![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা ভাষার অক্ষরগুলোকে এদিক সেদিক ঘুরিয়ে ফিরেয়ে ভাষাটার সাথে বেয়াদবী করি। বেয়াদবীগুলোর মধ্যে নকশা খুঁজতে গেলে গোলকধাঁধায় পড়বেন বলে দিচ্ছি।
কত শত গলি, কানাগলি আর চৌরাস্তার ভিড়ে,
পিচ ঢালা শিরা উপশিরা চলে শহরের বুক চিরে।
এত যে দেয়াল, এত ফুটপাত, এত যে চলার পথ,
তবুও যেন এইখানে আজ কলরব তরে রদ।
শহরবাসী পশুরা সবে এক লয়ে তোলে টান,
একতা ভেবে ভুল করো কেন?
এ যে আগ্রাসী অভিযান।
উদাসীন কালি চোখের নিচে
চামড়ার নিচে হাঁড়,
দৃষ্টি শুধু নাক বরাবর,
বাকি সব নির্বিকার।
"মরলে মরুক পাঁচ-দশটা,
লাইনটা হবে ছোট।
যেখানে পেতাম হয়ত একটা,
সেইখানে পাব দুটো।"
কারন লাগে না
ধেয়ে যেতে কভু
একে অন্যের পিছু,
নিজের আছে,
থাক না পড়ে,
তোর নেব সবকিছু।
কারো আছে বেশি,
কারো আছে কম,
কাউকে দেখে ভাবি,
বিবেকের ঘরে তালাটা লাগিয়ে
ফেলেই দিয়েছে চাবি।
তবুও ছোটে পাগলের মত,
ডাকে জৈবিক দাবি,
ভাবে পশুগুলো এতটা কামালে,
সুখ যে অবশ্যম্ভাবী।
বাড়িঘর করে,
ভাল ভাল খায়,
নগদ ব্যাংকে বেশ,
"আরেকটু পেলে আরো ভাল হত"
এটার হয় না শেষ।
দিনটা ফুরোয়,
আবার বেরোয়,
ভুখা আত্মার দল,
হৃদয় তরে উদাসীন রয়ে
দেহ ভরে নিষ্ফল।
শহুরে পশু, টাটকা শরীর, টাকা গোনায় অভিজ্ঞ,
কি আসে যায় নাই বা বুঝলে অনুভূতির দুর্ভিক্ষ।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
নাভিদ ফারাবী বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালবাসা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪১
দজিয়েব বলেছেন: বাহ!