নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.nafaji.com

বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। [১৭:৮১-পবিত্র কুরআন]

নাফাজি

পেশা: সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার

নাফাজি › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরদোগান তুমি এগিয়ে চলো, সেক্যুলারিজম ধ্বংস করো

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫০

আজ সকালে যখন বাংলানিউজ ব্রাউজ করছিলাম তখন একটি সংবাদ আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করলো, আজব এক দেশে বসবাস করছি। খবরটি হলো, তুরস্কের আন্দোলনে সংহতি ছাত্র ও যুব ইউনিয়নের। তাদের ভাষ্যমতে, তুরস্কের সরকার সাম্প্রদায়িক শক্তি গড়ে তোলার জন্য আন্দোলনকারীদের উপর দমন-পীড়ন শুরু করেছে। তাই তারা এই সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী সমাবেশ করছে।



এই বাম কুলাঙ্গারদের চোখে আর কোন অন্যায় ধরা দেয়নি। নিজ দেশে এত সমস্যা সেগুলো তাদের চোখ সুকৌশলে এড়িয়ে যায়। তা তো যাবেই, তাদের দোস্তরা তো এখন গদিতে। আমাদের পূর্বে মায়ানমার নামক দেশে যে সংখ্যালঘু মুসলিমদের মেরে কেটে দেশ ছাড়া করা হচ্ছে সেটাও তারা দেখে না। আর দেখলেও সেটা নিয়ে কোন সমাবেশ করার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে না। কেনইবা করবে, মায়ানমার সরকার তো তাদের চাইনিজ কম্যুনিস্ট প্রভুদের দয়া দাক্ষিণ্যে চলে। ওদের বিরুদ্ধে সমাবেশ করা আর প্রভুর বিরুদ্ধে সমাবেশ করাতো একই কথা! এত বড় পাপ তাদের মত ধোয়া তুলশী পাতাদের পক্ষে শোভা পায় না।



প্রিয় পাঠক, এরা সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী নয়, এরা ইসলাম বিরোধী। পৃথিবীর কোন প্রান্তে যদি ইসলামী আদর্শে উজ্জীবিত সরকার শক্তি সঞ্চয় করে, ঠিক তখনই এদের দেহ মনে জ্বালাপোড়া শুরু হয়ে যায়। আমি বরাবরই বলে আসছি, এদের থেকে সাবধান।



আপনারা যদি তুরস্কের ইতিহাস নিয়ে একটু পড়ালেখা করেন, তাহলে জানতে পারবেন যে, কামালের দ্বারা তুরস্কে যে কট্টর সেক্যুলারিজমের সূত্রপাত হয় তা সময়ের সাথে সাথে তুরস্কে শক্ত ভিত গড়ে তুলে। এ কট্টর সেক্যুলারিজমের ভিত নড়বড়ে হতে শুরু করে যখন এরদোগানের নেতৃত্বে একে পার্টি ক্ষমতায় আসে। গত তিনটি নির্বাচনে একে পার্টি জনগণের বিপুল ভোটে সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচিত হয়েছে। এরদোগানের নেতৃত্বে গত এক দশকে তুরস্কে অর্থনৈতিক বিপ্লব সাধিত হয়েছে। অথচ ঠিক একই সময়ে ইউরোপ জুড়ে চলেছে অর্থনৈতিক মন্দা। গত এক দশকে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও তুরস্কের ভূমিকা ঈর্ষণীয়।



সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচিত এই ইসলামী শক্তি এখন পূজীবাদী ও বাম, উভয় সাম্রাজবাদীরই চক্ষুশূল। তারা নানা কূটকৌশল চালিয়ে যাচ্ছে। কামালের প্রেতাত্না এখনো তুরস্কের আকাশে বাতাসে ঘুরপাক খাচ্ছে। এরদোগানের উচিৎ হবে পরিবেশবাদীদের সাথে আলাপ আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করা, এ থেকে যেন কেউ ফায়দা নিতে না পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা। কিন্ত্ত সেক্যুলারিস্টদের প্রতি কঠোর হতে হবে, এদের কে শক্ত হাতে দমণ করতে হবে, তুরস্ক থেকে সেক্যুলারিজমের ভূত, কামালের প্রেতাত্নাদের তাড়াতেই হবে।



তথ্যসূত্রঃ

তুরস্কের আন্দোলনে সংহতি ছাত্র ও যুব ইউনিয়নের

Is Turkey in turmoil?

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৫

নষ্ট ছেলে বলেছেন: একে পার্টি ঠিক ইসলামী দল না। তারা নিজেরা কখনো এই ধরনের দাবি করে নাই। তাদের বিরোধীরা ও পশ্চিমা তাদের ইসলাম পন্থী দল মনে করে। এরদোগান তার দলকে রক্ষণশীল দল মনে করে। তবে তাদের কিছু কার্যকলাপ ইসলামের পক্ষে যায়। একে পার্টি এমন কোন কট্টর ইসলামী আইনও বাস্তবায়ন করে নাই।
আর তুরস্কের যারা নিজেদের সেকুলার বলে দাবি করে তারা স্পষ্টতই ইসলাম বিদ্বেষী। এরদোগানের জনপ্রিয়তার বড় কারণ তুরস্কের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
তাকসিম স্কয়ার এখন পুলিশের দখলে। যেই গেজি পার্কে শপিং মল হবে নাকি হবে না, এটার জন্য গণভোট নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। আর গণভোট হলে ফলাফল এরদোগানের পক্ষেই যাওয়ার সম্ভবনা বেশি।

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৬

নাফাজি বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, একে পার্টি ঠিক ইসলামী দল না, কিন্তু এটি ইসলামী মনোভাবাপন্ন একটি রাজনৈতিক দল। তুরস্কের মত কট্টর সেক্যুলারিস্ট দেশে এরকম একটি দল যে পরপর তিনবার নির্বাচিত হয়েছে এটাই তো এক বিশাল ব্যাপার।
গত এক দশকে এই দল তুরস্ক থেকে কামালের ভূত কিছুটা হলেও তাড়াতে পেরেছে, তার একটা চমৎকার উদাহরণ হলো, কট্টর সেক্যুলারিস্ট সেনাবাহিণীকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখা। এছাড়াও এ সরকার মুসলিম বিশ্বের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অনেক বিষয়ে সোচ্চার ভূমিকা রেখেছে, যেমন, ফিলিস্তিন, সোমালিয়া, মায়ানমার ইস্যুতে অত্যন্ত বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছে।

২| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৪

হাসির মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশের এই বামছাগল দলগুলির লোকসংখ্যা এত নগন্য যে এরা একটা মানববন্ধন দিলেও লোক হয়না। এদের সংহতি তে কি যায় আসে??? ১৯৩০-২০১৩ ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাস পড়ে দেখুন। এরা কখনোই কোন মেজর ডিমান্ড তৈরি করতে পারে নাই। সবসময় ধান্দাবাজিই করে চলেছে। আর এখনতো এদের অনুবীক্ষন যন্ত্রদিয়ে খুজতে হয়।

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪২

নাফাজি বলেছেন: উহু, আরেকটু বড় দৃষ্টি নিয়ে দেখতে হবে, ভারতীয় উপমহাদেশের বাইরের ঘটনাপ্রবাহও এদের আলোড়িত করে। সমস্যা হলো, এরা আফগানিস্তানে মুজাহিদদের হাতে পরাজয়ের তিক্ত স্বাদ এখনো ভুলতে পারেনি। এদের কাছে আমেরিকার চেয়েও বড় সমস্যা ইসলাম।

৩| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: এক মুখে দুইকথা, একদিকে ইসলাম ইসলাম অন্যদিকে ইস্রাইল আর আমারিকার চামচামি, আপনি কি জানেন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ওই দেশে হিজাব আইনত নিষিদ্ধ ?????

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

নাফাজি বলেছেন: আরে ভাই একটু তো সময় লাগবে, ওরা ধীরে চলো নীতি অবলম্বন করেছে, এবং এটাই সঠিক কাজ করেছে। একটা দেশ দীর্ঘ সময় কট্টর সেক্যুলারিজমে আবৃত ছিল, সেখানে জোড় করে কোন কিছু চাপিয়ে দেয়া যায় না। তার উপর রয়েছে তুরস্কের কুখ্যাত সেক্যুলারিস্ট সেনাবাহিণী, যারা এর আগে বহুবার জোড় করে ক্ষমতা দখল করে সেক্যুলারিস্টদের বসিয়েছে।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে বর্তমানে তুরস্কই সবচেয়ে সোচ্চার। আপনি ফ্রিডম ফোটিলার কথা ভুলে গেছেন? যেটা গাজায় সাহায্য নিয়ে যাওয়ার পথে ইসরাঈলী সেনাবাহিণীর হামলার মুখে পড়ে। যাতে নিহত হয় ৯ জন, যার সবাই তুর্কী।

৪| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন: সেনাবাহিনীকে ঠিক রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখছে না। সম্ভবত নিজেদের নিয়ন্ত্রনে নিয়েছে। ২০১০ সালে সেনাবাহিনী ক্যু করে ক্ষমতা দখল করতে চেয়েছিল কিন্তু ব্যর্থ হয়ে যায়। প্রায় ৩০০ সামরিক অফিসার ও ২৫০ জনের মত অবসর প্রাপ্ত সামরিক ও সরকারী কর্মকর্তার বিচার এখনো চলছে। সেনাবাহিনীতে নিজেদের লোক না থাকলে এটা সম্ভব হত না।

১৯৯৮ সালে এরদোগানের আগের পার্টী ওয়ালফেয়ার কে ক্যু করে বন্ধ করে দিয়েছিল সেনাবাহিনী। মেয়র থাকা অবস্থায় একটা ইসলামী কবিতা আবৃতি করায় জেল হয়েছিল এরদোগানের। তারপর নিজেই প্রতিষ্ঠা করে একে পার্টি। ওয়ালফেয়ারের আগেও বেশ কয়েকটি ইসলামী দলকে সেনাবাহিনী জোর করে নিষিদ্ধ করে দিয়েছিল। সেকুলারদের সেনাবাহিনীতে এখন মনে হয় আর সেই নিয়ন্ত্রন নাই। সেটা এরদোগানের কথা থেকেই কিছুটা আচ করা যায়।
"Today we are not at May 27, 1960, nor are we at September 12, 1980, nor are we at February 28, 1997," he said, referring to two coups led by a staunchly secular military and a third in which a conservative-led government was forced to resign.
কামাল আতাতুর্কের পর এরদোগানকেই তুরস্কের সবচেয়ে প্রভাবশালী নেতা ধরা হয়। অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য দিনকে দিন তার ক্ষমতা ও জনপ্রিয়তা দুই বেড়েছে। এটাই সেকুলারদের মাথাব্যাথার মূল কারণ। এরদোগান ক্ষমতায় আসার পর তুরস্কের মাথাপিছু আয় বেড়েছে তিনগুণ।

১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

নাফাজি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার গঠণমূলক মন্তব্যের জন্য, যা তুরস্কের বর্তমান রাজনীতি সম্পর্কে আমাদের জানতে সাহায্য করবে।

৫| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৪

নষ্ট ছেলে বলেছেন: @নিয়ামুল ইসলাম,
না জেনে আন্দাজি কথা বলবেন না। এরদোগানের স্ত্রী, কন্যা, ছেলের বউ হিজাব পড়ে। প্রেসিডেন্ট আব্দুল্লাহ গুলের স্ত্রীও।

হিজাব নিষিদ্ধ করেছিল কামালপন্থী সেকুলাররাই। পাবলিক প্লেস ও ইউনিভার্সিটিতে কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ ছিল। এখন সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিওয়া হয়েছে। কেউ জোর করে হিজাব পড়তে নিষিদ্ধ করতে পারবে না। এটা হয়েছে এরদোগানের আমলেই।

সৌদি আরব, কাতার, আরব আমিরাত, কুয়েত এরা তো সরাসরি আমেরিকার চামচামী করে। নিজেদের কিছুই করার মোরদ নাই। সেই হিসাবে তুরস্কের নিজেদের মেরুদন্ড আছে। নিজেদের শক্তিশালি সামরিক বাহিনী আছে। আমেরিকার সবচেয়ে বড় অস্ত্র ক্রেতা সৌদি আরব। অন্যান্য আরব দেশগুলোও বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র কিনে। সেখানে তুরস্ক নিজেরা অস্ত্র তৈরি করে বিক্রি করছে। ২০১১ সালে তুরস্ক অস্ত্র বিক্রিতে বিশ্বে ৬ষ্ট ছিল। কোল্ড ওয়ারের পর থেকেই তুরস্কের সাথে আমেরিকার সম্পর্ক কৌশলগত। ন্যাটোর মধ্যে আমেরিকার পর সবচেয়ে বেশি সৈন্য তুরস্কের। তুরস্কের ভেটোর কারণেই ইসরাইল ন্যাটোতে ঢুকতে পারছে না।
ন্যাটোর দেশ হিসাবে ৫টা দেশ নিউক্লিয়ার বোম্ব শেয়ার করতে পারে। নেদারল্যান্ড, জার্মানী, ইটালী, বেলজিয়াম ও তুরস্ক। বুঝতেই পারছেন আমেরিকা তুরস্ককে গুরত্বপূর্ণ মিত্র মনে করে।

আবারো বলছি একে পার্টি কোন ইসলামী দল না। বলতে পারন নাই মামা থেকে কানা মামা ভাল।

১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৩

নাফাজি বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়ার জন্য। আরেকটি তথ্য দিচ্ছি গত বিশ বছরের মধ্যে আফ্রিকার বাইরের কোন নেতা হিসেবে এরদোগানই প্রথম সোমিলায় সপরিবারে যান, সোমিলয়ার দূর্ভিক্ষের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য। Click This Link

৬| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫১

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: এক মুখে দুইকথা, একদিকে ইসলাম ইসলাম অন্যদিকে ইস্রাইল আর আমারিকার চামচামি, আপনি কি জানেন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ওই দেশে হিজাব আইনত নিষিদ্ধ ?????

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

নাফাজি বলেছেন: তোতাপাখির মত একই মিথ্যা কথা বারবার আওড়ালেই তা সত্য হয়ে যাবে না। এই কথাটির যুক্তি খন্ডের চেষ্টা উপরে হয়েছে, আপনি হয়তো খেয়াল করেননি।

৭| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: পারলে এই লেখাটা একবার পড়ুন ।

Click This Link

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

নাফাজি বলেছেন: দুঃখিত পাড়লাম না, অথবা বলতে পারেন, কোন ইচ্ছা নাই।

৮| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:১০

নষ্ট ছেলে বলেছেন: @মিজানুর রহমান মিলন,
আপনি কি বামপন্থী নাকি? প্রোফাইলে বাম নেতার ছবি লাগাইয়া রাখছেন তাই মনে হইল!

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

নাফাজি বলেছেন: উনার মত বাম রামদের কাছে আজ পুজিবাদের চেয়েও বড় শত্রু ইসলাম।

৯| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ++

১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

নাফাজি বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ১৪ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

jiad82 বলেছেন: thanks bro +

১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪১

নাফাজি বলেছেন: You are welcome

১১| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২২

জাতির চাচা বলেছেন: তাকসিম স্কোয়ারের এক মেয়ে বলেছে এই সরকার প্রকাশ্যে চুমু খাইতে দেয় না এক ছেলে বলেছে এরা বাইরে মদ খাইলে ডিষ্টার্ব করে!!তাই এদের পতন চাই। শাহবাগীরা এই আন্দোলনের সমর্থনে নামবে এটাই স্বাভাবিক।
যখন ইউনিতে যেতাম ইউনিয়নের ছেলে গুলারে অন্য গুলা থেকে একটু ভালো মনে করতাম।আসলে ইসলাম প্রসঙ্গে এদের সবার দৃষ্টিভঙ্গি এক ও অভিন্ন।

১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

নাফাজি বলেছেন: কি এক যামানা আসলো, মদ, অশ্লীলতা, বেহায়াপনার বিরুদ্ধে কথা বললেই মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক বলে গালি শুনতে হয়। আর এসব কুকর্মের পক্ষে যারা সাফাই দেয় তাদের গায়ে আধুনিকতা ও প্রগতিশীলতার লেবেল লাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.