নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপ পাঁপড়ি

রুদ্রনীল

নাহিদ রুদ্রনীল

লেখালেখি করার খুব ইচ্ছে আছে। নিজের ব্যক্তিজীবন থেকে শিখছি, আশেপাশ থেকে জানছি। নিজের মাঝে স্বতন্ত্র বসবাস করি। আমার বিশ্বাস-আদর্শকে ধারন করার চেষ্টায় থাকি।

নাহিদ রুদ্রনীল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধিক্কার জানাই সব কাপুরুষদের !

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২৯

যতোদিন আপনি নারীকে ভোগপন্য হিসেবে দেখবেন, যতোদিন তার দেহ আপনার চোঁখে এক খন্ড মাংসের মতো, যতোদিন আপনার লোলুপ দৃষ্টি থেকে সামনে হেঁটে যাওয়া মেয়েটি রেহাই পাবে না, যতোদিন আপনাদের কামুক মন নারী দেহে বুদ হয়ে থাকবে। দুঃখিত আমাকে বলতেই হচ্ছে, ততোদিন আর যাই হোন মানুষ হতে পারেন নি, আর যাই হোক আপনি পুরুষ হতে পারেন নি। আপনি একজন অমানুষ, আপনি একজন কাপুরুষ। যেই মেয়েটির পা হতে মাথা পর্যন্ত তীক্ষ্ণ নজরে গিলেছেন। সে হয়তো কারো মা, বোন, বান্ধবী অথবা প্রেয়সী। বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, যেই নারী দেহের প্রতি এতো লালসা সেই নারী ছাড়া একটা দিন চলতে কি পারেন ? দিনের ব্যস্ততা শেষে ঘরে ফিরে আসেন মায়ের কাছেই, দিনশেষে আপনার বোনটিই হয়তো শার্ট টা জায়গা মতো গুছিয়ে রাখে, হয়তো সেই বান্ধবীই আপনার অনেক কাছের বন্ধু, সেই প্রেয়সীর হাত ধরেই প্রেমে মশগুল থাকেন। তারপরও কেন এমন অসভ্যতামী? কেন বর্বরতা ? একজন নারী কি রাস্তাঘাট চলা ফেরা করতে পারবে না তাহলে? আর পোশাক ? সেটা আপনাদের তৈরি করা অজুহাত মাত্র। পোশাক কখনোই ধর্ষনের কারন হতে পারে না, সমস্যাটা আপনার মনে। সমস্যা টা আপনার মানসিকতায়। নিজেকে একবার বিচার করুন। কতো নিচে নেমে গেছেন আপনি। আপনার মায়ের সাথে, বোনের সাথে রাস্তায় বের হবেন, তাদের দিকে এভাবেই কাপুরুষের দলগুলো তাকিয়ে থাকুক। খুব ভালো লাগবে আপনার? প্রশ্নটা একবার নিজেকে করুন। আর উত্তরটা নিজেকেই চিৎকার করে শোনান।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৪৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আপনাদের প্রিয় শফি হুজুরের তেতুল তত্ত্ব তাহলে প্রমাণিত হলো? নাক বলতে চাচ্ছেন বাংলাদেশীয় কিছু ভারতের দালাল ভারতীয় স্টাইলে রাস্তায় নারী নির্যাতন করলো ?

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:২৩

ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: বাঙ্গালি ছেলে বাঙ্গালি মেয়ের বস্ত্রহরণ করে বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব পালন করেছে । কোন পাকিস্তানী মেয়ের বস্ত্রহরণ তো করেনি। তাহলে আপনার এতো জ্বলে কেন ???

বাঙ্গালি নারী বস্ত্র বিসর্জন দিবে তবু বাঙ্গালি সংস্কৃতি বিসর্জন দিবেনা ।

আপনার সহ্য না হলে পাকিস্তান চলে যান ।

বি :দ্র: এ সব আমাদের কালচারের অংশ বি কজ......আমরা চেতনা ধারী।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: তাহলে আপনি কি বলেন সব বাঙ্গালী ছেলে মেয়েদের ইজ্জত নেবার জন্য ঘাপটি মেরে বসে থাকে? পোশাক কখনোই বস্ত্রহরণ, শ্লীলতাহানীর কারন হতে পারে না। সমস্যাটা ওইসব কুলাঙ্গারের মনে।

৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:৪৯

খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: আমরা আজ ক্লান্ত :-P :-P

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: ক্লান্ত সবাই। তাই প্রতিবাদ করার এখনই সময়।

৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কিছু বলার ভাষা পাচ্ছি না। ভাবছি, কি করবো। আসলেই অনেকটা শক্তিহীন, মেরুদণ্ডহীন হয়ে পড়েছি আমরা। আমাদের সামনে কেউ এরকম করলেও প্রতিবাদ করছি না। নিজেকেই তাই ধিক্কার জানাই।
আর পোশাকের কথা কেউ বললে ওকে পশু ছাড়া আর কিছুই বলার নেই। যে নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পেরে অন্যের পোশাক আর চলাফেরায় দোষ খুঁজে বেড়ায় সে ব্যাটার কেটে দেয়া উচিৎ। সরি, খারাপ ভাষা ব্যাবহার করলাম

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৬

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: আজকের এই পরিস্থিতির জন্য আমাদের চুপ করে বসে থাকাটাও কিন্তু দায়ী। সাধারন পাবলিক এসব অসভ্যদের প্রতি কঠোর হলে রাস্তাঘাটে কেউ এসব করার সাহস পেতো না কেউ। অন্যায় সহ্য করাটাও পাপ। এখনই সময় নিজেকে বদলে ফেলার। নোংরামির বিরুদ্ধে একসাথে প্রতিবাদ করা হোক।

৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০০

মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই নারী পুরুষের ভেদ আনা ঠিক না। আমার মত দুইজনকেই সচেতন হতে হবে। নারী স্বাধীনতার দরকার আছে কিন্ত সকল সাধীনতার লিমিট আছে। আপনি স্বাধীন তাই বলে আপনি আমার মাথায় বারি দিতে পারবেন না। নারী দেরকেও সচেতন হতে হবে। এ ছারা আর একটা কথা বর্ষ বরন আমাদের একটা সামাজিক মহা মিলন এখানে শিশুরা আসে, মায়েরা আসে, আসে বোনেরা এবং ভাইয়েরা যারা বয় ফ্রেন্ড গর্লফ্রেন্ড হিসেবে যান দয়া করে এইদিন টায় ঢলা ঢলি না করলে হয়না। আমরা নারী পুরুষ উভয়ে মিলে কিন্তু এই দিনটার পরিবেশ নষ্ট করছি। আরে ভাই বছরে তো আরো ৩৬৪ দিন আছে। এই দিনটায় একটু সচেতন হই অন্তত।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: নারীদের আর কতো সচেতন হতে বলবেন? কি পরতে বলবেন? শাড়ি তেও সমস্যা এখন?? আমি পোষ্টেই বলেছি। সমস্যা টা আমাদের মনে, পোশাকে না। পোশাক শুধুমাত্র একটি অজুহাত।

৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই আগে কথা বুঝেন তার পর জবাব দেন। আমি বলছি গার্ল ফ্রেন্ড বয় ফ্রেন্ডের ঢলা ঢলির ব্যাপারে। এখানে একটা ছেলে আর একটা ছেলের সাথে ঢলা ঢলি করছে না করছে একজন ণারী র সাথে আর আমি সেই নারী এবং পুরুষ দুই জনকে ঈ সচেতন হতে বলছি।

৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: বর্ষবরণের কলঙ্কিত ঘটনায় ৬ বছরের শিশু পর্যন্ত রেহাই পায় নাই, তারপরেও কিছু শিশ্নমস্তক পোষাক আশাক, ঢলাঢলি ইত্যাদির দোহাই দিয়ে ছবক দিতে আসবেই। তারাও যে বাংলাদেশের এই বিশাল ধর্ষণ সংগঠনের সদস্য এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: ঠিক বলছেন হাসান মাহবুব ভাই। নিজেদের দোষ পোশাকের উপর চাপিয়ে দিয়ে আর কতদিন?

৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৩

মেংগো পিপোল বলেছেন: হা মা ভাই আমি কাউকে ছবক দিতে আসি নাই। ঢলা ঢলির মতন একটা অসালীন কাজ না করতে সচেতন হতে বলছি। এমন কি আমি এটাও বলিনাই ঢলা ঢলির জন্য এই ঘটনা ঘটছে। ভাই প্রশ্ন হইলো আপনাদের মতন এই রকম বিশাল মাপের সুসিল লোকজন থাকতে বা বলাযায় প্রগতিশীল মানুষ থাকতে এহনো কর্ম কান্ড কেনো ঘটছে। এর জন্যে কে দায়ী। কেনো আমরা ধর্ষক হয়ে উঠছি। এর পিছনে কি দায়ী। এরকম একটা ঘটনা কেনো ঘটলো?

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৬

শুভ্রা শিউলি রায় বলেছেন: তো এখন কথা হচ্ছে ঢলাঢলি করলে কাপর ছিরে নারীকে জনসমক্ষে অপমানিত করা উচিৎ। বাহ।

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১২

মেংগো পিপোল বলেছেন: রায় দিদি এক চোখা কমেন্টস কেনো করেন? এগুলাকেই বলে ব্লাস্ফেমি। আমি কনফার্ম আপ্নি আমার করা ৮ নম্বর কমেন্টস টা পড়েছেন। ওখানে আমি স্পষ্ট বলছি

ঢলা ঢলির মতন এক্টা অসালীন কাজ না করতে সচেতন করেছি। এমন কি আমি এটাও বলিনাই ঢ্লা ঢলির জন্য এঈ ঘটনা ঘটেছ।

এখন আপ্নারা কি আবার ঢলা ঢলি করাটাও অধুনিকতা বা কারো নিজেস্ব অধিকার ভাবেন কিনা কে যানে। যদি অধিকার ভাবেন ও তাতেও আমার কোন আপত্তি নাই। করুক ঢলা ঢলি কিন্তু সেটা পাব্লিক প্লেসে না। আর একটা ব্যাপার আমি কন্তু নারী পুরুষ দুই জন কেই সচেতন হইতে বলছি।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২২

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: আপনি কিন্তু পোষ্টের প্রসঙ্গ থেকে দূরে চলে যাচ্ছেন। পোষ্টটি ছিল কুলাঙ্গার অসভ্যে কিছু জানোয়ারের নেক্কারজনক ঘটনাকে কেন্দ্র করে। ঢলাঢলা, ধরাধরি এসব অনেক বাইরের বিষয়। শুধু শুধু সব একসাথে জগাখিচুরি পাকাচ্ছেন কেন?

১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪০

মেংগো পিপোল বলেছেন: লেখক আমি পাকাচ্ছিনা। আমার কমেন্টসের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে। আমি তার জবাব দেয়ার চেষ্টা করছি।

১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

শুভ্রা শিউলি রায় বলেছেন: হ্যালো মিঃ ‘আম’, আপনার যথারীতি আনালাইসিস ক্ষমতার যথেষ্ট খামতি, কমেন্টগুলোয় চোখে পড়ে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে গালমন্দ করতে হলো যেহেতু আপনার আমার ব্লগের কমেন্টে ধর্ম কপচানো ও এখানে ‘ব্লাসফেমি’ গালিটা দেয়ার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন।
আপনি প্রথম কমেন্টে বলেছেন “ভাই নারী পুরুষের ভেদ আনা ঠিক না। আমার মত দুইজনকেই সচেতন হতে হবে। নারী স্বাধীনতার দরকার আছে কিন্ত সকল সাধীনতার লিমিট আছে। আপনি স্বাধীন তাই বলে আপনি আমার মাথায় বারি দিতে পারবেন না। নারী দেরকেও সচেতন হতে হবে। এ ছারা আর একটা কথা বর্ষ বরন আমাদের একটা সামাজিক মহা মিলন এখানে শিশুরা আসে, মায়েরা আসে, আসে বোনেরা এবং ভাইয়েরা যারা বয় ফ্রেন্ড গর্লফ্রেন্ড হিসেবে যান দয়া করে এইদিন টায় ঢলা ঢলি না করলে হয়না। আমরা নারী পুরুষ উভয়ে মিলে কিন্তু এই দিনটার পরিবেশ নষ্ট করছি। আরে ভাই বছরে তো আরো ৩৬৪ দিন আছে। এই দিনটায় একটু সচেতন হই অন্তত।“
“ঢলা ঢলির মতন এক্টা অসালীন কাজ না করতে সচেতন করেছি। এমন কি আমি এটাও বলিনাই ঢলা ঢলির জন্য এঈ ঘটনা ঘটেছ।“
নারীর সম্ভ্রমহানীতে আপনার বিন্দুমাত্র ক্ষোভ জাগেনি, ধিক্কার জাগেনি। আপনার চোখ গেছে ঢলাঢলিতে। যদি এই ব্লগটির বিষয় এবং আপনার কমেন্টের প্রাসঙ্গিকতা মিলিয়ে দেখা হয়, তবে আপনি তেতুল হুজুরের লাইনের মানুষ। আপনি রাস্তার মধ্যে নারীর সম্মানহানীর বিপক্ষে একটি কথাও বলেননি, অথচ প্রমিক-প্রেমিকার মেলামেশা, কিংবা আপনার নোংরা ভাষায় ঢলাঢলি একটি অতি খারাপ কাজ। এতো খারাও যে তা নারীর সম্ভ্রমহানীর ঘটনা কেও ছাপিয়ে যায়।
তো ধরলাম ‘এমন কি আমি এটাও বলিনাই ঢলা ঢলির জন্য এঈ ঘটনা ঘটেছ’ কথাটা সত্যি। তো সে ঢলাঢলির সাথে এই ঘটনার সাথে কোন সংযোগ না থাকে, আপনি ঢলাঢলির কথাটা এই ঘটনা বিষয়ক ব্লগে বলতে এসছেন কেন? আপনার এই কথা হিসেবে আপনার প্রথম কমেন্টটাই তো সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক।
1. আর ব্লাসফেমির অর্থ উইকিপেডিয়া বলে ‘Blasphemy is the act of insulting or showing contempt or lack of reverence for God, to religious or holy persons or things, or toward something considered sacred or inviolable. Some religions consider blasphemy as a religious crime.’
2.
আপনি এখানে অবশ্যই কৈফিয়ত দেবেন আমার কোন কথায় ব্লাসফেমি প্রকাশ পেয়েছে। কোথায় আমি সৃষ্টিকর্তা, কোন পবিত্র ব্যক্তি বা জিনিসের প্রতি অসম্মান বা অপমানকর কথা বলেছি। আপনি যদি এর উত্তর না দেন, যদি এ মন্তব্যের জন্যে ক্ষমা না চান, আমি প্রমাণসাপেক্ষে এই মন্তব্য নিয়ে অল্প সময়ের মধ্যেই বহুৎ দূর যাবো। যতটা দূর আপনি আশাও করেন না হয়তো।

১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

মেংগো পিপোল বলেছেন: দিদি মনি আপনি সামুর দৃষ্ট আকর্ষন পোষ্ট খানায় যান। সেখানে ১৯ নং কমেন্টস খানা আমার সেটা পড়েন। খোভ জাগছে কি জাগেনাই সেখানে গিয়ে দেখেন। আপনার প্রবলেম কি?? মানুষের পেছনে ট্যাগ লাগানোর একটা ধৃষ্টতা আছে আপনার মধ্যে। আপনি কে আমাকে ট্যাগিং করার তেতুল হুজুরে সাথে আপনি কি আমাকে ব্যাকতি আক্রমন করছেন না? ব্লগের নীতি মালা পড়েন। ২ সপ্তাহ ১৪ ঘন্টায় হয়তো অতটা সুজগ হয়নাই আপনার। আপনি আমাকে বোলেন আমি কোথায় তেতুল হুজুরকে সমর্থন কোরেছি। আপনি যে একজন ব্লাসফেমি মানা মানুষ সেটা আপনার পোষ্টে আমি বুঝিয়ে দিয়েছি। আজব এক মানুষ আপনি ঢলা ঢলি করা জায়েজ আর ঢলা ঢলি বোলাটা অসালীন। আহা সালীনতা।

১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

মেংগো পিপোল বলেছেন: @শুভ্রা শিউলি রায় দুখিঃত টাইপোতে ১৯ গেছে ১৭ নং কমেন্টস

১৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২৭

গোধুলী রঙ বলেছেন: দীপিকা বলেছে তার শরীর, তার মন, তার স্বাধীনতা, সে ক্যামেরার সামনে নগ্ন-অর্ধনগ্ন হোক, আমি তাকে ইগনোর করি, কিন্তু যে ইগনোর করে না, মোবাইলে ল্যাপটপে যারা দীপিকাদের সেসব ছবি ভিডিও সযতনে লালন করে এবং দেখে দেখে মাথায় যে যৌন লালসার পোকাটাকে দিন দিন বাড়তে দেয় তাদের সামলাবেন কি করে? সমস্যাটা পুরুষতন্ত্রেরও নয়, নারী স্বাধীনতারও নয়, সবাই তার সীমার মধ্যে থাকলেই সমস্যা হয় না।

কিন্তু যে সীমা অতিক্রম করে তাকে রুখবেন কিভাবে......হয় সব পরিবারের পারিবারিক সচেতনতা দিয়ে, যেটা বাস্তবে শতভাগ সম্ভব না, নতুবা আইন দিয়ে। এখন আইনের রক্ষকরা যদি আইন প্রয়োগ না করেন তাহলে সীমাতিক্রমনতা বাড়বে, বিচারহীনতা অপরাধের বিষবৃক্ষটাকে তরতরিয়ে বাড়তে সাহায্য করবে এটাই স্বাভাবিক নিয়ম।

সমাজে যদি পচন ধরে তবে সেই পচনের আঁচ থেকে কিভাবে কেউ নিরাপদ থাকবে-৩ বছরের কন্যাশিশু থেকে ৬০ বছরের প্রৌড়া পর্যন্ত!!! পুরুষের পৌরুষ কে দোষী বানিয়ে যেমন এ সমস্যার মূলোৎপাটন করা যাবে না তেমনি এককভাবে নারীর বে আব্রু চলাফেরাকেও দোষ দিয়ে সমস্যার গভীরে যাওয়া যাবে না। এক আইন দিয়ে এই সমস্যার সমাধান পুরোপুরি সম্ভব নয়, দরকার সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি আর আইনের প্রয়োগ সমান ভাবে। কিন্তু বেড়ায় ক্ষেত খেলে ক্ষেতের ফসল বাঁচাবে সাধ্য কার।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:২০

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: সমস্যাটা আমাদের সমাজে। আমাদের সমাজব্যবস্থা টাই অদ্ভুত। আর যদি সমস্যার গভীরে যান, মূল কারন হিসেবে দেখেন। তাহলে বলবে পরিবারই আজকের নৈতিক অবক্ষয়ের জন্য দায়ী। পরিবারের জন্যই আজকের যুবসমাজ ধ্বংসের পর্যায়ে।

ছোটবেলা থেকে আমাদের বিভিন্ন রকম শিক্ষা দেয়া হলেও কখনো যৌনশিক্ষা, বয়ঃসন্ধিকালে শারীরিক-মানসিক বিষয়গুলো নিয়ে শিক্ষা দেয়া হয় না। ছোটবেলা থেকেই ব্যাপারটিকে "নেগেটিভ" বিষয় হিসেবে ধরা হয়। আমাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া হয় যৌনতা খারাপ, যৌনশিক্ষা খারাপ, নিজের দেহ সম্পর্কে জানার কারও অধিকার নেই। আর এসব এসব "নিষিদ্ধ" বিষয়গুলো সম্পর্কে শেষ পর্যন্ত আমরা জানি বন্ধুদের মহলে রগরগে বিবরণে, উত্তেজনায় কাটে রাত। আমরা কি ছেলেটিকে নষ্ট করে দিচ্ছি না? সে কি এখন অন্য মেয়েদের কুদৃষ্টি তে তাকাবে না?


পরিবার থেকে যদি ব্যাপারগুলো বুঝিয়ে দেয়া হতো। যদি শিখিয়ে দেয়া হতো, যৌন বিষয় সব প্রশ্নের উত্তর যদি ছেলেটি পায় তবে সে কি বন্ধু মহলে রগরগে বিবরন শুনবে? কামউত্তেজনায় রাত কাটাবে? না....কখনোই না। সুতরাং আমাদের সমাজ ব্যবস্থা, পরিবারের শিক্ষার অভাবই এই অবস্থার জনন্য দায়ী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.