![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৭৮৬
“দানশীল মহান আল্লাহ পাক উনার বন্ধু।” -হাদীছ শরীফ
মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা
(ভোলাহাট শাখা)
মুন্সিগঞ্জ, বজরাটেক, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ
বেরাদারানে ইসলাম!
মহান আল্লাহ পাক উনার অসীম দয়া ও রহমতে ১৪২১ হিজরী মুতাবিক ২০০০ ঈসায়ী সনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে অত্র ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা’ (ভোলাহাট শাখা)। যার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্চে- বাস্তব জীবনে সুন্নতে নববীর আদর্শ প্রতিষ্ঠা তথা ইসলামী ইতিহাস-ঐতিহ্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান শিক্ষাসহ সঠিক ইসলাম পালনের মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি হাছিল করা।
মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা (ভোলাহাট শাখা)-এর অনন্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই যে, অত্র প্রতিষ্ঠানে ইলমে ফিক্বাহর পাশাপাশি ইলমে তাছাউফ শিক্ষা বাধ্যতামূলক; যা শিক্ষা করা প্রত্যেকের জন্যই ফরয। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ রাজনীতি মুক্ত এবং খালিছভাবে দ্বীনি ইলম শিক্ষা ও চর্চা কেন্দ্র। অত্র প্রতিষ্ঠান পরিচালনার খিদমতে জড়িত রয়েছেন সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ সুদক্ষ শিক্ষক, কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত-এর আমীলবৃন্দ।
এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্টরা ইসলামের নামে অনৈসলামিক কর্মকা- যেমন- মৌলবাদ, সন্ত্রাসবাদ, হরতাল, লংমার্চ, খুন-খারাবি, জ্বালাও-পোড়াও, ভাংচুর ইত্যাদি হারাম কাজের সাথে এবং এ ধরনের কোনোও সংগঠন বা দলের সাথে জড়িত নয়। বরং এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন আমল এবং মাথার তালু থেকে পায়ের তলা পর্যন্ত সবকিছুই সুন্নত দ্বারা সুশোভিত। সর্বোপরি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের বিশুদ্ধ আক্বীদা অনুযায়ী কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা এবং ক্বিয়াস-এর আলোকে সবরকম দ্বীনি ইলমসহ জ্ঞান-বিজ্ঞান শিক্ষা দেয়া হয়।
এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সামর্থ্যবানদের পাশাপাশি ‘গরিব এবং ইয়াতিমদের’ দ্বীনি ইলম শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ‘ইয়াতিমখানা এবং লিল্লাহ বোডিং’। সুতরাং আপনার সর্বপ্রকার দান-ছদক্বা, যাকাত-ফিতরা, উশর, মানত, কাফ্ফারা, কুরবানীর চামড়া বা তার মূল্য ইত্যাদি অত্র প্রতিষ্ঠানে দান করাই হবে অধিক ফযীলত এবং বরকত লাভের কারণ।
অতএব, রহমত ও বরকত হাছিলের জন্য সর্বপ্রকার দান-ছদক্বা, যাকাত-ফিতরা, উশর, মানত, কাফ্ফারা, কুরবানীর চামড়া বা তার মূল্য ইত্যাদিসহ আপনার ব্যবসার লভ্যাংশ থেকে একটা অংশ ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতিমখানা’য় (ভোলাহাট শাখা) ‘গরিব এবং ইয়াতিম’ ছাত্রদের সুষ্ঠুভাবে দ্বীনি ইলম শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে দান করার জন্য আপনাকে একান্তই আহবান জানাচ্ছি। মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের-আমাদের সবার প্রতি সহায় হউন।
{বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, অত্র মাদরাসা চত্বরে মসজিদ ও শ্রেণীকক্ষের জন্য তিন তলাবিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজ চলছে}
দান-ছদক্বা, যকাত, ফেতরা উশর ইত্যাদি প্রদানের ব্যাপারে যোগাযোগ করুন-
মুহম্মদিয়া হাফিযিয়া মাদরাসা
চলতি হিসাব নং- ৫৯৫
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, ভোলাহাট শাখা,
চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
আহবানে-
মুহম্মদ মোবারক আলী (মাস্টার)
সেক্রেটারি-
মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা (ভোলাহাট শাখা)
মুন্সিগঞ্জ, বজরাটেক, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
E-mail. [email protected]
২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৫
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন@ ভাই সমস্যা কি ব্রাস ফায়ার কইরা সব রাতের বেলায় খতম কইরা দিবেন আর ফায়ার ব্রিগেডের পানি ঢাইলা সব পরিস্কার কইরা দিবেন। আর বলবেন সব ফকফকা ক্লিয়ার। কোথাও কেউ মারা যায় নাই।
৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
ছািব্বর বলেছেন: ভালো লাগল।
৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০৪
তারেক বলেছেন: @ উদাসী স্বপ্ন নেক্সট টাইমে আপনি যতদিন জীবিত আছেন ততদিন কোন মাদ্রাসাতে দান করবেন না।
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @একাকী বাংলাদেশী ভাই
প্রথমে ২৫০০ পরে ৩০০ পরে ঝাকেঝাকে পরে ৬১ পরে ২৫ পরে লিস্টি দিলেন ৬১ জনের তাও আবার কত কাহানী
লিস্টি নাকি জনসম্মখে বা পেপারে দেয়া যাবে না কারন আগের বার যাগো মৃত দেখাইছিলো সবাই ব হাল তবিয়তে কবর থিকা পুনর্জনম নিয়া ক্লাস করতেছিলো
মিছা কথার কত রকম হইলে ২৫০০ লাশের লিসটি দিতে ৩ মাস লাগে
এই হইলো মিথ্যুক মাদ্রাসার পেডোফাইল আর হোমোসেক্সুয়াল স্যাডিস্টস
৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
একিউমেন০৮ বলেছেন: জাকাতের টাকায় ভবন বানানো যায়না।
মসজিদে বা মাদ্রাসার সাধারণ ফান্ডে কিংবা নির্মাণ ফান্ডে যাকাত দেয়া যাবে না। অনুরূপ কোন ধরনের জনকল্যাণমূলক কাজেও যাকাত দেয়া যাবে না।- আলমগীরী: ১/১৮৮
সূত্রঃ
http://rahmaniadhaka.com/?cat=33
৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
একিউমেন০৮ বলেছেন: জাকাতের টাকায় ভবন বানানো যায়না।
মসজিদে বা মাদ্রাসার সাধারণ ফান্ডে কিংবা নির্মাণ ফান্ডে যাকাত দেয়া যাবে না। অনুরূপ কোন ধরনের জনকল্যাণমূলক কাজেও যাকাত দেয়া যাবে না।- আলমগীরী: ১/১৮৮
সূত্রঃ
http://rahmaniadhaka.com/?cat=33
৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
একিউমেন০৮ বলেছেন: যাকাত কাকে দেয়া যাবে
ক. দরিদ্র অর্থাৎ যার কাছে নিত্যপ্রয়োজনের অতিরিক্ত সারে বায়ান্ন ভরি রূপার মূল্য পরিমাণ কোন সম্পদ নেই, তাকে যাকাত দেয়া যাবে। কিন্তু যদি প্রয়োজনের অতিরিক্ত যে কোন ধরণের সম্পদ সারে বায়ান্ন ভরি রূপার মূল্য পরিমাণ (৬৩ হাজার টাকা) থাকে চাই তার উপরে যাকাত আসুক বা না আসুক তাকে যাকাত দেয়া যাবে না।
খ. ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি যার ঋণ পরিশোধের কোন ব্যবস্থা নেই।
গ. মুসাফির যার কাছে সফর কালের প্রয়োজনীয় অর্থ নেই। যদিও তার বাড়িতে সম্পদ থাকে না কেন।
ঘ. মাদ্রাসার গোরাবা ফান্ডে যাকাত দেয়া যাবে। এতে দ্বিগুণ সাওয়াব পাওয়া যায়। কেননা, এফান্ডে যাকাত দিলে একদিকে যাকাত আদায় হয় অপর দিকে দ্বীনের সহযোগিতা হয়। -সূরা তাওবা: ৬০
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হ
ঢাকায় আইসা গাছ কাটনের জন্য আর রাস্তায় খাড়াইয়া রিক্সা থামাইয়া কাবিন নামা আর মাথার ঘোমটা নিয়া টানাটানি করার জন্য