নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Restless

I want to make me as a blog writter.

রাশিদুল ইসলাম নাহিদ

I like to explain the international affiars.

রাশিদুল ইসলাম নাহিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আফ্রিকার আফগানিস্থান হতে চলছে ‘মালি’!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

পশ্চিম আফ্রিকার দুটি দেশ মালি ও আলজেরিয়া সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। মালিতে ক্রমবর্ধমান ইসলামী কট্টরপন্থীদের দমনে দেশটির সরকারকে সহায়তা করতে অভিযানে নেমেছে ফ্রান্স সহ কয়েকটি প্রতিবেশি দেশ। আর এর প্রতিক্রিয়ায় আলজেরিয়ার উগ্রপন্থীরা একটি গ্যাস ফিল্ডে ৪১ জন বিদেশী নাগরীক কে পণবন্দী করে রাখে মালিতে আটককৃত জঙ্গীদের মুক্তি দেয়ার শর্তে। এদিকে আলজেরিয়া কোন দেশের সাথে আলোচনা ছাড়াই বন্দীদের মুক্ত করতে গত ১৭ জানুয়ারী অভিযান চালায়। আর এ অভিযানে পশ্চিমা কয়েকটি দেশের বেশ কয়েকজন নাগরিক সহ ২৩ জন জিম্মি ও ৩২ জন উগ্রপন্থী মারা যায়।



পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ঘটনাবলী কয়েক মাস ধরে প্রতিবেশী ও পশ্চিমা শক্তিগুলোকে বিশেষ করে ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রকে বেশ দুশ্চিন্তায় ফেলেছিল। আল কায়দার সাথে ঘনিষ্ট ইসলামী গ্রুপ গুলো দেশটির উত্তরাঞ্চলের অর্ধেক এলাকা দখল করে নেয়। চলতি মাসের প্রথম দিকে তারা দক্ষিণ দিকে অভিযান শুরু করে একের পর এক শহর দখল করে নেয় এবং রাজধানি বামাকো দখলের কাছাকাছি পৌঁছে যায়।

ফলে মালি সরকারের আহব্বানে ১১ জানুয়ারী ফ্রান্স দেশটিতে সামরিক হস্তক্ষেপ করে। যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন ফ্রান্সের এ হস্তক্ষেপ কে স্বাগত জানিয়েছে। এদিকে ১৯ জানুয়ারী আইভরী কোষ্টের রাজধানী আবিদজানে ইকুয়াস (১৫ জাতি পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর অর্থনৈতিক গোষ্ঠি) ও ফ্রান্সের নেতাদের এক শীর্ষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ফ্রান্স মালিতে দুই হাজার ৭৫০ সৈন্য এবং ইকুয়াস মালিতে পাঁচ হাজার ৮০০ সৈন্য মোতায়েন করার প্রতিশ্রুতি দেয়। ২০ জানুয়ারীর মধ্যে দুই হাজার ফরাসি সৈন্য ও শতাধিক নাইজেরিয় সৈন্য রাজধানী বামাকোয় পৌছে। ইতোমধ্যে ফরাসী সৈন্য বিদ্রোহীদের উপর জঙ্গীবিমান দিয়ে গোলবর্ষন করে। এমনকি সম্মূখ যুদ্ধও শুরু হয়েছে। ফ্রান্স সেখানে ৫৫০ টি ট্রুপস, সি-১৬০ উড়োজাহাজ, জঙ্গী হেলিকপ্টার ও যার্ফেল জেট বিমান মোতায়ন করেছে। ফরাসী ও মালির সৈন্যরা কোন্না, ও দিয়াবালী শহর দখল করে নিয়েছে এবং ফরাসি সৈন্যের হস্তক্ষেপের ফলে বামাকো নিরাপদ হয়েছে এবং বিভিন্ন শহর থেকে বিদ্রোহীরা সরে যাচ্ছে। তবে ফ্রান্স অভিযান শুরুর আগে বলেছিল, তাদের এ অভিযান চলবে শুধু আকাশ পখে। কিন্তু ফ্রান্স এখন স্থল পথেও আক্রমণ চালাচ্ছে। তাই ফ্রান্সের আসল উদ্দেশ্য কি তা এখন প্রশ্ন সাপেক্ষ।



এখন প্রশ্ন মালিতে ফ্রান্সের সামরিক হস্তক্ষেপের আসল উদ্দেশ্য কি? মালির সরকার ফ্রান্স কে আহব্বান করার সাথে সাথে কেন এত দ্রুত সাড়া দিল? মালির সরকার কি ফ্রান্সের সমর্থনপুষ্ট? ফ্রান্স কি আবার মালিতে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চায়? উত্তর গুলোও খুব সহজ না হলেও এত জটিল নয়। উল্লেখ্য, মালি ১৯৬০ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসন অবসানের পর থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত নানা গোত্রে বিভক্ত দেশটিতে একদলীয় শাসন চলে। ১৯৯১সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন এবং মালিকে একটি বহুদলীয় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। গণতান্ত্রিক শাসনে মোটামুটি ভালই চলছিল দেশটি। গত বছর হঠাৎ করে মালির উত্তরাঞ্চলে সংঘাত সৃষ্টি হয়। ২০১২ সালের ২২ মার্চ একদল জুনিয়র সেনা কর্মকর্তা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ দখল করে নিয়ে সরকারকে ভেঙ্গে দেয় এবং সংবিধান স্থগিত ঘোষণা করে। এ অস্থিরতার সুযোগে গত

২০১২ সালের ৬ এপ্রিল মুভমেন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব আজওয়াদ (এমএনএলএ) মালি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নতুন আওজাদ রাষ্ট্র গঠনের কথা ঘোষণা করে। এর কিছুদিন পরই আল কায়েদার সাথে সংশ্লিষ্ট ইসলামি গ্রুপ গুলো এমএনএলএর পক্ষাবলম্বন করে। এরপরই তারা বিচ্ছিন হওয়ার দাবি প্রত্যাহার করে নেয়। তাদের সম্মিলিত বাহিনী অতি অল্প সময়ে মালির উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন শহর দখল করে নেয়।

মালিতে তিনটি প্রধান ইসলামী গ্রুপ হলো আনসার আল দ্বীন, মুভমেন্ট ফর ইউনিটি অ্যান্ড জিহাদ ইন ওয়েস্ট আফ্রিকা (মুজাও) এবং আলকায়েদা ইন ইসলামিক মাগরিব (আকিম)। এর মধ্যে আনসার আল দ্বীন হচ্ছে মালির নিজস্ব ইসলামি আন্দোলন। এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রখ্যাত সাবেক তুয়ারেগ বিদ্রোহী নেতা সাইয়াদ আগ গালি। তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে সমগ্র মালিতে ইসলামী আইন প্রতিষ্টা করা। আকিমের লক্ষ্য হচ্ছে ইসলামি আইনের প্রসার এবং মালিবাসীকে ফ্রান্সের ঔপনিবেশিক শাসনের কলঙ্কের চিহ্ন থেকে মুক্ত করা।



প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে কয়েকমাস পূর্ব থেকেই মালি, আলজেরিয়া সহ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে ইসলামি গ্রুপ গুলোর সন্ত্রাসী ও উগ্রপন্থী কার্যক্রম বেড়েই চলছে। তাদের হাতে জিম্মি বন্দী এটি একটি নিত্য নৈমেত্তিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। কেননা ইতোমধ্যেই আলজেরিয়ার উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর নেতা মোখতার বেলমোখতার বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের জিম্মি করে রাখার কথা স্বীকার করেছে। তবে এসব ইসলামিক গ্রুপ গুলো উগ্রপন্থী হলেও তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আফ্রিকা থেকে উপনিবেশের নির্যাস টুকুও উচ্ছেদ করা এবং এসব রাষ্ট্রে ইসলামি অনুশাসন কায়েম করা। আর এর ফলে ফ্রান্স সহ পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো এই অবস্থায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। কেননা সমগ্র আফ্রিকা জুরে ৩০ হাজার ফরাসি অবিবাসী সহ অনেক ইউরোপীয়রা বসবাস করছে । এমনকি মালিতেই ছয় হাজার ফরাসি নাগরিক বাস করছে।



অর্থাৎ ফ্রান্স মালিতে সামরিক হস্তক্ষেপ করার একটি ইস্যু পেয়েছে। কেননা ফ্রান্স মনে করে এই মুহুর্তে সন্ত্রাসীদের প্রতি নিষ্ক্রিয়তা দেখালে এটা আফগানিস্থানের মত জিহাদী রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে এমনকি তারা ফ্রান্সের মাটিতেও আক্রমাণ চালাতে পারে। এ ধারণা থেকেই ওলাঁদ তার শাসনামলে বড় ঝুকিপূর্ণ এ সিদ্ধান্তটি নিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লরেস ফেবিয়াস বলেছেন, আমাদের অবশ্যই অস্ত্রধারী বিদ্রোহীদের থামাতে হবে। তাছাড়া পুরো মালি তাদের হাতে চলে যাবে। যেটা আফ্রিকা এমনকি ইউরোপের জন্যও বিরাট হুমকি। এদিকে ব্রিটেন বলেছে যে এখনি যদি আফ্রিকার এই সন্ত্রাসবাদ দমন না করা যায় তবে পুরো ইউরোপ জুড়ে এসব ইসলামিক গ্রুপ ছড়িয়ে পড়বে এবং সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম সংঘটিত করবে। ফলে মালিতে ফ্রান্সের সামরিক হস্তক্ষেপ শুরু হয়েছে এবং ব্রিটেন সহ অনেক পশ্চিমা দেশ সামরিক সহযোগিতা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই সঙ্গে মালিতে সেনা পাঠিয়েছে নাইজার,আলজেরিয়া,বুরকিনা ফাসো,সেনেগাল ও নাইজেরিয়া। এদিকে ফ্রান্সের সামরিক আক্রমণের ফলে ‘আদ দ্বীন’ হুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেছে যে, বিদ্রোহীর আক্রান্ত হলে শুধু ফরাসি জিম্মিদেরই জীবন বিনষ্ট হবে না বরং ফরাসি সৈন্যদেরও উচিত শিক্ষা দেয়া হবে। এই হুশিয়ারী দেয়ার পেছনে অবশ্য কারণ রয়েছে। কেননা লিবীয় যুদ্ধের পর সেখানকার আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র করায়ত্ত করেছে সন্ত্রাসীরা। এছাড়াও অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র ও এসএ৭ এবং এসএ২ এর মত বিমানঘাহী ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে বিদ্রোহীদের দখলে। যা দেখে ফরাসি সৈন্য ইতোমধ্যে বিস্মিত হয়েছে। আর ইউরোপীয় সৈন্যদের জন্য আফ্রিকায় যুদ্ধ করাও অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার।



কিন্তু ফ্রান্সের এ সামরিক হস্তক্ষেপের আসল উদ্দেশ্য কি? ফ্রান্স মালিতে কতদিন থাকবে? আপাত দৃষ্টিতে মনে হতে পারে যে ফ্রান্স হয়তোবা সমগ্র আফ্রিকা জুড়ে যে ফরাসিরা বাস করছে এমনকি মালিতে যে ছয় হাজার ফরাসির বাস তাদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করেই হয়ত মালিতে সামরিক সহায়তা দিতে রাজি হয়েছে। অথবা মালির বিদ্রোহীদের হাতে এখন যে সাতজন ফরাসি নাগরিক পণবন্দী হয়ে আছে তাদের উদ্ধার করার জন্য মালিতে এসছে। প্রকৃতপক্ষে এই বিষয় টি ফ্রান্সের মুল লক্ষ্য না। অনেক বিশ্লেষকই মনে করছেন যে মালিতে সোনা ও ইউরেনিয়ামসহ প্রচুর খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নিয়ন্ত্রণ নেয়ার জন্য যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে ফরাসি বাহিনী। আর এ ধারণাটি অনেকটাই বিশ্বাসযোগ্য। কেননা অভিযান শুরুতেই ফ্রান্স পররাষ্ট্রমন্ত্রী লরেস ফেবিয়াস বলেছেন, মাত্র কয়েক সপ্তাহের জন্য তারা মালিতে হস্তক্ষেপ করেছে। তারপর এ অভিযান পশ্চিম আফ্রিকান জোট ইকুয়াসের কাছে হস্তান্তর করা হবে। কিন্তু কয়েকদিন পরেই প্রেসিডেন্ট ওলাঁদে ১৮০ ডিগ্রি কোণে ঘুরে গেলেন এবং উচ্চভিলাষী মনোভাব ব্যক্ত করে বললেন, মালির ভু-খন্ডগত সংহতি এবং সন্ত্রসী আগ্রাসন বন্ধ করেই মালি ত্যাগ করবে ফ্রান্স। কিন্তু একথাটিও বিশ্বাসযোগ্য নয়। কারণ ফরাসি বাহিনীর হামলা চলার মধ্যে ফ্রান্সের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জ্যঁ ভেস লে ড্রায়ান ফরাসি টেলিভিষনের এক সাক্ষাৎকারে বললেন, ফ্রান্সের লক্ষ্য হচ্ছে মালিতে তার দেশের পূর্ণকর্তৃত্ব পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বললেন, মালির পরিস্থিতিও আফগানিস্থানের মতই। সেখানকার লড়াই বছরের পর বছর এমনকি দশকের পর দশক ধরে চলতে পারে। ফলে এসব মন্তব্য থেকে মালির নতুন করে পশ্চিমা ঔপনিবেশিক শাসনের শৃঙ্খলে আটকা পড়ার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে বলে বিশ্লেষকগণ মনে করছেন। কারণ ইতোমধ্যে ফরাসি বাহিনীর আগ্রাসনে জাতিসংঘ অংশ নেবে না বলে জানিয়েছেন মহাসচিব বান কি মুন।



বলাই বাহুল্য, মালি কি তাহলে আফ্রিকার আফগানিস্থনে পরিণত হতে যাচ্ছে কি না? কেননা ঠিক একই স্টাইলে, একই ইস্যু কে কেন্দ্র করে আফগানিস্থানে ইঙ্গ-মার্কিন সৈন্যরা আক্রমণ করেছিল। তালেবান ইস্যুতে আফগানিস্থানে ন্যাটোর হামলায় সন্ত্রসীদের চেয়ে সাধারণ মানুষ হতাহত হয়েছে বেশি এবং এসব সৈন্য সেখানে এখন অবস্থান করছে। লেবাননে ইসরাইলিরা ১৯৮২ সালে মার্চ করে ঢুকে সেখানে ১৮ টি বছর যুদ্ধ করেছে। সবক্ষেত্রে উদ্দেশ্য ছিল একই। আর তা হলো ভু-রাজনৈতিক বিষয়টারকে কেন্দ্র করে। তাই বিশ্লেকষকরা মনে করছেন যে, ফ্রান্স মালির সরকারকে সহায়তা ও সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে ভূ-রাজনৈতিক বিষয়টিকে গুরত্ব দিয়ে পুনরায় আফ্রিকায় নিজের আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করবে। কেননা মালিতে ফ্রান্সের সামরিক অভিযান যা আফগানিস্থানে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযানকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। তবে, ফলাফল হতে পারে ঠিক এর উল্টো। কেননা এখন মালি ও এর প্রতিবেশী দেশগুলোর সীমান্ত বর্তী এলাকায় যে যুদ্ধ চলছে তার জন্য স্থায়ী মেয়াদে প্রস্তুত হতে হবে। কিন্তু প্যারিসের সৈন্যদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে আফ্রিকায় যুদ্ধ করা সম্ভব নয়। ফলে ফ্রান্স আকাশ পথে বেশি হামলা চালাবে। ফলে সন্ত্রাসীদের পাশাপাশি হত্যার শিকার হবে সাধারণ মানুষ, নারী ও শিশু। দেশটিতে যতটুকু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছিল তার সবটুকুই বিনষ্ট হবে হামিদ কারজাইয়ের আফগানিস্থানের মত। এমনকি দেশটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে। তাই অনেকেই মনে করছেন, আফ্রিকা কী আবারও ঔপনিবেশিক যুগের উন্মত্ততার ঘ্রাণ পেতে যাচ্ছে?



মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৭

এক্সপেরিয়া বলেছেন: তুয়ারেগ বিদ্রোহীরা আগে পরে রাজধানীর খুব কাছে ঘাটি বানাবে । শেষে সোমালিয়ার আল শাবাব টাইপের শাসন হবে । যেখানে সরকার এক অংশ নিয়ন্ত্রণ করবে আর বাকি অংশ তুয়ারেগ তথা ইসলামপন্থিরা ।

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.