নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সকালেই শুরু সকালেই শেষ

আমরত্বের প্রত্যাশা নেই , নেই কোন দাবি দাওয়া.....!

নিঃশব্দ শিশির!

নিঃশব্দ শিশির! › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডাক্তার কি আইনের উর্ধ্বে!!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

বারডেমে ডাক্তার রা ধর্মঘট ডেকেছে। তা তারা ডাকতেই পারে। তাদের কোন সহর্মীকে যদি অন্যায় ভাবে মারা হয় তাহলে তার বিচার তারা চাইতেই পারে। সেই অধিকার তারে আছে। আর আমি তাদের দাবির সাথে একমত!!

ডাক্তার বিষয়ে আমি কিছু প্রশ্ন জানতে চাই।

১, ডাক্তার কি আইনের উর্ধ্বে?

২.ডাক্তাররা যখন কোন কারণ ছাড়াই নির্দিষ্ট ক্লিনিকেরে টেস্ট দেন, সেটা কি অন্যায় না ন্যায়?

৩, নানা উপহার আর টাকার চুক্তি করে যখন একই কম্পানির ওষুধ লিখেন বা প্রয়োজন ছাড়াই ওষুধ লিখেন সেটা কত টুকু যুক্তিসঙ্গত?

৪.নিজের কর্মস্থল অনুপস্থিত দিয়ে যখন বাইরে প্রেটিসের নামে বহু টাকা কামাই করেন, সেটা অন্যায় না ন্যায়।

৫. ডাক্তারদের অবহেলায় যখন কোন রুগী মারা যায়, তখন মানুষ হত্যার জন্য কোন ডাক্তারের ফাসি হয়েছি কি?

৬.পাশ করা ডাক্তার যখন ভুয়া-অনুমোদন ছাড়া ক্লিনিকে বসে, সেটা কি ঠিক না বেঠিক?

৭.সব পেশায় এমন কি সরকারি চাকরীতেও আয়কর দিতে হয়, সেবা খাত বলে ডাক্তারদের কেন আয়কর থেকে বাদ রাখা হবে।

আরো অনেক প্রশ্ন আছে, সেসব বাদ দিলাম।



হুম, এ কথা বলতেই হয়, সব পেশাতেই ভালো মন্দ আছে। ডাক্তারদের মধ্যেও আছে। ডাক্তারদের কাজটাই হচ্ছে মানুষের জীবন নিয়ে। যদি মানুষই না বাচে তাহলে ডাক্তার হলেই কি আর না হলেই কি।



সঠিক চিকিৎসা দিয়ে, মানুষের সেবা করা যায়। টাকাটা এখানে প্রধান বিষয় নয়। আবার অতিরিক্তি টেস্ট, অনাহুত ওষুধ আর হয়রানি করে মানুষের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার ঘটনাও ঘটছে। রুগীর প্রতি অবহেলা করাটাও বিচিত্র কিছু নয়।

যদি সরকারি হাসপাতাল গুলো ভালোই হতো তাহলে ব্যাঙগের ছাতার মত ক্লিনিক ব্যবসা চলতো না। এটা দিনের আলোর মত পরিষ্কার।



ডাক্তারদের কেই এগিয়ে আসতে হবে তাদের সুনাম রক্ষার জন্য।

সুইপার আর হকারদের মত সব বন্ধ করে দিয়ে দাবি আদায়ের আন্দোলন করলে হবে না।

পরিশেষে বলতে চাই, আমার অসুখ হলে ডাক্তারের কাছেই যেতে হবে। সুইপার আর হকারের কাছে গেলে লাভ হবে না। তাই বলতে চাই, ডাক্তার রাও মানুষ। একজন মানুষ হিসেবে তারা মানুষের সেবা করবে সেই আশা করতেই পারি। তবে মানুষকে দিন দিন যে ভাবে ব্যবসার মূলধন হিসেবে ডাক্তার রা সেবা দিচ্ছে সেটা কারই কাম্য নয়।















মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আসলে আমাদের দেশে ইন্ডিভিজ্যুয়াল ভাবে অনেক কিছুকেই দেখা হয় না। যেমন ধরেন, এই পাড়া আর সেই পাড়ার একদল ছেলেপেলে খেলছে। কোন কারনে তারা মারামারিতে লিপ্ত হলো। সাথে সাথে ব্যাপারটা কি হবে- এই আমাদের পাড়ার ছেলেদের মারছে, চল গিয়া শায়েস্তা করি। এখানে দোষ কার সেটা দেখার টাইম নাই।

ব্যাপারটা যদি হিন্দু মুসলমান হয় তাহলে তো নিজ নিজ সম্প্রদায় বা গোষ্ঠির মান রক্ষার জন্য ব্যাপারটা সাম্প্রয়াদিক দাঙ্গা পর্যন্ত গড়াতে পারে।

আর এই দলমত নির্বিশেষে একতাবদ্ধতা সুযোগ নেয় বিভিন্ন পেশার মানুষজন। এটাই এই দেশে প্রচলিত স্বাভাবিক নিয়ম। ডাক্তাররাও এর বাইরে নন।


ডাক্তারদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, মানুষকে জিম্মি করে দাবি আদায়ের ব্যাপারটা ঠিক সমর্থন যোগ্য নয়। এতে আল্টেমেটলি একটি মহান পেশাকেই অসম্মান করা হয়।

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৭

নিশাত তাসনিম বলেছেন: ফেসবুকে একজন ডাক্তারের দেওয়া স্ট্যাটাস ।

বারডেম হাসপাতাল একটি সনামধন্য সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের সব শ্রেনী পেশার মানুষ এখানে সেবা নিয়ে থাকেন। এখানে কর্মরত সকল ডাক্তার, কর্মচারী নিবিড়ভাবে সেবা প্রদান করে থাকেন।

গত ১৩ এপ্রিল ২০১৪, রবিবার ১৩২ নং ওয়ার্ডে একজন রুগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রুগীর স্বজনেরা হাসপাতালে বিভীষিকাময় পরিস্থিতির সৃষ্টি করেন।

অত্র হাসপাতালে এন্ডোক্রাইনলজি বিভাগে চিকিতসাধীন ১৩৩১ নং বিছানার ঐ রুগী যথোপযুক্ত চিকিৎসা ও ব্যবস্থাপনা পাওয়া সত্ত্বেও ওই দিন রাত ৮টায় মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুককে কেন্দ্র করে রোগীর স্বজন নামধারী প্রায় ৬০-৭০ জন দুষ্কৃতকারী হাস্পাতালে ব্যাপক তান্ডব চালায়। তিন জন চিকিৎসক কে তারা ১৩২২ নং রুমে জিম্মি করে রাখে। তারপর পুলিশের ঢাকা জোনের এসি মাসুদ পরিচয় দানকারী এক ব্যক্তি এবং প্রাক্তন মন্ত্রীর এপিএস পরিচয় দানকারী এক জনৈক বাবুর সক্রিয় অংশগ্রহণে এবং ইন্ধনে ডা. মো আনোয়ার হোসেন, ডা কল্যান দেবনাথ ও ডা শামিমা আক্তারের উপর হামলা চালায়। তারা চিকিৎসক দের মাটিতে ফেলে নির্মম্ভাবে প্রহার করে তাদের উপর মনিটর, পানির ফিল্টার ছূড়ে তাদের রক্তাক্ত করে। উল্লেখ্য ডা শামীমা আত্মরক্ষার্থে টয়লেটে আশ্রয় নিলেও তাকে দরজা ভেংে টেনে হিচড়ে বের করে আনে লাঞ্চিত করে। তাদেরকে বাচাতে এসে সহকারী অধ্যাপক ডা মো ফিরোজ আমিন লাঞ্চিত হন

এমন অবস্থায় বারডেম হাসপাতালের কর্মরত চিকিৎসক বৃন্দ আজ শংকিত এবং জীবন ঝুকি নিয়ে কাজ করছেন।

উপরোক্ত ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্ত করে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি প্রদানের দাবী জানাচ্ছি। (সকল চিকিৎসক সমাজের সাথে এর সাথে ডক্টরস ক্যাফে থেকেও একই দাবী)

---- প্রেস বিজ্ঞপ্তি (বারডেম হাস্পাতালে কর্মরত কর্মকরত্তা, কর্মচারী ও চিকিৎসক বৃন্দ)
.........

আমার ভাই এর রক্ত মাখা এপ্রন,
যেন বাংলার নিগ্রিহিত চিকিৎসক সামাজের হৃদয়ের রক্তক্ষরণ।

আমার বনের লাঞ্চনা, তিলে তিলে সইতে থাকা এই ব্যর্থ জীবনের বঞ্চনা।

বাংলার চিকিৎসকের আর্তনাদ
ঘুনে ধরা এই সামাজ যন্তে্ নিষ্পেসিত
জীর্ণ মানবতারই আর্তনাদ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৩

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: সুইপার আর হকারদের মত সব বন্ধ না করে, নাম যেহেতু জানাই গেছে , একটা মামলা করতে বলেন।
মামলায় কিছু না হলে তার পর না হয় জ্বালাও পোড়াও করেন।
মামলা করতে ভয় কিসের!!!

৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

চালাক বাবু বলেছেন: বাচালে আল্লাহ বাঁচায় আর মারলে ডাক্তার মারে। তখন এইট পাশ করা সাংবাদিকও চিকিৎসার ভূল ধরে। ভুল চিকিৎসায় রোগীর ম়ৃত্যু। কমন কথা। ভুল ধরতে হলে আগে তাকে ওই বিষয় জানতে হবে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫১

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: এইট পাশ সাংবাদিক। কয়জন সাংবাদিককে আপনি চিনেন। যারা এইট পাশ।।।।
আর এমন কয়জন ডাক্তার চিনেন, যিনি সরকারী চাকরী করে ক্লিনিকে বসেন না। নিদিষ্ট ডায়গনস্টিক সেন্টারের টেস্ট দেন না। ওষুধ কম্পানির কাছ থেকে টাকা নেয় না।
ভুল ধরার কথা আসছে কেন? আর ডাক্তাররা কি ভুলের উর্ধ্বে নাকি!!! তাদের ভুল হতে পারে না।
নাকি তারা ভূল করতে পারে না।

৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪২

ঢাকাবাসী বলেছেন: আফটার অল এরা বাংলাদেশী ডাগদার! অভ্যেস কি সহজে যায়!

৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৮

চালাক বাবু বলেছেন: Click This Link

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৬

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: Click This Link

৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৮

চালাক বাবু বলেছেন: Click This Link

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৬

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: Click This Link

৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫০

চালাক বাবু বলেছেন: Click This Link

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৭

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: Click This Link

৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৭

চালাক বাবু বলেছেন: মোবাইল দিয়ে বেশি লেখা যায়না। লেখক, শেয়ার করা লিংক দুটি পড়ুন।

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৩

চালাক বাবু বলেছেন: আপনার লিংকগুলোর জবাব আপনি আমার লিংকে পাবেন। দয়া করে আগে পড়ুন, তারপর কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৭

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: আপনি হয়তো আমার লেখা পুরোটা পড়েন নাই। আমি কোন ভাবেই ডাক্তারদের ওপর হামলা সমর্থন করি না। তা যত বড় ভুলেই হোক না কেন।
তবে তার জন্য মধ্যবিত্তের এই হাসপাতালে সাধারন রোগীদের জিম্মি করে আন্দোলন সমর্থন যোগ্য নয়।
আর সব ডাক্তার সমান নয়!!! এটাও বুঝতে হবে।

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৪

চালাক বাবু বলেছেন: আপনার লিংকগুলোর জবাব আপনি আমার লিংকে পাবেন। দয়া করে আগে পড়ুন, তারপর কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৬

বিদেশী গুপ্তচর বলেছেন: আপনি কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়েছেন। আমার মত করে উত্তর দেয়ার চেষ্টা করলাম, দেখেন আপনার পছন্দ হয় কিনা।

১, ডাক্তার কি আইনের উর্ধ্বে?
--প্রশ্নই আসে না। আইনের উর্দ্ধে হলে ওই ডাক্তারের সাদা এপ্রন রক্তে লাল হত না; উর্দ্ধে হলে রোগীর লোকজনের গায়ে থেকে রক্ত ঝরত।... আপনার মনে এমন প্রশ্ন উদয় কেন হল বুঝলাম না।

২.ডাক্তাররা যখন কোন কারণ ছাড়াই নির্দিষ্ট ক্লিনিকেরে টেস্ট দেন, সেটা কি অন্যায় না ন্যায়?
-- অবশ্যই অন্যায়;কিন্তু ন্যায়-অন্যায় বিচার করার আগে আমাকে বলুন কোন কারন ছাড়াই ডাক্তার টেস্ট দিয়েছেন--এই সিদ্ধান্তে আপনি কেমন করে উপনীত হলেন? প্লিজ, আমাকে এটা বলবেন না যে কোন কারনে কোন কোন টেস্ট করতে হয় তা আপনি ডাক্তারের চেয়ে ভাল জানেন!

৩, নানা উপহার আর টাকার চুক্তি করে যখন একই কম্পানির ওষুধ লিখেন বা প্রয়োজন ছাড়াই ওষুধ লিখেন সেটা কত টুকু যুক্তিসঙ্গত?
--২ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর এখানেও। প্রয়োজন ছাড়াই ওষুধ লিখেন--এই বিষয়টা কি কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রমানিত? না হলে কেন ডাক্তারের বিরুদ্ধে অভিযোগ? যদি রোগী নিজেই বোঝেন যে ডাক্তার প্রয়োজন ছাড়াই ওষুধ/টেস্ট দেন, তাহলে নিজেই নিজের চিকিৎসা করাতে পারেন, নাকি?


৪.নিজের কর্মস্থল অনুপস্থিত দিয়ে যখন বাইরে প্রেটিসের নামে বহু টাকা কামাষ ই করেন, সেটা অন্যায় না ন্যায়।
--নিজের কর্মস্থল বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত থাকা শুধু অন্যায় নয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সবার জন্য। তবে এখানে আমি আপনাকে একটা বিষয় মনে করিয়ে দিতে চাই--প্রাইভেট প্র্যাকটিস ডাক্তারের অধিকার। বিএমডিসি তাদের এ অনুমতি দিয়েছে। আপনি খেয়াল করে দেখবেন ডাক্তাররা কিন্তু সকালে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন না, কারন সকালবেলা (অফিস টাইমে) ডাক্তারের হাসপাতালে সময় দেয়ার কথা। এ সময় প্রাইভেট প্র্যাকটিস নিষেধভ বিকেল/সন্ধে বেলায় প্র্যাকটিসের সুযোগ বিএমডিসি-ই তাকে দিয়েছে। কাজেই কোন ডাক্তার মফস্বলে পোস্টিং হওয়ার পরেও যদি বিকেল/রাতে ঢাকা/অন্য জেলায় প্র্যাকটিস করেন তাকে অনুপস্থিত বলা যাবে না কারন তাকে যেকোন স্থানে স্বাধীন ভাবে প্র্যাকটিসের অধিকার দেয়া আছে। তারপরও যারা কর্মদিবসে অনুপস্থিত থাকেন তাদের ঠিক উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের উচিত হবে এমন ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া।

৫. ডাক্তারদের অবহেলায় যখন কোন রুগী মারা যায়, তখন মানুষ হত্যার জন্য কোন ডাক্তারের ফাসি হয়েছি কি?

--যদি প্রমানিত হয় তবে রেজিঃ বাতিল সহ আইনগতভাবে শাস্তি হবে। কিন্তু তার আগে বলুন, ডাক্তারদের অবহেলা বলতে আপনি কি বোঝেন? ডাক্তার অবহেলা করেছেন--এইটা নির্ণয় করবে কে? রোগীর লোকজন? নাকি পত্রিকার সাংবাদিকরা?

৬.পাশ করা ডাক্তার যখন ভুয়া-অনুমোদন ছাড়া ক্লিনিকে বসে, সেটা কি ঠিক না বেঠিক?
--প্রশ্নটা পড়ে কিছুক্ষন হাসলাম।... আপনি নিজেই বললেন যে ক্লিনিকটা ভূয়া/অনুমোদনহীন--সেইটা নিয়ে আপনার কোন মাথাব্যথা নাই অথচ বৈধভাবে পাশ করা ডাক্তার কেন ওই ক্লিনিকে গেল এইটা নিয়ে আপনার ঘুম নেই! আবারো হাসলাম, সরি

৭.সব পেশায় এমন কি সরকারি চাকরীতেও আয়কর দিতে হয়, সেবা খাত বলে ডাক্তারদের কেন আয়কর থেকে বাদ রাখা হবে।
--এই ব্যাপারটা আমার জানা নেই। আমার মতামত হল তাদের কোনভাবেই আয়করের বাইরে রাখা উচিত হবেনা

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:১১

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ১, ডাক্তার কি আইনের উর্ধ্বে?
--প্রশ্নই আসে না। আইনের উর্দ্ধে হলে ওই ডাক্তারের সাদা এপ্রন রক্তে লাল হত না; উর্দ্ধে হলে রোগীর লোকজনের গায়ে থেকে রক্ত ঝরত।... আপনার মনে এমন প্রশ্ন উদয় কেন হল বুঝলাম না।

জবাব: আজ পর্যন্ত কোন ডাক্তারকেই ভুল চিকিৎসার জন্য, পেটে গজ ব্যান্ডেজ রেখে সেলাই করার জন্য, কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিত থাকার জন্য, শাস্তি হয়েছে এমন নজির নাই। তাহলে তো বলতেই হয় তারা আইনের উর্ধ্বে।

২.ডাক্তাররা যখন কোন কারণ ছাড়াই নির্দিষ্ট ক্লিনিকেরে টেস্ট দেন, সেটা কি অন্যায় না ন্যায়?
-- অবশ্যই অন্যায়;কিন্তু ন্যায়-অন্যায় বিচার করার আগে আমাকে বলুন কোন কারন ছাড়াই ডাক্তার টেস্ট দিয়েছেন--এই সিদ্ধান্তে আপনি কেমন করে উপনীত হলেন? প্লিজ, আমাকে এটা বলবেন না যে কোন কারনে কোন কোন টেস্ট করতে হয় তা আপনি ডাক্তারের চেয়ে ভাল জানেন!
জবাব: কোন কারণ ছাড়াই টেস্ট দিয়েছে, এটা বুঝলাম , যখন সেই ল্যাব বলে, অমুক ডাক্তার এখনও তার কোটা পূরণ করে নাই। মানে প্রতি মাসে যে পরিমান টাকার টেস্ট করানোরজন্য তাকে টাকা দেওয়া হয়েছে তা পূরণ করে নাই।
আর যখন ডাক্তার প্রেসক্রিপশনে নির্দিষ্ট ল্যাবের নাম দিয়ে দেয়, সেই খান থেকে টেস্ট না করালে, তা ছুয়েও দেখে না, ছিড়ে ফেলে, তখন কি বলবো তাকে।
একই ডাক্তার যদি সপ্তাহে ৩ টা ক্লিনিকে বসে, তাহলে যেদিন যেখানে বসে, সেখানকার টেস্ট ছাড়া অন্য কোন ল্যাবের টিস্ট নেন না, তাহলে এটা তো দিনের মত পরিস্কার,, % টাই এখানে মূখ্য।
৩, নানা উপহার আর টাকার চুক্তি করে যখন একই কম্পানির ওষুধ লিখেন বা প্রয়োজন ছাড়াই ওষুধ লিখেন সেটা কত টুকু যুক্তিসঙ্গত?
--২ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর এখানেও। প্রয়োজন ছাড়াই ওষুধ লিখেন--এই বিষয়টা কি কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রমানিত? না হলে কেন ডাক্তারের বিরুদ্ধে অভিযোগ? যদি রোগী নিজেই বোঝেন যে ডাক্তার প্রয়োজন ছাড়াই ওষুধ/টেস্ট দেন, তাহলে নিজেই নিজের চিকিৎসা করাতে পারেন, নাকি?
জবাব: একই গ্রুপের অন্য কম্পানির ওষুধ দিলে ডাক্তার যখন সেই রুগঅকে দেথা বাদ দেন , যখন সেই রোগেকে হাসপাতাল থেকে বের করে দেন , যখন ডাক্তার বিদেশ ভ্রমন করেন, ওষুধ কম্পানির টাকায়, যখন বাসার টয়লেট পেপারটাও দেয় কম্পানি, তখন আপনি না বুঝতে পারেন, মানুষ ঠিবই বুঝে কাহিনী কি।

৪.নিজের কর্মস্থল অনুপস্থিত দিয়ে যখন বাইরে প্রেটিসের নামে বহু টাকা কামাষ ই করেন, সেটা অন্যায় না ন্যায়।
--নিজের কর্মস্থল বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত থাকা শুধু অন্যায় নয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সবার জন্য। তবে এখানে আমি আপনাকে একটা বিষয় মনে করিয়ে দিতে চাই--প্রাইভেট প্র্যাকটিস ডাক্তারের অধিকার। বিএমডিসি তাদের এ অনুমতি দিয়েছে। আপনি খেয়াল করে দেখবেন ডাক্তাররা কিন্তু সকালে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন না, কারন সকালবেলা (অফিস টাইমে) ডাক্তারের হাসপাতালে সময় দেয়ার কথা। এ সময় প্রাইভেট প্র্যাকটিস নিষেধভ বিকেল/সন্ধে বেলায় প্র্যাকটিসের সুযোগ বিএমডিসি-ই তাকে দিয়েছে। কাজেই কোন ডাক্তার মফস্বলে পোস্টিং হওয়ার পরেও যদি বিকেল/রাতে ঢাকা/অন্য জেলায় প্র্যাকটিস করেন তাকে অনুপস্থিত বলা যাবে না কারন তাকে যেকোন স্থানে স্বাধীন ভাবে প্র্যাকটিসের অধিকার দেয়া আছে। তারপরও যারা কর্মদিবসে অনুপস্থিত থাকেন তাদের ঠিক উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের উচিত হবে এমন ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া।
জবাব: সকাল বেলা হাসপাতালে গিয়ে তখনও সব ডাক্তার পেয়েছেন। সারা রাত প্র্যাকটিস করে সকালে ঘুমায়। আর যদি হাসপাতালে আসেনও তা আধা ঘন্টা থেকে এক ঘন্টার জন্য।
আর শাস্তির কথা বললেন, এই শাস্তি দিলে কিন্তু ধর্মঘটের নজিরও আছে।
৫. ডাক্তারদের অবহেলায় যখন কোন রুগী মারা যায়, তখন মানুষ হত্যার জন্য কোন ডাক্তারের ফাসি হয়েছি কি?
--যদি প্রমানিত হয় তবে রেজিঃ বাতিল সহ আইনগতভাবে শাস্তি হবে। কিন্তু তার আগে বলুন, ডাক্তারদের অবহেলা বলতে আপনি কি বোঝেন? ডাক্তার অবহেলা করেছেন--এইটা নির্ণয় করবে কে? রোগীর লোকজন? নাকি পত্রিকার সাংবাদিকরা?
ডাক্তারের অবহেলা হচ্ছে, রোগীর অবস্থা খারাপ, আর ডাক্তার তার রুমে বসে আরাম করে বিড়ি খাচ্ছে। বিড়ি খাওয়ার আগে সে রুম থেকে বের হবে না। ততক্ষনে রোগী শেষ। এটা একটা উদাহরণ মাত্র।
অবহলো হচ্ছে, কথায় কথায় ধর্মঘট ডাকা।
৬.পাশ করা ডাক্তার যখন ভুয়া-অনুমোদন ছাড়া ক্লিনিকে বসে, সেটা কি ঠিক না বেঠিক?
--প্রশ্নটা পড়ে কিছুক্ষন হাসলাম।... আপনি নিজেই বললেন যে ক্লিনিকটা ভূয়া/অনুমোদনহীন--সেইটা নিয়ে আপনার কোন মাথাব্যথা নাই অথচ বৈধভাবে পাশ করা ডাক্তার কেন ওই ক্লিনিকে গেল এইটা নিয়ে আপনার ঘুম নেই! আবারো হাসলাম, সরি
জবাব: আমিও হাসলাম. যখন দেখলাম, সেই ভুয়া-অনুমোদন ছাড়া ক্লিনিকের বড় বিজ্ঞপান হচ্ছে সেই পাশ করা বৈধ ডাক্তার। যদি ডাক্তার না পেত তাহলে ক্লিনিকিটা দাড়াতেই পারতো না। আর মানূষও বুঝতো না এটার অনুমোদন নেই।


৭.সব পেশায় এমন কি সরকারি চাকরীতেও আয়কর দিতে হয়, সেবা খাত বলে ডাক্তারদের কেন আয়কর থেকে বাদ রাখা হবে।
--এই ব্যাপারটা আমার জানা নেই। আমার মতামত হল তাদের কোনভাবেই আয়করের বাইরে রাখা উচিত হবেনা

ধন্যবদ। অনেক যুক্তি দেওয়া যায়। ভালো মন্দ সব জায়গাতেই আছে। তারপরও বলবো, মানুষকে মানুষ হিসেবেই সেবা দেওয়া দরকার। ব্যবসার মূলধন হিসেবে নয়।

১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৭

আমিনুর রহমান বলেছেন:




ডাক্তারদের মেরেছে তাই ডাক্তাররা ধর্মঘট ডেকেছে কিন্তু এটা না ডেকেও উপায় নেই কেননা আমাদের দেশে এক্সট্রিম পর্যায়ে কিছু না করলে কোন কিছুর বিচার পাওয়া যায় না।


তবু বলব ডাক্তারদের রোগিদের কথা একটু ভেবে দেখা উচিৎ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: রোগীদের জিম্মি না করে আন্দোলন হতে পারতো। এখন দেখার বিষয়, একজন ডাক্তারের গায়ে হাত তোলায়, কতজনকে বিনা চিকিৎসায় মরতে হয়!

১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:১৭

বিদেশী গুপ্তচর বলেছেন: নিশাত তাসনিম এর জবাবে আপনি বলেছেন

লেখক বলেছেন: সুইপার আর হকারদের মত সব বন্ধ না করে, নাম যেহেতু জানাই গেছে , একটা মামলা করতে বলেন।
মামলায় কিছু না হলে তার পর না হয় জ্বালাও পোড়াও করেন।
মামলা করতে ভয় কিসের!!!


--ডাবল স্ট্যান্ডার্ড হয়ে গেল ভাইজান! আমি বলি-
ডাক্তারের নাম যেহেতু জানাই আছে একটা মামলা করতে বলেন। মামলায় কিছু না হলে তার পর না হয় টয়লেট থেকে টেনে বের করে ডাক্তার পেটান। মামলা করতে ভয় কিসের!!!

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: মামলা করতে ভয় কেন, থাকবে। মামলা করলেও তো আপনারা ধর্মঘট ডাকতেন। মদনের মন্তব্য টা দেখুন!!!

১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪৬

ক্যাপটেন জ্যাক স্প্যারো বলেছেন: আমিনুর রহমান ভাইঃ
ডাক্তাররা রোগীদের কথা ভাবে বলেই যে হাসপাতালে এমন ঘটনা ঘটে, ধর্মঘট শুধু সেই হাসপাতালেই করা হয়। এই ধরণের ঘটনা ঘটতে থাকলে ধর্মঘটের পরিধি ধীরে ধীরে বাড়বে।
প্রায় দেড়-দুই বছর আগে, ফার্মেসী মালিকরা দেশব্যাপী ধর্মঘট করেছিল কারণ ভেজাল ওষুধের মালিকদের গ্রেফতার করা হয়েছিল।
রোগীদের কিরকম দূর্ভোগ হয়েছিল তা রোগী এবং ডাক্তাররাই দেখেছে।

লেখকঃ আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে সবার জন্য সমান আইন তৈরি করা যায় না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়াকে সমর্থন করি নাই। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। তবে, ডাক্তার রা মামলা করতে পারতো। সেটা না করে রোগীদের জিম্মি করে আন্দোলন করছে, যা কাম্য নয়!!

১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:২২

অেসন বলেছেন: ডাক্তারদের বিপক্ষে আপনার অভিযোগের ব্যাপারে আমি অনেকাংশে একমত। কিন্তু সব ডাক্তারের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ টিকবে না।
আর যতই অভিযোগ থাকুক না কেন আইন অমান্য করে ডাক্তার পেটানো
অবশ্যই নিন্দনীয় ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আমাদের দেশে ক্ষমতা প্রদর্শন নিত্তনৈমত্তিক ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২২

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: আগেই বলেছি ভালো মন্দ সব পেশাতেই আছে। তবে সাধারন রোগীদের জিম্মি করে , আন্দোলন করা সমর্থন যোগ্য নয়! এখন একজন ডাক্তারের গায়ে হাত তোলায় কত জন বিনা চিকিৎসায় মারা যায়, সেটাই দেখার বিষয়!
আর কথায় কথায় ধর্মঘট ডাকাটাও ইদানিং ডাক্তারদের নিত্তনৈমত্তিক ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে!

১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩১

হেডস্যার বলেছেন:
ডাক্তারদের বিরুদ্ধে এমন প্রশ্ন ব্লগে আগেও অনেকে করেছে কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার হল ব্লগের মেডিকেল ষ্টুডেন্ট আর ডাক্তাররা নিজেদের সামান্যতম দোষ ও স্বীকার না করে উলটা নির্লজ্জের মত এমন সাফাই গায় যে দেখলেই লজ্জা লাগে।

১১ নম্বর কমেন্টের সারমর্ম হইলোঃ
আপনে ডাক্তারির কি বুঝেন? ডাক্তার যা করবে সেইটাই ঠিক আর সবাই বেঠিক।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০০

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: সহমত!!!

১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬

দখিনা বাতাস বলেছেন: এক রিকশাওয়ালার মন্তব্য শুনেন, আল্লাহ যেন বাংলাদেশের কোন ডাক্তার উকিল আর পুলিশরে বেহেসতে না নেয়। মানুষ বিপদে পইরা এগো কাছে যায় আর এরা সুঝোগ পাইয়া গলায় পাড়া দিয়া পকেট খালি কইরা দেয়। এগো চাইতে হিরোইণ্চিরা ভালা....... :p :p

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: সাধারন মানুষের মনের কথা ডাক্তারা কোন দিন বোঝেন না।
তবে দুই একটা ব্যাতিক্রম যে নাই , তা কিন্তু নয়!!!

১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

দখিনা বাতাস বলেছেন: @ হেডস্যারের সাথে গলা মিলাইয়া বলতে চাই, আমরা ডাক্তারির কিচুই বুজি না, মাগার আমগো দেসের ডাক্তারগো ১০০ টার মাযে ৯৫টাই যে কিছু জানেনা ঐটা টের পাওয়া যায় ঐ একি রোগ নিয়া বিদেশ গেলে। সিডনির এক ডাক্তার আছে, ঐ ব্যাটা বাংলাদেশী রোগি পাইলেই বলে, তুমগো দেশের চিকিতসা নিয়া কিছু বইলো না। কোনদিন যদি যাই, আমর যদি কিছু হয় তাইলে বিমান ভাড়া কইরা অন্যদেশে যামু তাও বাংলাদেশের ডাক্তার দেখাবো না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০২

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ভাই, সত্য বলায় দোষ!!! ডাক্তার কিছু জানে না তা কি করে বলি। তবে তারা যে ল্যাব আর ওষুধ কম্পানির কাছ থেকে মাসওহারা পায় তা নিশ্চিত!!!

১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

দাম বলেছেন: ডাক্তার ভাইয়েরা আপনারা সবকিছু জানেনে এই ধারনা থকে বের হয়ে আসেন। ফার্মা কোম্পানিতে জব করার কারনে আমাদের প্রায়ই প্রেসকিপসন সার্ভে রিপোর্ট দেখতে হয়। আমার দেখি টাকার কাছে কিভাবে আপনারা আপনাদের কলম বেচে দেন।

একটা উদাহরন দেই সেটা হল কিটোরোলাক খুব সল্প সময়ের জন্য ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু আমাদের অনেক শ্রদ্ধেয় প্রফেসরদের আমি এক মাসের জন্য কিটোরোলাক লিখতে দেখছি।

ডায়াবেটিক ফুড ইনফেকশনে সেনসেটিভি রিপোর্ট ছাড়াই মেরোপেনাম লেখার যোক্তিকতা একটু বলবেন।

আমি বলি শুনে রাখুন মেরোপেনাম লেখার যোক্তিকতা হল মাত্র ৫০০ টাকা।


এন এইচ এন গুলোর ৯৫% চিকিৎসকরাই টাকা খান। এটা অস্বীকার করেন??

আপনারা চাইলে এরকম অনেক উদাহরন দিতে পারি।

এখন আপনারা বলতে পারেন আমরা টাকা দেই দেখেই আপনারা খান তাই না...
অতয়েব সব দোষ ফার্মা কোপানী গুলোর।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: এই কথা গুলোই আমি বলতে চাইছি!!! এসব বন্ধ করা প্রয়োজন। আর তা করতে হবে ডাক্তারদেরই!!!

২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

মানিক মনোয়ার বলেছেন: NHN কি

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: জানি না!!! যে লিখছে সে বলতে পারবে!!

২১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৬

মদন বলেছেন: রাজশাহীর স্বনামধন্য এক ক্লিনিকের মালিক স্বাচিপের নেতা।

কিছুদিন আগে ওয়ার্ডবয় দিয়ে এক বাচ্চার এনেসথেশিয়া দেবার সময় বাচ্চাটি মারা যায়। বাচ্চার পরিবারের ক্ষমতা না থাকায় কিছুই হয়নি।

এই সপ্তাহ কয়েক আগে সেই একই ক্লিনিকে একই ঘটনা। ওয়ার্ডবয় কর্তৃক এনেসথেশিয়া দিতে গিয়ে রোগীর মৃত্যু। এবার একটু ঘটনা হালকা ঘোলাটে হলো। কারন রোগী একজন প্রভাবশালী আওয়ামীলীগ নেতা। মামলা ঠুকে দিলো পরিবার। গ্রেফতার হলেন স্বাচিত নেতা।

এবার???
কিছুই না। স্বাচিত নেতার মুক্তির দাবীতে সকল সেবা বন্ধ হলো রাজশাহী শহরের। সকল ক্লিনিক-হাসপাতাল বন্ধ। ২দিন পরে নেতার মুক্তির পরে শুরু হলো আবার স্বাস্থ্য সেবা।

ক্ষমতার কাছে জিম্মি পুরো বাংলাদেশ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: এইসব কথা কাকে বলবেন!!! আজ যারা ধর্মঘট ডেকেছে, তাদের। একজন ডাক্তারের গায়ে হাত তোলায় কতজন বিনা চিকিৎসায় মারা যায়, সেটাই এখন দেখার বিষয়!!!

২২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২০

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ট্রাক ড্রাইভার আর ডাক্তারে(৯৫%) কোন পার্থক্য নাই...কমেন্ট পড়ে বেশ ভালই বোঝা যাচ্ছে...!
কিছু ভাল ডাক্তার থাকলেও এদের খুঁজতে খুঁজতে রোগীর জান বের হয়ে যাবে...

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: নারে ভাই। অনেক ভালো ডাক্তার আছে। তবে তাদের খুজে পাওয়াটা অনেক জটিল রোগের মতই জটিল।
ডাঃ এডরিক বেকার। নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দা। গত প্রায় ৪০ বছর ধরে টাঙ্গাইলের মধুপুর বনের ভীতর, এক অজপাড়া গায়ে, প্রায় বিনে পয়সায় মানুষের সেবা করে যাচ্ছে।

২৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১

ধুমধাম বলেছেন: মদন @ আপনার মন্তব্যটা কপি করলাম,

২৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

ক্যাপটেন জ্যাক স্প্যারো বলেছেন: নির্দিষ্ট ল্যাব/ক্লিনিকে টেস্ট দেয়া – ভুয়া ক্লিনিকঃ
ডাক্তার যে ক্লিনিকে বসে সেই ক্লিনিকে যদি টেস্ট না করতে দেয়, ১ মাস পরে ঐ ডাক্তারকে আর খুঁজে পাবেন না। ক্লিনিক মালিকের এত ভালো ডাক্তারের দরকার নেই যে তার ব্যবসায় লস করাবে।

কাচপুর, মুন্সিগঞ্জের দুইটা ক্লিনিকের ডিউটি বাদ দিতে হইছে কারণ আমরা যারা ডিউটি করতাম তারা পরীক্ষা (ইনভেস্টিগেশন) কম দেই। এতে হাসপাতালের পোষায় না। আমরা ডিউটি করা ছাইড়া দিছি, তাই বলে কি সেখানে ডাক্তার নেই? ডাক্তার আছে। আমার ডাক্তারি টাকায় আমার ফ্যামিলিকে চালাতে হয় না। তাই আমরা ছাইড়া দিতে পারছি। সবার পরিবারের আর্থিক অবস্থাও এক না। সব ডাক্তারের “করমুনা এই বালের ক্লিনিকের চাকরি” বলার আর্থিক-ক্ষমতা থাকে না।

উপহার-উপকরণ-টাকাঃ
দাম ভাইয়ের সাথে একমত, আপনারা টাকা দেন বলেই ডাক্তাররা খান...
অতয়েব সব দোষ ফার্মা কোপানী গুলোর।
আপনারা দেয়া বন্ধ করে দেন।
আপনারা তো সেটা করবেন না। ডাক্তারদের ভিসিট বাদ দিয়ে ফার্মেসিওয়ালাদের করবেন। দরকার হলে কোয়াকদেরও দিবেন। বাজার তো ধরে রাখতে হবে। দোষ আপনার না, দোষ আপনার প্রতিষ্ঠানের ঐ মাল্টিমিলিয়ন ডলারের ব্যবসায়ীদের। যারা টাকার জন্য সব কিছু করতে পারে। আপনি শুধু ডাক্তারদের গালি দিতে পারেন।

কোয়াকরা যেভাবে দুই দিনের জ্বরে সেফট্রায়াক্সন মুড়ি-মুড়কির মত ব্যবহার করতেছে, কিছুদিন পর বাঙ্গালীদের জীবানুগুলো মেরোপেনামও রেসিস্ট্যান্ট হয়ে যাবে। কালচার সেন্সেটিভিটি রিপোর্ট এর জন্য তো টাকা দিতে হবে। ইনভেস্টিগেশন দিলেও তো দোষ।

ডাক্তার এবং ওষুধ কোম্পানিগুলো কে যে চিকিৎসা ব্যবস্থার পরগাছা এবং কে যে কার মাথা ভেঙ্গে খাচ্ছে উপরওয়ালাই ভালো বলতে পারবে।

দখিনা বাতাসের সিডনীর ডাক্তারঃ
বাংলাদেশের ডাক্তারদের খারাপ না বললে তো এই দেশের রোগীগুলো তার কাছে যাবে না। না গেলে তো ইনকামও হবে না। আপনারা লাখ লাখ টাকা খরচ করে অন্যদেশে যেয়ে চিকিৎসা করাতে রাজি আছেন। বাংলাদেশের ডাক্তারদের বদনাম করলে যদি আরও কিছু রোগী বেশি আসে তাইলে তো ওদের-ই লাভ। যা বলছেন ভাই, আমরা আসলে কিছুই জানি না। আপনার সিডনির ডাক্তার আছে বলেই বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি।

ডা এডরিক বেকারকে যদি ভালো ডাক্তারের আইডল মনে করেন তাইলে উপরের কথাগুলো বলা বৃথা। উনার সম্পর্কে কিছু লেখা পড়লাম। তার পরিবার-পরিজন অথবা ফ্যামিলি হিস্ট্রি সম্পর্কে কোন তথ্য পেলাম না। আপনার কাছে কোন লিঙ্ক থাকলে শেয়ার করলে উপকৃত হতাম।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:২৫

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ড. এডরিক বেকারকে আ্ইডল বলি নাই। ডা, দের সেবাটা কেমন হতে পারে তার একটা উদাহরণ দিয়েছি মাত্র। লিঙ্ক দরকার নাই। কোন একদিন তার হাসপাতাল থেকে ঘুরে আসুন। ঢাকা থেকে দিন যেয়ে সেই দিনই ফেরত আসা যাবে।

২৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৭

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ভাই আপনাকে ধন্যবাদ। সত্য বলার জন্য। ডাক্তারা দেশের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র এ বিষয়ে সন্দেহ নাই। সেই মেধাবীরাই যখন অর্ধশিক্ষিত ক্লিনিক মালিকের কথায় চলে, সমস্যাটা তখনই হয়।
আপনি স্বীকার করেছে, বেশি টেস্ট দেওয়া, অহেতুক ওষুধ লেখতে ডাক্তারা অনেক ক্ষেতেও বাধ্য।
আমি এই কথাটাই বলতে চাই। পরির্বতন দরকার।

উন্নত দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা আমাদের মত না। তবে বেশির ভাগ উন্নত দেশে আমাদের দেশের প্রেসক্রিপশন গ্রহন করে না। এটা হতে পারে নাক সিটকানো, হতে পারে আমাদের দেশের সম্পর্কে তাদের ভুল ধারনা।
সেটা আপনারই ভালো বলতে পারবেন।
তবে ভাই পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে গেলেও তারাও নাকসিটকায়!!! হতে পারে ব্যবসা। তবে ভারতে বেশির ভাগ রোগীই অল্প টেস্ট আর কম ওষুধে সঠিক চিৎিসা পায় বলেই মনে করে।!!!
আপনি ডাক্তার, ভাই একটা কথা বলি, মানুষ খুব অসহায় হয়ে আপনাদের কাছে যায়। প্রিয় মানুষকে বাচানোর আকুতি নিয়ে।
সেই আবেগটাও আপনাদের বুঝতে হবে!
ধন্যবাদ। আপনাদের ছোট করার ইচ্ছে নাই। কেবল বলতে চাই, এখনও মানুষ আপনাদের সম্মান দেয়। সামাজিক ভাবেও আপনারা অনেক সম্মানি ব্যাক্তি। যেভাবে চলছে, এভাবে চললে , সেদিন হয়তো আর খুব দূরে নয়, যেদিন আপনাদের.......!!!
ভালো থাকবেন , ধন্যবাদ!
!!!

২৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

রঙ্গিন চশমা বলেছেন: দুটি ঘটনা
১/ কয়েকদিন আগে আমার বাবার জ্বর হল । এর আগে সে অন্যান্য ডাক্তার দেখাইছে । ছেলে হিসাবে কখনই আমার ঔসুধ খেতেন না । বাড়ির পাশের হাতুড়ে ডাক্তার এরপ্রতি তার অগাধ বিশ্বাস । উনি মনে করতেন এতটুকু বাচ্চা ছেলে ও কি ঔশুধ দিবে । যাই হোক এইবার ঘটনা ভিন্ন । অনেকদিন হয়েছে পাশ করেছি বলে হয়ত এইবার তার জ্বরের জন্য আমাকে বললেন । ১ দিনের জ্বরে ফোনে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন কোন এন্টিবায়োটিক খাবেন ? আমি তাকে বললাম , no antibiotic,,only paracetamol , আমার কথাই উনি ভরসা পেলেন বলে মনে হল না । যাই হোক পরেরদিন থেকে জ্বর আর তেমন নেই ।
ঘটনা এজন্য বললাম , বাংলাদেশের অধিকাংশ রোগি আমার বাবার মত । তারা মনে করে ,ডাক্তার antibiotic না দিলে সে কোন ধরনের ডাক্তার? vitamin না দিলে ডাক্তারের প্রতি তাদের আস্থা থাকে না । হাস্পাতালে ভর্তি হলে তাকে স্যালাইন না দিলে মনে করে তাকে অবহেলা করা হচ্ছে । তার চিকিতসাই শুরু হই নি ।
এই বিশ্বাস ৯৫% রোগীর ।
এখন আপনারাই বলেন , রোগীর প্রেসক্রিপশনে আমি antibiotic, vitamin , salaine দিব কি দিব না?
আমি দিব না , আমার পাশের জন দিবে না , তার পাশের জন দিবে না , তার পাশের জন দিবে না , কিন্তু এভাবে চলতে চলতে কেউ না কেউ দিবে । তখন তাকে দেখিয়ে আপ্নারা বলবেন ডাক্তার টাকা খাউয়ার জন্য দিছে । আর আমাদের দেখিয়ে বলবেন , রোগিকে আমরা অবহেলা করেছি ।
২/ জন্ডিসের রোগী ।

prof. habibur rahman কে দেখানর জন্য সিরিয়ালের জন্য বাদ ফজরের সময় লাইন দিতে হয় । আমার এক বন্ধু তার বাবার জন্য স্যার কে দেখাবেন । কিন্তু বন্ধু আমার সিরিয়াল দিতে পারে না । দুই দিন পর আমার মাধ্যমে সিরিয়াল নিল । স্যার কে দেখিয়ে ৫০০ টাকা দিয়ে আসল । স্যার পরীক্ষা দিয়ে কিছু ঔষধ লিখে দিলেন । বাধল ঔষধ কিনতে যেয়ে ।
tab motigut, cap omep, syrup avolac কিনে বিল হল ১৫০টাকারকিছু কম ।
believe it or not
আমার সামনে সে প্রেসক্রিপশন ছিড়ে ফেলল । তার ক্ষোভ দুই দিন ধরে দাঁড়িয়ে থেকে সে যেখানে সিরিয়াল পায় নি , সেখানে স্যার ১৫০ টাকার ঔষধ দিয়ে তাদের বিদায় করে দিল । সে অই স্যার কে আর দেখাবেই না ।
বোঝেন অবস্থা । কম লিখলে রাগ করেন । আবার বেশি লিখলে বলেন , টাকা খাউয়ার ফন্দি ।
আমরা কই যাইতাম ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:১৮

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। অনেক সত্য কথা বলার জন্য। অনেক জানা বিষয়কে সঠিক ভাবে সামনে আনার জন্য।
এক এক ডাক্তার বন্ধু।
তার একটা মতামত, দোস্ত, রোগী আসবে, এন্টিবায়োটিক দিয়া বিদায় করবো। ভালো হলে ভালো, আর যদি ভালো না হয় , তাহলে অন্য জায়গায় রেফার করবো।

ওষুধ কম বেশি না। যা প্রয়োজন, তাতো লিখবেন ই। বিষয়টা হচ্ছে, আপনি যখন নির্দিষ্ট কম্পানির কাছ থেকে টাকা খেয়ে তাদের ওষুধ লিখেন, আর সাথে ীনাহুত কিছু ভাইটামিন। আর রোগী অন্য কম্পানির একই গ্রুপের ওষুধ কিনলে , তাকে হাপাতাল থেকে বের করে দেন। প্রকাশ্য বলেন.বেয়াদব রোগীর চিকিৎসা আপনি করবে না।
যখন অন্য ল্যাব থেকে টেস্ট করালে, তা ছিড়ে ফেলেন,
সম্যাটা তখনই হয়। আপনাকে ধন্যবাদ।

২৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫১

দখিনা বাতাস বলেছেন: ক্যাপ্টেন জ্যাক@ হাসাইলেন ভাই। সিডনিতে কেউ ঐ ডাক্তারের কাছে যায়না কারন তার কাজ হইলো মানসিক চিকিতসা। তাই নিজেি বলছে তার কোন সমস্যা হইলে আর যাইহোক কোন বাংলাদেশি ডাক্তারের কাছে যাবে না, কারন বাংগালী মানুষের কাছ থেকেই এমন সব ভুল চিকিতসার কথা শুনছে যে তার আর ভরসা নাই।

এইবার আমার নিজের কথাই শুনেন। ামার বাবা মারা গেচে এই ভুল চিকিতসায়। হাসপাতলের সবাই মিলে মাপ চাইয়া কোনমতে সব ধামাচাপা দিসে। াম্মার ডায়বেটিস ক্রনিক কিডনী ডিজিজ আছে। বাংলাদেশে কত বড় বড় কুতুবরা দেখলো কেউ তার ক্রিয়েটিনিন আর কমাইতে পারেনা। ২,৩ এর পরে ৪। কলকাতার ডাক্তার আম্মার ৯টা ওশুধ বাদ দিয়ে ৫টা আর দিলেো একটা ৪ পাতার ডায়েট চার্ট। এই ডায়েট চারট্ টা বাংলাডেশের কোন কু্ত্তআর বাচ্বা ডাক্তার আম্মাকে দেয়নাই। ঐটা মেনে ডায়েট করে দেরমাসে ক্রিয়েটিনিন নামাসে ২'।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:২০

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ভাই গালিগালাজ কোন সমাধান নয়। ডাক্তারের মধ্যে ভালো মন্দ আছে।

২৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

দখিনা বাতাস বলেছেন: আরো শুনবেন? বারডেম থেকে ১ পাতার একটা ডায়েট চার্ট আম্মাকে দিসিল, ঐটায় কিডনী রোগির খাদ্য তালিকায় "ডাল" এর ঘরে টিক মার্ক দেও্য়া। ডাক্তারকে বললাম, এইটা কি? ডাক্তার দেখি আমতা আমতা করে, কলম দিয়া কেটে দিল তারাতারি।

ভালমত সুনেন ভাই, এমন ঘটনা ঘরে ঘরে পাইবেন বাংলাদেশে। উকিল আর পুলিশরে টাকা দিলে তারা আপনার কথামত রাতরে দিন বানাইয়া দিবো, টাকা খাইয়া আপনার কাজই করবো। আর আপনারা বাংলাদেশী ডাক্তাররা টাকাও নিবো তার সাথে ভুল চিকতসা করে আপনারে মারার ব্যবাস্া করবো

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:২১

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: মানুষ পুলিশকে দেখে বলে, এরা ঘুষখুর। যদিও সব পেশাতেই এখন ঘুষ চলে। খুব শিগরিগই হয়তো ডাক্তারদের মানুষ বলবে, এরা % খায়।

২৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৪৫

দ্যা লায়ন বলেছেন: দুনিয়াতে যত গুলো অপরাদ অন্যায় আছে বা ব্যবসা আছে অথবা দুর্নীতি আছে তা সব গুলোই হয় সুস্থ্য শরীরে সুস্থ্য মাথায় এবং তা করে সুস্থ্য মানুষে অথবা সুস্থ্য মানুষের সাথে কিন্তু স্বাস্থ্য ব্যবসাটাই একমাত্র ব্যবসা যা করা হয় অসুস্থ্য অথবা মৃত প্রায় অথবা মরতে বসা মানুষকে নিয়ে বা মানুষের সাথে।

একটা অসুস্থ্য মানুষকে একাধিকা মানুষ ধরা ধরি করে হাসপাতালে নিয়ে আসলো সেই মানুষটাকে দেখে কিছু মানুষের মস্তিষ্ক ব্যস্ত হয়ে গেলো কিভাবে এই মৃত প্রায় মানুষের জীবন মরণের কথা না ভেবে তাকে দিয়ে কিছু টাকা হাতিয়ে নেয়া যায়।পৃথিবীতে এর চেয়ে নিষ্ঠুরতা আর কি আছে?রুগি ডাক্তারের হাত চেপে ধরে বলছে আমাকে বাঁচান কিন্তু ডাক্তার ভাবছে সে কিভাবে বাঁচবে সেই হিসেব।

আমি কিছু সৎ সন্মানিত ডাক্তার দেখেছি আমার সৌভাগ্য সেই সব ডাক্তারগুলোর সাথে পরিচিত হতে পেরে যারা প্রতিটা রুগির শরীরের মধ্যে প্রবেশ করে তাদের বেদনা ভাগ করে নেয়।

কিন্তু এমন ডাক্তারও আমার দেখিছি যাদের নখে দাঁতে রক্ত লেগে আছে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:১৭

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: ধন্যবাদ।।।
সহমত।।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.