১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৫৮

চারুপাঠ বলেছেন: সন্তান যদি লোভী হয়
পিতার স্মৃতির চেয়ে তার অর্থ প্রয়োজন বেশী
দেবযানি সেরকম সন্তান মনে হয় লোভী ....................................

২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৫৮

দেশী পোলা বলেছেন: এইখানে অভাগার কি হইল? মানুষই মইরা যায়, আর আসবাবপত্র! ওগুলা রাইখা দিয়া কি ফরিদিরে পূজা দিবো?

৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:২৬

আনন্দক্ষন বলেছেন: বাস্তবতা অনেক কঠিন, তাই হয়তো কারো সম্পর্কে মন্তব্য করা আমাদের জন্য ঠিকনা।

ফ্লাটটি যদি ভাড়া করা হয় আর তার মাসিক ভাড়া ৩০ হাজার হয়- তবে এই মাসের জন্য অলরেডি মিসেস দেবযানী ৩০ হাজার টাকা পরিশোধ করেছেন। তারপরও আমাদের নিজেদের ফ্লাটগুলোই তো অনেক ছোট হয়, সেখানে নতুন করে আরো কতগুলো আসবাবপত্র ঢোকাবার জায়গা থাকে কি?

আর স্মৃতি হিসেবে যে উনি কিছু জিনিস রাখেননি তা আমাদের অজানা। আমরা যত যাই বলিনা কেন, মিসেস দেবযানির কাছে তার বাবার যে স্থান তা সমালোচনার উর্ধ্বে।

৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৪

আহসান২০২০ বলেছেন: আসবাবপত্রে কিছু যায় আসে না। আসবাবপত্র নিয়ে বাড়াবাড়ি, যাদুঘর তৈরী এই পৃথিবীর ছোট একটা দেশ যেটি স্বাধীন হয়েছিল ১৯৭১সালে ডিসেম্বর মাসে; সেই দেশের দুই রাজনৈতিক দলের কামড়া-কামড়ি ছাড়া বৈ কিছু নয়। প্রয়াত এই শিল্পী বেচে থাকবেন তার কর্মে। আসবাব পত্রে নয়। তারপরও তার ব্যবহার্য কিছু ছোট খাট জিনিস রাখা হতে পারে।

৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:০৮

মুক্ত ধারা বলেছেন: আমার দাদী-নানী মারা যাবার পরে সবাই তাদের ব্যবহুত জিনিস পত্র ভাগাভাগি করে নিয়ে নিয়েছে স্মৃতি চিহ্ন হিসেবে রাখার জন্যে। বর্তমানের সময় মনে হয় বড় বেশী বাস্তববাদী।

৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৫৮

রাফা বলেছেন: @ আনন্দক্ষন মৃত্যুর পুর্বে কি হুমায়ুন ফরিদি দেউলিয়া হোয়ে গিয়েছেন যে দেবযানিকে ভাড়ি-ভারা পরিষোধ কোরতে হোলো?

হুমায়ুন ফরিদী যা কামাই কোরে রেখে গেছেন তার একমাত্র উত্তরাধিকারি দেবযানিই -তো।

৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:১৮

বান_দর বলেছেন: এখানে দোষের কি হইল? আপনার হা হুতাশেরই কারন কি? ফরিদীর ব্যাবর্হিত জিনিষগুলো রেখে কি পুজা করতে বলেন?

৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৫৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ফরীদি অভাগা তার আসবাবপত্র বিক্রি হয়ে গেছে বলে নয়। ফরীদি অভাগা কারন বাংলাদেশ টেলিভিশন তাঁর অভিনীতি দুর্দান্ত নাটকগুলো হয় বাক্সবন্দি করে রেখেছে অথবা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছে, ফলে বাংলাদেশের অর্ধেক মানুষ (যাদের বয়স ২৫ বা তার নিচে) আসল ফরীদিকে চিনেই না। যারা তাকে শুধুমাত্র মূলধারার সিনেমায় ভিলেন চরিত্রে বা গত ৭-৮ বছরে প্রাইভেট প্রডাকশনের নাটকে ফরীদিকে দেখেছে, তারা তাঁর আসল ক্ষমতার ১০ শতাংশের বেশি উপভোগ করতে পারেনি।

৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৩২

ঘুনেপোকা বলেছেন: এইখানে অভাগার কি হইল? মানুষই মইরা যায়, আর আসবাবপত্র! ওগুলা রাইখা দিয়া কি ফরিদিরে পূজা দিবো?

১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: স্মৃতি হিসাবেই সংরক্ষন করা উচিত ছিল।
রাইসুল ভাইয়ের মন্তব্যের সাথে একমত!

১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৪

হেডস্যার বলেছেন:
আপনে সেগুলা কিন্না কালেকশন করলেই তো পারেন। মায়ের চাইতে মাসীর দরদ বেশী হইয়া গেল না ?

১২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৩

কোডনেম ৬৬৬ বলেছেন: রাইসুল জুহালার সাথে একমত। আমার বয়স ২৫ বছরের নিচে এবং স্বীকার করতে দ্বিধা নেই সংশপ্তক এবং একদিন হঠাৎ-এ ফরীদির অভিনয় দেখে চমকে গেছি। কিছুদিন আগেও বিটিভি আর্কাইভ থেকে ৮০-৯০ দশকের নাটক প্রচার করত।এখন করে কিনা জানি না।
আমি মনে করি আসবাবপত্র সংরক্ষণের চেয়ে হুমায়ূন ফরীদির অভিনয় কীর্তি সংরক্ষণ করা বেশি জরুরি।ফরীদি মানুষের মনে বেঁচে থাকবেন তাঁর অভিনয়ের জন্য,সুদৃশ্য আসবাবের জন্য নয়।

১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২০

দুরন্ত জেসি বলেছেন:

১৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২১

নিঃসংগ যোদ্ধা বলেছেন: আসবাবপত্র বিরি করার দোষের কি হইল?