![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নারী কোন প্রজেক্ট নয় যে তাকে উন্নয়ন
করার জন্য আলাধা নীতিমান লাগবে।
নারী কোন বিল্ডার নয় যে
ভবন বিনির্মাণে একজন পুরুষের
সমান ভুমিকা রাখতে হবে।
নারীর সম্মান সবার উপর।
তারা মায়ের জাতি।
তারা অনুপ্রেরণার উৎস্য।
তারা ভালবাসা এবং মাতৃত্বের কেন্দ্রবিন্দু।
নারী আছে বলেই স্রষ্টার সৃষ্টি এত সুন্দর।
নারী আছে বলেই পুরুষ বেঁচে থাকার স্বপ্ন
দেখে।
তাই নারীর অবস্থান, নারীর কর্মক্ষেত্র, নারীর
পদচারণার স্থান এমন হওয়া উচিৎ যেখানে নারী তার
প্রকৃত মুল্যবোধ খুজে পাবে। সম্মান, ভক্তি
স্রদ্ধার পাশাপাশি মাতৃত্বের অসামান্য অবদান বজায় রাখার
জন্য স্নেহময়ী মা, আদরের বোন, কলিজার
টুকরো কন্যা, এবং ভালবাসার স্ত্রীকে এমন নিরাপদ
আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা করতে হবে যেখানে
বখাটে অমানুষদের লোলুপ দৃষ্টি পৌঁছাবে না।
রাস্তাঘাটে পার্কে বা বিনোদন স্পটে নারী কে
এমনভাবে আবৃত ও সংযত থাকা উচিৎ যেন পুরুষ তাকে
নিয়ে গর্বকরে, তার মর্যাদা বজায় রাখে।
যেন বুক ফুলিয়ে বলতে পারে আমার মা
এমন আমার স্ত্রী এমন আমার...........!!!!!!
মা (নারী) শুধু একদিনের জন্য নয় প্রতিটি মুহুর্তের
জন্য আজীবনের জন্য
আল্লাহ সমস্ত মায়ের জাতিকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখুন।
২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪
মুসলিম মাহমুদ বলেছেন: নারী স্বাধিনতা অবশ্যয় কাম্য
তবে সেই স্বাধিনতা যেন এমন না হয় যে,
সে যা ইচ্ছা পড়বে যেভাবে ইচ্ছা চলাফেরা করবে।
সর্বপরি শালিনতা বজায় রাখার কথা বলা হয়েছে।
কুর আন শরিফে আল্লাহ নারী পুরুষ উভয় কে সংযত থাকতে
বলেছেন। তার অর্থ এই যে পুরুষ তার দৃষ্টি অবনত রাখবে এবং নারী নিজেকে পুরুষ চক্ষু থেকে আড়াল করে রাখবে।
অশ্লীলতা বন্ধে উভয়ের ভুমিকা সমান।
সুতরাং নারী যদি নিজেকে প্রদর্শন করে বেড়ায় আর আইন পাশ করা হয় কোন পুরুষ নারীর থেকে ফিরে তাকাতে পারবে না এটা অসম্ভব কারন প্রকৃতিগত ভাবেই পুরুষ নারীর প্রতি দুর্বল।
নিরাপদ আশ্রয় যদি কারো কাছে নিরাপদ খাঁচা মনে হয় তাহলে সেটা তার প্রব্লেম কারন সে নিজেকে চিনতে পারেনি।
কোন প্রতিষ্ঠানে আইন করা হয় তাদের জন্য যারা আইন লঙ্ঘন করে আর যারা আইন মান্য করে তাদের কাছে আইন আইনই মনে হয়না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ মুসলিম মাহমুদ আপনার চিন্তাধারা তুলে ধরার জন্য। তবে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনি যাকে নারীর 'নিরাপদ আশ্রয়' বলছেন, তা যেন 'নিরাপদ খাঁচা' না হয়ে যায়। সর্বোপরী নারীসমাজ নিজেরা কীভাবে চলাচল করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন সেটি বিবেচনায় নিতে হবে। কোনো মানুষের ওপরেই পোষাক-আষাক, চলাচলের এমন নিয়মকানুনন আরোপ করার অধিকার থাকতে পারে না যাতে তার জীবনযাত্রা বিঘ্নিত হয়। নারীকে যদি কোনো পুরুষ অসম্মান করে তাহলে দায়টা নারীর উপর না চাপিয়ে অসম্মানকারীর ওপরেই চাপানো যুক্তিসঙ্গত। পুরুষের 'নফস'-কে লাগাম পরানোর দায়িত্ব পুরুষেরই। যে পুরুষ তা পারবেনা তার জন্যই খাঁচার ব্যবস্থা করা যুক্তিসঙ্গত। দায়িত্বশীল পুরুষ হিসেবে আমাদেরকে সেই ব্যবস্থাটিই আগে নিতে হবে।