নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা জাতি হিসেবে বড় অস্থির, তাড়াহুড়ো ! চূলার রান্না শেষ হওয়ার আগেই আমাদের চোখ তা খেয়ে ফেলে মুখের আগেই, আমরা এমন তাড়াহুড়ো! এতে না পারি খাবার ঠিকমত খেতে, বরং পুড়িয়ে ফেলি মুখ! আপাতত ড. ইউনূসের উপরেই আস্থা রাখুন। এই মুহুর্তে দেশের শাসনভার নেয়ার মত কোন দল নেই। আওয়ামী লীগ কি জিনিস তা সবাই দেখলেন, ওরা পঁচে গিয়েছে। আর বিএনপি, হুঃ! এখনো ক্ষমতায় না আসতেই স্হানীয় নেতাকর্মীরা খাইখাই শুরু করেছে। জিয়াউর রহমানের যে স্ট্যাডার্ডের নেতৃত্ব ছিল, যে লেভেলের ইন্টেলেকচুয়াল মন্ত্রীসভা ছিল, তার ধারেকাছেও কোন কোয়ালিটিফুল লোকজন বিএনপিতে এখন নেই। আর অন্য ছোট দলগুলোর কি দেশ চালানোর মত গনসমর্থন বা কোয়ালিটি আছে? না নেই...
বহুদিন পর স্পস্ট উচ্চারনে দিকনির্দেশনামূলক একটি মেধাবী বক্তব্য শুনলাম বিটিভিতে। কোন কাগজ ছিল না সামনে। সৎ, মেধাবী ও স্পষ্ট বক্তব্য। তবে জনগণ জানাবে উনি কবে দায়িত্ব ত্যাগ করবেন, এটা কেমন কথা!! জনগণ কিভাবে জানাবে? উনি দায়িত্বে থাকলে আর বিশৃঙ্খলা না হলে, ছাত্রজনতা ও সেনাবাহিনী সাথে থাকলে এদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাড়াতে সময় লাগবে না। বৈদেশিক সাহায্য, গার্মেন্টেসের অর্ডার, প্রবাসী রেমিটেন্স হু হু করে আসার সম্ভাবনা আছে উনার বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্বের কারনে। একটু ধৈর্য্য নিয়ে থাকি।
আর ক্ষমতায় বৈধভাবে থাকতে ড. ইউনূস প্রসিডেন্ট পদে গণভোটের আয়োজন করুক ৬ মাসের মধ্যে। আমার বিশ্বাস মিনিমান ৮০% ভোট নিয়ে উনি জয়লাভ করবে। তারপর স্হায়ীভাবে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নের ভিত রচিত হোক। আমাদের বস্তাপঁচা সংবিধানের দোহাই দিয়ে অনাচার আর ফিরে না আসুক। এই সংবিধান প্রধানমন্ত্রীকে যে অসীম ক্ষমতা দিয়ে রেখেছে, তাই তো আমাদের এতকাল উপহার দিয়েছে একেকজন স্বৈরাচারী সাংবিধানিক একনায়ক!
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
ধুলো মেঘ বলেছেন: ডঃ ইউনুসের একটা কথাতে আমার আপত্তি আছে। পুলিশকে গুলি চালাতে নিষেধ করেছে। তাহলে পুলিশকে দেয়া গুলি কি কাজে লাগবে? অপরাধী ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হলে পুলিশ কি করবে?
আপনার প্রশ্নের জবাব দিচ্ছি। ডঃ ইউনুসকে জনগণের পালস বুঝতে হবে। কেউ যদি নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমে যৌক্তিক কোন দাবি দাওয়া পেশ করে, তবে তাদের সঙ্গে সরকারের আলোচনার দ্বার খোলা রাখতে হবে। তাহলেই বুঝা যাবে, জনগণ এই সরকারের কাছে কি চায় বা না চায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
নতুন বলেছেন: আয়ামীলীগের সুবিধাভোগীরা এখন আফসোসলীগে পরিনত হয়েছে।
তারাই এখন কান্না করছে সব কিছুতেই।
১৬ বছর কথা বলতেই পারেনাই সেটা ভুলে গেছে, এখন যেহেতু কথা বলতে বাধা নাই তাই আফসোস করছে।
তবে বিএনপি/জামাতীদের অতিউতসাহিরা আসামীদের উপরে হামলা, বিভিন্ন স্থানে পদত্যাগের জন্য হামলা করছে। এটা বন্ধ করতে হবে।