নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের একেক জনের জীবনের এক একটা নির্দিষ্ট বিন্দুতে এসে আমাদের আশপাশে যা হচ্ছে তার উপর নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলি। তখন জীবনের নিয়ন্ত্রন নেয় ভাগ্য। এটাই দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মিথ্যা।
বাঙালীর নৈতিক পরিবর্তন আদৌ সম্ভব কি না?
সম্ভব হলে কোন পদ্ধতিতে?
প্রশিক্ষণ না কি প্রশাসক দরকার?
আসুন, আলোচনা করি...
০৩ রা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: লাঠির বাড়ি সাথে আর্থিক মোটা অংকের জরিমানা লাগবে।
২| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার ধারণা বাঙালী চিরকাল বাঙালী'ই থেকে যাবে এদের নৈতিক কোন পরিবর্তন হবে না।
০৩ রা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৪৭
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আপনার কথা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে আশা হারালে হবে না।
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: লাঠির বাড়ি সাথে আর্থিক মোটা অংকের জরিমানা লাগবে।
নোট রাখলাম। আইডিয়াটা ভালো।
লেখক বলেছেন: আপনার কথা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে আশা হারালে হবে না।
বাংলাদেশীদের নিয়ে আশাবাদী হওয়ার মতো তেমন কিছু গত দু'দশকেও ঘটেনি। এ দেশে ভালো লোকের সংখ্যা প্রায় শূন্যের কোঠায়।
০৩ রা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৪
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: বিষয়টা হলো, যে বা যারা নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা করবেন, বা পথ দেখাবেন তারা নিজেরাই নৈতিকতা বিবর্জিত। ধরুন, যে মুদি দোকানি মানুষ ঠকায় সে তার সন্তানকে কখনো নৈতিক শিক্ষা দিতে পারবে না। যে বাবা নিজে সিগারেট পান করে সে বাবা কখনো তার ছেলেকে বলতে পারে না, সিগারেট পান করো না। বলতে পারে কিন্তু ছেলে কখনো তা মানবে না। কারণ নৈতিকভাবে তার বাবা পরাজিত।
আমরা নিজেরা কুচিন্তা করি আবার আরেকজনকে কুচিন্তা করতে নিষেধ করি। এই দুষ্টচক্রে আমাদের সমাজ পাক খাচ্ছে!
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩১
নতুন বলেছেন: বিশ্বের উন্নত দেশে ছোট অপরাধেও বড় টাকা জরিমানা দিতে হয়।
আর বড় কথা হচ্ছে এখানে দূনিতি বা ধরাধরি করে মাফ পাওয়া যায় না। তাই মানুষ ভয় পায়।
দেশে মানুষ জানে অন্যায় করেও পার পাবে কারন সে নেতা/অফিসারদের চেনে।
আমি গত বছর ১৬০০ দিরহাম =৫৪ হাজার টাকা ট্রাফিক ফাইন দিয়েছি স্পিডিং এবং রাস্তার দাগের বাইরে দিয়ে গাড়ী চালানোর জন্য। এখন আমি চেস্টা করি এমন ফাইন আর জেন না হয়। কারন দুবাইতে আমার কেউ নাই যে এই জরিমানা মাফ করতে পারে।
আইনের সঠিক প্রয়োগ হলে সাধারন জনগনের মাঝে আইন মানার অভ্যাস আসবে.... আসতে বাধ্য হবে আসলে...
০৩ রা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: ঠিক এই সিস্টেমটাই ডেভেলপ করা দরকার। যথেষ্ঠ রিসোর্স থাকা সত্বেও আমরা এগুলো করতে পারছি না। না কি করতে চাচ্ছি না?
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সম্ভব।
০৩ রা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আশাবাদী..
৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঠিক এই সিস্টেমটাই ডেভেলপ করা দরকার। যথেষ্ঠ রিসোর্স থাকা সত্বেও আমরা এগুলো করতে পারছি না। না কি করতে চাচ্ছি না?
ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই উপায় হয়।
৭| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
১৯ কোটী মানুষের বা পুরো জাতির "নৈতিক" পরিবর্তন করার আয়োজন করাও অসম্ভব ব্যাপার; সরকারের লোকদের নৈ্তিক পরিবর্তন করলে, জাতি বদলে যাবে।
০৩ রা মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: সরকারের লোকতো এই জাতির আমজনতা থেকেই উঠে আসে।
৮| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
আরইউ বলেছেন:
নয়ন,
আপনার প্রশ্নটির জবাব বেশ জটিল। এরিস্টটল সহ অনেকেই মনে করেন মানুষ স্বভাবগত/ জন্মগতভাবে “আ্যামোরাল” অর্থাৎ আমাদের জন্মই হয় নৈতিকতাবোধ ছাড়া। মানুষ পরিবার, সমাজ তার চারপাশ থেকে নৈতিকতা শেখে। আমাদের দেশের মানুষকে নৈতিকতার সঠিক শিক্ষা দিতে পারলে দেশের/ আমাদের নৈতিক পরিবর্তন আসবে। সুতরাং আপনার প্রশ্নের উত্তর সম্ভবত “ হ্যাঁ, সম্ভব“। তবে সময় লাগবে।
প্রথম মন্তব্যে ইফতেখারের সাথে আমি একমত — আমাদের নৈতিকতা শেখাতে দরকার কঠোর শাসন ও অনুশাসনের। বাঙালীকে মিষ্টি ভাষায় বোঝালে যে বাঙালী কথা শোনেনা তার উদাহরণ আমাদের ব্লগেই আছে। রাজীব নুর আগে ১০টা লেখা লিখলে ৫টা লিখতো অন্যের লেখা মেরে দিয়ে। ব্লগ কতৃপক্ষ যখন ব্যানের ভয় দেখালো, তার চোরাই লেখার কারবার কমে এখন ১০০ পোস্টে ৫ টা চোরাই লেখায় এসে নেমেছে। আমি সহ অনেকেই রাজীবকে মিস্টি ভাষায় বুঝিয়েছি। কোন কাজ হয়নি। তবে কতৃপক্ষের শাসনে কিছুটা হলেও কাজ হয়েছে। ঠিক একই জিনিস সোনাগাজীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমরা ব্যক্তি আক্রমন বন্ধ করার জন্য বারবার শতবার বলেছি। কাজ হয়নি। কতৃপক্ষ যখন ভয় দেখিয়েছেন যে এভাবে চললে কান ধরে ব্লগ থেকে বের করে দেয়া হবে, তখন তার আক্রমনের মাত্রা কিছুটা হলেও কমেছে।
উপরের উদাহরণ থেকে মনে হয় আমরা বলতে পারি প্রশিক্ষন ও প্রশাসক দুই-ই দরকার বাঙালীকে নৈতিকতা শেখাতে আর তার চর্চা করাতে।
আপনার জন্য শুভকামনা!
০৩ রা মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আরইউ,
ভালোবাসা নিবেন। খুবই চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। আমার দু:খ লাগে এটা দেখে যে, আমাদের প্রশাসকরা দেশ বিদেশ ঘুরে এসেও কিছুই শিখতে পারেন না। নিজ দেশে কিছুই এপ্লাই করতে পারেন না। আফসোস!!
৯| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮
নতুন বলেছেন: পন্ডিতে বোঝে আকারে ইঙ্গিতে, মূর্খে বোঝে গুতায়...
যারা নিয়ম মানতে চাইবেনা তাদের জন্য আইনের কঠর প্রয়োগ দরকার। তখন যারা জ্ঞানী তারা এমনেই নিয়ম মানবে, যারা মূর্খ তাদের জরিমানা/সাজা দিয়ে মানাতে হবে...
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আকারে ইঙ্গিতে বোঝা পন্ডিতের সংখ্যা বঙমুলুকে কমে গেছে। এখন গুতা ছাড়া কাজ হবে বলে মনে হচ্ছে না।
১০| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৩
কামাল১৮ বলেছেন: আইনের কঠোর প্রয়োগ দরকার।মানুষ জনকে লজিক্যাল করে গড়ে তোলতে হবে।এটা শুরু করতে হবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কি যে শেখায় তা আর মাথায় ধরে না। না শেখায় আচার আচরণ, না শেখায় থিংকিং প্রসেস, ছাত্রদের কোন ব্যক্তিত্ব তৈরী হয় না এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। এককথায় গার্বেজ, সময় আর অর্থের অপচয়!
১১| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যে জাতি বেশি বুঝে, সে জাতির নৈতিক পরিবর্তন কঠিন। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ অনেক বেশি বোঝে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: সব বিষয়ে পন্ডিত!
১২| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৬
রানার ব্লগ বলেছেন: সম্ভব, যদি স্কুল পর্যায় থেকে সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করা যায় । ভিক্ষা দান হাত পাতা শিক্ষা বর্জন করতে হবে ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০০
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: অবশ্যই স্কুল পর্যায়েই শুরু করতে হবে। কে করবে?
১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৪
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: অবশ্যই স্কুল পর্যায়েই শুরু করতে হবে। কে করবে?
এটা আমাকে আপনাকেই করতে হবে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য। অন্য কেউই এসে করে দেবে না।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩১
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: ভাই, বিশেষ করে মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকদের মতো শিক্ষা বিমুখ আর কোথাও কেউ আছে কি না সন্দেহ! এরাই সমাজ নষ্ট করছে। বাস্তবিক অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
১৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাই, বিশেষ করে মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকদের মতো শিক্ষা বিমুখ আর কোথাও কেউ আছে কি না সন্দেহ! এরাই সমাজ নষ্ট করছে। বাস্তবিক অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
শুধু মাধ্যমিকে না প্রাথমিকেও একি অবস্থা । তবে হতাশ হলে চলবে না । এদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা শিক্ষাকতা কে গুরুত্বের সাথে নেন । তাদের কে উৎসাহিত করে এগিয়ে আনতে হবে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২২
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: রেয়ার!
কিছু কাজ করতে গিয়ে খুবই বাজে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছি।
১৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনারা আলচনা করেন।
আমি জ্ঞানহীণ মানুষ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৩
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: রাজীব ভাই, রাগ করলেন না কি?
১৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৬
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আকারে ইঙ্গিতে বোঝা পন্ডিতের সংখ্যা বঙমুলুকে কমে গেছে। এখন গুতা ছাড়া কাজ হবে বলে মনে হচ্ছে না।
জাতীকে জ্ঞান দেবেন না কিন্তু সবাই জ্ঞানীর মতন কাজ করবে আশা করেন কেন?
দেশের মানুষ কেমন যেন অস্থির, টাকা পয়সার ধান্দায় ব্যাস্ত সবাই। যে যেই ভাবে পারছে ধান্দা করছে...
স্কুলে বিশ্ব সাহিত্য চর্চা বাড়াতে হবে, যাতে সাটিফিকেটের সাথে জ্ঞানও বাড়ে.... মানবিকতা বাড়ে, নৈতিকতা বাড়ে...
সামনের টিকটক জেনারেসন আসছে.... ভবিষ্যত অন্ধকার দেখছি আমি...
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৫
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: শিক্ষকরাই বলে, বই পড়ে কি হবে? পড়ালেখা নিয়ে তাঁরা খুবই হতাশ। নিজেদের কোনো ড্রিম নেই, ছাত্রদেরও কোনো আশা দেখাতে পারে না।
১৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: বন্দুকের নল!!! ফখরুল-মঈন এর শাসন এর সময়কার ঘটনা। হঠাৎই একটা গুজব চাওড় হল, টিভি লাইসেন্স করা না থাকলে টিভি বাজেয়াপ্ত করা হবে। আমি প্রগতি স্মরণী ধরে এগুচ্ছিলাম। নজরে এল বিশাল এক লাইন। বিশ্বাস করুন বাংলাদেশে কোন কারণে এত বড় লাইন হতে আমি আর দেখিনি। লাইনটা ছিল টিভির লাইসেন্স নবায়নের লাইন!
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: বাঙলার প্রতিটি মস্তিষ্কই নীতিহীন! দুয়েকটা নীতির চিন্তা করার আয়োজন করলেও টিকে থাকতে পারে না। বিলুপ্ত করে দেয়!
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ইচ্ছাকৃত নৈতিক পরিবর্তন সম্ভব নয় তবে আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, এই জাতিকে পিটায়ে ঠিক করা সম্ভব কারণ এদের মনের ময়লা আর শরীরের চামড়াগুলো অনেক শক্ত হয়ে গেছে, মোলায়েম ভাবে বা মিষ্টি কথা বলে এসব সরানো সম্ভব নয়। অনেকটা্ কুকুরের লেজের মতো অবস্থা বলতে পারেন। ট্রেনিং দিয়ে এদের ঠিক করা সম্ভব নয়। তবে বাঙালী লাঠির বাড়ি-কে অনেক ভয় পায়, ওটাই মোক্ষম পদ্ধতি। ধন্যবাদ।