![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তৃতীয় ধরণের পাগল হল সেয়ানা পাগল। এটা সবচেয়ে কঠিন ধরণের পাগলামি। এই পাগল কি সুস্থ না অসুস্থ সেটা বোঝা খুব কঠিন। যখন সে পাগলামি করছে তখন তার কাজকারবার হবে সুস্থ মানুষের মতো। জটিল সব যুক্তি দিয়ে সে তার পাগলামি প্রতিষ্ঠিত করবে। আবার যখন সে সুস্থ থাকবে তখন তার চিন্তা ভাবনা হবে পাগলের মতো। অফিসে এবং বাসায় নিয়মিত ভাবে আমি এই পাগলের ভূমিকায় অভিনয় করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমার কাছে ভালোই লাগে। শুধু মাঝে মধ্যে আমার মাথার মধ্যে জ্যোৎস্না ঢুকে পড়ে। তখন খুব অস্থির লাগে। কেন লাগে জানি না। আপনারা কেউ কি জানেন?
সকালে ঘুম থেকে উঠেই ধোঁয়া ওঠা এক কাপ চা খেতে ইচ্ছা করে সালাম সাহেবের। গত বছর ডায়াবেটিকস ধরা পড়ার পর থেকে চায়ে চিনি খাওয়া বন্ধ করেছেন তিনি। চা খেয়ে আজকাল তাই শান্তি পান না সেভাবে। সকাল সকাল পরিমাণ মতো দুধ চিনি দিয়ে কড়া লিকারের এক কাপ চা খেতে না পারলে দিনটাই কেমন যেন ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে যায়। সারাদিন কোন কিছুতেই আর মন দিতে পারেন না।
অনেক বেলা হয়ে গেছে। ওঠা দরকার। আজ কি কি যেন জরুরি কাজ আছে মনে করার চেষ্টা করলেন। কিছুই মনে পড়ল না। মাথাটা ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। সব বয়সের দোষ। বিছানায় বসেই বিশাল একটা হাই তুললেন। নাহ ভাল্লাগছে না। হাঁক দিয়ে তিনি জহিরকে ডাক দিলেন। জহির বোধহয় তৈরি হয়েই ছিল। ডাক শুনে হন্ত দন্ত হয়ে ছুটে এলো। জহির তার বিশেষ সহকারী। খুব ভালো ছেলে। তার খুব কাছের আত্মীয়। মেঝো খালার বড় ছেলে। গত দশ বছর ধরে ছায়ার মতো তার পেছনে লেগে আছে। দেশের মহারাজা হওয়ার পর ছেলেটার একটা ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।ও হ্যাঁ, বলতে ভুলে গেছি। গত মে মাস থেকে তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্রর মহারাজা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
জহিরকে বারান্দায় বেশী করে দুখ চিনি দিয়ে কড়া লিকারের এক কাপ চা দিতে বলে ফ্রেশ হবার জন্য বাথরুমে গিয়ে ঢুকলেন। তখনই তার মনে পড়ল আজকে তার একটা কবিতার বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের অনুষ্ঠান আছে। দেশের উন্নয়ন নিয়ে সেখানে একটা বক্তব্য দিতে হবে। স্পীচটা জহিরের রেডি করে রাখার কথা। অনুষ্ঠানে যাবার আগে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া দরকার।
বাথরুম থেকে বেড়িয়ে কড়া ইস্ত্রি করা ধবধবে সাদা একটা পায়জামা আর পাঞ্জাবী পড়লেন। বারান্দায় এসে দেখেন তার টি-টেবিলে এক কাপ চা রাখা। চায়ের কাপ থেকে তখনো ধোঁয়া উঠছে। বারান্দায় দাঁড়িয়ে তিনি তৃপ্তির একটা শ্বাস নিলেন। এই নাহলে জীবন! বিষয়টা নিয়ে চট করে একটা কবিতার ছন্দ তার মাথায় চলে এলো। চা খেতে খেতে দু একটা লাইন লিখে ফেলতে হবে। ভাবটা ধরে রাখা দরকার।
ধীরে সুস্থে চেয়ারে বসে চায়ের কাপটা হাতে নিলেন। একটা চুমুক দিতেই তার চেহারায় পরিতৃপ্তির গাঢ় একটা ছাপ ফুটে ওঠে। এই চা কে বানিয়েছে? ওকে তো পুরস্কৃত করা দরকার। চায়ে দুধ চিনি একদম পরিমাণ মতো হয়েছে। কম ও না, বেশী ও না। লিকারটাও পারফেক্ট। ওয়াহ! চা নিয়ে কি কেউ কবিতা লিখেছে? তার মনে পড়ল না। আফসোস! বাঙ্গালী জাতি গুনের কদর করতে জানল না।
টি-টেবিলটার উপর আজকের কতগুল সংবাদপত্র রাখা। সেগুলোর ওপর একটা চিঠি পেপার ওয়েট দিয়ে চাপা দেয়া। এই সাত সকালে তার কাছে চিঠি দিল কে?
চা খেতে খেতেই খামটা খুললেন তিনি। ভেতর থেকে বেশ চমৎকার গোটা গোটা অক্ষরে হাতে লেখা একটা চিঠি বের হল। তাতে লেখা-
বিসমিল্লাহির রাহমানির রহিম
মহামান্য পরাক্রমশালী মহারাজা,
আসসালামু আলাইকুম। আশা করি ভালো আছেন। আপনার পা ছুঁয়ে সালাম করতে পারলাম না বলে নিজেকে লজ্জিত লাগছে। আমার এই ব্যর্থতা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সামনা সামনি থাকলে পা ছুঁয়ে কদমবুসি করতাম। বিশেষ কারণে সেটা সম্ভব হচ্ছে না। আমার বহুদিনের ইচ্ছা ছিল আপনার সাথে দেখা করার। আল্লাহ্ পাক আমার সে ইচ্ছা পূরণ করেন নাই। তবে কথায় আছে, মন থেকে চাইলে সবই সম্ভব। সে কারণেই হয়ত, পরম করুণাময় আপনার কাছে চিঠি লেখার মাধ্যমে সে ইচ্ছার “দুধের সাধ ঘোলে” মেটানোর ব্যবস্থা করেছেন। আল্লাহ্ পা’ক রহস্য করতে পছন্দ করেন। বিচিত্র পরিস্থিতিতে কিভাবে আপনার সাথে আজকে আমার যোগাযোগ হয়ে গেল সেটা ভেবে কৃতজ্ঞতায় দু’ফটা অশ্রু বিসর্জন দিয়েছি।
আপনি হয়ত ভাবছেন আমি কে? আর কেনই বা আপনার মূল্যবান সময় আমি নষ্ট করছি। আপনি হয়ত আজ দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা হাজারো দুঃখী মানুষের কল্যাণে একটি কবিতা রচনা করবেন বলে ভেবেছিলেন, তার মধ্যে আমি ব্যাঘাত ঘটালাম। আমার মূল্যবান সময় নষ্ট করার জন্য আমি বিনীতভাবে ক্ষমা প্রার্থী।
কথায় আছে, নামে নয় কাজে পরিচয়। নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে আমি প্রথমেই দেশের জন্য আমার আত্মত্যাগের কথা বলতে চাই। এই দেশের সুদীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে আপনার মত হয়ত অস্ত্র ধারণ করে যুদ্ধ করতে পারিনি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তির একজন কর্মী হিসেবে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা আমি বরাবরই আমার পবিত্র দায়িত্ব বলে মনে করে এসেছি। আপনি জানেন স্বাধীনতা বিরোধীরা কিভাবে আজ উন্মত্ত হয়ে উঠেছে। লক্ষ লক্ষ বীর সন্তানের রক্তে অর্জিত স্বাধীনতা আজ হুমকির মুখে। এই অবস্থায় স্বাধীনতার সপক্ষ শক্তির একজন কর্মী হিসেবে ঘরে বসে থাকা আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না। আমি আমার দলের “বীর বাঙ্গালী অস্ত্র ধর, কলম ছেড়ে অস্ত্র ধর” স্লোগানে উদ্বুদ্ধ হয়ে, নিজের ভবিষ্যৎ কোরবানি দিয়ে রাজপথে নেমে এসেছিলাম। আর সেটাই আমার কাল হল। দেশের হয়ে কাজ করতে গিয়ে আজ আমি ফাঁশির আসামী।
তথাকথিত “ইন্দ্রজিৎ” হত্যা মামলার আসামী হিসেবে আমার ফাঁশির আদেশ হয়েছে। লোকে বলে আমি নাকি খুন করেছি, সেটা নাকি আবার মিডিয়াতে ফলাও করে প্রকাশও করা হয়েছে। এসবই ভুয়া। আপনি জানেন মিডিয়া হল একটা “রামছাগল”। যা পাবে তাই খাবে। মিডিয়া তো আপনার মতো একজন মহান দেশ প্রেমিকের নামেও নানান আজেবাজে কথা রটিয়েছিল। কিন্তু তাই বলে কি আপনার সম্মান নষ্ট হয়েছে? কাভি নেহি।
মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তির একজন নেতা হিসেবে আপনার কাছে তাই আমার বিনীত নিবেদন, এসব মিথ্যা মামলা দিয়ে আজ যারা আমাকে ফাঁসিতে ঝুলাতে চায়, দেশের স্বাধীনতাকে ভূলুণ্ঠিত করতে চায় তাদেরকে আপনি ভুল প্রমাণ করুন। আমাকে নিঃশর্ত ভাবে ক্ষমা করে দিয়ে দেখিয়ে দিন স্বাধীনতার সপক্ষ শক্তি আজো জেগে আছে। নাহলে জাতির ইতিহাস আজ নতুন করে কলঙ্কিত হবে।
নিবেদক,
ইবলিশের বাচ্চা।
নামটা কেমন যেন চেনা চেনা লাগল। ।কোথায় যেন শুনেছেন। চিঠিটা পড়ে ভুরু কুঁচকে গেল তার। দেশটা কি ভেসে গেল নাকি? এরকম একটা ঘটনা ঘটে গেল আর কেউ তাকে জানালো না পর্যন্ত? দেখি জহিরকে ডেকে ঘটনা তদন্ত করতে হবে।
চিঠিটা রেখে পেপারটা হাতে নিলেন তিনি। প্রথম পাতায় লিড নিউজটা তার সকালের সমস্ত শান্তি কেড়ে নিল। লাল কালিতে বড় বড় হেডিং লেখা “অমুক প্রকল্পে পুকুর চুরিতে রাজপুত্রের হাত ছিল”।
সাত সকালে মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেল। ঢিল দিয়ে তিনি পেপারটা দূরে ছুড়ে মারলেন। বুল শিট! মিডিয়া আসলেই একটা রাম ছাগল। যা ইচ্ছা হবে তাই ছাপবে? তার অমন হীরের টুকরো ছেলে করবে চুরি? মিডিয়া হয়ত ভুলে গেছে তিনি কে। ওদের সেটা মনে করিয়ে দিতে হবে। ঠিক করলেন, আজই সংবাদ সম্মেলন করে তার ছেলেকে “দেশ প্রেমিক” খেতাব দেবেন আর আগামীকাল রাজ্যসভায় একটা নতুন আইন পাশ করবেন। যে আইনে “দেশ প্রেমিক” খেতাবধারীদের বিরুদ্ধে কোন কথা, এমনকি কোন আইনেই অভিযোগ তোলা যাবে না। যারা এই বিষয়ে কোন কথা বলবে তাদের দেশের শত্রু “রাজাকার” আখ্যা দিয়ে জেলে ভরতে হবে। বিষয়টা যাতে তিনি ভুলে না যান, সেজন্য নোট নেবার জন্য তিনি জহির কে ডাকলেন।
বারান্দার দরজার ওপাশেই জহির অপেক্ষা করে ছিল। ইবলিসের বাচ্চা তাকে নগদ ৫০ লক্ষ টাকা দিয়েছে, মহারাজার কাছে তার চিঠিটা পৌঁছে দেয়ার জন্য। বলেছে আরো দেবে যদি মহারাজা ওকে ক্ষমা করে দেন। দেখি কোন ব্যবস্থা করা যায় কিনা। ছেলেটা বায়না ধরেছে, নতুন মডেলের একটা পাজেরো কিনবে। দেখি কি করা যায়। এসব ছোট খাটো শখ পূরণ করতেই তার টাকা সব শেষ হয়ে গেল।
মহারাজার ডাক শুনে জহির আবারো হন্ত দন্ত হয়ে হাজির হল। মহারাজা তাকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়ে বললেন, ঘণ্টা খানেক পর তিনি মোড়ক উন্মোচনের অনুষ্ঠানে যাবেন। স্পিচটা যেন জহির তার রুমে দিয়ে যায়। যাবার আগে একবার তিনি লেখাটা দেখে যেতে চান।
“স্যার কি চিঠিটা পড়েছেন?” বিনয়ের সঙ্গে জিজ্ঞেস করল জহির।
“ও, হ্যাঁ! কি ব্যাপার বলত?”
“ব্যাপার কিছুই না স্যার! সব মিডিয়ার খেলা। আমাদের দলের কয়টা ছেলেকে মিথ্যা গল্প বানিয়ে আসামী বানিয়েছে। পত্রিকায় বড় বড় হেডিং দিয়ে পাবলিক সেন্টিমেন্ট উস্কে দিয়েছে। যত্তসব ফাইজলামি ! এসব না লিখলে নাকি পাবলিক পত্রিকা পড়তে চায় না।”
“কি?? তাই বলে এইসব আজে বাজে কথা লিখবে? আমার ছেলে নাকি চোর?” রাগে মহারাজা চেয়ার থেকে প্রায় দু ফুট লাফিয়ে ওঠেন।
“কি আর বলবো স্যার! এটা হল স্যার কলিযুগ। ঘোর কলি যুগ! তবে আপনি স্যার একদম চিন্তা করবেন না। আমি ব্যাপারটা দেখছি।” তার পর হাত কচলাতে কচলাতে তৈলাক্ত কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলেন, “ইবলিসের বাচ্চার ব্যাপারে কি ভাবলেন স্যার?”
“তোমার কি মত?”
“ছেড়ে দ্যান স্যার। বাচ্চা ছেলে। তাছাড়া আমাদের দলের একদম খাস কর্মী। মিডিয়ার কারণে আজকে বাটে পড়ে গেছে। এবারের মতো ক্ষমা করে দেন। আর মিডিয়া তো আমাদের ছেলেপেলের পেছনে লেগেই আছে। ক্ষমা করে দিলে এক ঢিলে দুই পাখি মারা হবে। মিডিয়ার গালেও থাপ্পড় মারা হবে, আবার আপনি যে কত মহান হৃদয় শাসক সেটাও প্রমাণ হয়ে যাবে।”
সালাম সাহেব ভেবে দেখলেন, জহির তো কথাটা খারাপ বলেনি! আসলে তিনি তো এভাবে চিন্তাই করে দেখেন নি। নাহ! ছেলেটার তো মাথা আছে!
তিনি হাসিমুখে জবাব দিলেন, “ঠিক আছে। যাও তাহলে, দিলাম ক্ষমা করে। তবে আর যেন এসব না শুনি। কাগজপত্র কি লাগবে নিয়ে আস। আমি সাইন করে দিচ্ছি।”
ঠিক আছে বলে জহির চলে এলো। ড্রাফটটা সে আগেই করে রেখেছিল। নিজের অফিস রুমে এসে স্পিচটা আর মার্জনা পত্রটা আবারো একবার দেখে নিল। তখনই রাজকীয় গার্ড এসে খবর দিল, বাইরে এক বৃদ্ধা নাকি রাজার সাথে দেখা করতে চায়। খুব নাকি কান্না কাটি করছে। দেখা না করে নাকি যাবেই না।
জহির বিরক্ত হল। সাত সকালে ফকির সামলাতে হচ্ছে। কাগজগুলো পিওনকে দিয়ে রাজার রুমে পাঠিয়ে দিয়ে ও রাজপ্রাসাদের বাইরে এলো।
বিশাল গেটের বাইরে এক বৃদ্ধা সুর করে কাঁদছে। কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “কি হয়েছে আপনার? টাকা পয়সার সমস্যা থাকলে আমাকে জানান। রাজার সাথে দেখা করে কি হবে?”
বুড়ির দু’চোখ ভরা পানি। কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে বলল, “বাবা, আমি তো ভিক্ষা নিতে আসি নাই।”
“তাহলে?”
“ইবলিশের বাচ্চারা আমার বুকের ধন, একমাত্র পোলাডারে সবার সামনে কুপায়া মারল। সবাই চাইয়া চাইয়া দেখল, কেউ কিচ্ছু করল না।”
বুড়ি চোখের পানি মুছে একটু হেসে বলল, “আজকে শয়তানগুলার ফাঁসির রায় হইসে। রায় পাইয়া খুব খুশী হইসি বাবা। খুব খুশী হইসি। লগে টাকা পয়সা বেশী নাই। রাজার জন্য তাই একটু মিষ্টি নিয়া আইসিলাম। নিজের হাতে উনারে একটা মিষ্টি খাওয়াইয়া মন থেইকা দোয়া কইরা যাইতাম।”
২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। কিন্তু ভাই, শুধু সুন্দর বললে তো হবে না। বৃদ্ধার দুঃখটা ও বুঝতে হবে। তার জন্য কিছু করার ইচ্ছা থাকতে হবে। নাহলে এসব ফালতু লেখার দাম নাই।
আর একটা কথা, আমি অন্য কারো লেখায় মন্তব্য করতে পারব কবে নাগাত, বলতে পারবেন দয়া করে? আর যে সহ্য হয় না!
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: পলিটিক্যাল স্যাটেয়ার সুন্দর হয়েছে ।
শুভ কামনা ।