![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের রয়েছে নিজস্ব ভাষিক এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। আর ভাষা বিজ্ঞানের কথা- হচ্ছে ভাষা নদীর মতো আপন গতিতে প্রবাহিত হয়। একে বাধ দেয়া যায় না বা ভাষিক পারফর্মেসন্সকে রুদ্ধ করা যায় না। আমরা গত কয়েকবছর ধরে বাংলাদেশে সম্ভাবষণের ক্ষেত্রে বিশেষ করে মুসলিম রীতিতে পরস্পরের সাথে দেখা হলে সালাম বিনিময় এবং শেষে বিদায় সম্ভাষণ খোদা হাফেজের মধ্য দিয়ে হতে দেখেছি। এটি সুদীর্ঘ কালের ভাষিক অবস্থান। তাছাড়া আরো দেখেছি নামাজ, রোজা ফার্সী শব্দগুলো এসব শব্দগুলো বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হতে। কিন্তু যে কথা বলছিলাম গত কয়েক বছর ধরে – খোদা হাফেজের পরিবর্তে আল্লাহ হাফেজ, নামাজের পরিবর্তে সালাত, রোজার জায়গায় সওম-এমন আরো বহু আরবী শব্দ ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি কারা করছে এবং কেন করছে এ প্রশ্ন উঠেছে। এ সম্পর্কে ভাষাবিজ্ঞানীরা বলছেন, ফার্সী ভাষা লোন ওয়ার্ড হিসেবে বাংলা ভাষাকে অনেক সমৃদ্ধ করেছে। তাছাড়া এর পেছনে ঐতিহাসিক কারণও রয়েছে। অথচ ওহাবী মতবাদীরা সুকৌশলে ফার্সী এই অতি প্রচলিত শব্দগুলো যা আমাদের ভাষা সংস্কৃতির সাথে মিশে আছে তাকে উঠিয়ে দিয়ে আরবী শব্দের ব্যবহারের চেষ্টা চালাচ্ছে। এতে ভাষা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে ভাষাবিজ্ঞানীরা ও ঐতিহাসিকগণ অভিমত দিয়েছে।তাহলে কি ওহাবীরা আরো অন্যান্য বিষয়ের মতো ভাষাকেও মেরে ফেলতে চায় !
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮
নষ্টপথিক বলেছেন: ভাষা সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের বহর দেখে আশ্চর্য হচ্ছি না। কারণ আপনার বক্তব্য অনুযায়ী আরবী ভাষার বিকৃতি ঘটানো কঠিন পাপ। আরবী ভাষার বিকৃতি বলতে আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন সেটা ঠিক বোধগম্য নয়। ভাষার ইতিহাসে গত শ শ বছর তাহলে বাংলাদেশের মানুষ মহাপাপ করে এসেছে। আর আরবী একটি ভাষা । যেমন ফার্সী, বাংলা বা আরো যত ভাষা রয়েছে। ফলে একটি ভাষার অভ্যন্তরে যদি কোন লোন ওয়ার্ড ঐতিহাসিক, সামাজিক বা সংস্কৃতিক কারণে প্রবেশ করে তবে তা ভাষার স্বাভাবিক রীতি। এখানে যদি আরবীর জায়গায় বাংলায় নামাজের নিয়্যত করে তাতে তো দোষ নেই, আল্লাহ- আল্লাহ না বলে যদি কেউ মহাপ্রভূ বলে তাতেও তো দোষ আছে বলে আমার মনে হয় না। তাছাড়া আল্লাহ মনে হয় আপনার মতো সংকীর্ণ মনের নয়।
২| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার কথাগুলো গুরুত্বের সাথে নিতাম যদি আপনার দেয়া লিঙ্কটা ইরানি ওয়েবসাইটের না হত। ইরান সরকার ওই ওয়েবসাইট চালায় এবং তারাই বাংলায় ফার্সী ধরে রাখার প্রপাগান্ডা হিসেবে এসব লেখা চালাচ্ছে। এতা এক ধরনের সাংস্কৃতিক আগ্রাসন। আমরা বাংলায় কিভাবে কথা বলব, সেটা নিয়ে ইরানের লোকজনের মাথা ঘামানোর ব্যাপারটা আমার পছন্দ না।
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫
নষ্টপথিক বলেছেন: রাইসুল জুহালার অর্থ অচ্ছে অজ্ঞদের নেতা, ভীরুর অর্থ তো বলার অবকাশ নেই সবাই জানে। তাই বলি আচ্ছা বাংলা ভাষায় প্রায় ২০ হাজারের মতো শব্দ রয়েছে। সেসব শব্দগুলো তাহলে তো তুলে দিতে হয়। আপনারা সৌদি বাদশাহকে বাদশাহ কেন বলেন- রাজা কেন বলেন না। ফলে বাংলা ভাষা কার আপনার বলে যে দাবী করলেন- আমার তো মনে হয় না ! আমার তো মনে হয় আপনি আরবী ভাষার মানুষ। ফলে আরবী ভাষা নিয়ে কথা বলুন। সেটাই শোভন। আর আমরা বাংলা ভাষাকে বাংলার মতো করেই দেখতে চাই। আরবীর মতো করে নয়।
৩| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫
মদন বলেছেন: আমাদের ভাষাতে আরবী শব্দও অনেক থাকার কথা, এর সাথে আরো কিছু যোগ হলে সমস্যা কোথায়??
কোরআনে রোজা নেই আছে সাওম, নামাজ নেই আছে সালাত। কাজেই সেই শব্দ বললে তো সমস্যা নেই বরং বেশি ভালো।
সালমান খান রে সোলেমান খা ডাকলে তো সমস্যা হবার কথা নাকি????
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
নষ্টপথিক বলেছেন: আচ্ছা তাহলে এতদিন কি আপনাদের মতো পন্ডিত ব্যক্তির অভাব ছিল- যারা সালাত বলতে, বা সাওম বলতে বা আল্লাহ হাফেজ বলতে দেশের মানুষকে উদ্ধুদ্ধ করতে পারিনি!
৪| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫২
ShusthoChinta বলেছেন: আল্লাহ তাআলা নিজে যখন সালাত,সাওম শব্দগুলো ব্যবহার করেছেন তখন সেটা যে ভাষার ই হোক না সেটাই তো ব্যবহার করা উচিত! এর বিরোধিতা করাটাই তো অন্যায় বলে মনে হচ্ছে!
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭
নষ্টপথিক বলেছেন: আল্লাহ মহান, তিনি সবকিছুর মালিক। ভাষারও মালিক তিনি। মানুষের মধ্যে ভাষিক কম্পিটেন্স এবং পারফর্মেন্স তিনিই দিয়েছেন। ফলে শুধুমাত্র আরবীই তার ভাষা অন্য ভাষা তিনি পছন্দ করেন না এমনটি ঠিক নয়। পৃথিবীর মানুষ তার নিজের ভাষায় বেশীর ভাগ আল্লাহকে স্মরণ করেন। তাহলে আল্লাহ তাদের সেই ভাষাকে পছন্দ করেন না। ! মত পাল্টান
৫| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫
ShusthoChinta বলেছেন: ফার্সি দ্বারা বাংলা ভাষা সমৃদ্ধ হয়ে থাকলে আরবি ভাষার দ্বারাও হয়েছে,আর ভবিষ্যতেও না হওয়ার কোন কারণ দেখিনা। ইরানি প্রোপাগান্ডার চামচামি ছাড়লে ভাল হয় মিঃ নষ্ট!
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০৭
নষ্টপথিক বলেছেন: আচ্ছা সুস্থ চিন্তা ভাই, আপনার চিন্তার জগতে এত ক্যান্সার আর অসুস্থ্য চিন্তা কেন। তাছাড়া আপনি কোন ভাষার গুণকীর্তন করছেন। কোন দেশের কাছ থেকে টাকা পেয়েছেন। সৌদি পেট্রোডলার কি পকেটে কিছু পড়েছে। সৌদি চামচামি বন্ধ করেন। নইলে ইসলামী গণজাগরণে কিন্তু খড়কুটোর মতো উড়ে যাবেন। চিহ্ন খুজে পাওয়া যাবে না।
৬| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০০
সাহায্যপ্রাপ্ত বলেছেন: মুসলমানদের মধ্যে ঐক্যের প্রয়োজন। এসব কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তর্ক করে সময় নষ্ট করবেন না।
৭| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: হয় আপনি আমার কথাটা বুঝতে পারেন নাই অথবা বুঝতে চান নাই। আমি বলতে চেয়েছিলাম যে আপনার কথাগুলো খুব একটা ভুল না, এটা নিয়ে চিন্তাভাবনা এবং আলোচনা চলতে পারে। আপনার পোস্টটা পড়ে এটাই আমার মনে হয়েছিল।
সমস্যা শুরু হল, লিঙ্কে ক্লিক করার পর। লিঙ্কে গিয়ে দেখি, আপনি ইরানি ওয়েবসাইট থেকে কপিপেস্ট করেছেন। এখানে আমার মেজাজটা খারাপ হল। ইরান সরকার কেন মাথা ঘামাবে আমরা কিভাবে কথা বলব, সেটা নিয়ে? তারা দেখছে তাদের নিজেদের স্বার্থ, ফারসী ভাষাকে জনপ্রিয় করে রাখতে চায় তারা। দুর্জন এবং ধান্দাবাজ লোক ভাল কথা বললেও আমি সেকথা শুনতে আগ্রহী না, তাই ইরানী ওয়েবসাইটের কথাও নর্দমায় ফেলে দিলাম।
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:১০
নষ্টপথিক বলেছেন: রাইসুল জুহালা ভাই, ইরানী লিঙ্ক কি অস্পৃশ্য নাকি ভাসুর যে ভাদ্দর বৌয়ের মুখ দেখতে পারবে না। খবর বা প্রতিবেদন বা বিশেষ কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাই পৃথিবীর যে গণমাধ্যমে আসুক না কেন তা গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে বিবিসি হলে দোষ নেই, ডয়েচেভেলে হলে দোষ নেই, পিটিআই হলে দোষ নেই, রয়টার্স হলে দোষ নেই শুধু দোষ ইরানী ওয়েব সাইট হলে। এটা আপনার কোন ধরনের সুচিন্তার বিষয় বুঝতে পারলাম না।
৮| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
ভীরু বলেছেন: লেখক বলেছেন: কারণ আপনার বক্তব্য অনুযায়ী আরবী ভাষার বিকৃতি ঘটানো কঠিন পাপ। আরবী ভাষার বিকৃতি বলতে আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন সেটা ঠিক বোধগম্য নয়।
উল্টো জমজিলা রে রাম! কোন ভাষারই বিকৃতি কাম নয়। হ্যাঁ আল্লাহকে আল্লাহর নামেই ডাকতে হবে। এ নামগুলো তিনি নিজেই ঠিক করেছেন কুরআনে ও নবী সা. হাদিসে। তাই আল্লাহর জন্য নাম বানানো মহা পাপ। খোদা আল্লাহর নাম নয়।
৯| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০৮
ভীরু বলেছেন: ইরানের খোমেনীকে দেখুন মন্তব্যে।
১০| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:১৬
১১| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:১৯
রাইসুল জুহালা বলেছেন: ইরানী লিঙ্ক কি অস্পৃশ্য নাকি
জ্বি, ইরানী লিঙ্ক অস্পৃশ্য। তারা মানুষ ভাল না। খুবই স্বার্থপর একটা জাতি।
খবর বা প্রতিবেদন বা বিশেষ কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাই পৃথিবীর যে গণমাধ্যমে আসুক না কেন তা গুরুত্বপূর্ণ।
জ্বি না, কথা সত্য নয়। সংবাদ মাধ্যমের স্বার্থও আমি বিচার করব। কলকাতার আকাশবানী যদি টিপাইমুখ বাঁধের ফলে বাংলাদেশের উপকারের বর্ননা দেয়া শুরু করে বা পাকিস্তানের জিওটিভি যদি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পাক সফরে বাংলাদেশের লাভের বর্ননা দেয়, আমি অবশ্যই তাদের কথা বিশ্বাস করব না।
তেমনভাবে ইরানী ওয়েবসাইট ফার্সী ভাষার ফজিলত নিয়ে যাইই বলুক, গন্তব্য নর্দমা।
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৩১
নষ্টপথিক বলেছেন: বিচার বিবেচনার ভার প্রত্যেকের নিজস্ব ব্যাপার। এটি আপেক্ষিক। আপনি যে পন্থী আপনার কাছে সেটাই প্রিয় হবে এবং আপনি তার পক্ষ নেবেন সেটাই স্বাভাবিক। যেমন আপনি এই পোস্টটিতে আপনার নিজস্ব মতবাদ, পছন্দ , চিন্তাধারা বিশ্বাসের আলোকে কথা বলছেন। ফলে আপনি নিরপেক্ষ নন। সবসময় মিডিয়া দেখে বিচার করবেন না, বিচার করবেন নিরপেক্ষ চিন্তা আলোকিত দর্শন নিয়ে। তবেই আপনি সঠিক উত্তর পাবেন।
১২| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৩৬
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আমি কোন পন্থী?
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৪০
নষ্টপথিক বলেছেন: পন্থী কি কারো গায়ে লেখা থাকে। আচার আচরণ, কথা বার্তা, চিন্তা চেতনা ও অভিব্যক্তি থেকে কে কোন পন্থী তা প্রকাশ পায়। ফলে ঢাকঢোল পিটিয়ে একটি দেশকে প্রতিষ্ঠা করবার চেষ্টা করছেন আরেকটি দেশকে নষ্ট বলছেন - এটা কি পন্থীর সার্টিফিকেট দেয় না। বড় স্ব বিরোধী কথা বলে ফেল্লেন যে আপনি কোন পন্থী নন। আমার পোস্টটি ছিল একটি অতি স্বাভাবিক চিন্তা এবং বিষয়। সেটাকে আপনারা নিয়ে গেছেন কোথায় একটু ভেবে দেখে তবে বলুন আপনি কোন পন্থী!
১৩| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
নিরপেক্ষ চিন্তা বলেছেন: বাংলা ভাষায় যে সব আরবি শব্দ ব্যবহৃত হয় তা নিয়ে কেই আপত্তি করবে বলে মনে হয় না। কোরআনের ভাষা আরবি।তাই এভাষা পবিত্র। পোষ্টটি পড়ে যা মনে হলো তা হচ্ছে, যুগ যুগ ধরে বাংলাভাষায় যে সব ফার্সি শব্দ ব্যবহৃত হচ্ছে তা বদলে ফেলার জন্য একটি প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে, যা মোটেও সমর্থন যোগ্য নয়। ইসলাম ধর্মের বিস্তার ও প্রসারের ক্ষেত্রে ফার্সি ভাষার অবদান আরবীর পরে। ইসলামের বহু পণ্ডিত ও মনিষি ফার্সি ভাষী, অনেক কেতাব ফর্সি ভাষায় লিখিত । ফলে সম্প্রতি ফার্সি ভাষার বিরুদ্ধে যে পদক্ষেপ চলছে তা সৌদী আরবের পয়সায় পরিচালিত হচ্ছে। সৌদীরা ওহাবী মতবাদে বিশ্বাসী। বাংলাদেশে সালাফিপন্থি বা তথাকথিত আহলে হাদিস এবং জামাত-শিবির হচ্ছে সৌদীপন্থি। জামাত-শিবিরকে তো সবাই চেনে, বাংলাভাই ও আব্দুররহমান সালাফির কল্যাণে আহলে হাদিসের আকিদা বিশ্বাসও এখন অনেকের কাছে সুস্পষ্ট। এরা সমাজে কল্যাণের চেয়ে অকল্যাণই করে বেশি। যুক্তির চেয়ে বিদ্বেষ এদের মগজে কাজ করে বেশি।
এরাকি জানে না সৌদী রাজারা এবং রাজ পরিবার কেমন চরিত্রহীন ? তারপরেও এরা সৌদী রাজাদেরকে ইসলামের ধারক মনে করে।
আমি মনে করি মুনতাসির মামুনের মত বাংলার পণ্ডিতরা এখন যখন বুঝতে পেরেছেন ফার্সি শব্দের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তারা এনিয়ে আরো লেখা লেখি করবেন।
যাক,মদিনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে মাসিক ভাতাপ্রাপ্ত একশ্রেণির ওহাবী এখন বাংলাদেশে ততপর, তাদের বিষয়ে সচেতন হওয়া দরকার। কারণ এরা বাংলাভাইদের মানসিকতা নিয়ে কাজ করছে
১৪| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
নষ্টপথিক বলেছেন: সহমত
১৫| ১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
রাইসুল জুহালা বলেছেন: লেখক বলেছেন: পন্থী কি কারো গায়ে লেখা থাকে। আচার আচরণ, কথা বার্তা, চিন্তা চেতনা ও অভিব্যক্তি থেকে কে কোন পন্থী তা প্রকাশ পায়। ফলে ঢাকঢোল পিটিয়ে একটি দেশকে প্রতিষ্ঠা করবার চেষ্টা করছেন আরেকটি দেশকে নষ্ট বলছেন - এটা কি পন্থীর সার্টিফিকেট দেয় না। বড় স্ব বিরোধী কথা বলে ফেল্লেন যে আপনি কোন পন্থী নন। আমার পোস্টটি ছিল একটি অতি স্বাভাবিক চিন্তা এবং বিষয়। সেটাকে আপনারা নিয়ে গেছেন কোথায় একটু ভেবে দেখে তবে বলুন আপনি কোন পন্থী!
আপনার বয়স এবং চিন্তাভাবনা খুবই অপরিপক্ক। বোধহয় এখনও টিনএজে আছেন। আরও বছর দশেক পরে যদি আপনার সাথে আবার দেখা হয়, তখন কথা বলা যাবে। এখন এত শিশুসুলভ কথা বলার ধৈর্য আমার নাই। এমনিতেই যথেষ্ট সময় নষ্ট করে ফেলেছি। ধ্যুৎ।
খোদা হাফেজ, আল্লাহ হাফেজ কোনটাই বললাম না। বাংলায় বলি - বিদায়।
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৪৯
নষ্টপথিক বলেছেন: একই কথা আমারও মনে হচ্ছে। বর্ণচোরাদের সাথে কথা বলে আমিও অনেক সময় নষ্ট করলাম। আর আমি টিনএজ নাকি সেকথা নাই বল্লাম তবে আপনি কতোটা বয়োবৃদ্ধ আর চুল দাড়ি পাকিয়ে নাকি কেবল ----বয়োবৃদ্ধ হয়েছেন তাতে আমার সন্দেহ রয়েছে। ফলে আবারও আপনার সাথে কখনও কোনকালে যদি কথা হয় তখন -----। বড্ডো বাজে বাজে আপনার সাথে সময় কাটলো। ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।
১৬| ১০ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭
মহাজাগতিক মুসাফির বলেছেন:
নষ্ট পথিক ভাই :
আপনার কথা গুলো একদম সঠিক নয়। ভাই দেশের আরো অনেক সমস্যা আছে। এগুলো নিয়ে লেখেন। জনগন উপকৃত হবে।
১৭| ১০ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন: খোদা হাফেজ - আল্লাহ হাফেজে পার্থক্য কি বুঝলাম না । সালাত আর নামাজ তো একই কথা ।
একমাত্র বুদ্ধু ছাড়া কেউ ভাষা নিয়ে মাথা ঘামায় না যদি না তা বিশ্বাস ও মত পার্থক্যের বাধা হয়ে দাড়ায় ।
পৃথিবীর অনেক দেশেই একাধিক ভাষা শিখানো হয় স্কুলে কলেজে । আর আমরা বেকুব বাঙালী বাংলা নিয়ে গর্ব করি আর না জানি অন্য কোন ভাষা । ফলে বিদেশ গিয়ে কুলি মজুরের কাম করি । আর অন্য দেশের লোকেরা শুধু ভাষার কারণেও অনেক দূর এগিয়ে যায় ।
ভাষা নিয়ে মারামারি করার যুগ এখন আর নাই । এখন হলো যত জানবা তত স্মার্ট , যত কম জান তত বেকুব ।
১৮| ১০ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
নতুন বলেছেন: ফলে বিদেশ গিয়ে কুলি মজুরের কাম করি । আর অন্য দেশের লোকেরা শুধু ভাষার কারণেও অনেক দূর এগিয়ে যায় ।
ভাষা নিয়ে মারামারি করার যুগ এখন আর নাই । এখন হলো যত জানবা তত স্মার্ট , যত কম জান তত বেকুব ।
১৯| ১২ ই মার্চ, ২০১২ রাত ২:৪২
নতুন বলেছেন: "" খোদা হাফেজের পরিবর্তে আল্লাহ হাফেজ, """
আল্লাহ র নাম নিতে আপনার কস্ট হইতেছে....
আপনার অবস্খা দেইখা সবাই কস্ট পাইবো...
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪০
ভীরু বলেছেন: আরবির দ্বারা বাংলা আরো সমুদ্ধ হবে, তাই ফার্সিকে মারা নয়, বরং বাংলার স্বার্থেই নাজাজকে সালাত বলুন, রোজাকে সওম বলুন, আল্লাহকে আল্লাহই বলুন। আল্লাহর নাম ও সিফাতগুলো নির্দিষ্ট, তাতে বিকৃতি আনা কঠিন পাপ। আল্লাহকে খোদা বলে এ পাপটি আমরা করে আসছি দীর্ঘকাল। আসুন সবাই শুধরে যাই।