![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
*দুজনের বক্তব্য তুলে ধরা হল*
বিএনপিকে আবারো সংলাপে বসার
আহবান জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী তনয়
সজীব ওয়াজেদ জয়।
তিনি বলেন :
"আমরা বারংবার বিএনপিকে সংলাপে বসবার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে যাচ্ছি। নির্বাচিত সর্বদলীয় অন্তর্বর্তিকালীন সরকার গঠনে তাদের একটি বড় ছাড় প্রস্তাব আমরা দিয়ে রেখেছি। বিএনপিকে সর্বদলীয় সরকারে তাদের পছন্দ মত যেকোন মন্ত্রণালয় নেয়ার জন্যও আমরা প্রস্তাব দিয়ে রেখেছি।
বিএনপির সাথে থেমে থেমে আলোচনা চলছে। তথাপিও, তাদের কাছ থেকে প্রত্যাশিত মিথ্যাচার অব্যাহত রয়েই গিয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে তারা আমাদের ক্রমাগত বলেই চলেছে যে, তারা নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। অথচ প্রকাশ্যে তারা সহিংসতার পথ অবলম্বন করছে।
এটাই হলো বিএনপির চরিত্র। তারা মিথ্যাচার করেই চলে, ক্ষমতায় থাকলে নির্বাচনে কারচুপি করে এবং তারা মানুষ হত্যা করে। আবারও প্রতিবাদের নাম করে তারা সাধারণ মানুষের উপর বোমা হামলা, ককটেল হামলা এবং অগ্নিসংযোগে লিপ্ত হয়েছে।
সারাদেশে তারা আমাদের নেতা কর্মীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে। আমাদের কর্মীদের হত্যা করা হয়েছে, তাদের রগ কেটে দেয়া হচ্ছে এবং তাদের উপর অন্যান্য অনেক ধরনের নৃশংসতা চালানো হচ্ছে। এগুলো প্রতিবাদের ভাষা নয়। এগুলো হত্যাযজ্ঞ।
এইগুলো বন্ধ হওয়া দরকার। বিএনপি-জামায়াতের যেসব নেতা গত দুই সপ্তাহের এই হত্যার জন্য দায়ী তাদের সকলকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা জরুরী। আমাদের নির্বাচন এবং গণতন্ত্র- মিথ্যাবাদী, সন্ত্রাসী আর যুদ্ধাপরাধীদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকতে পারে না।"
এদিকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব
তারেক রহমান বর্তমান সরকারকে পদত্যাগের
আহবান জানিয়ে বলেন :
"সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেক হাসিনার পদত্যাগের এবং নির্দলীয় সরকার গঠনের দাবীর ন্যায্যতা নিয়ে যদি কেউ সন্দেহ পোষণ করে, সে বুদ্ধিজীবি, সাংবাদিক, সুশীল বা যেই হোক, সাথে সাথে বুঝে নিবেন সেই পোষণকারী হচ্ছে একজন নিম্ন মানের আওয়ামী দালাল।
এদের প্রকাশ্য দলীয় পরিচয় থাকুক বা না থাকুক, এরা প্রত্যেকে হচ্ছে বাংলাদেশকে তাদের প্রভুরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিতে উগদ্রীব একেকটি বাকশালী। এদের যেখানে পাওয়া যাবে, একেবারে যেখানেই পাওয়া যাবে, সর্বশক্তির সাথে প্রতিরোধ করতে হবে।"
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
শফিক আলম বলেছেন: আলোচনায় বসার প্রস্তাব প্রকাশ্যেই দেয়া হয়েছে অসংখ্যবার। শেষে টেলিফোন করেও, কিন্তু কেন কোন ফল হলো না তা দেশবাসী যারা চোখ-কান খোলা রাখে তারা সবই দেখতে পাচ্ছে। এরপরও যদি কেউ বলে এসবই মিথ্যা তা'হলে বুঝতে হবে তারা দিনে দুপুরে চোখ খুলে ঘুমায়।
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৪
হাসিব০৭ বলেছেন: হাত পা বেধে সাতরাতে বললে তো আর হবে না। এটা ১৯৭১ না এটা ২০১৩ এটা সবাইকেই বুঝতে হবে
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
nafihnn বলেছেন: কি যে হবে শেষ পরিণাম বুঝা দায়
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
কিরিটি রায় বলেছেন: জয় এবং আওয়ামীলীগ মিথ্যা বলছে।
তারা মূখে আলৌচনার কথা বলছে। অথচ বিএনপি অফিস পুলীশ দিয়ে ঘীরে রেখৈছে।
দলের নেতা কর্শীরা রাতে বাড়ীতে ঘুমাতে পারছে না।
মূখে এক কর্মে আরেক এটাই আওয়ামী বাস্তবতা।।
এই মিথ্যাচার বন্ধ হোক।
মানুস সব বোঝে। বোঝে বলেই সিটিতে জনতার রায় প্রকাশ হয়েছে। আর তাতেই আওয়ামীলীগ আতংকিত হয়ে স্বেচ্ছাচারের পথ বেছে নিয়েছে। সংবিধানকে ইচ্ছেমত লঙ্ঘন করছে সংবিধানের দোহাই দিয়ে!!!!
সত্য আর মিথ্যা পৃথক হোক।