![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে পাগলী ভাবতে ভালো লাগে।নিজেকে পাগলী প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই বোধহয় সহজে মানুষ কে বিশ্বাস করি।সবাইকে কাছে টানি।সবার কাছ থেকে বাঁশও খাই।তবুও আমি পাগলী ছিলাম,আছি ইনশআল্লাহ থাকবো
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরী নারী ছিলেন হেলেন,যিনি ছিলেন জিউস ও লিডার কন্যা এবং ক্যাষ্টর ও পোলাক্সের বোন। তার এমনই রূপ-সৌন্দর্য ছিলো যে গ্রিসের প্রতিটি তরুন রাজকুমারই তাকে বিয়ে করতে চাইলো। যখন তার পাণিপ্রার্থীরা বিয়ের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেওয়ার জন্য তার প্রাসাদে জড়ো হলো তখন তারা সংখ্যায় এত বেশি ছিলো এবং এতসব ক্ষমতাশালী পরিবার থেকে এসেছিলোযে আপাত বিবেচনায় হেলেনের পিতা ( হেলেনের মায়ের প্রকৃত স্বামী) , রাজা টিন্ডারিউস , তাদের মাঝ থেকে একজনকে নির্বাচন করতে গিয়ে ভয় পেয়ে গেলেন , এই কারনে যে অন্যরা হয়তো জোট বেধে তার বিরুদ্ধে চলে যাবে। তাই সবার কাছ থেকে নিয়ে নিলেন একটি অনড় অঙ্গীকার যে, যে ই হেলেনের স্বামী নির্বাচিত হোক না কেনো অন্যরা সেটি সমর্থন করবে। সবাই মেনে নিলো কেননা প্রত্যেকেই আশা করছিলো যে সে নিজেই নির্বাচিত হবে। এবং তারা প্রতিঞ্জা করলো যে কেউ হেলেনকে অপহরন করতে এলে তাকে দেওয়া হবে চরম শাস্তি।
হেলেন
রাজা টিন্ডারিস পছন্দ করলেন আগামেমননের ভাই মেনেলাউসকে এবং তাকে স্পার্টার রাজাও বানালেন।
মেনেলাউস
একটু পিছনে ফিরে তাকাই। প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী ভালো করেই জানতেন কোথায় খুঁজে পাওয়া যাবে মর্তের সবচেয়ে সুন্দরী নারীটিকে। ইনোনীর দুর্ভাগ্যের কথা একবারো চিন্তা না করে তিনি তরুন মেষপালককে পাঠিয়ে দিলেন স্পার্টাতে, যেখানে মেনেলাউস ও হেলেন তাকে তাদের অতিথিরূপে সাদরে গ্রহন করলেন। অতিথি ও আতিথ্যদানকারীর মধ্যে সম্পর্ক ছিলো অতি চমৎকার। এই বন্ধনে পূর্ণ আস্থা রেখে মেনেলাউস প্যারিসকে রেখে গেলেন তার গৃহে এবং রওনা দিলেন ক্রিটের উদ্দেশ্যে। কিন্তু প্যারিস ভেঙে দিলেন সেই পবিত্র সম্পর্কটি।
প্যারিস
মেনেলাউস ফিরে গিয়ে দেখলেন হেলেন নেই ; তিনি পুরো গ্রিসের কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করলেন। সকল দলপতিই সাড়া দিতে বাধ্য ছিলেন। সবাই সোৎসাহে এগিয়ে এলেন ট্রয়কে ধুলোয় মিশিয়ে দিতে। কিন্তু শীর্ষস্থানীয় দুজনকে পাওয়া গেলো না; তারা ছিলেন ইথাকা দ্বীপের রাজা অডিউস এবং সমুদ্র উপদেবী থেটিসের পুত্র একিলিস কে।
অডিউস ছিলেন গ্রিসের অন্যতম বুদ্ধিমান ও দ্বায়িত্বশীল মানুষ। কিন্তু একজন বিশ্বাসভঙ্গকারী নারীর জন্য তিনি নিজ পরিবার ও দেশকে ছেড়ে অন্যদেশে এক রোমান্টিক অভিযানে যেতে চাইলেন না। তাই তিনি পাগলের ভান করতে লাগলেন এবং সেনাবাহিনীর দূতকে ফাকি দেবার জন্য রাজা হয়েও তিনি মাঠে লাঙ্গল চড়াচ্ছিলেন এবং বীজের পরিবর্তে লবন বপন করছিলেন। কিন্তু দূতটিও ছিলো সুচতুর। সে অডিউসের ছোট পুত্র সরাসরি লাঙ্গের গতিপথের সামনে এনে রাখলো। সাথে সাথে অডিউস তার লাঙ্গল সরিয়ে ফেললেন এবং প্রমান হয়ে গেলো যে তিনি সম্পুর্ণ সুস্থ।
অডিউস
একিলিসকে আটকে রেখেছিলেন তার মা। উপদেবীটি জানতেন যে একবার ট্রয়ে গেলে তার পরিণতি হবে মৃত্যু। তিনি একিলিসকে নারীবেশ ধারন করতে বাধ্য করলেন এবং লুকিয়ে রাখলেন মেয়েদের মাঝে। অডিউস এলেন তাকে খুজতে। ফেরিওয়ালার ছদ্মবেশে তিনি গেলেন রাজপ্রাসাদে এবং সাথের ঝোলায় করে নিয়ে গেলেন চমৎকার গহনা এবং কিছু অস্ত্র। অন্যান্য বালিকাদের সাথে একিলিসও আসলেন এবং তিনি আগ্রহ দেখালেন অস্ত্রের প্রতি। তখন অডিউস তাকে চিনে ফেললেন এবং নিয়ে গেলেন সেনাছাউনিতে।
একিলিস
একটি বিশাল নৌবহর তৈরি হয়ে উঠলো। এক হাজার জাহাজ নিয়ে চললো গ্রিক দলটিকে। তারা মিলত হলো অলিসে, যে স্থানটি ছিলো তীব্র বায়ু প্রবাহ ও মারাত্নক স্রোতে আক্রান্ত। উত্তর-বায়ু প্রবাহ চলা পর্যন্ত পাল তোলা অসম্ভব হয়ে পড়লো। এবং দিনের পর দিন এ অবস্থা চলতেই থাকলো। সৈন্যদল মরিয়া হয়ে উঠলো। ভবিষৎবক্তা ক্যালকাস ঘোষণা করলেন যে, আর্টেমিস (শিকারি দেবী, তিন কয়মারি দেবীর মাঝে অন্যতম) রাগান্বিত। কেননা তার প্রিয় বন্য প্রাণীগুলোর অন্যতম একটি খোরগোশকে তার শাবক সহ হত্যা করেছে গ্রিকরা। আর্টেমিসের ক্রোধ কমানোর উপায় হলো সেনাদলের সর্বাধিনায়ক আগমেমননের কনিষ্ঠা কন্যা, ইফিজিনিয়াকে উৎসর্গ করা। এটি সকলের কাছেই ছিলো এক ভয়ংকর ব্যাপার। তবুও আগমেমনন তা ই করলেন কেননা এটি না করলে সৈন্যদলে তার গ্রহনযোগ্যতা এবং ট্রয় জয় করে গ্রিসকে বিজয়ি করার জন্য তার আকাঙ্খা বিপন্ন হয়ে পড়তো। তিনি যুদ্ধকে সাহায্য করার জন্য নিজ সন্তানকে হত্যা করার দুঃসাহস দেখালেন।
তিনি ডেকে আনলেন তার কন্যাকে আর তার স্ত্রীকে লিখে পাঠালেন যে , তাদের কন্যার সাথে একিলিসের শুভ বিবাহের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু যখন সে তার বিবাহ অনুষ্ঠানে এলো তখন তাকে হত্যার জন্য নিয়ে যাওয়া হলো বেদিতে এবং তার সকল মিনতি-- পিতা, পিতা বলে চিৎকার , তার নবীন প্রাণ এসব কিছুই স্পর্শ করলো না নিষ্ঠুর যুদ্ধন্মাদদের। সে মৃত্যবরণ করলো এবং উত্তর বায়ুপ্রবাহ থেমে গেলো এবং প্রশান্ত সমুদ্রে গ্রিক জাহাজগুলো আবার যাত্রা করলো।
যখন তারা ট্রয়ের অন্যতম নদী সিময়েসের উৎসে পৌছালো,যিনি প্রথম তীরে পা রাখলেন তিনি ছিলেন প্রতেসিলাউস। এটি ছিলো অত্যন্ত সাহসী একটা কাজ কেননা ভবিষৎবক্তা বলেছিলেন যে , যিনি প্রথম ভূমি স্পর্শ করবেন তিনিই প্রথম মৃত্যু বরণ করবেন। কাজেই যখন প্রতেসিলাউ ট্রোজানদের তীরবিদ্ধ হয়ে মারা গেলেন গ্রিকরা তাকে এমন ভাবে সম্মান জানালো যেনো তিনি কোনো দৈব চরিত্র এবং দেবতারাও তাকে যথেষ্ট সমীহ করলেন।
হার্মিস (জিউসের বার্তাবাহক) তাকে তুলে আনলেন মৃতদের মাঝ থেকে ,তার শোকে মুহ্যমান স্ত্রী লাওডামিয়াকে দেখানোর জন্য। লাওডামিয়া তাকে দ্বিতীয়বার হারাতে চাইলেন না। যখন তিনি আবার ফিরে গেলেন পাতালরাজ্যে তার স্ত্রীও তার সহযাত্রী হলেন ; সে বেছে নিলো আত্মহত্যার পথ।
টু বি কন্টিনিউড........................
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: চলবে ইনশ্আল্লাহ
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মিথ নিয়ে লেখাগুলো ভালোই লাগে। ছবি এবং তথ্য বহুল হলে তো কথাই নেই।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪০
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: গ্রিক মিথ আমার খুব পছন্দের একটা সাবজেক্ট।
জানিনা কতটুকু তথ্য দিতে পারছি তবে চেষ্টা করছি।
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
শার্লক বলেছেন: হুম।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪১
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: অনেকদিন পর । গোয়েন্দাগিরি ছেড়ে দিচ্ছেন নাকি অন্য কোথাও তদন্ত নিয়ে বিজি ?
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি যখন প্রথম হেলেনের গল্প পড়ি তখনই হেলেনের প্রেমে পরেছিলাম । এখন তোমার পোস্টের প্রেমে পরলাম। দারুন লিখছ । চালিয়ে যাও । আর আমার তরফ থেকে প্লাস নাও । ভালো থেক জলদেবি ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: দুঃখজনক ভাবে আমি হেলেনের প্রেমে পড়তে পারিনি ইনফ্যাক্ট পুরো গল্পের কারো প্রেমেই পড়িনি
অনেক অনেক অনেক থ্যাংকু
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আর কৈ । আগ্রহ নিয়ে পড়লাম
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৫
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: ভাইয়া পুরো গল্পটা শেষ করতে আমার আরো ৫ টা পার্ট লাগবে ( মে বি) কষ্ট করে ওয়েট করতে হবে।
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৩
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
"ট্রয়" মুভিটি টিভিতে দেখেছি। একাধিকবার। আমার মুভি দেখার ইতিহাসে স্মরণীয় অভিজ্ঞতা। নায়ক ব্রাড পিট।
ছোট বেলায়, স্কুল পাশ দিয়ে, "গ্রীস ও ট্রয়ের উপাখ্যান" বইটি পড়েছি। লেখক আবদার রশীদ। অদ্ভূত ভালো লেগেছিলো।
আপনি যদি মুভিটি না-দেখে থাকেন, তবে দেখতে বলি। আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। মাঝে মধ্যে এখনও দেখায়। রিপিট শো। দেখে নেবেন।
ধন্যবাদ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৬
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: ব্রাড পিট ওয়ান অফ মাই ফেভারেট এক্টর। ট্রয় মুভিটি আমি দেখেছি। তবে জানেন কি মুভিতে চাইলে ও অনেক কিছু দেখানো সম্ভব হয় না। স্পেশালি যেসব মুভি কোনো গল্প বা সত্য কাহিনী নির্ভর। আমার পোস্টে হয়তো কিছুটা অন্য স্বাদ পাবেন।কিছুটা খুটিনাটি ও জানবেন।
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৯
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: এতো কাহিনী!! ভালো লাগল। চলুক।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন:
থ্যাংকু
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪০
শার্লক বলেছেন: হু মাঝে কদিন আসিনি। আর আগের পোস্টও চোখে পড়েনি।
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভালো লাগল। অপেক্ষায় থাকলাম পরের পর্বের। পোষ্ট পড়ে এলেন পো'র একটা কবিতা শেয়ার করার লোভ জাগল!
Helen, thy beauty is to me
Like those Nicean barks of yore
That gently, o'er a perfumed sea,
The weary, way-worn wanderer bore
To his own native shore.
On desperate seas long wont to roam,
Thy hyacinth hair, thy classic face,
Thy Naiad airs have brought me home
To the glory that was Greece,
And the grandeur that was Rome.
Lo, in yon brilliant window-niche
How statue-like I see thee stand,
The agate lamp within thy hand,
Ah! Psyche, from the regions which
Are Holy Land!
শুভ কামনা
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৮
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: ওল্ড ইংলিশে লেখা বলে কিছু লাইন বুঝতে সমস্য হচ্ছে । কাইন্ডলি অনুবাদ করে দিবেন, প্লীজ?
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: চালায় যাও খালা, আমার ছবি নাই ক্যান?
+ এবং প্রিয়তে
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: তোমার নাম আসে নাই তাই ছবিও নেই। পরের পর্বে দিবো
১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এই যে অনুবাদ!
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধুসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।
চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের’পর
হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
পৃথিবীর সব রঙ নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন
তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল;
সব পাখি ঘরে আসে-সব নদী-ফুরায় এ জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: মজা নিলা আমার লগে??? ১৫ লাইনের কবিতা অনুবাদ করে ১৮ লাইন বানাইছো !!!!!
প্লীজ একদম ভালো অনুবাদ না করো এটলীষ্ট অর্থ বইলা দাও
১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
s r jony বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++্
কিছু লেখার দরকার আছে কি?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: না না ................. থ্যাংকু
১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমি কি করব! লোকে বলে ঐ কবিতা থেকেই নাকি জীবন বাবু বনলতা সেন লিখেছে! যাউক, তার পরেও একটা কুনোব্যাঙ অনুবাদের চেষ্টা করলাম :!> :#>
হেলেন, তোমার রূপ শুধু আমারই
যার জন্য প্রাচীন কাল থেকে সুগন্ধি সমুদ্র পেরিয়ে
সুগন্ধি সমুদ্র পেরিয়ে বেলাভুমে এসেছি আমি।
একটি দীর্ঘ রোমাঞ্চকর সমুদ্র ভ্রমণ করে এসে দেখেছি
লিলি ফুলের মত তোমার চুল, শাশ্বত মুখ
যা আমি খুজে ফিরেছি প্রাচীন গ্রীসে অথবা জৌলুসী রোমে
চেয়ে দেখ তোমার আলোকোজ্জ্বল জানালার ধারে
কিভাবে মুর্তির মত তোমায় দেখার তরে আমি দাঁড়িয়ে
তোমার হাতের প্রদীপ জ্বালিয়ে আমায় দেখ
ওহ! দেবী, বিস্তির্ণ অঞ্চল পেরিয়ে আজ আমি তোমারই পবিত্র ভুমিতেই দাঁড়িয়ে!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: ভালো করেছেন তো , এত লজ্জা পাচ্ছইলেন কেন ??????????
১৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সুগন্ধি সমুদ্র পেরিয়ে কথাটি দুইবার টাইপো হয়ে গেছে
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: ইটয ওকে
১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: এত ধ্যের্য পাও কই? আমার মাথায় তো কত লেখা আসে। কিন্তু শুধু ড্রাফট করে রেখে দেই পরে আর সময় করে লেখা হয়ে ওঠেনা। কিছুটা আলসেমিও দায়ি অবশ্য।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১০
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: আমার তো এখন অফুরন্ত সময় তাই বিশাল পোস্ট দেই। আমার আগের লেখা দেখছো??? ফেবু স্ট্যাটাস
১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩১
একজন আরমান বলেছেন:
চমৎকার।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৫
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: দিচ্ছি, অপেক্ষায় থাকো।
১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫১
একজন নিশাচর বলেছেন: ভাল লেগেছে। চালিয়ে যান।
আর, আপনি যদি আগে না দেখে থাকেন তবে আপনার জন্য একটা মাস্ট সি মুভি হচ্ছে TROY (2004)। পুরো মিল পাবেন গল্পের সাথে।
এই নিন টরেন্ট ডাউনলোড লিঙ্ক। (সাইজঃ ৬৯৯ মেগাবাইট)।
ধন্যবাদ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: থ্যাংকু।
আপাতত জেল পালানো মুভি ডাউনলোড করতেছি
১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৪
একজন নিশাচর বলেছেন: জেনে ভাল লাগল যে আপনি আমার জেল পালানো নিয়ে পোস্টটি পড়েছেন।
ভাল থাকবেন। সবসময়...
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: আমি আপ্নার জেল পালানো পোষ্ট পড়েছি সাথে কমেন্টও দিয়েছি।
ভালো থাকার চেষ্টা করবো। আপ্নিও ভালো থাকবেন
১৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
টিনটিন` বলেছেন: হেলেন মিথটা পড়িনি তবে হেলেন অফ ট্রয় পড়েছি (মুভিটা কাহিনী থেকে করা), মিথ আর বাস্তব মেশানো। দাড়ান, পরের পার্টগুলোও পড়ে ফেলবো।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: মুভিটা কাহিনী থেকে করা সত্যি বাট কাহিনীর "ক" ও রাখে নাই। আই ওয়াজ ডিজহার্টেড। এই জন্যই মুভি দেখে বেশী মজা পাই নাই।
আমি দাড়াতে পারবো না,পায়ে ব্যাথা। বসে আছি,আপনি তাড়াতাড়ি পড়েন।
২০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৭
টিনটিন` বলেছেন: আপনি কোন মুভিটার কথা বলছেন? "ট্রয়" না তো। আমি কিন্তু ট্রয়ের কথা বলছিনা। ট্রয়ের সাথে কোন মিল নাই। আমি বলেছি হেলেন অফ ট্রয় এর কথা। এটা ৯৫% সেইম।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২২
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: ওহ, বুঝতে ভুল হয়েছিলো। হেলেন অফ ট্রয় দেখিনি আমি। দেখতে হবে তাহলে
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩১
আশিক মাসুম বলেছেন: চলুক।