নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময় জুড়ে শুধু শুন্যতা ...

সময় জুড়ে শুধু শুন্যতা ...

টানিম

তড়িৎ প্রকৌশলী। টুইটার : https://twitter.com/mztanim88

টানিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড. জামাল নজরুল ইসলাম স্যার সম্পর্কে যে কথা গুলা না পড়লেই নয়। মিস করবেন না

২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও গবেষক প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলাম আজ আর নেই। এ কথা ভাবতে গিয়ে আমার খুব কষ্ট হয়। একজন গবেষক,বিজ্ঞানী ও শিক্ষক ছাড়াও তিনি ছিলেন একজন সচেতন অভিভাবক। আমার আজকের শিক্ষকতা তথা ব্যক্তি জীবনে যদি সামান্যও সফলতা থেকে থাকে তবে আমার পিতামাতার পরেই তাঁর মূলে রয়েছে এই মহান ব্যক্তির সাহচর্য ও দিক নির্দেশনা। তাঁর বর্নাঢ্য ও এক অনুসরণীয় জীবন সম্পর্কে আমার দু চারটে কথা না বল্লে অপূর্ণতা থেকে যাবে। ১৯৮৬ সালে আমি ছিলাম অনার্স ফাইনাল পরিক্ষার্থী, এ কমিটির সভাপতি ছিলেন স্যার এবং তখন তিনি ছিলেন চবির গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান। আমি যখন মৌখিক পরীক্ষা দেয়ার জন্য বোর্ডে উপস্থিত হই, তখন স্যার বোর্ডে ছিলেন এবং সেখানেই প্রথমবারের মত স্যারের সাথে দেখা হয়। পরিক্ষার ফল বের হলে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অর্জন করি। পরবর্তীতে মাষ্টার্স ডিগ্রী অর্জন করি। এরই সূত্র ধরে স্যারের সাথে আমার নিয়মিত যোগাযোগ ঘটে। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি শেষ হলে পাবনা ক্যাডেট কলেজে প্রথম চাকুরী হয়। এই খুশির খবর প্রথমে স্যারকে জানালে স্যার বললেন, ‘তুমি এগুলোতে না গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় লাইনে গবেষণা ও তোমার চাকুরী হলে ভালো হয়’। স্যারের এ উপদেশগুলো আমার মা-বাবাকে জানালে তারাও স্যারের কথামত চলার নির্দেশ দেন। পরে স্যারের প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানে প্রথম ব্যাচের ছাত্র হিসেবে তারই তত্ত্বাবধানে রিসার্চ সেন্টার ফর ম্যাথমেথিক্যাল এন্ড ফিজিক্যাল সায়েন্সে (আরসিএমপিএস) এমফিল ও পিএইচডি করি। এরই ধারাবাহিকতায় দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় স্যারের সাথে আমার নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। স্যার আমাকে তার পুত্রের মত দেখতেন এবং সিলেট আসলেই স্যারকে আমি আমার বাসাতে নিয়ে আসতাম। যে ক’জন মনিষীর সাথে আমার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল তার মধ্যে স্যার ছিলেন প্রথম। তার থেকে অনেক দীক্ষা পেয়েছি, এক অনুসরণীয় আদর্শ ছিলেন তিনি। স্যার যখন কেমব্রিজ ছেড়ে চবিতে গণিত বিভাগে যোগ দেন, এতে ১৯৮৪ সালে একটি সাংবাদিক সম্মেলন হয়, ওই অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের সাথে আমিও ছিলাম। তখন সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্নণ করেছিলেন,‘কেমব্রিজের অনেক উচ্চ বেতনের অধ্যাপনার চাকরিটি ছেড়ে বাংলাদেশের চবির সামান্য বেতনে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দিতে আসলেন কেন? এর উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমার বাড়ি চিটাগং, এ জন্য এখানে জয়েন করি। আমি আমার দেশকে ভালোবাসি,আমি এখান থেকে নিতে আসিনি আমি দিতে এসেছি’। তার সাথে দীর্ঘ দিনের সম্পর্কে আমি তাঁর এ কথার যথাযথ প্রমাণ পেয়েছি। আমার স্পষ্ট মনে আছে, ১৯৮৫ সালে যখন নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত আব্দুস সালাম চবিতে এসেছিলেন এবং এক অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, ‘এশিয়ার মধ্যে আমার পরে যদি দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি নোবেল পুরস্কার পায়, তবে সে হবে প্রফেসর জামাল নজরুল ইসলাম’। এ কথা তিনি পরপর তিনবার বলেছিলেন। আব্দুস সালামের সাথে যারা নোবেল পুরস্কার পান তাদের মধ্যে Weinberg and others স্যার সম্পর্কে মন্তব্যে করতে গিয়ে বলেন, ‘‘we are particularly indebted to Jamal Islam, a physicist colleague now living in Bangladesh. For an early draft of his 1977 paper which started us thinking about the remote future” আমি প্রায়ই স্যারের মুখে বিশ্বখ্যাত বিভিন্ন গবেষক ও বিজ্ঞানীদের নাম শুনতাম। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন স্টিফেন হকিং, জে ভি নারলিকার ও অমর্ত্য সেন। এরমধ্যে স্টিফেন হকিং স্যারের রুমমেট ছিলেন। স্যারকে দেয়া স্টিফেন হকিং এর অনেক চিঠি স্যার আমাকে দেখিয়েছেন। ঘনিষ্ঠ বন্ধু জে ভি নারলিকার ও স্যার দুজনেই কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিএসসি ডিগ্রি লাভ করেন এবং তারা ইংল্যান্ড ও আমেরিকার বেশকটি উন্নতমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও শিক্ষকতায় নিয়োজিত ছিলেন। পরে দুজনেই নিজ নিজ দেশে ফিরে এসে উচ্চতর গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন। প্রফেসর জামাল চবিতে প্রতিষ্ঠা করেন আরসিএমপিএস এবং জে ভি নারলিকার প্রায় একই সময়ে ভারতের পুনাতে প্রতিষ্ঠা করেন ‘ইন্টার-ইউনিভার্সিটি সেন্টার ফর আ্যাস্ট্রোনমি এ্যান্ড আ্যাস্ট্রোফিজিক্স’। ২৪ ফেব্রুয়ারী স্যারের জন্মদিন উপলক্ষে মাঝে মধ্যে সুদূর মহারাষ্ট্র থেকে জে ভি নারলিকার তার বাসায় আসতেন। তার উল্লেখযোগ্য রচনাবলীর মধ্যে দি আল্টিমেট ফেইট অফ দি ইউনিভার্স ১৯৮৩ সালে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে প্রকাশিত হয়। প্রকাশের পর তা বিজ্ঞানী মহলে বিশেষ সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়। এছাড়া তার রোটেটিং ফিল্ডস ইন জেনারেল রিলেটিভিটি গ্রন্থটি ১৯৮৫ সালে কেমব্রিজ থেকে প্রকাশিত হয়। একই প্রেস থেকে প্রকাশিত হয় স্কাই অ্যান্ড টেলিস্কোপ। যা পরে স্প্যানিশ ভাষায় অনুদিত হয়। তার অন্যান্য গ্রন্থগুলো হচ্ছে অ্যান ইন্ট্রোডাকশন টু ম্যাথমেটিক্যাল কসমোলজি (১৯৯২), বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত কৃষ্ণ বিবর এবং রাহাত-সিরাজ প্রকাশনা থেকে প্রকাশিত মাতৃভাষা ও বিজ্ঞান চর্চা এবং অন্যান্য প্রবন্ধ, শিল্প সাহিত্য ও সমাজ। ডব্লিউ বি বনোর সঙ্গে যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ক্লাসিক্যাল জেনারেল রিলেটিভিটি (১৯৮৪)। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বই স্যার আমাকে বিভিন্ন সময় দেন। উল্লেখিত গ্রন্থ ছাড়াও আরো অসংখ্য আন্তর্জাতিক জার্নাল দেশে বিদেশে বিভিন্ন ফিল্ডের জার্নাল প্রকাশিত হয়। তার লেখা বই অক্সফোর্ড, কেমব্রিজসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রসিদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তবে অত্যন্ত দূ:খের বিষয়, আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর লাইব্রেরী বিশেষ করে শাবিপ্রবির লাইব্রেরীতে তার কোনো গ্রন্থ রাখা হয় নাই। যা পড়া থেকে বর্তমান শিক্ষার্থীরাও বঞ্চিত হচ্ছেন। গত ৮-১৩ই জানুয়ারী ২০১৩ ইং আমি চট্রগ্রাম বিশববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে মৌখিক পরীক্ষা নিতে গিয়েছিলাম তখন স্যারের সাথে দেখা করতে যাই। তখনও স্যারকে সুস্থ দেখেছি। স্যার সাধারণত কোন রোগের প্রাথমিক অবস্থায় ঔষধ সেবন করা পছন্দ করতেন না। তবে স্যার যে কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত তা তিনি কখনো আমাদের বুঝতে দেননি। এই দেখাই ছিল আমার শেষ দেখা। স্যারের স্ত্রী স্যারের প্রতি খুবই যত্নশীল ছিলেন। উনাকে আমি খালা বলে সম্মোধন করতাম। দীর্ঘ দুই যুগের অধিক সময় ধরে স্যারের পরিবারের সাথে আমার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। দেশে-বিদেশে যে কোন জায়গায় স্যার গেলে খালা সব সময় স্যারের সঙ্গী ছিলেন। স্যারের দুই মেয়েও খুবই মেধাবী। খালাও ইংল্যান্ড থেকে ইতিহাসের উপর পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। আরসিএমপিএস এ দায়িত্ব পালনকালীন স্যারের আমন্ত্রণে বিদেশের অনেক খ্যাতনামা বিজ্ঞানীরা এসে সেমিনার টক দিতেন, এটা ছিল এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈশিষ্ট্য। স্যারও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যেতেন এবং ঘন্টার পর ঘন্টা সেমিনার টক দিতেন। তিনি ইংরেজী ছাড়াও সেমিনারে জাপানী,জার্মানী ভাষায় বক্তব্যে দিতেন আর এসবের ফাঁকে বাংলাও বুঝিয়ে দিতেন। প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলামের এসব কৃতিত্বের সাথেও তিনি অসংখ্য মহৎ কাজ করে গেছেন। ২০০২ সালের জানুয়ারীতে একবার সারাদেশে হরতাল চলাকালে আমিসহ দেশে-বিদেশের কয়েকজন গবেষক-বিজ্ঞানীরা চিটাগং এর সদরঘাট এবং অন্যান্য হোটেলে ছিলাম। সকাল দশটায় যখন আমরা স্যারের বাসায় হেঁটে পৌছি, তখন দেখতে পেলাম কয়েকজন গরিব বিহারী লোক স্যারের বাসার ফটকে। এসময় তারা আমাকে বললো আমরা স্যারের কাছে আসছি, তাদেরকে আমাদের কনফারেন্স এর কথা বলে চলে যেতে বললাম, তারা না গেলে আমি স্যারকে ডেকে আনি। এসময় দেখলাম প্যাকেট থেকে স্যার কিছু দিলে তারা চলে গেলো। এ ঘটনায় আমরা অবাক হবার পাশাপাশি স্যারের স্ত্রীও অবাক হলেন। এবং তিনি এ ঘটনার মাধ্যমে প্রথম জানলেন যে, স্যার বেতন পাওয়ার পর প্রতিমাসের একটা অংশ তাদেরকে দিয়ে দিতেন। স্যারের স্ত্রী কৌতুক সহকারে আমাদের বললেন, ‘সংসার চালাচ্ছি আমি, কিন্তু প্রতিমাসের টাকা উনি আমাকে না দিয়ে গরিবদের বিলিয়ে দেন’। তিনি প্রায়ই আমাদের বলতেন, ‘প্রকৃত অর্থে যারা দেশকে ভালবাসে তারা শিক্ষক শিক্ষকের ফিল্ডে,ডাক্তার ডাক্তারি ফিল্ডে, কৃষক কৃষকের ফিল্ডে মনে প্রাণে কাজ করতে হবে। তখনি প্রকৃত অর্থে দেশকে গড়া যাবে’। এছাড়াও তিনি শিক্ষক থেকে শুরু করে গরিবদের বিভিন্ন বিপদ-আপদে উদারহস্তে সাহায্যে-সহযোগিতা করতেন। স্যারের চরিত্রের আরেকটি বিষয় আমাকে আকৃষ্ট করেছে তা হলো, স্যারকে চবির ভিসি হওয়ার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে কয়েকবার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। স্যার প্রতিবারই বলেছিলেন, ‘আমার চা’য়ের কাপ রিসার্চ সেন্টারে, প্রশাসনিক অফিসে নয়’। জ্ঞান-বিজ্ঞানে অনগ্রসরমান বাংলাদেশের মত দেশে জামাল নজরুল ইসলাম ছিলেন একজন ক্ষণজন্মা পুরুষ। এসব মানব কালেভদ্রে শুধু একবারই জন্ম নেন। রাজনৈতিক বিতর্কের উর্দ্ধে থেকে তিনি সব সময় দেশ ও উচ্চ শিক্ষা গবেষণার কথা ভাবতেন। তবে অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, আমাদের তথাকথিত লেজুড় ভিত্তিক রাজনীতির মতাদর্শী না হওয়ায় স্যারকে এদেশের সুশিল (!) সমাজ কখনো মূল্য দেয়নি। তিনি তৎকালীন সময়ের লক্ষ টাকার চাকুরী ছেড়ে দেশ ও নাড়ির টানে আসলেও এদেশের সরকারও তাকে মূল্যায়ন করেনি। তার মৃত্যুতে গোটা বিশ্বের বিজ্ঞানী মহল শোকে মুহ্যমান, সেখানে আমাদের তথাকথিত বোদ্ধারা শুধুমাত্র পত্র-পত্রিকায় ছোট্র বিবৃতির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখছেন। তাঁর গবেষণাধর্মী বিভিন্ন বই পুস্তক,জার্নাল উন্নত বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য পুস্তকের প্রধান অংশ। সেখানে আমাদের নতুন প্রজন্ম তা থেকে ক্রমশঃ বঞ্চিত হচ্ছেন। তাই জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নত হওয়ার স্বার্থে আমাদের তথা আমাদের প্রজন্মকে ড. জামাল নজরুল ইসলামের মত ব্যক্তিদের স্মরণ রাখতে হবে। আর দেশের প্রধানমন্ত্রীসহ সকল জ্ঞানী ও বুদ্ধিজীবিদের প্রতি আকুল আবেদন যে, সোনার বাংলার সোনার মানুষ এই মহান ব্যক্তির নামে কোন রিসার্চ সেন্টার যেন প্রতিষ্ঠা করা হয়।



আমার পড়ে খুব ভাল লাগলো । তাই আপনাদের মাঝে ছড়িয়ে দিলাম । ধন্যবাদ



লেখক :

প্রফেসর ড. মো: গোলাম আলী হায়দার চৌধুরী

প্রফেসর, গণিত বিভাগ ও সাবেক প্রক্টর, শাবিপ্রবি, সিলেট।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

টানিম বলেছেন: ভাই, এবং আপুরা , একটা মন্তব্য দিয়ে যায়েন । এমন স্যার আমরা আর পাবো না । ধন্যবাদ

২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

এম.এস. রানা বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি পোষ্ট দেবার জন্য। স্যারের শুন্যস্থান পূরন হবার নয়। তবে দু:খ লাগে যখন এমন একজন গুনী প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও গবেষক মারা যাবার পরেও আমাদের রাস্ট্র আর তথাকথিত সুসীল সমাজের নিরবতা আর নির্লিপ্ততা দেখে। জাফর ইকবাল স্যারের প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, জাফর ইকবাল স্যারকে দেশের অনেকে বিজ্ঞানী ও গবেষক বলে মাথায় তুলে ফেলতে চায়, অথচ আমি হলপ করে বলতে পারি জাফর ইকবাল স্যারে জামাল নজরুল ইসলাম স্যারের কাছে নিতান্তই নগন্য গবেষক হতে পারেন। দেশে বিদেশে হৈচৈ পড়ে যাবে আজ জাফর ইকবালদের মত কারও কিছু হলে অথচ জামাল নজরুল ইসলাম স্যার রাস্ট্রের সামান্যতম সম্মানটুকু পেল না মৃত্যর পর। ধিক!! আমাদের এ নোংরা রাজনীতিকে।

সামুতেও দেখুন এমন একটি লেখা মাত্র ৪৫ বার পঠিত প্রায় দের ঘন্টার পোষ্টে। এ পর্যন্ত আপনি নিজে ছাড়া একটি মন্তব্য পর্যন্ত করেনি কেউ!!

আজকে খালেদা হাসিনার খবর দিন হিট এর উপর হিট হয়ে যাবে!!

স্যারের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত আর আখেরাতে জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব হোক এ দোয়া করছি।
আপনাকে আবারও ধন্যবাদ আমার খুব প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে পোষ্ট দেবার জন্য।

২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮

টানিম বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । জামাল স্যার অসুস্থ ছিলেন, একজন উচু মাপের গবেষক ছিলেন সরকার কি তার খুজ রাখেছিল ? একটা হেলিকাপ্টার দিয়ে আ্যাপোলো/স্কয়ার এ আনার কথা চিন্তা করেছে ??? জাফর স্যার যতই বুলি আওড়াক কোনদিনই জামাল স্যার এর চেয়ে বড় হতে পারবে না । অনেক কিছুই বলতে ইচ্ছা করছে , কিন্তু বল্লাম না ।

৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

অজানাবন্ধু বলেছেন: স্যার এর প্রতি আমার সালাম।ওনারাই সত্যিকারে মানুষ হতে পেরেছেন। আল্লাহতায়ালা যেন আমাদেরকে ও সত্যিকারে মানুষ করে।
পোষ্ট +++

২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

টানিম বলেছেন: ধন্যবাদ অজানাবন্ধু । আল্লাহতায়ালা যেন আমাদেরকে ও সত্যিকারে মানুষ করে।

৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১

টানিম বলেছেন: এই লেখাটা নির্বাচিত পোস্টে গেলো না । :-< :-< :-< :-< :-< :-<

৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

chai বলেছেন: ++++

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৭

টানিম বলেছেন: ধইন্যা ।

৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: + এবং সোজ্জা প্রিয়তে। খুব ভালো পোস্ট।

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৮

টানিম বলেছেন: অন্যমনস্ক শরৎ আপনাকে ধন্যবাদ ।

৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

এম.এস. রানা বলেছেন: আমাদের পাঠকদের দৈন্যদশা দেখুন। ৮৪ বার পঠিত। ২ টি ভাল লাগা এর একটি আমার আরেকটি মনে এতো ভালো আর তথ্যবহুল লেখাটা সামু নির্বাচিত পাতায় নিতে পারলো না। আপনার মত অনেক কথাই বলতে ইচ্ছে করে তবে বলতে পারছি না।

একটি অনুরোধ। আমি ভালো লিখতে পারিনা তবে আপনি বা কোন ভাল লেখক ব্লগার পারলে স্যারের জীবনীটা সংক্ষেপে লিখে একটি পোষ্ট দিন এবং সামুর প্রতি অনুরোধ থাকবে পোষ্টটি স্টিকি কররা জন্য।

বেহেস্তবাসী হোক আমাদের প্রিয় স্যার।

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৬

টানিম বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ রানা ভাই । নির্বাচিত পা্তায় পোস্ট আসছে । ধন্যবাদ সামুকে ।

৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও গবেষক প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলামের প্রতি থাকল বিনম্র শ্রদ্ধা।

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৯

টানিম বলেছেন: ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায় ।

৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কি দৈন্যতা। এমন একজন অসাধারণ মানুষ সম্পর্কে কিছুই জানতাম না।

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩০

টানিম বলেছেন: ধন্যবাদ *কুনোব্যাঙ*

১০| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩১

রাশমী বলেছেন: খুব ভাল লাগলো !! স্যারের প্রতি অনেক শ্রদ্ধা রইল!!

১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩২

রাশমী বলেছেন: আমি ও প্রিয়তে নিলাম!

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

টানিম বলেছেন: ধন্যবাদ রাশমী । আপনার জীবন সুখের হউক ।

১২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৪

এম.এস. রানা বলেছেন: যাক সামুকে ধন্যবাদ বোধদয়ের জন্য। সংগে আপনাকে। আমার রিকোয়েস্ট পোষ্টটি বার বার রিপোষ্ট করুন যেহেতু সামুতে আমাদের পোষ্ট স্টিকি করার ক্ষমতা নেই। নতুন প্রজন্ম কিছুটা হলেও জানুক কি রত্ন দেশ হারিয়েছে।

ভাল থাকুন।

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩২

টানিম বলেছেন: রানা ভাই , কিভাবে করব বলেন ? সামু যদি ব্যান মেরে দেয় ? তাই রিপোস্ট করি না । সামু কি দেখে পোস্ট স্টিকি করে ? আমি জানি না । ভালো থাকুন । ধন্যবাদ

১৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

টানিম বলেছেন: পড়ে আসুন । আমার এই পোস্ট টা কারো নজরে আসলো না ।অবাক !!!

Click This Link

১৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: আমরা একটা নক্ষত্র হারালাম। তবে জীবিত অবস্থায় তার সম্পর্কে কিছু শুনিনি যেটা জাতি হিসেবে আমাদের ব্যর্থতা।
লেখার জন্য প্লাস। 8-|

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

টানিম বলেছেন: আমিও নিজেও প্রকৌশলী, অথচ কোন দিন তার কোন বই পাঠ্যবই হিসাবে পাই না । আমিও অবাক । ভবিষৎ এ হয়তো পাওয়া যাবে ।

১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: আমরা ভাই চটুল জিনিষ পড়তে আগ্রহী....এগলা লোকের খবর জাইন্যা আমাগো কি লাভ.....এর চাইতে কোন মাইয়া বলত "আমার মন খারাপ" সেটা পইড়্যা কয়েকখান কমেন্ট করলেও তো কামের কাম হইত....আপনারা মিয়া এইসব বেহুদা প্যাচাল পাইড়া আমার মূল্যবান সময়ডা নষ্ট করেন....কয়েক ব্যাডা আবার স্টিকি করার লাইগ্যা লাফাইতেছে...ওই ব্যাডা স্টিকি পোস্ট কারে কয় বুঝস?? এইডাই কি এমন মধু আছে যে স্টিকি করা লাগবো ? ? ? এডাই পেরেম পিরিতীর কিছু নাই, কাদা ছুড়াছুড়ির কিছু নাই, নিদেনপক্ষে ২০+ কিছু থাকলে্ও হত....সেডাও নাইক্যা.....

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

টানিম বলেছেন: আপনের কথা ১০০ % সঠিক । লেখার মাঝে তো জিনিষ নাই । তাই ৮ ঘন্টায় ২১৪ বার মানুষ দেখলো । জিনিষ থাকলে ঘন্টায় ৩৪৫ বসর পড়া হত । হায়রে ব্লগার বাঙালী । ধন্যবাদ

১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

বিষাদ সময় বলেছেন: এমন একজন মানুষ সস্পর্কে কিছুই জানতাম না, এ দীনতা শুধু আমার না, রাষ্ট্র, সমাজ সহ আমাদের সকলের।তাঁর মৃত্যুতে শুধু একটি মন্তব্য দিয়ে আমাদের এ দীনতা ঢাঁকবার নয়।

তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫০

টানিম বলেছেন: তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী আমারও । গুনীরা নিরবেই হারিয়ে যায় । ধন্যবাদ

১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: অতি নীরবে একজন নক্ষত্র আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিলেন।এমন একজন লোকের মৃতু্তে নিশ্চুপ থাকা আমাদের জাতিগত দৈন্যতাকে প্রকাশ করে....লেখককে ধন্যবাদ স্যারকে নিয়ে লেখার জন্য

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

টানিম বলেছেন: অতি নীরবে একজন নক্ষত্র আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিলেন।এমন একজন লোকের মৃতু্তে নিশ্চুপ থাকা আমাদের জাতিগত দৈন্যতাকে প্রকাশ করে। আপনার কথা গুলা কানে বাজতেছে । আমরা মানুষ ভালো না । গুনী লোকের কদর করি না । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

মঞ্জুর অনিক বলেছেন: ধন্যবাদ
প্রিয়তে নিলাম!
++++++++++++

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

টানিম বলেছেন: ধন্যবাদ অনিক ভাই

১৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৭

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আমার চুড়ান্ত শ্রদ্ধা পাওয়া ৫ জন মানুষের একজন স্যার। এই মানুষটার কাজের সাথে পরিচিত হয়েছি আজ ১৫ বছরের বেশী হবে।

মৃত্যুর পর আমাদের দেশে সম্মান পাওয়া যায়। তারপরও কথা থেকে যায়। তার মাপের আরেকজন জামাল নজরুল ইসলাম এদেশ কবে পাবে জানিনা। তার নাম ও কাজের সাথে এই প্রজন্মের পরিচয় ঘটিয়ে দেয়া এই দেশের জন্য জরুরী।

সরকার এক্ষেত্রে এগিয়ে আসা উচিত বলে মনে করি।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৭

টানিম বলেছেন: আল্লাহ উনাকে জান্নাতবাসী করুন। দোয়া করুন । ধন্যবাদ

২০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১০

েরদওয়ান রহমান বলেছেন: আল্লাহ উনাকে জান্নাতবাসী করুন।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৭

টানিম বলেছেন: আমিন । ধন্যবাদ

২১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৩

যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: আমি খুবই লজ্জিত বোধ করছি এ জন্যে যে, এমন একজন গুনির ব্যাপারে আগে জানি নাই.

২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

টানিম বলেছেন: hmmm... thnx

২২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৬

ডাব্বা বলেছেন: আশ্চর্য! কিছুই জানতাম না উনার সম্পর্কে। মিডিয়াতে ও তো কিছু দেখলাম না। এত গুণী মানুষ অথচ কোন কদরই দিতে পারলাম না।

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

টানিম বলেছেন: thik bolechen ...

২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

ইলুসন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। এমন মহান কর্মবীর একজন মানুষের ব্যাপারে তার মৃত্যুর আগে কিছুই জানতে পারলাম না ভেবে দুঃখ হচ্ছে।

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

টানিম বলেছেন: হুম । ধন্যবাদ

২৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

শ্রাবণধারা বলেছেন: অনেক আগে প্রথম আলোর ছুটির দিনে তাকে নিয়ে একবার প্রচ্ছদ প্রতিবেদন হয়েছিল, তখন প্রথম তার সম্পর্কে জানি। তার বেচে থাকার সময়েও তিনি ছিলেন নিভৃতে, মৃত্যুর সময়েও নিভৃতে। হয়ত একটা নবেল (!) পাইলে পাবলিক এবং মিডিয়া তাকে আর একটু দাম দিত..।

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

টানিম বলেছেন: আমাদের রাবিশ মিডিয়া কি জানে কিছু ???
একটাও ডকু করলো না , একটাও সাক্ষাতকার নিল না , উনার কাজ রিলেটেড কোন অনুষ্ঠান ও করলো না । রাবিশ এবং রাবিশ ।

২৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

নাস েটক বলেছেন: মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: অতি নীরবে একজন নক্ষত্র আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিলেন।এমন একজন লোকের মৃতু্তে নিশ্চুপ থাকা আমাদের জাতিগত দৈন্যতাকে প্রকাশ করে... :(:(

২৬ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২০

টানিম বলেছেন: কি বলবো ভাই বলেন । আমরা জাতি হিসাবে এখনও ভালো পর্যায়ে যাইতে পারলাম না । ধন্যবাদ

২৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১২

তাহিতি তাবাসুম বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আমি স্যারকে নিয়ে একটা পোস্ট দিলাম।স্যার এর ব্যাপারে মিডিয়ার ভূমিকা হতাশাজনক।+++++

২৬ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

টানিম বলেছেন: সেটাই তাবাসুম । ভালো থাকুম । ধন্যবাদ

২৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৪

ওিহদুর বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো অধ্যাপক ড.জামাল নজরুল ইসলাম স্যার সম্পর্কে লেখাটি পড়ে । আমি সর্বপ্রথম জামাল নজরুল ইসলাম স্যার সম্পর্কে জেনেছিলাম প্রথম আলোর সাপ্তাহিক ছুটির দিনে তাকে নিয়ে প্রকাশিত একটি লেখা থেকে । মহান আল্লাহ তায়ালা তার আত্নাকে শান্তি দান করুন এই কামনা করি ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭

টানিম বলেছেন: ধন্যবাদ ওিহদুর । ভালো থাকবেন ।

২৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

মিত্র বলেছেন: অনেকবারই কথাটা বলেছি- "যে দেশে গুণীর কদর হয় না সে দেশে গুণী জন্মায়না"- উপরোক্ত ক্ষেত্রেও কথাটা সমভাবে প্রযোজ্য। এরকম গুণী লোক আমাদের দেশে কি আর খুব বেশী জন্মাবে?

স্যার এর সম্পর্কে জানতাম- উপরের পোস্ট পড়ে আরো অনেক কিছুই জানলাম। নিভৃতচারী ছিলেন- তথাকথিত সুশীলদের মতো মিডিয়ার লেজুড়বৃত্তি করতেন না বলে তাঁর মৃত্যু সংবাদ কোথাও ব্রেকিং নিউজ হয়ে আসেনি। চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যখন উনাকে শেষ বারের মতো আনা হয় তখন জনা দশেক লোক সেখানে ছিলেন। উনার প্রিয় কর্মস্থল এর অবস্থাও শুনেছি অনেকটা সেরকম।

স্যার এর সাথে আমার বাবার ব্যক্তিগত যোগাযোগ ছিল। আমার বাবার একটি বই এর প্রকাশনা উৎসবে উনি প্রধান অতিথি ছিলেন। আমার বিয়েতে যে কয়জন অতিথি উপস্থিত ছিলেন তার মধ্যে সবচেয়ে উজ্জল নামটা তাঁর ই।

এমন মহান ব্যক্তির বিদায় নিঃসন্দেহে অপূরণীয় ক্ষতি। তিনি যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

টানিম বলেছেন: ভাইরে আপনে অনেক লাকি । এরকম একজনের মানুষের পরিচিত ছিলেন । ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.