নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালোবাসার মধুরতা

কেবল একজন নারীকে ভালবাস বধু হিসেবে

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল

ভালোবাসার মধুরতা

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিলুপ্তপ্রায় গ্রামীন খাবার গুলো - এখনও মনে হলে জ্বিভে জ্বল আসে

০২ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

আমাদের গ্রাম বাংলায় আগের দিনে বিশেষ বিশেষ কিছু খাবারের প্রচলন ছিল যা এখন প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে। সেরকম কিছু খাবার নিয়ে আজকের আলোচনা।







ছবি: কাউনের নাস্তা



প্রথমেই আসি "কালাই পোড়া" নিয়ে:

শীতের শুরুর দিকে। ঠিক এই সময় মসুর, বুট প্রভৃত্তি কালাই ঘরে ওঠে। শীতের সকাল। কুয়াশায় খুব বেশীদুর দেখা যায় না। সুর্য্য কেবল উঠবে উঠবে করছে। ঠিক এটাই কালাই পোড়া খাওয়ার উত্তম সময়। কালাইয়ের গাছগুলিতে আগুন ধরিয়ে দিয়ে চারপাশে সবাই বসে বসে আগুন পোহাইয়া নেয়া কিছুক্ষন। তারপর আগুন নিভিয়ে দিয়ে ছাই এর মধ্যে থেকে কালাই বেছে বেছে খাওয়া, আর হাত মুখে কালি মাখানো। আহ্ . . .



ডইল্যা পোড়া:

এটা খাওয়া হয় গরমের শুরুতে। যখন বাঙালীর ঘরে ওঠে সোনালী গম। গমের আটা সামান্য পানি দিয়ে সিদ্ধ করে, লবন, মরিচের গুড়া, হলুদের গুড়া দিয়ে মাখিয়ে নিতে হয়। তার পর টেনিস বলের মত গোল পিণ্ডের মত বানিয়ে কলার পাতা দিয়ে মুড়িয়ে রান্না শেষ হওয়ার পর চুলার ছাই এর মধ্যে রেখে দিতে হয়। এটা বানানো হয় সাধারনত দুপুরের সময়। ছাইয়ের আগুনের তাপে বলটা পোড়া পোড়া হয়ে যাবে। কিছুটা সময় লাগে বটে। তারপর বিকেল বেলা মেয়েরা বাড়ান্দায় বসে গল্প করে আর ডইল্যা পোড়া খায়।



চাপড়া:

এটাও গরম কালের খাবার। গম এর আটা দিয়ে বানানো একরকম পিঠা। অনেকটা গমের আটার রুটির মতই। তবে বানানো হয় আরো একটু পুরু করে। শুরুতে ডইল্যার মতই সিদ্ধ করে লবন, মরিচ দিয়ে মাখিয়ে নিতে হয়। তার পর সাধারন রুটির চাইতে একটু পুরু রুটি বানানো হয়। তবে এখেত্রে সাধারন আটার রুটি বানানোর মত পিড়া, বলানী ব্যবহার করা হয়না। হাত দিয়ে চাপ দিয়েই বানানো হয়। এবার রুটির মতই কাঠখোলায় (নাম কাঠখোলা বলে ভাববেন না এটা কাঠের তৈরি, আসলে শুকিয়ে কাঠ একটা কথা আছে না? এখান থেকেই বোধহয় এই নামটা এসেছে। কারন এই খোলায় কোনোরকম তেল ব্যবহার করা হয়না) ভাজতে হয়। এটাও মেয়েদের প্রিয় খাবার।



কাউনের নাস্তা:

কাউন দিয়ে অনেক সুস্বাদু খাবারই তৈরি হয় যেমন কাউনের মোয়া। এটা অবশ্য এখনও বিভিন্ন যায়গায় পাওয়া যায়। তবে কাউনের নাস্তা প্রায় বিলুপ্ত। সাধারনত আখের গুড় দিয়ে এই নাস্তা তৈরি করা হত। বিশেষ করে ইফতারের সময় এই নাস্তা বেশী খাওয়া হতো। রন্ধন প্রণালী খুবই সোজা। কাউনের চাল দিয়ে ভাত রান্না করতে হবে। কাউনের চাল সিদ্ধ হয়ে গেলে পরিমান মত আখের গুড় আর দুধ মিশেয়ে দিয়ে আরো কিছুক্ষন চুলায় রাখতে হবে। সুগন্ধ আনার জন্য তেজপাতা, সাদা এলাচ আর সামান্য দাড়চিনি ব্যবহার করা যেতে পারে।



লাউয়ের খাট্টা:

একটা গল্প প্রচলিত ছিল, মেয়ে দেখতে এসে ছেলে পক্ষ জিজ্ঞাসা করেছে মেয়ে রান্না বান্না জানে কিনা। উত্তরে মেয়ের দাদী বিভিন্ন খাবারের কথা বলছে, এমন সময় মেয়ে বলে ওঠে "দাদী দাদী, আমি খাট্টাও রান্ধিতে জানি"। গল্পটা থেকে বোঝা যায় খাট্টা রান্না করা খুবই সহজ কাজ। আমি অবশ্য সঠিক রন্ধনপ্রণালী বলতে পারছিনা। তবে লাউয়ের খাট্টা খাওয়ার পর শরীরের ভিতরে যে একটা ঠাণ্ডা অনুভুতি হয় সেটা এখনো অনুভব করছি মনে হচ্ছে।



আলুর ঝুড়ি:

মেলা থেকে ঝুড়ি কিনে খেয়েছেন কখনও? ওটাকে আমাদের এলাকায় বলে নয়ন ঝুড়ি। আলুর ঝুড়ি দেখতে সেরকমই। আলুর ঝুড়ি বানানোর জন্য প্রথমেই মিষ্টি আলু সিদ্ধ করে নিতে হয়। তার পর সিদ্ধ আলুর খোসা ছাড়িয়ে চিপে ভর্তা করে নিতে হয়। মুড়ি ভাজার পর বালি থেকে মুড়ি আলাদা করার জন্য জেমন একধরনের মাটির পাতিল ব্যবহার করা হয় যাতে অসংখ্য ছিদ্র থাকে সেরকম একটা মাটির পাতিল ব্যবহার করা হয় আলুর ঝুড়ি বানানোর জন্য তবে এতে ছিদ্রগুলো একটু বড় বড় হয়। ছিদ্র করা মাটির পাতিলটাকে উল্টো করে রেখে ভর্তা করা সিদ্ধ আলু পাতিলের উপরে চাপ দেয়া হয়। ফলে সেটা ছিদ্রের মধ্যে দিয়ে ঝুড়ি হয়ে নিচে পড়ে। এবার ঝুড়িগুলোকে রোদে ভালোভাবে শুকানো হয়। তারপর শুকনো ঝুড়ি কাঠখোলায় বালি দিয়ে ভেজে নেয়া হয়।



চিংড়ির পিটুলি:

অত্যন্ত সুস্বাদু একটা তরকারী। এটা মুলত শীতকালীন খাবার। চিংড়ির পিটুলি তৈরিতে লাগে কচি মুলার শাক, ছোট ছোট চিংড়ি, চালের গুড়া। মুলার শাক ছোট ছোট করে কেটে চিংড়ি রান্না করা হয় যার মাঝে একবাটি চালের গুড়া দেয়া হয়। ফলে তরকারীটা একটু ঘন হয়।



চাউলের নাস্তা:

এটাকে গরিবের পায়েস বলা যেতে পারে। সাধারন ভাতের চাল দিয়ে এই নাস্তা রান্না করা হয়, মাঝে নারকেল ছোট ছোট করে কেটে দেয়া হয়। সাধারনত আখের গুড় ব্যবহার করা হয়। সামান্য দুধ দেয়া যেতে পারে। একটা গাছ হত আমাদের গ্রামের দিকে যার পাতা থেকে সুগন্ধি বের হত। পাতাটা দেখতে অনেকটা আনারসের পাতার মত লম্বা, তবে বেশ নরম। আমাদের এলাকায় বলা হত নাস্তা পাতা। ওই পাতা দেয়া হত চালের নাস্তার ভিতরে।



সেউ এর নাস্তা:

এই নাস্তাটা বানানো রিতিমত ঝামেলার কাজ। আগে দেখতাম ঈদ আসার আগেই মা-চাচীরা সেউ বানানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়তো। এখন আর দেখিনা। সেমাই আর লাচ্ছার যুগে সেউ হারিয়ে গেছে। সেউ বানানো হত চালের গুড়া দিয়ে। চালের গুড়া বলতে আতপ চালের গুড়া। গুড়া সিদ্ধ করে একটা পিড়ির উপড় হাত দিয়ে ডলে সেউ বানানো হত। অত্যান্ত সময়সাপেক্ষ কাজ ছিল এটা। সেউ দেখতে ঠিক টুথপিকের মত। দুইপাশে সরু মাঝখানটায় মোটা। লম্বায় এবং ব্যসার্ধে টুথপিকের সমানই। এরপর সেউগুলোকে রোদে শুকিয়ে নেয়া হত। তারপর ঈদের দিন রান্না করা হত সেউ এর নাস্তা। এখেত্রেও নারকেল ছোট ছোট করে কেটে দেয়া হত নাস্তার ভিতরে।



কড়কড়া ভাত:

শীতের সকালে আগে ঠাণ্ডা ভাতই বেশী খাওয়া হত। তিনবেলা গরম ভাত খাওয়ার রীতি গ্রামগঞ্জে চালু হয়েছে খুব বেশীদিন হয়নি। রাতের খাবারের বেচে যাওয়া ভাত শীতের দিনে গামলায় রেখে দেয়া হত। সকালবেলা সেই ভাতকে বলা হত কড়কড়া। রসুনের পাতা, শুকনা মরিচ আর শরিষার তেল দিয়ে সেই ভাত মাখানো হতো (ভর্তা করা হতো)। অত্যান্ত সুস্বাদু এই কড়কড়া ভাত। আমার তো এখনি জ্বিবে জল চলে আসলো বলে।



এছাড়াও বিকেল বেলা মগ এ করে গম ভাজা, চাল ভাজা নিয়ে খেতে খেতে ঘুড়ে বেড়ানো, আখের গুড় দিয়ে কাউনের মোয়া, গম এর ভাত কতকিছু। এসবের আর চলন নেই। মানুষের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন হয়েছে, হয়েছে খাদ্য তালিকার সাথে মানও। তবু কেন যেনো মনে হয় এই ফরমালিন আর ভেজাল খাবারের যুগে আগের সেই গেয়ো খাবার গুলোই ভালো ছিল।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: কয়েকটা খুব মজার খাবার আমার কাছে । আপনি ইউনিক একটা পোস্ট দিছেন ভাই । এই খাবারগুলো অনেকেই এখন বানায় না :(

০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আমার ও প্রিয় খাবারগুলো। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: ভাই কি বলে জে আপনাকে ধন্যবাদ দিব। আমি এখান থেকে নতুন বেশ কিছু খাবারের নাম জানলাম। ++++++++++♥♥♥

০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে সাগতম। খাবার গুলো সত্তিই অত্যন্ত সুস্বাদু। বাড়িতে গিয়ে মাকে বলবেন বানিয়ে দেবে।

৩| ০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
দারুন

০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

৪| ০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

আমি সাজিদ বলেছেন: কাউনের নাস্তা আর কড়কড়ে ভাত খেতে মন চাচ্ছে। আহা।

১০০% দেশী পোস্ট।

০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৫

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: রাতের ভাত রেখে দিয়ে কড়কড়া বানিয়ে খান। কাউনের নাস্তার জন্য গ্রামের বাড়ি চলে যান।

৫| ০২ রা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

আমি সাজিদ বলেছেন: এর কোনটাই খাওয়ার ভাগ্য আমার হয় নি। :-(:-(

০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আপনার জন্য সমবেদনা রইলো

৬| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৮:৪৫

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
খুব ভালো লাগলো আপনার পোষ্টটি !!

কিছু কিছু আমিও খেয়েছি !!

যারা গ্রাম থেকে শহরে আসে তারা
দুইটা আলাদা সংস্কৃতির স্বাদই পায় !


অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

আমার সেই লেখাটির আবৃতির অডিও করেছিলেন ?
কিছু তো জানালেন না ? ভালো থাকুন ।

০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আমি এর সবগুলোই খাইছি। আপনার লেখাটা এখনো রেকর্ড করতে পারিনি। খুব শিঘ্রই করব। আপনাকে অবশ্যই লিংক দেবো

৭| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:১৬

সিফাত সারা বলেছেন: শহরেই জন্ম , শহরেই বড় হওয়ার দরুন গ্রামিন প্রকিতির সাথে আমার পরিচয় খুব কমই হয়েছে :(

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য । :)

০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:৪০

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: সময় করে গ্রামে চলে যাবেন এক সময়। গ্রামীন খাবার দাবার খেয়ে আসবেন। আমার গ্রামে আপনার নিমন্ত্রন রইলো

৮| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

আলোর পরী বলেছেন: আপনি খুব চমৎকার কিছু গ্রামীণ খাবারের সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিলেন ।

কোথায় এইসব জিবে জল আনা স্বাস্থ্যকর খাবার আর কোথায় হট ডগ , পিজা ।

ইস , যদি আবার পিছনে ফিরে যেতে পারতাম । এই ফরমালিন যুগ থেকে মুক্তি চাই ।


পোস্টে প্লাস ।


০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:০৬

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: পুরোনো দিনের খাবারগুলো খুব মিস করি। ফরমালিন আর ভেজালের যুগে এসে বারবার আগের দিনে ফিরে যেতে মন চায়। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৯| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৬

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: কাউনের নাস্তা , ঐ একটাই কমন পড়ছে । বাকিগুলার নামও শুনি নাই ।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:০১

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আপনি মন্ত্রী মহদয়, আপনার এই গ্রাম্য খাবারের নাম না শোনার ই কথা। নামগুলো আঞ্চলিক তো তাই হয়তো অন্য এলাকায় অন্য নাম থাকতে পারে।

১০| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ১১:২২

মামুন রশিদ বলেছেন: একটা নামও আগে শুনি নাই । কিন্তু খাবারের নামগুলো এতোই সুন্দর, না জানি কত মজা..

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:০৩

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: নামগুলো আঞ্চলিক তো তাই হয়তো অন্য এলাকায় অন্য নাম থাকতে পারে। খাবারগুলো আসলেই মজার

১১| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:০৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন পোস্ট ।।
আপনি নিশ্চয়ই উত্তরবঙ্গের ?

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:০৭

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ঠিক ধরেছেন, ১০ এ ১০ পাইছেন

১২| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:২১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি বিবাহ সূত্রে এই খাবার গুলির কিছু কিছু র স্বাদ পেয়েছি ।।
আর জন্মসুত্রে কাউনের পায়েস ও হাতের সেমাই পিঠা ।

তবে পোস্ট শুদ্ধ দেশিয় পরিবেশনা ভাল লেগেছে :)

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৩| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১:২৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম ভাই ।
ভাল লাগল পোস্ট ।
ভাল থাকুন।

০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনিও ভালো থাকবেন

১৪| ০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ৯:১০

ডাবলার বলেছেন: আহ! মনে পরলেই পরান জুরিয়ে যায়।

০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: শুধু মনে করে বসে থাকবেন না, একবার চেষ্টা করে দেখুন, আয়োজন করতে পারেন কিনা। খেতে পারলে আরো ভালো লাগবে আশা করি

১৫| ০৩ রা মে, ২০১৪ সকাল ১১:১১

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: খাবার গুলোর ছবি সাথে থাকলে আরো ভালো লাগতো।

০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ১০:২০

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: গুগল ছবি দিতে ব্যার্থতা প্রকাশ করেছে। যদি কখনো ছবি পাই এডিট করে দেবো

১৬| ০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: কাউনের নাস্তা দেখি মাঝে মাঝে বাসায় রান্না করে। মিষ্টি জিনিস পছন্দ করিনা বলে খাওয়া হয়না। এই একটা বাদে আর কিছুই চিনলাম না :(

তবে লেখা পড়ে খেতে ইচ্ছা করতেছে।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩২

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আপনার নাম দেখে তো ভর্তা করে খেতে ইচ্ছে করছে। খাবারগুলো হয়ত আপনার এলাকায় অন্য কোনো নামে পরিচিত। সুযোগ পেলে খাবেন, ভালো লাগবে

১৭| ০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:০৩

জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন: সুন্দর।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩০

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ

১৮| ০৩ রা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬

আবু শাকিল বলেছেন: দিলেন ত পেটে ক্ষুদা লাগাইয়া...এখন এসব পাবো কই ??

০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ৮:২৯

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: গ্রামে গেলে পেতে পারেন।

১৯| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:০১

পিয়ালী পিয়া বলেছেন: কাউনের নাস্তা , চাউলের নাস্তা,লাউয়ের খাট্টা আমি ও খেয়েছি।চাউলের নাস্তা তে গুড়, দুধ বাদ দিয়ে শুধু নারকেল দিয়ে ও করা যায়। এটা শুকনা মরিচ পোড়া দিয়ে খেতে মজা লাগে। আর সেউ এর নাস্তা শীতের দিনে খেজুর রস দিয়ে করা হতো, সেটা অবশ্য রোদে না শুকিয়ে সরাসার কাঁচা সেমা্ইটা দিয়েই।

কড়কড়া ভাতের রেসিপিটা সেইরকম !!

১৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৫০

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: এলাকা ভেদে রেসিপি হয়তো কিছুটা ভিন্ন হয়ে থাকতে পারে তবে খাবারগুলো কিন্তূ অত্যান্ত মুখোরোচক। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২০| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:০২

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: জোওওও্শ একটা পোষ্ট, সোজা প্রিয়তে।

১৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৫১

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য এবং পোষ্ট প্রিয়তে নেয়ার জন্য

২১| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:০৬

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চেষ্টা করুন পোষ্টটাকে ছবি দিয়ে সম্মৃদ্ধ করতে।

১৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৫২

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: বাড়িতে গিয়ে আম্মুকে বলব খাবার গুলো বানাতে আর আমি চেষ্টা করব ছবি তুলে এনে পোষ্ট টাকে সমৃদ্ধ করতে।

২২| ১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২৬

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।




ভাইয়া আপনি বলেছেন রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকগুলো হলুদ কৃষ্ণচূড়ার গাছ আছে এখনও, যদি সময় হয় তাহলে একটু ছবি তুলবেন প্লিজ।

অনেক শুভ কামনা ভাইয়া।

১৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আমি তো রাজশাহীতে নাই, আমি চেষ্টা করব ছোট ভাইদের দিয়ে ছবি তুলে দেয়া যায় কিনা। অবশ্যই চেষ্টা করব।

২৩| ১৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

স্বস্তি২০১৩ বলেছেন: আমি সেউ বানাতে পারি।

১৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: সেউ বানাইয়া আমাদের দাওয়াত দিয়ে খাওয়াইয়া দেন।

২৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

২৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

লিখেছেন বলেছেন: jose

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩১

শায়মা বলেছেন: এই পোস্ট তো প্রিয়তে রাখতেই হলো!!!

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

২৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: লাউ এর খাট্টা আমিও রান্না করতে পারি। :)
লাউএর বোটা বা উপরের অংশ সাধারনত একটু শক্ত হয়, আর সেটা দিয়েই রান্না হয় লাউ এর খাট্টা। লাউ টুকরো করে লবন, হলুদ দিয়ে সেদ্ধ করতে হবে। সেদ্ধ হলে লাউ ঘুটে কিছু তেতুল দিয়ে রসুন দিয়ে বাগার দিলেই লাউ এর খাট্টা রেডী! :)

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

২৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

জোবায়ের বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট। এর কোনোটা খেয়েছি কোনোটা খাইনি তবে পোষ্টের পুরাটাই খুব ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ নষ্টালজিক করে দেবার জন্য।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩০

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আসলেই নষ্টালজিক হয়ে যাই।

২৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জিভে জল এসে গেলো।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩১

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.