নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈজ্ঞানিক

কখগ

ডক্টর এক্স

ব্লগে লেখা প্রতিটি পোস্ট আমার নিজস্ব দৃষ্টিভংগী মাত্র।

ডক্টর এক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যাডবয় এবং তাদের প্রতি মেয়েদের আসক্তির দশটি কারণ-একটি অনসন্ধান - ২য় পর্ব

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০

ভায়োলেন্স অথবা মানসিক অত্যাচার না করেও যে মেয়েদের পটানো যায় এই লেখাটির অন্যতম উদ্দেশ্য তা প্রমাণ করা । নিজেও একজন ভালো ছেলে ক্যাটাগরির লোক হবার কারনেই আমি ভালো ছেলেদের পক্ষে । তাই বলে ভালো ছেলেরাও যে মেয়েদের গায়ে হাত তোলে না তা কিন্তু নয় । টিপিকাল ভালো ছেলেরাও মাঝে মাঝে তার ইমোশনের সুস্থ প্রকাশ না করতে পেরে পুঞ্জিভূত ক্ষোভের বহিপ্রকাশে ভায়োলেন্স বেছে নিতে পারে । আর আমার হিসাবে এমনটা হয়েছিল গত বছরের আলোচিত ঘটনা রুমানা মঞ্জুরের স্বামী সাইদের বেলায় । সাইকোলজির ভাষায় যাকে বলা হয় প্যাসিভ-এগ্রেসিভ। টিপিকাল ভালো ছেলে এবং বিশেষ করে ইন্ট্রোভার্ট ব্যাক্তিত্বের অধিকারী মানুষের বেলায়ও প্যাসিভ-এগ্রেসিভনেস দেখা যেতে পারে । সামনে এ ব্যপারে বিস্তারিত লিখবো । পপ-সাইকোলজিতে অতিরিক্ত ভালো ছেলেদের বলা হয়েছে মানসিক ভাবে দুর্বল । তাদের মধ্যে আশেপাশের মানুষ তথা সমাজ কি ভাবলো সে ব্যপারে বিশেষ ভয় কাজ করে আর এর ফলাফল হিসাবে তার মধ্যে পুরুষসুলভ লিডারশীপ গুণাগুনগুলো কমে যেতে থাকে । ভালো ছেলে হিসাবে তার নিজস্ব রেপূটেশন রক্ষা করতে গিয়ে এরা অন্যের উপকার করলেও সবথেকে বড় ক্ষতি করে বসে নিজের। ব্যক্তিগত জীবনে তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কিছুটা হতাশাগ্রস্ত হয়ে থাকে । তবে আমি এদেরকে টিপিকাল ভালো ছেলে বলে অভিহিত করবো ঠিক করেছি । আর স্যাডিস্ট ছেলেদের বলবো অসুস্থ্ । আমি মন থেকে বিশ্বাস করি যে এই লেখাটা পড়ে ভালো ছেলেরা মেয়েদের এই ইমোশনাল চাহিদাগুলো আরো ভালোমত বুঝতে শিখবে এবং সেইমত নিজস্ব সত্বা বিসর্জন না দিয়েও সেই চাহিদাগুলো মেটানোর কোন না কোন সুস্থ উপায় ঠিকই বের করে ফেলবে । আবারো বলছি, টিপিকাল ভালো ছেলেদের আত্মসম্মান বৃদ্ধি করাটাই আমার সবচাইতে বড় উদ্দেশ্য, জীবনের লক্ষ্য যার সুনির্দিষ্ট হবে তার জন্য প্রেম-ভালোবাসা সময়ের ব্যপার মাত্র । সাথে এরকম সম্পর্কের মাঝে আটকে থাকা কোন মেয়ের জন্য যদি লেখাটা কাজে লাগে তবে তাকে বোনাস হিসাবে ধরে নেব। যাই হোক, এবার আগানো যাক । আর একটা কথা না বললেই নয় (যেটা গত পর্বেই খোলাসা করা উচিত ছিল )– এখানে টিপিকাল কলেজপড়ুয়া থেকে জীবনকে এখনো ঠিকমত ফেস না করা মেয়েদেরকেই জেনারালাইজ করা হয়ে থাকলেও কম-বেশি ম্যাচিউরড মেয়েরাও এতে আটকা পরে থাকে যা একটু চোখকান খোলা রাখলেই দেখা যাবে।



৬। একটা মেয়ের ভয় – তাকে ফেলে প্রেমিকের চলে যাওয়ার ভয়

এমনিতে প্রেমিকাকে পাত্তা না দিলেও যখনই মেয়েরা অসুস্থ ছেলেগুলোকে ছেড়ে চলে যায় বা যাবার ভয় দেখায় তখনই এই ছেলেগুলো মেয়েদের পেছনে ছুটতে শুরু করে । মাঝে মাঝে অন্যায় শক্তি খাটিয়ে আবার মাঝে মাঝে ছোট্ট একটা ছেলের মতো কাঁদতে কাঁদতে তারা প্রেমিকাকে ফিরতে বাধ্য করে । প্রেমিকাকে ছাড়া তারা বাঁচবে না বলতেও কোন দ্বিধাবোধ করেনা । অসুস্থ ছেলেরা প্রেমিকাকে একরকম তাদের নিজস্ব সম্পত্তি বলেই ঘোষণা করে এবং আর কাউকে এর ধারে কাছেও ঘেষতে দেয় না, তারা প্রচন্ড পোসেসিভ হয় এবং প্রেমিকাকে আগলে রাখে । যেখানে ভালো ছেলেরা একটি মেয়ে চলে যেতে চাইলে তাকে চলে যেতে দেয় এবং নিজেকে এই বলে সান্তনা দেয় যে- “আমার মত ভালোবাসা তাকে আর কেউ দেবে না।’’ কেউ কেউ দেবদাস রুপ ধারণ করে আর কেউ বা ভালোবাসার ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলে । আর অসুস্থ ছেলেরা এ ব্যপারে আর কারোর তোয়াক্কা না করে তার প্রেমিকাকে ফিরে পাবার জন্যই লড়াই করে যায় । যুক্তিগতভাবে বিপদজনক হলেও এটাই মেয়েটার অবচেতন মনে তাকে ফেলে প্রেমিকের চলে যাওয়ার ভয়টিকে কিছুটা হলেও নিস্ক্রীয় করে দেয় । আর একই কারণে মেয়েটার সেই নাটকীয়তার চাহিদাও পুর্ণ হয় এবং ফলাফল হিসাবে সে ছেলেটির কাছে আপাতত ফিরতে বাধ্য হয় । এতে নাটকটাও পুর্ণদৈর্ঘ্য চলচিত্রে রুপ নিতে থাকে । আমার গবেষণা অনুযায়ী মেয়েরা বায়লজিকালি এরকম । চিন্তা করে দেখুন একটা প্রেমের আউটপূট হিসাবে যদি মেয়েদের মত আপনারো গর্ভধারণের মত কঠিন পরিস্থিতির স্বিকার হবার ভয় থাকতো তবে কি এই ভয় টা আপনি পেতেন না ? এক্ষেত্রে মেয়েরা অনেকটা বায়োলজিকালী প্রোগ্রামড । ডারউইন এর “সারভাইভাল অফ দ্য ফিটেস্ট” থিউরি জানেন নিশ্চয়ই ? মনে রাখতে হবে যে, মানুষের প্রতিটা কাজের পিছে সবচাইতে বড় ভূমিকা টিকে থাকার চাহিদা থেকে তৈরি। এমনকি মডার্ন সাইকোলজির বড় কিছু থিউরির ব্যাকগ্রাউন্ড হলো এই “সারভাইভাল অফ দ্য ফিটেস্ট” থিউরি । একটা শিশুকে একা একটা মেয়ের পক্ষে লালন-পালন সম্ভব নয় তাই অটোমেটিকালী তার মধ্যে এই ভয় টা কাজ করে । আর ব্যাড বয় এর পাগলাটে আচরণে এটাই মনে হয় যে সে তার সম্পত্তি কখনোই বর্জন করবেনা ।

“তুই আমার না তো আর কারো না” – টিপিকাল স্যাডিস্ট ব্যাড বয় ডায়লগ । লজিকালি ভয়ের ব্যপার অথচ মেয়েটার অবচেতনে এর প্রভাব সম্পূর্ণ আলাদা ।

[ সত্যি কথা বলতে গেলে, একটা পুরুষ মানুষ তার জীবনে ঘটে যাওয়া খারাপ থেকে খারাপ ঘটনা সামলে নেবার ক্ষমতা রাখে । আর প্রতিটা ঘটনা থেকে কিছু না কিছু শিখে নেবার ক্ষমতা আমাদের মজ্জাগত । একটা মেয়ে চলে যেতে চাইলে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আর কিছু বলার মানে হয়না বলেই আমার ব্যক্তিগত মতামত, তবে এটাকে ছেকা হিসাবে নিয়ে মেয়েদের ওপর থেকে বিশ্বাস না হারিয়ে নিজের চরিত্রের দুর্বলতাগুলোকে কিভাবে সারিয়ে তোলা যায় সেটাই ভালো ছেলেদের লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি । চেষ্টা করা উচিত মাঝে মাঝে ভালোবাসার কথা তাকে প্রচন্ড আবেগ নিয়ে বলার তবে লক্ষ্য রাখতে হবে প্রচন্ড আবেগের বশে মেয়েলি আচরণ করবেন না । সচেতন থাকতে হবে সবসময়, আর দেবদাসদের জন্য বলার কিছুই নেই, বায়োলজিকালী তারা আসলে দুর্বল জ্বিনের অধিকারী, এজন্য সেলফ-স্যাবোটাজ অথবা আত্মহননের মধ্যে দিয়ে তার দুর্বল জ্বিনটি হারিয়ে যাওয়া খুবই নেচারাল একটা প্রসেস ।



৭। সততা- পুরুষের কাছে মেয়েদের আরেকটি চাওয়া

মেয়েদের এই চাহিদাটা এই স্যাডিস্ট ছেলেগুলো খুব ভালোভাবে পূরণ করে সে যতবড় মিথ্যাবাদীই হোক না কেন । পুরো ব্যপারটা হয় সেই অবচেতন মনে । অবচেতন মনে আমাদের সবার বিশ্বাস এই যে, কেউ যদি সততার সাথে আমাদের ভুলগুলো সামনে তুলে ধরে তবে সে নিশ্চয়ই মানুষ হিসাবে সত । দূখজনক ব্যপার এটাই যে স্যাডিস্ট ছেলেগুলো যখন অকথ্য ভাষায় তার প্রেমিকাকে গালাগালি করে তখন মেয়েদের অবচেতন মনে তারা ধরে নেয় যে সে অনেস্ট , আর এই টাইপের ছেলেগুলো এধরণের কাজগুলো নিয়মিত করে যায় । ভালো ছেলেরা যেখানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মেয়েদের না রাগানোর ভয়ে তাকে মিথ্যা কমপ্লিমেন্ট দিয়ে পটাতে চেষ্টা করে সেখানে স্যাডিস্টদের আচরণ থাকে সম্পূর্ণ উলটো । তবে ঘনিষ্ট মুহুর্তে সে ঠিকই কমপ্লিমেন্ট দিতে জানে । ভালো ছেলেরা যেখানে এ ব্যপারে পুরোই ওয়ান-ডাইমেনশনাল । যাই হোক, এসব স্যাডিস্টদের প্রেমিকারা ধরে নেয় যে এই ছেলেটা ভালো ছেলেদের থেকে বেশি সত এবং তার মন পরিস্কার ।

অলরেডি মেয়েটার মনে অনেস্ট হিসাবে জায়গা পাওয়ার পরে এই ছেলেগুলো যখন মেয়েটাকে প্রতিনিয়ত ছোট্ট করতে থাকে তখন এক পর্যায়ে মেয়েটাও সেগুলো বিশ্বাস করতে শুরু করে এবং নিজেকে প্রচন্ড হীন ভাবতে থাকে , নিজেকে তার ওয়ার্থলেস মনে হতে থাকে । আর স্যাডিস্ট ছেলেগুলো এই সূযোগের পুর্ণ সদ্ব্যবহার করে । এক পর্যায়ে মেয়েটার আত্ম-সম্মানবোধ এতটাই নিচু হয়ে যায় যে সে এই ধরে নেয় যে এই স্যাডিস্ট ছেলেটা তাকে ছেড়ে দিলে আর কেউ তার দিকে তাকাবেও না । এর প্রভাব এই মেয়েগুলোর জীবনে ততদিন থাকে যতদিন না একজন সত সাহসের পুরুষ মানুষ তার জীবনে আসে । দুঃখজনক ।



[ প্রেম মানেই যে সবকিছু সহ্য করতে হবে এমন নয় । কিছু ভালো না লাগলে তা সাথে সাথে জানাতে হবে । চিপ কমপ্লিমেণ্ট দিলেই হবে না, একটা মেয়েকে সত্য কথা বলাবার মতো অনেস্টিও ভালো ছেলেদের আয়ত্ব করতে হবে । যেই মেয়েটাকে পছন্দ তার ফেসবুকের ছবি তে সবাই তো কমপ্লিমেন্ট দিচ্ছে । আপনিও যদি তাই করেন তাহলে তো আপনাকে আলাদা করে দেখবার আর কিছু রইলো না। ব্যাড বয়রা তাদের অনুভুতি খুব সততার সাথে প্রকাশ করতে পারে যা তাদের দুজনের কানেকশন অনেক মজবুত করে। তবে খেয়াল রাখা উচিৎ - স্যাডিস্টিক সততা প্রদর্শন করবেন না যেন । ]



৮। সিকিউরিটি – বাইরের দুনিয়ার বিপদ থেকে রক্ষা

মানুষ মাত্রই সিকিউরিটির দিকে ধাবিত । কারণ সারভাইভাল হলো মানুষের জ্বিনগত চাহিদা । আর মেয়েরা শারীরিক ভাবে দুর্বল হবার কারণে তার সারভাইভালের চাহিদা থেকেই শক্তিশালী পুরুষের প্রতি আকর্ষণটাও তার বায়োলজিকাল প্রোগ্রামিং এর একটা কোড হিসাবে কাজ করে । সবচেয়ে দুঃখজনক ব্যপার হলো স্যাডিস্ট-রা মেয়েদের এই চাহিদাটা পরোক্ষভাবে পূরণ করে ফেলে যখন সে তাকে মারধোর করে । মনে রাখবেন, একটা পুরুষ মানুষের লড়াই এবং রিস্ক নেবার ক্ষমতাকেই মেয়েরা অবচেতন মনে তার শক্তিমত্তা হিসাবে ইন্টারপ্রেট করে নেয় । বিশ্বাস না হলেও সত্যি যে এক্ষেত্রে তাকে তার প্রেমিকের শারীরিকভাবে নির্যাতন করাটাকেই সে তার শক্তির নিদর্শন বলে ধরে নেয় । এই ছেলেটা যদি তার প্রেমিকাকেই এভাবে মারতে পারে তবে নিশ্চয়ই তাদের জীবনে আসা বাইরের যে কোন বিপদকেও তার এই অ্যাগ্রেসিভ মনোভাব নিয়ে ফেস করবার ক্ষমতা আছে ছেলেটির – এটাই ধরে নেয় মেয়েটির মনের অবচেতন অংশ । আর এসব ক্ষেত্রে তৈরি হওয়া বেশিরভাগ ত্রিভুজ প্রেমের বেলায় ভালো ছেলেরা মেয়েদের শুধু কাউন্সিলিংটাই করে যায়, সত সাহস নিয়ে ঐ স্যাডিস্ট ছেলেটার সাথে সাধারণত মুখোমুখি হতে ভয় পায় ভালো ছেলেরা , সে শুধু লজিক দিয়ে মেয়েটাকে তার সাধ্যমত বোঝাতে চেষ্টা করে কেন তার প্রেমিককে ছেড়ে যাওয়া উচিত আর ভুলে যায় যে মেয়েরা লজিক না বরং আবেগ-নির্ভর । যদিও মেয়েটার সচেতন মন বলছে যে তার প্রেমিক তাকে গুরুতর জখম থেকে শুরু করে মেরেও ফেলতে পারে, তার আবেগ বলতে থাকে যে – দুজনের মধ্যে এই ছেলেটার ব্যক্তিত্ব বেশি ।

[ ভাল ছেলেদের এই একটা ব্যপারে অনেক কিছু শেখার আছে বলে আমি মনে করি । যদিও বর্তমান সমাজের শিক্ষা ব্যবস্থাই এমন যে এই জেনারেশনের ভালো ছেলেরা আস্তে আস্তে পড়ালেখায় হয়তবা ভালো করছে কিন্তু তাদের পুরুষসুলভ গূনাগুনগুলো হারিয়ে ফেলছে । শান্তি এবং ভালোবাসার গান গাইতে গিয়ে তার নিজস্ব শারীরিক ও মানসিক ক্ষমতা এবং সাহস হারিয়ে ফেলছে তারা । আর যে কোন গেঞ্জাম থেকে সবসময় গা বাচিয়ে চলার বাজে ফলাফল পড়ছে সাব-কনশাস মাইন্ডের অদ্ভুত জগতে – ভিডিও গেমের জগত থেকে বেড়িয়ে বাস্তবে পদার্পণ করতে হবে, ব্যক্তিগত এবং কর্মক্ষেত্রে রিস্ক নেবার মত মানসিকতা তৈরি করতে হবে, পরাজয় থেকে শেখার জন্য মানসিক এবং শারীরিক ভাবে শক্ত হতে হবে এই যুগের টিপিকাল ভালো ছেলেদের ।]







১ম পর্ব - Click This Link



পরের পর্ব - Click This Link



আগামী পর্বে শেষ

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০

মেলবোর্ন বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায়.. তারাতারি দিবেন ডক্টর এক্স

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: তাড়াতাড়িই আসবে হোপফুলি । ধন্যবাদ আপনাকে ।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১

মেঘেরদেশ বলেছেন: অসাধারন লাগল :) ধন্যবাদ

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যংকিউ আপনাকে ।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আজিব দুনিয়ার মানুষ। বলেছেন: পোস্টে +++++
আগামী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৩১

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৩

তাশা বলেছেন: স্যাডিস্টরা আসলে কোন স্তরে পড়ে??? ভালো ছেলে->স্যাডিস্ট->ব্যাড বয়???

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৩০

ডক্টর এক্স বলেছেন: তারা আসলে দুই গ্রুপেই বিদ্যমান , একদল আছে ক্লিনিকালী সাইকোপ্যাথ, আর বাকীরা দুই গ্রুপের মধ্যের লোক যাদের মধ্যে হিডেন এস্পেক্ট হিসাবে এটা বিদ্যমান । আমার এমনকি আপনার মাঝেও এটা থাকাটা অস্বাভাবিক না । তবে এ ব্যপারে সচেতনতা অনেক বড় একটা নিউট্রালাইজেশন পাওয়ার হিসাবে কাজ করে ।

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৬

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আপনার সিরিজটা পড়ছি। ভালো লাগছে। আচ্ছা একটা প্রশ্ন করেই ফেলি - মেয়েদের ব্যাড বয় দের পছন্দ করার ব্যাপারে ফিজিক্যাল ইন্টারেস্ট কাজ করে কি? মনে হতে পারে চটপটে ব্যাড বয়টা হয়ত ভালো হবে?

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:২৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: আকর্ষণ বলতে আসলে দুটোই বোঝানো হয়েছে । মডার্ণ সাইকোলজির অনেকগুলো থিউরী অনুযায়ীও দেহ আর মন আসলে একে অপরের দ্বারা প্রভাবিত । মডার্ণ সাইকোলজির হিসাবে পুরুষ মানুষ ভিজুয়াল স্টিমুলেশনের মাধ্যমে একটা মেয়ের দিকে আকৃষ্ট হয় তার দৈহিক সৌন্দর্যের কারণে । অপরদিকে নারীর ডান দিকের ব্রেইন অর্থাৎ ইমোশনাল সার্কিটগুলো বেশি কাজ করে বলে তারা আকৃষ্ট হয় পুরুষের সার্বিক ব্যক্তিত্বের কারণে । তাই এটা অবশ্যই বলা যায় যে, ব্যাড বয়রা হয়ত চটপটে হবে - এটাও মেয়েদের মনে অবশ্যই কাজ করে , কনশাস না হলেও সাব-কনশাসলি অবশ্যই করে । বুদ্ধিদীপ্ত প্রশ্ন, ধন্যবাদ আপনাকে ।

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০০

হতাস৮৮ বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম...

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৩৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: চেষ্টা থাকবে । ধন্যবাদ আপনাকে ।

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২০

ডেভিল হ্যান্ড বলেছেন: i don't want to disparage the post by saying "nice post" because of its superiority, and it was such an informative post I haven't seen for a long time in SAMU, want more such type of post.


By the way, do u have any specialization on the content of the post or u r just saying?

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:০৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: Not really. The only specialization I have is a lot of personal research. Nothing from the professional point of view, which I’ve tried to explain in the introduction of the first part. But, in the field of modern psychology there’s very little which is considered absolute truth. More or less- everything is still in theory . But personally I have gained a lot just from reading the basic terms . Thinking in this way is actually working for me. So, u can say that the content I’m posting is based on theory and real life calibration.

Thanks a lot and I really appreciate the support. Keep reading and discussing. Will try to keep it going for a while.

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৮

লজিক মানুষ বলেছেন: ভালো লাগলো। আরো চাই...। লিখে যান।

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১০

বাহলুল বলেছেন: আবেগতাড়িত হয়ে গেলাম ভাই, খুবই ভাল লাগল। আমার সাথে মিলে গেল।আরো লেখা চাই

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:৫০

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ, ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম । আর চেষ্টা থাকবে আরো লেখার ।

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৭

পারভেজ রবিন বলেছেন: পর্যবেক্ষণ ও মতামত মিলে যাচ্ছে, আলোচনার সুযোগ পাচ্ছি না। তবে এইটা খাটি কথা, "জীবনের লক্ষ্য যার সুনির্দিষ্ট হবে তার জন্য প্রেম-ভালোবাসা সময়ের ব্যপার মাত্র ।"
'সিমপ্যাথি' একটা গুরুত্বপূর্ণ কারন, যা গত পর্বের ৫নম্বর কারনেরসাথে মিল আছে।

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৩৩

মিয়াণো বিস্কুট বলেছেন: আপনার অন্যান্য পয়েন্টের সাথে একমত হলেও ৬ নম্বরটার সাথে একমত হতে পারলাম না।একজ়ন খারাপ ছেলের সাথে সম্পর্কের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি,খারাপ ছেলেদের একটা বৈশিষ্ঠ্য হচ্ছে প্রেমিকাকে যখন তখন ছেড়ে দেবার মানসিকতা। প্রেমিকা যখন ঝগড়া/অভিমানের পর ব্রেক আপের দিকে যেতে চায় খারাপ ছেলেরা কখনোই তাকে ফিরে আসার জন্য জোরাজুরি করে না, বরং যাইলে যাও এমন একটা এটিচুড দেখায়। তাদের এই কেয়ারলেস এটিচুডের কারনেই মেয়েরা আবার তার কাছে ফিরে যেতে চায়।অন্যদিকে ভালো ছেলেরা করে তার উলটা, যার কারনে মেয়েরা মনে করে ও তো আছেই,তখন ঐ ছেলেগুলো একটু চিপ আর বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। আর আকর্ষণের এই চিরন্তন নিয়ম তো সবারই জানা- যে আপনার পিছু ঘুরবে তাকে আপনার ভালো লাগবে না,আপনার তাকেই আকর্ষনীয় লাগবে যে আপনাকে কোন পাত্তা দেবে না।

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:২২

ডক্টর এক্স বলেছেন: আপনার সাথে একমত, আমার দেখা ঘটনাগুলোয় আমি এর একটা প্যাটার্ন খুজে পেয়েছি যেটা কে আসলে বলা যায় নাটকের শেষের দিকের কাহিনী । প্রেমিকারা আসলে একটা সময় এসব ছেলেকে ছেড়ে যাওয়ার ব্যপারে বেশ সিঙ্গেল-মাইন্ডেড হয়ে ওঠে এবং সেই স্টেজে এই ছেলেগুলো তার পিছে যাবেই । তবে এসব প্রেমের ক্ষেত্রে যেহেতু প্রতি ৭ দিনে একবার করে ব্রেক-আপ হয় সেহেতু আপনার বলা ধরা ছোয়ার খেলাটাই বেশি সময় ধরে চলে । তবে আমার ফার্স্ট পারসন এক্সপেরিয়েন্স থেকে বলতে পারি যে এসব ছেলে হয়ত "যাইলে যাও' এটিচুড দেখায় তবে তার সাথে মেয়েকে থ্রেট দিতে ছাড়ে না, আর আসলে সে কখনোই তাকে পুরোপুরি মুক্তি দেয় না, যতদিন না প্রেমিকা নিজে থেকে সম্পর্কটা শেষ করবার মত শক্ত হয়ে ওঠে। আর হ্যাঁ, ভালো ছেলেদের ব্যপারটা ঠিক বলেছেন, তারা প্রেমিকার পেছনে পেছনে ছুটে এবং মেয়েরাও এ পর্যায়ে বিরক্ত হয়ে ওঠে এবং এর ফলাফল হিসাবেও মাঝে মাঝে ভায়োলেন্সের ইন্ট্রো হতে পারে, যেটা প্যাসিভ এগ্রেসিভনেস এর কারণে ঘটে থাকে। আবার নরমাল ব্রেক-আপ হলে ভালো ছেলেরা একটা ডিপ্রেসড স্টেজে প্রবেশের পর হয় স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে নয়ত ড্রাগ আসক্ত হয়ে ওঠে ।
তবে আপনার কথায় ভালো পয়েন্ট আছে, এইটাও আসলে পুরো প্রসেসের একটা অংশ । ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান কন্ট্রিবিঊশনের জন্য ।

১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪৬

হাসান যোবায়ের বলেছেন: +++++++++

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৩১

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যংকিউ ।

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০৯

পারভেজ রবিন বলেছেন: মিয়াণো বিস্কুটের কথাগুলো খেয়াল করার মতো।

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:৪৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: একমত । :)

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:১৩

পারভেজ রবিন বলেছেন: তবে একটা জিনিস এই থিওরীগুলো সাধারণত আবেগী বা ইমম্যাচিউরড মেয়েদের বেলায় খাটে, বাস্তববাদী বা সচেতন মেয়েরা এইসব নিয়ামকে বিভ্রান্ত হয় না।
তবে আপাতদৃষ্টে মেয়েদের অপেক্ষাকৃত বাস্তবের কাছাকাছি মনে হয়, সাধরণত ভাবা হয় তারা বাস্তববাদী, তবে তা সাধারণ বিষয়ে, গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে তারা নিজের বোধের বাইরের বস্তু দ্বারা প্রভাবিত হয় বেশি।

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:২৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: ঠিক বলেছেন, আসলে এ ব্যপারে তাদের পুরোপুরি দোষও দেবার নেই । ভাল মেয়ে কারা, খারাপ মেয়ে কারা সে ব্যপারে কিছু ট্রেডিশনাল রোল সামাজিক ভাবে মেয়েদের ওপর চাপিয়ে দেয়া হয় আর এজন্যই মেয়েদের ভেতরে আসলে দুটো সত্বা তৈরি হয় । সমাজ যেটা বলছে সেটা এই মেয়েগুলোর কাছে লজিকালি ঠিক হলেও তার ইন্সটিঙ্কট কিন্তু বলে ভিন্ন কথা । এজন্য লজিক আর ইমোশন দুটো তাকে দুটি ভিন্ন দিকে নিয়ে যায় । এব্যপারে যে যত কম কনশাস তার ভুল করার চান্স তত বেশি থাকে । আমি মনে করি এর জন্য হাজার বছরের পুরুষশাসিত সমাজের বড় অবদান আছে ।

১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:২৮

রুদ্রাক্ষী বলেছেন: ইয়েস দ্যাটস ইট।ফেমিনিন সাইকোলজীর সাবকনসাস কনট্রাস্ট দিক......।সবচাইতে ভয়াবহ। আর এই দিকটঐ একটি মেয়েকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়................।দারুন................।লিখে যান ............, আমি এটাই বুঝে পাইনা স্যাডিস্টরা কিন্তু মেয়েদের সাইকোলজী না বুঝেই কাজ গুলো করে ...................।অথচ মেয়েরা অবচেতনে ব্যাড বয় ইমেজই ধারন করে .............।এই প্রমানিত সত্য।এক্ষেত্রে ম্যাচিওররটির কোন সম্পর্ক নেই ।

পোস্ট প্রিয়তে।++++++++++++++++

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:৪৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: পুরোপুরি একমত । ওপরে যেটা বলেছি এটা আসলে হাজার বছরের পুরুষশাসিত সমাজের মেয়েদের ওপর চাপিয়ে দেয়া ট্রেডিশনাল রোলের সাইড-এফেক্ট । ম্যচিওরিটির কারণে হলে কি আর চারদিকে এত ডিভোর্স হয় ?
আর হ্যাঁ, আসলে আমার দেখায় একটা জিনিস পরিস্কার । টিপিকাল ভাল ছেলেদের মধ্যে একটা কোয়ালিটি খুবই কম । তাহলো জীবনের প্রতি passion বা ড্রাইভ যেটা ব্যাড বয় দের মধ্যে কোন না কোন ভাবে থাকে । তবে মানসিক ভাবে অসচেতন হবার কারণে ব্যাড বয়রাও এটা কাজে লাগাতে পারে না । এই টিপিকাল ভালো ছেলে অথবা ব্যাড বয়ের বাইরে যেসব ছেলে সচেতনতার সাথে এটা কাজে লাগায় তারাই আসলে প্রেম ও জীবনে সফলতা লাভ করে ।

আপনার কমেন্টটা পড়েও ভালো লেগেছে । এ ব্যপারে পড়াশুনা করেছেন বুঝতে পারছি , সাথে অবজারভেশনও আছে । ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৪২

ইশতিয়াক মাহমুদ বলেছেন: কোন বিশেষ মন্তব্য নেই।

এককথায় পিলাস!!!

চালিয়ে যান।

তবে আমি একটা বিষয়ে শঙ্কিত।

মন্দ ছেলেরা অনেক বেশি একটিভ, বিশেষ করে মেয়েদের বিষয়ে।

এই তথ্যগুলো তারা ভাল ছেলেদের তুলনায় বেশি দ্রুত এবং এফেকটিভ ভাবে কাজে লাগাতে পারবে।

আমি জানি না আলটিমেটলি একজন ভাল ছেলে কথানি উপকৃত হবে, তবে একজন ব্যাডবয় যে তার কাজের "মান" বাড়াবার কিছু মালমশলা পাবে এটা নিয়ে আমি কিছুটা ভীত।

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:০৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: আপনার এই ভয়টাই আমার মনেও ছিল । কিন্তু পরবর্তীতে ভেবে দেখলাম যে ব্যাড বয়রা যা করবার এমনিতেই করবে । তার থেকেও দুঃখজনক হলো আমরা ভালো - কিন্তু মেয়েরা আমাদের কাছে আসে না এই মনোভাব । এই কমপ্লেইন টা যেন আর ভালো ছেলেরা না করে । কারণ ভাল-খারাপের যুদ্ধে খারাপের থেকেও বেশি খারাপ হলো গিয়ে যারা ইন্যাকটিভ তারা, তাদের ভালোর কোন আক্ষরিক অর্থেই কোন মুল্য নেই, তাদের জীবনেরও কোন মূল্য নেই ।

আপনি আমি সচেতন যদি হই, একটু হলেও ভালো কিছু হবে । আমাদের আসলে ভয় শব্দটা জীবন থেকে দূর করে দিতে হবে , আজকের দিনের পৃথিবীতে যেটা খারাপের থেকেও বিপদজনক । আলোচনাটা ভালো লাগল । ধন্যবাদ আপনাকে । :)

১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:০০

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ভালো লাগল এক্স স্যার। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪০

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ।

১৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মেফতাহুল সাগর বলেছেন: গ্রাসিয়াস! বুয়েনো

অনেক শিক্ষামূলক পোস্ট রিয়েল লাইফের প্রক্ষাপটে। পরের পার্টের অপেক্ষায়।

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । পরের পার্ট আসবে ।

১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০

রিফাত হোসেন বলেছেন: খারাপ ছেলেই হয়ে গেলাম !! কিন্তু মিলল কিভাবে >... ? কঠিননন গবেষনা !!

হেটস অফ টু ইউ .. আর কিছু বলব না ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: পুরোপুরি খারাপ হতে পারবেন ? যদি পারেন তবে আমার বলার কিছুই নেই । তবে খেয়াল রাখবেন যেন আধাআধি কিছু না হয়, কারণ ভালো ছেলেদের এই আধাআধি ব্যাপারটাই তার সবচাইতে বড় শত্রু । যাই হোক, আপনার এক্সপেরিয়েন্স জানতে চাইবো ভবিষ্যতে ( সারকাস্টিক ) ।

২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৪৯

অ্যামাটার বলেছেন: এই পর্বটাও চমৎকার লাগল। আসলে সাইকলজিকাল গ্রাউন্ড থেকে এরকম ইনফরমেটিভ লেখা ব্লগে আগে দেখিনি। 'গুড বয়'-দের জন্য অনেক ইন্সট্রাকটিভও। লেখা প্রিয়-তে না নিয়ে পারলামনা:)
পরের পর্ব দেন তাড়াতাড়ি!

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যাংকস । গুড বয় দের শক্ত বানানোর একটা প্রজেক্ট আসলে এটা । এজন্যই তাদের জন্য এত উপদেশ । অপেক্ষা করুন, চলে আসবে ।

২১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৭:৩৮

আহসান হাবিব হীমূ বলেছেন: ++++

০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:২৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ ।

২২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাল ছেলেদের এই একটা ব্যপারে অনেক কিছু শেখার আছে বলে আমি মনে করি । যদিও বর্তমান সমাজের শিক্ষা ব্যবস্থাই এমন যে এই জেনারেশনের ভালো ছেলেরা আস্তে আস্তে পড়ালেখায় হয়তবা ভালো করছে কিন্তু তাদের পুরুষসুলভ গূনাগুনগুলো হারিয়ে ফেলছে । শান্তি এবং ভালোবাসার গান গাইতে গিয়ে তার নিজস্ব শারীরিক ও মানসিক ক্ষমতা এবং সাহস হারিয়ে ফেলছে তারা । আর যে কোন গেঞ্জাম থেকে সবসময় গা বাচিয়ে চলার বাজে ফলাফল পড়ছে সাব-কনশাস মাইন্ডের অদ্ভুত জগতে – ভিডিও গেমের জগত থেকে বেড়িয়ে বাস্তবে পদার্পণ করতে হবে, ব্যক্তিগত এবং কর্মক্ষেত্রে রিস্ক নেবার মত মানসিকতা তৈরি করতে হবে, পরাজয় থেকে শেখার জন্য মানসিক এবং শারীরিক ভাবে শক্ত হতে হবে এই যুগের টিপিকাল ভালো ছেলেদের ।

অসাধারন বিশ্লেষন। :)

২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । ভাল থাকবেন ।

২৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৯

অর্থহীন সময় বলেছেন: লেখাটা পড়ে যা মনে হল আমার মধ্যে ব্যাড বয়,গুড বয় দুইটা গুণাবলীই উপস্থিত,যেমন ৭ নং পয়েন্টের ব্যাড বয়ের গুনাবলি আমার আছে,আবার পরবর্তী লেখার ১২ নং পয়েন্টের সিঙ্গেল মাইন্ডেড মিশন এপ্রোচ টা আমার নাই,আমি তাহলে কোন শ্রেণী তে পড়লাম? :( :(

২৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০১

ডক্টর এক্স বলেছেন: গুড বয় বা ব্যাড বয় আসলে আমাদের নিজেদের তৈরি কিছু কনসেপ্ট । সত্যি কথা তো এটাই যে আমরা সবাই বেশ কিছু ভালো খারাপের মিশ্রণে তৈরি এক একজন মানুষ । ভাল, খারাপের পরিমাণ কম বেশির ওপর হয়ত আমাদেরকে এক একটি দলে ফেলা যেতে পারে । তবে তার চাইতেও বেশি জরুরী আসলে নিজের ব্যপারে জানা । ভাল ছেলেদের একটা খারাপ দিক হলো তারা মাঝে মাঝে না বুঝেই অনেক কাজ করে থাকে যা আমার মতে একটা ব্যাড বয় এর খারাপ কাজের থেকেও খারাপ । ভাল খারাপের সংজ্ঞা দেবার মত জ্ঞানী আসলে আমি নই, এজন্যই মেয়েরা কি কি গূণ গুণ ছেলেদের মাঝে পছন্দ করে তা ব্যাখ্যা করার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি মাত্র । তবে এটুকু বলতে পারি যে, আত্মোনয়নের পথে আমাদের সবারই প্রথম ধাপ হলো নিজের মাঝের দুর্বলতা গুলো বুঝতে পারা । ভাল থাকবেন ।

২৬| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২১

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++++++++++++

১৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২১

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.