নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সু-স্বাগতম। আপনার আগমনে ধন্য আমি। মানুষ আমি, আমাকে মানুষই ভাববেন, আমি তাই হতে চাই njnoyon.com
নীরব স্থিত উদাস চোখ-
তাতে যেন লেগে আছে অনন্তকালের শূন্যতা!
তুমি কি দেখতে পারছো...?
তুমি কি পড়তে পারছো-
তৃষাতুর সে চোখের ডায়েরিতে লিখে রাখা কাব্য ?
তুমি কি বোঝতে পারছো সেই কাব্যের মর্মকথা ?
বাস্তব জীবনের নির্মমতা কতটা পুড়ায়
তার কিছুই কি বোঝছো না
ডায়েরির পোড়া পাতাগুলো দেখে...?
তোমার আছে কি- কোন অবিজ্ঞতা
কতটা কষ্টে পুড়ে একটা হৃদয়
ছাই হয়ে বাতাসে ভেসে বেড়ায়...?
খুঁজে বেড়ায় স্থিরতা...!
জানি, তুমি কিছুই বুঝনি...!
তোমার হৃদয়ের কোনো চ্যাপ্টারেই
লিখা নেই শূন্যতার ইতিহাস! তুমি অহংকারী।
তোমার মনের হৃদপিণ্ডে সেই যন্ত্রটি নেই
যে যন্ত্রটি ভালোবাসতে শিখায়,
তার নামই তো 'মানবতা'।
তুমি কি জানো স্রষ্টাতত্ত্ব-?
তুমি বিশ্বাস করো কি সৃষ্টির স্রষ্টাকে-?
বুঝো কি প্রতিটি সৃষ্টি-
স্রষ্টার কতটা ভালোবাসার উপমা...?
যদি স্রষ্টাকে ভালোবাসো তবে সৃষ্টিকে কেন নয়!
তবে তো তুমি স্রষ্টাকেই করছো অবজ্ঞা!
তোমাকে তো এই অবজ্ঞার শাস্তি পেতেই হবে।
নাহ! পাবেনা এই অবজ্ঞার কভু ক্ষমা।
তোমার জন্য সেই শাস্তিই প্রস্তুত হচ্ছে।
সেই শাস্তি থেকে মুক্তি পাবে-
হয়েছো কি সেই বীর-যোদ্ধা?
তুমি মানবিক দিক থেকে যখন হেরে যাও,
আমাকে তখন শোনাতে থাকো জ্ঞান কথা।
তোমার মনের অহংকার নামক পর্বতগুহা থেকে
খুঁজে খুঁজে বের করতে থাকো পুঁথিগতবিদ্যা,
আমাকে আটকাবে বলে।
তোমার অহংবুদ্ধি আমি বোঝে যাই খুব সহজেই,
এক কথায় বলে দেই, আমি বুঝি না।
তোমার বদ্ধচিত্ত, জ্ঞানেন্দ্রিয়ের সীমিতকরণ রূপ
আমাকে আকৃষ্ট করতে পারেনা।
তোমাতে প্রকৃত জ্ঞানকোষ নেই, যার নাম মানবতা।
তুমি মানুষকে মানুষ ভাবতে শিখে এসো,
তোমাকে করবো ভুবনজয়ী সম্মান, শ্রদ্ধা।
তুমি যখন ভালোবাসায় হেরে যাও,
তখন শোনাতে থাকো অর্থবিত্ত প্রাচুর্যতার কথা।
আমি বোঝে যাই খুব সহজেই-
তোমার এই প্রাচুর্যপূর্ণ সম্পদের স্তরে স্তরে
লেগে আছে- না জানি কত মানুষের কষ্ট!
কতো হৃদয় ভাঙার বেদনা!
তখন আর আমাকে কোনোভাবেই-
তোমার প্রচুর অর্থ-প্রাচুর্যতা বিমোহিত করতে পারেনা।
মনের গহীনে বাড়তে থাকে- তোমার জন্য শুধই ঘৃণা।
ভালোবাসার কোনো উপদানই আর
খুঁজে পাই না তোমার মাঝে,
মনে হয় তুমি আমার অপরিচিত, চির অচেনা।
তুমি ভুলে যাও অহংকার,
খোঁজনা মানুষের মাঝে আছে ভেদাভেদ।
মানুষকে ভালোবাসতে শিখে এসো,
আমার মনের দোয়ার তোমার জন্য থাকবে খোলা
তোমাকে পরম শ্রদ্ধায় দেবো- ভালোবাসা।।
তোমার হৃদয় কখনওই কাঁদে না
দেখে- মানুষের দুঃখ, কষ্ট, বেদনা।
তুমি মানুষকে কাঁদতে দেখে হাসো মন গহীনে,
অসহায়ত্বের সুযোগ খোঁজ, সহায় হতে পারো না।
তোমার অহংকারী জ্ঞানদে ভেসে যাবে সকল অর্জন,
মনুষ্যত্ববর্জিত মন কভু ভালোবাসা পায় না।
তুমি সুখী হবে না কোনোদিন।
তুমি অভিনেতা হয়ে অভিনয় করে যাবে
নিজের জীবনের সাথে, সুখ খুঁজে পাবেনা।
অর্থ আর প্রাচুর্য দিয়ে হয়তো
দারিদ্র্যকে কিনতে পারবে,
মন, সে'তো থাকবে অধরা।
তোমার মন প্রাসাদ শূন্যতায় ভরে থাকবে
কখনওই ভাবতে পারবেনা-পেয়েছো পূর্ণতা।
'এ আমার অভিশাপ নয়'- দিচ্ছি ভালোবাসা।
এই ভালোবাসা তুমি অর্থ-অহংকারে খুঁজে পাবেনা,
বুঝতেও পারবেনা কখনো, এর মহত্তত্ত্ব-
তখনই বুঝবে, যখন তুমি বুঝবে 'মানবতা'।
এসো হে ভাই.....
স্রষ্টার সৃষ্টিকে ভালোবাসি,
ভুলে যাই সকল ভেদাভেদ, বৈষম্য,
হয় তো তাতেই পাবো স্রষ্টার দেখা,
ভালোবাসা পাবো স্রষ্টার, পাবো মুক্তি।
(ছবিটি 'আহমেদ জী এস' ভাইয়ের ব্লগ থেকে নিয়েছিলাম)
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আজ ভাবছিলাম ছন্দ ছাড়া লিখবো। কিন্তু লিখতে বসে মনে হচ্ছে আরও জানি কম হয়ে গেল, তাই একটু লম্বা হয়ে গেল।
হয়তো, পানি কেরোসিন একই হয়ে গেল। আসলে একটা দিক ধরে রাখাই আমার পক্ষে ভালো হতো। কেমনে যেন আমার কবিতা লিখার ছন্দপতন হলো বুঝতেই পারলাম না।
ভুলটুকু বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞ রইলাম।
শুভকামনা আপনার জন্য।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৪
আমিই মিসির আলী বলেছেন: এসো হে ভাই.....
স্রষ্টার সৃষ্টিকে ভালোবাসি,
ভুলে যাই সকল ভেদাভেদ, বৈষম্য,
হয় তো তাতেই পাবো স্রষ্টার দেখা,
ভালোবাসা পাবো স্রষ্টার, পাবো মুক্তি।
বেশ ভালো লাগলো।
+++
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগায় আমার সার্থকতা। আসলে আমি মানুষের মানবিকতা আর অহংকার বৈষম্য নিয়েই লিখতে চেয়েছি। জানিনা কতটুকু পেরেছি।
আপনার মন্তব্য পেয়ে অানন্দিত, যে কিছুটা হলেও ভালো লাগাতে পেরেছি। ভালো লাগাটুকু আমার আগামী দিনগুলিতে প্রেরণা হয়ে থাকবে ভাই।
কবিতা পাঠে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
ভালোবাসা সবসময়।
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩০
কল্পদ্রুম বলেছেন: নীরব স্থিত উদাস চোখ-
তাতে যেন লেগে আছে অনন্তকালের শূন্যতা
শুরুটাই সুন্দর ছিলো।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: উৎসাহিত হলাম ভাই।
আমরা সকলেই এইরকম শূন্যতা ভরা স্থির চোখ প্রতিনিয়ত কেনোনা কোনোভাবে দেখি কিন্তু মন দিয়ে অনুভব করি না। সামান্য করুণা দেখিয়ে যেতেও অনেকসময় কুণ্ঠিত হই। মনুষ্যত্বহীন হয়ে বৈষম্যের দেয়াল তুলে দেই মাঝখানে। আমাদের মানবিকতা হারিয়ে যাচ্ছে দিনদিন। অথচ মানবিকতাতেই স্রষ্টার কাছে সন্তুষ্টি পাওয়া সম্ভব। আমি তেমনটাই বোঝাতে চেয়েছি। জানিনা কতটুকু পেরেছি। যদি সামান্যতমও পেরে থাকি তাহলেই সার্থকতা আমার।
আপনার প্রশংসাটুকু প্রেরণা হয়ে থাকুক।
শুভকামনা সবসময়।
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৪
অতৃপ্তনয়ন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো কবি +++++
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগায় কৃতজ্ঞতা জানবেন।
প্লাসগুলো প্রেরণা হয়ে থাকবে ভাই। আগামী কয়েকদিন আর কবিতা লিখবো না। কারণ লিখলেই পোষ্ট করতে মন চায়।
ভালো থাকবেন ভাই।
শুভকামনা সবসময়।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৮
অতৃপ্তনয়ন বলেছেন: কেন ভাই সমস্যা কি পোষ্ট দিবেন
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আসলে প্রতিদিন পোষ্ট দেওয়াতে ব্লগে পোষ্ট বেড়ে যায়। সেটা কেমন যেন ভালো দেখাচ্ছে না।
তাই ভাবছি এখন থেকে সপ্তাহে একটা করে কবিতা লিখবো।
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৬
অতৃপ্তনয়ন বলেছেন: ও এটা তো জানতাম না ভাই
তাহলে প্রতিদিন কবিতা লিখতে সমস্যা কোথায় ?
ব্লগে না দেন, ফেসবুকে দিবেন, আমরা দেখবো। আপনার কবিতা দিন দিন ভালো হচ্ছে তাই বললাম
লিখতে থাকেন ভাই, আমরা ফেসবুকেই পড়বো।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা ভাই, সেটা ঠিকই বলেছেন।
ফেসবুকেও প্রকাশ করা যায়। তবে ফেসবুকে কবিতা সম্পর্কে ভালো মন্দ বোঝা যায় না। এখানে সবার মন্তব্যে ভুল গুলো শুধরে নেওয়ার সুযোগ থাকে।
হ্যা ভাই চেষ্টা করবো। আপনার আন্তরিকতায় কৃতজ্ঞ। ভালো থাকবেন। শুভকামনা।
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৩
অতৃপ্তনয়ন বলেছেন: হ্যা তা ঠিক, কিন্তু লেখা আপনাকে চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ থাকবে
আমরা শুধরে দিতে না পারি, মুগ্ধ তো হতে পারবো।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:০৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্য অামাকে প্রেরণা দিবে ভাই। চেষ্টা করবো। ভালো থাকবেন।
আপনার মতো বন্ধু পাওয়া সৌভাগ্যের ভাই।
৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৫
অতৃপ্তনয়ন বলেছেন: গুড বাই
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:০৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শুভ রাত্রি।
ভালো থাকুন।
৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:১৩
শূন্যনীড় বলেছেন: ভালো লাগা রইল কবি +++++
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:১৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রেরণা হয়ে থাকুন সবসময়।
প্লাসগুলো আমাকে উৎসাহিত করবে ভাই।
শুভরাত্রি
১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫২
শূন্যনীড় বলেছেন: শুভ সকাল
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:০৭
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শুভ সকাল আপনাকেও।
ভালোবাসা হয়ে থাকুন এভাবেই।
শুভকামনা সবসময়।
১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:০১
নাগরিক কবি বলেছেন: আমি বাকরুদ্ধ। কিপ ইট আপ ভাই। অসাধারণ। অসম্ভব ভাল।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:১৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সকাল সকাল ব্লগে ঢুকে একজন নতুন নিজের পোষ্টে এরকম অসাধারণ মন্তব্য দেখলে কতযে আনন্দ ভাসতে থাকে সে আমিই বুঝছি ভাই।
অনেক সংশয় নিয়েই ঢুকেছি এখন। আপনার মন্তব্য আমার সব সংশয় দূর হয়ে গেল ভাই।
আপনার উচ্ছসিত ভালো লাগা আমার ব্লগে প্রেরণাদান করবে অনেকদিন। ভালোবাসা হয়ে থাকুন।
আসুন আমরা মানবতায় এগিয়ে নিজ নিজ অবস্থান থেকে।
কৃতজ্ঞতা জানবেন মন্তব্যে। ভালোবাসা সবসময়।
১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। কিছু টাইপো আছে । সুন্দর লেখায় বানান ভুল হলে লেখা তার সৌন্দর্য হারায়। তাই খেয়াল করবেন অনেক সহজ শব্দেও বানান ভুল হয়েছে।শুভ কামনা রইল।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মন্তব্য পেয়ে উৎসাহিত হলাম ভাই। ভুলটুকু স্মরণ করিয়ে আন্তরিকতার পরিচয় দিলেন ভাই। আমি কৃতজ্ঞ।
সুন্দর হয়েছে জেনে আনন্দিত হয়েছি।
প্রেরণা হয়ে থাকবেন সবসময়।
১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩
বিজন রয় বলেছেন: মানবতা যদি এই কবিতার মর্মকথা হয় তো বলবো বেশি কথার আবহ সেটাকে ব্যাঘাত ঘটিয়েছে। কবিতা কিন্তু অল্পকথায় বেশি বলাতে হবে।
কিছু টাইপো ঠিক করে দিলে ভাল হবে।
শুভকামনা সবসময়ের।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানবেন দাদা।
আমার টাইপো ভুল কোন গুলো সেগুলোই বুঝতে পারছিনা না দাদা। যদি বুঝতাম তো ঠিক করে নিতাম। সোহেল ভাইয়ের মন্তব্যের পর এডিট করেছি যুদ্ধা লিখেছলম সেটাকে যোদ্ধা করেছি।
আর কিছু আমার বোঝে আসছে না দাদা, প্লীজ একটু হেল্প করবেন। আমার বেশিরভাগ ভুল জেনে শুনেই হয়তো হয়, কারণ, বানান হয়তো আমি জানিইনা। যেটুকু বড় ভাইদের কাছে জানি সেটুকু এডিট করে নেই সাথে সাথেই।
আর বেশি কথায় ব্যাঘাত বলতে, অল্প কথায় কবিতা প্রকাশ করার মতো অবিজ্ঞতা আমার এখনো হয়নি ভাই।
আমার কবিতা গুলো সবসময় সহজ শব্দেই হয়। সহজেই কেউ বুঝতে পারবে কবিতার ভাব কথা, তেমনটাই আমার ভাবনা।
দোআ করবেন আমিও যেনো কোনদিন পরিপক্ব হয়ে ওঠতে পারি। আমার চেষ্টা থাকবে। আপনাদের সহযোগিতা থাকলে পারবো এমন আশাই করি সবসময়।
ভালোবাসা জানবেন সবসময়।
১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বিশাল কবিতা ভাল লাগল নয়ন ভাই। ভাল লাগার সবটুকু রেখে গেলাম। ভাল থাকবেন সবসময়।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়েছি। প্রেরণা হয়ে থাকবেন সবসময়।
হ্যা ভাই, একটু বড়ই হয়ে গেছে, আসলে আমি তো অরিজিনাল কবি নই, তাই অল্প কথায় বোঝাতে পারিনা। আর একটু অবিজ্ঞতা হোক তখন হয়তো পারবো। কবিতাতে সহজেই বোধগম্য করাই আমার লক্ষ্য থাকে সবসময়। পুরোপুরিভাবে পেরে ওঠিনা সবসময়।
কষ্ট করে পাঠ করেছেন জেনে আনন্দিত। প্রশংসা পেয়ে উচ্ছসিত হয়েছি। মন্তব্যে আন্তরিক হয়েছি।
ভালোবাসা জানবেন সবসময়।
১৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯
বিজন রয় বলেছেন: বাস্তব জীবনের নির্মমতা কতটা পুড়ায়
তোমার আছে কি- কোন অবিজ্ঞতা
তোমার অহংবুদ্ধি আমি সহজেই বোঝে যাই,
আমি বোঝে যাই খুব সহজেই-
ইত্যাদি, একটু দেখে নিয়েন।
সামনের দিনগুলোতে আপনার কবিতা অনেক ভাল হবে বলেই তো কথা বলা।
ভাল থাকেন।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এক্ষণই এডিট করছি দাদা।
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন।
লাইন মিলাইতে অনেক সময় লিখে ফেলি, ভাবিনা শব্দ কোনটা আগে পরে বসানো উচিৎ। এখন থেকে খুব বেশি ভাববো এই বিষয়ে। তারপরও যদি হয়ে না ওঠে আপনাদের সহযোগিতা পাবো এমন আশা সবসময় রাখবো দাদা।
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানবেন সবসময়।
১৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
এসো হে ভাই.....
স্রষ্টার সৃষ্টিকে ভালোবাসি,
ভুলে যাই সকল ভেদাভেদ, বৈষম্য,
হয় তো তাতেই পাবো স্রষ্টার দেখা,
ভালোবাসা পাবো স্রষ্টার, পাবো মুক্তি।
ভালো লেগেছে +++
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:
আনন্দিত পেয়ে প্রিয় কবির দরশন
মন্তব্য পড়ে ভরে গেল এ হৃদয় মন
প্রেরণা হয়ে থাকবেন সবসময় এমন প্রত্যাশা সবসময় করি ভাই। গুণিজনের মন্তব্য পেলে মনের সাহস একটু বাড়ে, সুখী হয়ে যাই।
শুভকামনা জানবেন সবসময়।
১৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
এসো হে ভাই.....
স্রষ্টার সৃষ্টিকে ভালোবাসি,
ভুলে যাই সকল ভেদাভেদ, বৈষম্য,
হয় তো তাতেই পাবো স্রষ্টার দেখা,
ভালোবাসা পাবো স্রষ্টার, পাবো মুক্তি। ----
অজস্র ভালোলাগা রেখে গেলাম।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মন্তব্য পড়ে পরম তৃপ্তিতে বুকটা ভরে গেল আপু।
আপনাদের আন্তরিক উৎসাহই আমার প্রেরণার উৎস।
এই প্রেরণা যেন কভু না হারাই এমনই প্রত্যাশা সবসময়।
অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন হে প্রিয় সুলেখিকা।
জানবেন শুভকামনা আর শুভেচ্ছা।
১৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি মন্তব্যকে খুব বেশী লম্বা করতে পারিনা। তাই অল্পতে বলে যাই কবির কবিতার চাকা ঘুরছে অপুরন্ত শক্তিতে। আর এ ভাবেই চলুক। ইমরাউল কায়েসের সুরে বলতে চাই হে কাব্য গতি তীব্র হও থেমে যেও না।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:
জানিনা হে প্রিয় কবি,
কিবা ফুলে আপনারে পূঁজি।
"তাই অল্পতে বলে যাই কবির কবিতার চাকা ঘুরছে অপুরন্ত শক্তিতে। আর এ ভাবেই চলুক। ইমরাউল কায়েসের সুরে বলতে চাই হে কাব্য গতি তীব্র হও থেমে যেও না।"
এ যে আমার পরম পাওয়া
মনের গহীনে রাখিব সৃজি।
আপনার আশীর্বাদ আমার জীবন পাথেয় হয়ে থাকবে, অনুপ্রাণিত করবে, প্রেরণা হয়ে থাকবে জীবনের বাঁকে বাঁকে।
কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসা জানবেন সবসময়।
১৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন ,
আপনার এই কবিতার ছবিটি আমার একটি পোস্ট থেকে নিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ ।
কবিতার মূল বক্তব্য আমার এই ছবিটির ক্যাপশানের সাথেই যেন মিলে গেছে -------
চোখ মেলে রই , বুঝিনা কিছুই , জীবন ধাইবে কোনখানে ....
ভালো লাগলো । তবে "বিজন রয়" এর ১৬ নং মন্তব্যের সাথে একমত ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আপনাকে মন্তব্যে পেয়ে একটা ভয় দূর হলো ভাই। আপনাকে না জানিয়েই সেদিন ছবি নিয়েছি। কবিতাটি লেখার পর ভাবছিলাম কোন ছবিটি দিবো এখানে। আপনার পোষ্টির কথা মনে হতেই গিয়ে ছবিটি আনি।
বিজন দাদার মন্তব্যের সাথে আমিও একমত ভাই। কিন্তু এখনো অত অবিজ্ঞতা অর্জন করতে পারিনি। তাই বড় হয়ে যায়। দোআ করবেন আমার জন্য।
এমন স্থির চোখ আমার অন্তর আত্মাকে কাঁদায় ভাই। মনে হয় কত যুগ যুগান্তরের শূন্যতা এই চোখের ভিতর। নীরবে অনেক কথাই বলে যাচ্ছে চোখ দুটো। আমি সেই চোখের কথাই বোঝাতে চেয়েছিলাম, জানিনা কতটুকো পেরেছি। আমার কাছে আরো লিখতে মন চেয়েছিল। কবিতা বিষাল বড় হয়ে যায় তাই লিখিনি আর।
সেদিন আপনার পোষ্টে ছবিগুলো আমাকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল ভাই। নিজেকে অপরাধী ভেবেছি। আমারা সেই সব অসহায় মানুষের কথা কমই ভাবি, কেন ভাবি, সমাজ কেন তাদের প্রতি ভিন্নতর দৃষ্টিতে তাকায়? সেই সব প্রশ্ন থেকেই এই কবিতার সূচনা। এই কবিতার সফলতা আপনার সেই পোষ্টেরই ভাই।
কৃতজ্ঞতা জানবেন। প্রেরণা হয়ে থাকবেন সবসময়।
শুভকামনা জানবেন সবসময়।
২০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ একটি বড় কবিতার জন্য । কবিতায় বহুবিদ বিষয়াবলি উঠে আসায় ভাল লেগেছে ।
কাজী নজরুল ইসলাম বিদ্রোহী কবিতাটি লিখার পরে সেটা হাতে নিয়ে কবিগুরুর বাড়ীর সামনে গিয়ে চিল্লায়ে কবিকে গুরু গুরু বলে ডাকছিলেন । কবিগুরু ভিতর বাড়ী থেকে বললেন কি চাছ , নজরুল বললেন তোমাকে খুন করতে এসেছি । কবি গুরু বললেন কালবিলম্ব না করে এখনিই চলে আয় । নজরুল কাছে গিয়ে তাঁর বিখ্যাত বিদ্রোহী কবিতাটি তাঁকে পাঠ করে শুনালেন । শুনার পরে কবি গুরু বললেন , কাজী কবিত্ব শক্তিকে কবিতা লিখার কাজে লাগাও । মানে ভাব ও ভাবের প্রকাশ অল্প কথায় কর যেন তা বহুমুখী ব্যপক অর্থ ধরতে পারে । কবিতা সুন্দর হয়েছে সন্দেহ নাই । দাদা বিজন রায় সহ আরো সকল বিজ্ঞ গুণীদের মতামত আমলে নিলে উপকার হবে , আমরা এ ব্লগে একজন শক্তিমান কবি পাব ।
শুভ কামনা রইল
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমি যখনি কোনো বিষয়ে দুটানার মধ্যে পড়ি তখনি আপনাকে পাই আমার সমস্যার সমাধান হিসেবে। আপনার মন্তব্য আমার মনের জোড় দ্বিগুণ করে দিয়ে যায়। এটাই বুঝি আমার সৌভাগ্যে প্রাপ্তি।
বিদ্রোহী কোনোমতেই ছোট নন বরঞ্চ অমর, কিংবদন্তী, অতুল্য। মানুষ, মসজিদ ও মন্দির, এ দুটিও ছোট নন, অনেক বড়, অথচ যে কেউ কবিতা পড়ে প্রতিটি লাইন বোঝে যাবে খুব সহজেই। আমি তো সেখানেই কবির সার্থকতা খুঁজে পাই।
আমি অবশ্য কবিতার ক'ও এখনো বুঝি না ভাই। শিখার, বোঝার যথেষ্ট আগ্রহ আমার মধ্যে আছে। চেষ্টা করছি ভাই। দোআ করবেন। বিজন দাদার কাছথেকে সবসময় গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ পাই, মেনে চলার চেষ্টাও করি। মোটামুটি বোঝতেও আমাকে আরও বহু প্র্যাকটিস করে যেতে হবে ভাই এটা বুঝি আমি। যদি কিছু বোঝতে পারি সেটাই হবে আমার বড় পাওয়া।
প্রেরণা হয়ে থাকবেন আমার আগামীর পথে।
শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা জানবেন সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেক দীর্ঘ পদ্য, অনেক কথা; পানি ও কেরোসিনের সম্নয়ে শক্তিশালী নতুন জ্বালানী তৈরি হয় না।