![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যারা নাটোর শহরের উপর দিয়ে (ট্রেন বা বাস) যাতায়াত করেছেন তারা এই ষ্টপেজে শুনেছেন, "নাটোরের কাঁচাগোল্লা" ডাক ফেরীওয়ালার কাছে। তবে মনে রাখুন, এর সাথে আসল কাঁচাগোল্লার বিন্দুমাত্র কোন মিল নেই। অথচ প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ প্রতারিত হচ্ছে এই ফেরীওয়ালাদের কাছে। অনেকে ফলশ্রুতিতে আসল কাঁচাগোল্লাকে খারাপ বলছে। আসল কাচাঁগোল্লার স্বাদ না ভূলার মতোই সুস্বাদু যা মনোলভা খাবারও বটে।
কাঁচাগোল্লা তৈরির প্রধান উপকরন: প্রধান উপাদান দুধ, চিনি ও এলাচ দানা।
পদ্ধতি০১: দুধকে ছানাতে পরিনত করার পর তাতে কিছু চিনি মিশানো হয় এরপর মিশ্রনটিকে একটা পাতলা কাপড়ে মধ্যে ভরে ঝুলিয়ে রাখা হয় অনেক সময়। সেখান থেকে সাদা তরল পদার্থ চুইয়ে পড়ে। শেষে পুরো মিশ্রনটি শুকনো হয়ে গেলে নামিয়ে এলাচের গুড়া মিশানো হয় ফ্লেবারের জন্য। এরপর সেটা একটা বড় কড়াইয়ের মাঝে রেখে আগুনে জ্বাল দেয়া হয়, যতক্ষন না পর্যন্ত একটু ছোট গুটি গুটি না ধরে। সেই মিশ্রন থেকে যখন পানির পরিমান কমে যাওয়ার পরে ঠান্ডা হলে পরিবেশন যোগ্য হয়। তবে এটা একটা লম্বা প্রক্রিয়া। মূলতঃ স্বাদ নির্ভর করে কাঁচামালের গুনগতমান এবং প্রতিটি ষ্টেইজে নির্দিষ্ট সময়ক্ষেপনের উপর। অনেকে মনে করেন যে, এটা গোল্লা টাইপের কোন মিষ্টি। আসলে তা নয়।
পদ্ধতি০২: খাঁটি দুধের ছানা ও চিনি কাঁচাগোল্লা তৈরির প্রধান উপাদান। ১ কেজি কাঁচাগোল্লা তৈরি করতে প্রায় ১ কেজি কাঁচা ছানা ও ৪০০ গ্রাম চিনির প্রয়োজন। কড়াইতে চিনিগুলো পানিসহ জ্বাল দিতে হয়। চিনি পরিষ্কার করতে সামান্য কাঁচা দুধ দিতে হয়। কড়াইয়ের গাদ পরিষ্কার হয়ে গেলে কড়াইয়ে ছানা ঢেলে দিতে হয়। এরপর জ্বাল এবং একইসঙ্গে কাঠের শক্ত স্টিক দিয়ে নাড়তে হয়। এভাবেই ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ধারাবাহিকভাবে নাড়তে নাড়তেই পরিপূর্ণ কাঁচাগোল্লা তৈরি হয়ে যাবে। তবে এই নাড়াচাড়ার মধ্যেই রয়েছে শৈল্পিক কৌশল। মোটামুটি এই হচ্ছে ১ কেজি কাঁচাগোল্লার হিসাব। বর্তমানে ভালো কাঁচাগোল্লা তৈরিতে শহরের প্রসিদ্ধ মিষ্টান্ন ভান্ডারের পরিচালক এম এ রউফ খান জানান, তারা কাঁচাগোল্লাতে এলাচ ব্যবহার করেন না। এতে প্রকৃত কাঁচা ছানার গন্ধ পাওয়া যায়।
২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
আরজু পনি বলেছেন:
এখন কাচা গোল্লা কোথায় পাবো ...খেতে ইচ্ছে করছে
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
বটের ফল বলেছেন: খাঁটি কাঁচাগোল্লা খেতে চাইলে নাটোর পুরাতন বাসষ্ট্যান্ড থেকে যেকোনো রিকশায় উঠে বলতে হবে জয়-কালীবাড়ি যাব। ভাড়া ১০-১৫ টাকা হতে পারে। জয়-কালীবাড়ি মিষ্টির দোকানে গিয়ে যত খুশি কাঁচাগোল্লা কেনেন আর মজা করে খান। পাবেন একেবারে খাঁটি স্বাদ।
৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++++++++++++++
ভালো থাকবেন
৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
ভিটামিন সি বলেছেন: মোরে আইন্না দেন। মুই খামু। কইরে আমার ঝান্ডুদা আর চুঙ্গিওয়ালা? কাঁচা গোল্লা আইন্না দে, চাঙ্গি এয়ারস্টেশনে বইসা বইসা খামু।