকুন মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান।
সেই ছেলেটির জন্য আন্তরিক শুভকামনা আর প্রার্থনা রইলো।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:০৮

মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । অতি উত্তম পরামর্শ দিয়েছেন।

১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: আমি ছেলেটিকে জানি।

১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



#মানবী বলেছেন: আমার বিশ্বাস করতে ভালো লাগছে এই শিশু আজ অনেক বড় হয়েছে, আল্লাহ্'র রহমতে যথেষ্ট শিক্ষিত হয়েছে। তাই যদি হয়, তাহলে শৈশবের এসব ঘটনা হয়তো কেউ তাকে অতিরন্জ্ঞিত করেই বলেছিলো। সত্য হলেও এখন মা বাবা কে ক্ষমা করে দিয়ে আলোকিত জীবনে পথে এগিয়ে যাওয়া ছেলেটির জন্য সবচেয়ে কল্যানকর হবে বলে মনে হয়।
মানুষ জীবনে চেনা অচেনা কতো জনকেই ক্ষমা করে, সেখানে মা বাবাকে ক্ষমা করা হবে তার জীবনের শ্রেষ্ঠতম আমল এবং সিদ্ধান্ত।

মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন শ্রেষ্ঠ বিচারক। "রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বা ইয়ানি সাগীরা" এই দোয়াটি তাঁর সুক্ষবিচারের একটি অতি উজ্জল নিদর্শন!

ছেলেটির জন্য আন্তরিক প্রার্থনা ও শুভকামনা রইলো।#

-অন্তরের গহীন থেকে শ্রদ্ধা।

গভীর দৃষ্টিকোনের সুন্দর মন্তব্য মূল্যায়নে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.