![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৪৭ সালের পর অথবা ১৯৭১ সালের পর বহু হিন্দু কলকাতায় চলে গেছে। লেখক বুদ্ধিজীবী রাজনাীতিবীদদের অনেকের পূর্বপুরুষের মাতৃভূমি এ্ই বাংলাদেশ। আজ মমতা বঙ্গপাধ্যায় বা রাজনাথ সিং যখন বলছে ভারতে বসবাসকারি বাঙালি (বাংলাদেশের বাঙালি) তাড়িয়ে দেওয়া হবে। আমার খুবই ভালোলাগছে তাদের এই হুঙ্কারে। পাষাণী মমতা পানি না দিক অর্মত্যসেন মিঠুন চক্রবর্তী সুচিত্রা সেনদের উত্তরসূরীদের তাড়াতাড়ি বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়ে দিন। এদেশের হিন্দুরা ভারত চলে গিয়েছিল যাচ্ছে যেসব কারণে সেসব কারনের স্বীকার আমি নিজেও। আমার দেখা অনেক প্রতিবেশি তারাও সেসবের স্বীকার। সবচেয়ে বড় উদাহরণ দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ আজ গুম আতঙ্গে কিন্তু তারা তো কেও ভারতে যাচ্ছে না। জীবনের ভয়ে নারায়ণরঞ্জের নজরুল ইসলাম গিয়েছিলেন স্বররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর কাছে। তিনি ভারত যাননি আবার সৌদি আরবেও যাননি। তিনি যেখানে যেভাবে গিয়েছেন তাতে সারা বাংলাদেশের মানুষের মন ভেঙে গিয়েছে মন আজ আতঙ্কিত। হিন্দুবলেই ভারতে যেতে হবে তাহলে মুসলমান হলে সৌদিআরবে যেতে হবে। কিন্তু তা কেও যায়না এদেশেই মৃতু কামনা করে বেঁচে আছে সবাই। কোনো এক দল চাঁদা চাইল হিন্দুবলে বাড়ি ঘরে আগুন দিয়ে দিলো তার জন্য ভারতে চলে যেতে হবে। কারন সেদেশে এসব নেই ? সেখানে গেলে শান্তিতে থাকা যাবে? (ভারত কি শান্তির ইজারা নিয়েছে ?) এত সংকীর্ণ মন নিয়ে কি মাতৃভূমিকে ভালোবাসা যায় ? মমতার হুঙ্কারে সমস্ত হিন্দুরা যারা প্রচুর মেধা বিত্ত বৈভব নিয়ে ভারতে গেছে তারা যদি ফিরে আসে যদি তারা তাদের সংকীর্ণতা বুঝে ফিরে আসে আমাদের কোনো ক্ষতি নেই এদশে তো তাদেরই। গুম রাজ্যে বুকে সাহস নিয়ে আমরা বেঁচে থাকব। প্রবাদে আছে বিপদেই বন্ধুর পরিচয়। এটাই ফিরে আসার উপযুক্ত সময়। এসো আমরা একটা স্বপ্নরে দেশ গড়ি। কেও চাঁদা চাউলে হিন্দু বলে হুমকি দিলে বুক উচু করে বলি এদেশ আমাদের। তোমারা বাংলাদেরশে হাজার হাজার বছরের অঙ্গ। ফিরে এসো দিপক আমার বন্ধু তোমার প্রতিক্ষায় থাকলাম
©somewhere in net ltd.