নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোট থাকতে পছনদো করি

নাঈম ফয়সাল নয়ন

সত্য কে সত্য আর মিথ্যা কে মিথ্যা বলার চেষ্টা করি

নাঈম ফয়সাল নয়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অমাবস্যার রাতে (হরর)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৭




-"আপনি কি তাহলে আমার কথা শুনবেনই না?"
-"কে বলেছে শুনবো না? আমি তো রোজ আপনার কথা শোনার জন্যই ছাদে আসি!! আপনার কন্ঠটা একদম আমার ইরার মতো।"
-"তাই যদি হবে তবে কেন সিগারেট খান বলুন তো? আর কতবার নিষেধ করবো আপনাকে?"
-"সে জন্যই তো সিগারেট খাই!!"
-"তার মানে?"
-"মানে, আমাকে সিগারেট খাওয়া নিষেধ করার জন্য হলেও আপনি আসবেন"
-"তাও বুঝলাম না"
-"কেন!! আমি যেদিন সিগারেট খাইনা সেদিন কি আপনি আসেন? আসেন না তো! তাইনা? অনেক খুজেঁও আপনাকে পাইনা"
-"আচ্ছা, কেন খোঁজেন আমাকে বলুনতো?"
-"বলব না"
-"কেন?"
-"বললে বিশ্বাস করবেন না"
-"উহু, করবো আপনি বলুন"
-"নাহ, করবেন না!! আচ্ছা, আপনার কাছে আমার একটা আর্জি ছিল, রাখবেন?"
-"কিসের আর্জি?"
-"আপনি ঝংকার তুলে ভয়ংকর ঝুপ ঝুপ শব্দ তোলেন যে মায়াবী নূপুরের সাহায্যে সেই নূপুর জোড়া দেবেন আমায়?"

কথাটা শুনেই ও খিলখিলিয়ে অট্টহাসি দিয়ে উঠলো। আহা কি মায়াবী সুন্দর সে হাসি। এই হাসি শুনে যেকোন পুরুষ না ঘুমিয়ে পার করে দিতে পারবে রাতের পর রাত। কিন্তু ভয় লাগে আমার, কোন এক অজানা ভয় তিলে তিলে গ্রাস করছে আমায়। আমি আরো একটা সিগারেট জ্বালাতে জ্বালাতে বললাম -
-"আমি কি খুব হাসির কিছু বলে ফেললাম?"
-"হাসির কিছু বলেননি, তবে বাচ্চাদের মত কথা বললেন"
-"কেমন?"
-"এই যে, যেমন একটা মৃত আত্মার কাছে তার পায়ের নূপুর দাবি করছেন!!"
-"আচ্ছা, মানুষের মৃত্যুর সাথে সাথে তার নুপুরেরও মৃত্যু ঘটে কি?"
-"তা তো জানি না। তবে মরার আগে আমার পায়ে এই নুপুর জোড়া ছিল।"
-"মরার আগে আর কি কি ছিল আপনার শরীরে?"
প্রশ্নটা শুনে যেন সে কিছু একটা ভাবলো। তারপর একটা দীর্ঘশ্বাসের মত করে বলল -
-"নেশা আসক্ত করা টগবগে মাতাল করা ভরা যৌবন ছিল আমার শরীরে!! দেশ দেশান্তরের লাখো পুরুষ পাগল ছিল আমার সৌন্দর্যে। আমিই ছিলাম তাদের দিবালোক ও স্বপ্নলোকের একমাত্র রানী!! আর এই সৌন্দর্যই আমার কাল হয়ে দাড়ালো!! এক বিন্দুও বিশ্বাস করতোনা ও আমায়!!"
-"কে?"
-"থুহ .. স্বামী বলতেও ঘৃনা হয় আমার"
আমি একটু ইতস্তত করে বললাম -
-"ও!! তাই বুঝি"
-"কেন বিশ্বাস হচ্ছে না?"
-"হ্যাঁ! হবেনা কেন!! আর তাছাড়া ভুত প্রেতেরা মিথ্যা কথা বলে বোলেও তো শুনিনি কোনদিন।"
কথাটা আমি একটু ঠাট্টার সাথে বললাম বটে কিন্তু সে কিভাবে নিল তা ঠিক বুঝতে পারলাম না। সে বলল -
-"প্রত্যেক মৃতরাই মৃত্যুর পর জ্ঞানী হয়ে যায়। তখন তারা আর মিথ্যা বলার সুযোগও পায়না। এখানে সব কিছুই সত্য। "মিথ্যা" বা "ভন্ডামী" বলে কোন শব্দ নেই। মিথ্যা আর ভেজালে ভরা হল এই দুনিয়া। মানুষ বোকা থাকে এই জগতে। যেমন বোকা ছিলাম আমি, ভিষণ বোকা!!"
খেয়াল করলাম কথাটা শেষ হওয়া মাত্রই ওর পায়ের নুপুরের শব্দ আস্তে আস্তে মিলিয়ে যাচ্ছে। ঝুপ ...ঝুপ... আমি একটু উৎকন্ঠা নিয়েই বললাম -
-"কি হল? কোথায় চললেন? আপনাকে দেখার বড্ড স্বাধ ছিল যে!"
কিন্তু কোন উত্তর এলোনা। তবে বাড়ির পাশের বাগানটা থেকে একটা হালকা হাসির শব্দ ভেসে এলো। আহা ... হাসি তো নয়... যেন খাটি মধুর শিরা ... আঙ্গুল চুবিয়েই খাওয়া যাবে!! কিছুক্ষণ বাদেই মসজিদে ফজরের আযান দিল। আশ্চর্য হয়ে গেলাম!! সারাটা রাত এভাবে ছাদে বসে একটা পেতনীর সাথে গল্প করে কাটিয়ে দিলাম নির্বিঘ্নে!! খুব বেশি কথা বলেছি বলে তো মনে পড়লো না!! এই অল্প দুয়েক কথায় কিভাবে রাত্রি পার হয়ে গেল সেকথা হাজার ভেবেও কোন উত্তর না পেয়ে হাতের জ্বলন্ত সিগারেটে লম্বা একটা টান দিয়ে আমার ঘরে এসে শুয়ে পরলাম।

পরের দিন রাতে ...
আজ অমাবস্যার রাত। যে বাড়িটাতে আমি কদিন মুক্ত মনে লেখালিখি করবো বলে উঠেছি আজ তার সপ্তম দিন। বাড়িটি আমার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু রিজুদের। বাড়ির ছাদে দুই রুম বিশিষ্ট একটি চিলেকোঠা আছে টিনের ছাউনি দেয়া। যার চারিপাশে ঘন গাছগাছালি বা হালকা জঙ্গল বলা যেতে পারে। বিশাল প্রশস্ত ছাদ, যার এই কোনা থেকে ওই কোনা অব্দি অনেক গুলো লম্বা দড়ি বাধা কাপড় মেলানোর জন্য। আর ২৪ ঘন্টা ঝিরঝিরে হাওয়া এসে আমার ঘরের কপাট টা নাড়িয়ে দিয়ে যেত খানিকক্ষণ পরপর।

প্রেমের গল্প আমার খুব বেশি একটা আসেনা। তবুও সস্তা পাঠক প্রেম বিষয়ক গল্প ছাড়া খাবে না। তাই পত্রিকার সম্পাদক সাহেব যথাবিহিত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক মাসিক রয়ালিটির সাথে একটা চিঠি লিখে জানালেন - "গল্পে প্রেম থাকতে হবে, শশুর শাশুড়ি থাকতে হবে, ননদ দেওর থাকবে, যেখানে চলতে থাকবে একের পর এক ইকোয়েশন, একশান, রোমাঞ্চ, ডিভোর্স ইত্যাদি ইত্যাদি"!!!
যদিও আমার বাস্তবসম্মত লেখার জন্যই কিন্তু বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদক মন্ডলীগন আমাকে তাদের পত্রিকায় লেখার সুযোগ করে দিয়েছেন, অথচ সে সমস্ত লেখা চুলোয় দিয়ে এখন বসে বসে লুতুপুতু প্রেম কাহিনী লিখতে হবে। প্রেমের গল্প কবিতার বিরাট রিকুজিশন। আমাদের দেশে চরম ভাবে মেধার অপচয় হয়!! আমার মেধা যার উপরে আমাকে তার উপরেই প্রয়োগ করা উচিৎ !! কিন্তু নাহ ... এদেশে রিকশা চালানোর জন্য পাইলট নিয়োগ দেয়া হয়!!!
আমাকে দিয়ে যদি প্রেমের গল্পই লেখাবি তবে আমার এডভেঞ্চার, থ্রিলার, ভ্রমনকাহিনী এগুলো পড়ে কেন আমাকে বাছাই করেছিলি?? দেশে রোমান্টিক গল্প লেখক রোজ ডজন খানেক সৃষ্টি হচ্ছে। এমনকি এসব লেখকদের লেখালিখি শুরুই হয় লাভ স্টোরি দিয়ে। তাদের ফার্স্ট চয়েজ লাভ, লাষ্ট চয়েজও লাভ। তবে কেন আমাকে দিয়ে জোর করে লাভ স্টোরি লেখাতে হবে!!!

তবে এই বাড়ির ছাদে যেদিন প্রথম পা রেখেছিলাম সেদিনই ভৌতিক গল্প লিখবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। তাতে কপালে যা আছে হবে। কিন্তু তাই বলে এমন অভিজ্ঞতা হবে সেটা আগে থেকে ভেবে রাখিনি।
প্রথম রাতেই ছাদে পাইচারি করার সময় ওর অস্তিত্ব উপলব্ধি করেছিলাম। প্রথমে মানুষ ভেবে কথপোকথন শুরু করলেও পরে অবশ্য ভুত বা প্রেত জানা স্বত্বেও একচুল ভয় পাইনি!! বরং ওর উপস্থিতি আমার ভাল লাগতে শুরু করে। অজানা কিছু জানার নেশা আমাকে ভিষণ ভাবে পেয়ে বসেছিল। কিন্তু বেশি ভাললাগা যে ভাল নয় সেটা ভুলেই গিয়েছিলাম ... আর এই ভুলে যাওয়ার ফলাফল কোনদিন ভুলতে পারবোনা ... কোনদিন না...

আজ সন্ধ্যা থেকেই একটু অসস্তি লাগছে। বিশেষ কোন কারন পাইনি তবে ভুতের গল্পটা লেখা প্রায় শেষের দিকে। গল্পের একটি দৃশ্যে দেখিয়েছি - একটি মেয়ে ঘুমিয়ে থাকে, আর রোজ রাতে তার খাটের নিচ থেকে নাক ডাকা শব্দ আসে!! অন্য কারো ঘুমের নাক ডাকা শব্দ ...!! যদিও মেয়েটি নিজের ঘরে দরজার সিটকানি লাগিয়েই ঘুমায়। অন্য কেও থাকার প্রশ্নই ওঠেনা।

যাইহোক, তখন রাত ২টার মত বাজে। একেতে অমাবস্যা রাত তার উপরে প্রচন্ড শীত আর কুয়াশার কারনে লেপের মধ্যে জড়োসড়ো হয়ে শুয়ে আছি। ফ্লাস্কে চা আনিয়ে রেখেছিলাম। এক কাপ চা কাপে ঢেলে সরাৎ শব্দ তুলে খাচ্ছি আর খাতা কলম দিয়ে লেখাটা রিভিউ করছি। এমন সময় হঠাৎ আমার খাটের তলে কার যেন নাক ডাকা শব্দ কানে ভেসে এলো ... আমি চোখ দুটো বড়বড় করে কান খাড়া করলাম ... কিন্তু নাহ .. মনের ভুল ... বা চা খাওয়ার শব্দটাই নাক ডাকা শব্দ মনেকরে ভুল করেছি ভেবে আবারো লেখায় মন দিলাম। কিন্তু নাহ ... এবার আমি খুব পরিষ্কার শুনতে পেলাম নাক ডাকা শব্দ!!... ভয় বা অসস্তিকে দুর করার জন্য খাট থেকে নেমে নিচে উকি দিলাম। কিন্তু উকি দিয়ে যে এহেন কোন দৃশ্য সহ্য করতে হবে জানলে কখনোই উকি দিতাম না ...

দেখলাম টুকরো টুকরো করা ক্ষতবিক্ষত একটা নারী দেহ পরে আছে খাটের নিচে মেঝেতে !! কিন্তু শ্বাস প্রশ্বাস নিচ্ছে!! মাথাটা দেহ থেকে আলাদা কিন্তু দেখে মনে হচ্ছে কি শান্তিতেই না ঘুমুচ্ছে বেচারি ...শ্বাস প্রশ্বাসের কারনে পাশেই পরে থাকা ভুরিটা ওঠানামা করছে ...উফফ ... কি ভয়ংকর দৃশ্য বলে বোঝানোর মত নয়...। লক্ষ্য করলাম দুই পায়ে একজোড়া রূপার নূপুর!! কেন জানি মনে হল মেয়েটি এভাবেই একদিন গভীর রাতে ঘুমিয়ে ছিলো ... আর ঘুমের ভিতরেই প্রথমে শ্বাস রোধ করে এবং পরে টুকরো টুকরো করে নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়েছিল তাকে ... কিন্তু কে হত্যা করলো? কেন করলো? তার সাথে আমার কি সম্পর্ক? ... এগুলো ভাবতেই মাথাটা ঝিমঝিম করে উঠলো ...
মেঝে ভরতি তাজা লাল রক্ত গলগল করে ছড়িয়ে পরছে সমস্ত ঘর জুরে!! আমি হাঁটু গেড়ে কোন এক অজানা মোহে আচ্ছন্ন হয়ে তাকিয়ে আছি মেয়েটার নিষ্পাপ ঘুমন্ত মুখের দিকে। কিছুক্ষণ বাদেই খেয়াল করলাম রক্তে আমার দুই হাত আর হাঁটু ভিজে জবজবে অবস্থা। সম্বিত ফিরে পেতেই উঠে দাড়ালাম এবং যথাসম্ভব হৃদপিণ্ডের গতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করে ঘর থেকে বের হলাম ধীরে ধীরে ... কিন্তু বাইরে অমাবস্যার নিকষ কালো অন্ধকারে একহাত দুরেও দেখতে পাবার মত কোন অবস্থা নেই তখন। ... তবুও চেষ্টা করলাম হাতরে হাতরে সিরি ঘরের দিকে পা বাড়াতে ... কিন্তু দুই পা এগোতেই কেউ একজন আমার গলায় শক্ত দড়ি পেচিয়ে ধরলো এবং আমাকে শ্বাসরোধ করে মারতে চাইলো...!! আমি আপ্রাণ চেষ্টা করতে থাকলাম সেই বাধন থেকে নিজেকে মুক্ত করার ... কিন্তু নাহ...পারলাম নাহ... পারলাম না নিজেকে রক্ষা করতে ... ছেড়ে দিলাম নিজেকে ... ছেড়ে দিলাম শরীরটাকে ...
এসময় তার আওয়াজ পেলাম পেছন থেকে ... কি সুন্দর রিনরিনে কন্ঠ -
-"কি! আমার নূপুর জোড়া নিবেন না?"
সেই মধু মাখানো হাসি ... কি দারুণ সে হাসি ... তবে প্রতিউত্তরে আমি কিছুই বলতে পারলাম না ... আর পারলেও হয়তো কোন আওয়াজ আমার গলা দিয়ে বের হতনা।

পরদিন সকালে ...
ছাদে কাপড় নাড়ার যে দড়ি গুলো ছিল সেগুলো জড়ানো অবস্থায় নিজেকে আবিষ্কার করলাম ছাদের ঠিক মাঝখানটায়। আস্তে আস্তে উঠে বসলাম এবং আমার ঘরের ভিতরে গিয়ে একটা সিগারেট ধরালাম। ঘরের ভিতরটা যেমন ছিল তেমনই আছে। বিছানার উপরে পরে আছে আমার খাতা আর কলম টা। জানালা দিয়ে বাইরে চোখ রাখলাম ... মাকরশার জাল ভেদ করে তার ভিতর দিয়ে গাঢ় ধোঁয়া ছাড়লাম। ধোঁয়ার ভিতর দিয়েই কয়েকটা দৃশ্য ভেসে উঠলো চোখের সামনে...যেগুলো আমাকে দেখানো হয়েছে ...। স্পষ্ট দেখতে পেলাম লাশটা কোথায় পোতা হয়েছে... কিভাবে পোতা হয়েছে। বন্ধু রিজুর কাছে ফোন দিয়ে শুনলাম -
-"তোদের বাড়িতে যে একটা মার্ডার হয়েছিল সেটা কতদিন আগে রে?"
-"বছর পাঁচেক আগের ঘটনা। কেন কি হয়েছে?"
-"ঘটনা টা একটু বলতে পারবি?"
-"ঘটনা তেমন কিছুই না। মেয়েটা বাবা মায়ের মতের বিরুদ্ধে গিয়ে একটা চামার কে বিয়ে করেছিল এবং মাস খানেক পরেই আমরা ওই ঘরে রক্ত পাই। লাশ বা খুনির কোন হদিস আজো মেলেনি। তার স্বামী আজো পলাতক। কিন্তু কি হয়েছে বলবি তো ...?"
-"কিছুনা ..."
বলে ফোনটা রেখে এগোলাম লাশের বস্তার সন্ধানে। খুজেঁ পেলে অবশ্যই তার সৎকারের ব্যবস্থা করতে হবে। বাবু কে ফোন দিয়ে একটা হুজুর নিয়ে আসতে বললাম, এবং থানায় গিয়ে পুলিশ কেও ইনফর্ম করতে বললাম। কেন জানিনা ইরার কথা খুব মনে পরছে ... অসম্ভব ভালবাসি ওকে... বিয়ে করতে চাই ... অনেক দিন ধরেই একটা নূপুর দাবি করে আসছে ও আমার কাছে। খুব ভালবাসি ওকে। কিন্তু যখন ভালবেসে কেউ এভাবে তার প্রতিদান দেয় তখন সত্যি ভালবাসা নামক জবা ফুলটা চুপসে যায় ... তাই বলে কয়েকটা কলঙ্কিত ভালবাসার জন্য কলঙ্কিত হতে পারেনা বিশ্ব ভালবাসা। বেচেঁ থাকুক ভালবাসা রোগমুক্ত শরীরে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: ভয়াবহ। তবে ভয় লাগেনি।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: হাহাহা । ধন্যবাদ। তবে ধন্য নই।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: খুবই সুন্দর হয়েছে।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.