![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেই কবেকার দেখা
হৃদয়ের নিবিড় কথোপকথনে জেনে
নিয়েছিলাম পরস্পর মনের বার্তা
প্রেম প্রদীপ জ্বালিয়ে কাটিয়েছিলাম
কত কৃষ্ণকালের সন্ধ্যা৷
হৃদয়ের গহীন পথে হাটতে হাটতে
হয়েছিলাম তোমার সাম্রাজ্যের রাজা
যৌনতার উদ্দামতা চেপে ধরে
নিজেকে করতাম প্রেম সাম্রাজ্যের কর্তা
বসতাম দুজনে জোছনা মাখা রাতে
একাকি নিরিবিলি ঐ ছাদের কার্ণিশে হরহামেশা৷
বেরসিক প্রেমিক হয়ে চোখে আলতো চেপে ধরে
হাতের নরম তুলতুলে তালুতে
ছোঁয়োছুয়ি করে
পরিয়ে দিতাম বালা কঙ্কণ
নুপুর পায়ে৷
অস্তিত্বের সজীব আকাশে উড়াতাম তোমাকে
সৌন্দর্যের পায়রা করে
নাবিক হয়ে জাহাজ বাইতাম মিলন সাগরে
চুম্বনের গভীর চুমুকে
উষ্ণ করে নিতাম নিজেকে৷
রাত জাগতাম এক নীড়ে
টুনা টুনি হয়ে
পৃথিবীর অমৃত সুধা পান করে করে
খড়়কুটোর বাসর সাজাতাম
যুগল চাতক হয়ে৷
শান্তির পায়রা হয়ে চলতে হেলেদুলে
প্রিয় পাখির তুলতুলে উষ্ণ নরম বুকে
মেঘবালকের একান্ত আপন বালিকা হয়ে
উড়ে উড়ে বেড়াতে
হৃদয় পায়রা বন্দরে৷
উতলা মনের মানমন্দিরে চাওয়া পাওয়ার
হিশেব করতে করতে
কখনো যোগফল মিলত ধণাত্মক,কথনো ঋণাত্মক
কখনোবা শুন্যতে৷
সেই কবেকার কথা
হাজারোক্ষণ পরে পড়ছে মনে
আজ নেই আর তুমি হৃদয়ের বন্দরে৷
এখন আর উড়না অাকাশে
পায়রা হয়ে
বসনা মুখোমুখি সুরমা নদীর তীরে৷
আজ দেখি সবই নিরর্থক
সবই ঋণাত্মক
সবই বিপরীতার্থক
এটাই কি জীবনের প্রচ্ছদ?
লেখক:নাসিম আহমদ লস্কর
একাদশ শ্রেণি,ইছামতি ডিগ্রি কলেজ
জকিগঞ্জ, সিলেট৷
তাং:১০·০৪·২০১৬ ইং৷
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪১
মো: ইমরান আল হাদী বলেছেন: ভাল লিখছেন,চালিয়ে যান আরও ভাল হবে,শুভেচ্ছা।