নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজকুমার

তোমাকে যদি কেউ কষ্ট দেয়, তাহলে মনে ব্যাথা নিওনা। কারণ, মানুষ সবসময় গাছের মিষ্টি ফলটিকেই ঢিল মারে।

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম

তোমাকে যদি কেউ কষ্ট দেয়, তাহলে মনে ব্যাথা নিওনা। কারণ, মানুষ সবসময় গাছের মিষ্টি ফলটিকেই ঢিল মারে।

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

শোলাকিয়ার ইমাম মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসুদকে একহাত নিলেন হেফাজত

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১









হেফাজতে ইসলামের লংমার্চের একদিন অথবা দুই দিন পর হতে পারে ঘটনাটি। আমার এই মুহুর্তে স্মরণে আসছে না। ঘটনাটি ঘটেছে একটি সংবাদ ভিত্তিক টিভি চ্যানেলের টকশোতে। তার আগে বলে নেয়া ভালো, এই টিভি চ্যানেলটি সংবাদ প্রচারের সময় এবং টকশোগুলোতেও এতো একপেশে সংবাদ ও উপস্থাপনা করে থাকে, কোন সুস্থ মস্তিস্ক সম্পন্ন লোকই এটা পছন্দ করেন না ((অন্তত আমার যাদের যাদের সাথে কথা হয়েছে।))



সেদিন টক শোতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ এবং হেফাজতের একজন মুফতী।



সঞ্চালক মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ কে প্রশ্ন করলেন হেফাজতের ১৩ দফা সম্পর্কে আপনি কি বলেন?



তিনি উত্তর দিলেন, ১৩ দফার আগে আমি বলতে চাই, আমি গত ২ মাস আগে হেফাজতের প্রধান নেতা আল্লামা শাহ্ আহমদ শফি সাহেবকে একটি চিঠি লিখেছিলাম। কিন্তু তিনি এই পর্যন্ত আমার চিঠির কোন জবাব দেন নাই।



তারপর সঞ্চালক উনার কাছথেকে মাইকটি কেড়ে নিয়ে হেফাজতের মুফতী সাহেবের কাছে জানতে চাইলেন, আপনাদের নেতা কি কারনে জবাব দেননি?



জবাবে মুফতী সাহেব বললেন, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ একজন বিজ্ঞ আলেম। কিন্তু হেফাজতে ইসলামের সম্মানিত আমীর আল্লামা শাহ্ আহমদ শফী সাহেব তাঁর চিঠির জবাব না দিয়ে এদেশের ষোল কোটি তৌহিদী জনতার প্রানের কাজটিই কেরেছেন। মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ ইদানিং কালে বিভিন্ন টকশোগুলোতে বেশ ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন আর আবোল তাবোল বক্তৃতা দিচ্ছেন। আমি বলতে চাই এদেশ থেকে তসলিমা নাসরিণকে বিদায় করে দেয়ার পরে দীর্ঘদিন তসলিমা নাসরিণের চেয়ারটি খালি ছিলো। মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ সম্প্রতি সেই চেয়ারটি অলংকৃত করেছেন।



এটা বলার পরপরই মুফতী সাহেবকে আর কোন কথা না বলতে দিয়ে সঞ্চালক ওনার কাছ থেকে মাইক কেড়ে নিয়ে গেলেন।





মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

মুক্তমনা তানভীর বলেছেন: হাহাপগে... =p~ =p~ =p~ :#)

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

নিয়েল হিমু বলেছেন: মাসুদ সাহেব বিরাট অন্যায় করেছেন জামাতে ইসলামীর নিষিদ্ধের দাবীতে একাত্বতা প্রকাশ করে । তিনি যে ভুল করেছেন তার মাশুল তাকে তো দিতেই হবে isn't it...?

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: সেদিন টকশোতে হেফাজতের এই দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে মাসুদ সাহেবকে সঞ্চালক সুযোগ দিয়েছিলেন প্রতিউত্তর দেয়ার জন্য। কিন্তু মাসুদ সাহেবই এর যুক্তিযুক্ত উত্তর উপস্থাপন করতে পারেন নি।

ধন্যবাদ মন্তব্য প্রদানের জন্য।

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

taarokaraawaj বলেছেন: পুরুষ তসলিমা নাসরীন ! :) :D B-) ;) :P :P :#) B-)) B-)) :-P :-B =p~ =p~ =p~ =p~

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২

অচিন.... বলেছেন: তসলিমা নাসরিনের মেল ভার্সন =p~ =p~ =p~

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

ফার্ুক পারভেজ বলেছেন: বড়ই আমোদপুর্ন ঘটনা।

সত্য এরকমই হঠাৎ করে সূর্যের আলোকরশ্মির মত এসে মিথ্যা আর অন্ধকারকে বিতাড়িত করে।

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১

বিডি আমিনুর বলেছেন: :D B-) ;) :P :P :#) B-)) B-)) :-P :-B =p~ =p~ =p~

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬

ভ্রমন কারী বলেছেন: আপসুস দেখতে পারলাম না। :(( :(( :((

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

সািকল খান বলেছেন: পুরুষ তসলিমা নাসরীন !

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

বক বলেছেন: লেখককে বলছি, আমি নিজে টক শোটি দেখেছি। আমাদের সবারই আল্লাহকে ভয় করা উচিত। আপনারও, ঐ মুফতি (সাখাওয়াত সাহেব) এবং মওলানা মাসউদেরও। কে সঠিক তা আল্লাহপাকই ভাল জানেন। আমি শুধু তথ্য বলছি। আল্লাহপাক আমাকে ক্ষমা করুন (গীবত থেকে)। মুফতি সাখাওয়াত সাহেব পরপর ৩টি টক শো তে ব্যাক্তিগত আক্রমন করেছেন । দুটি ছিল সাধারন লোক-শাহরিয়ার কবীর, আর একজন কি সূফি খানকার কি যেন। তারা আলেম না বলে আমি কিছুই ভাবিনি মুফতি সাখাওয়াত সাহেব সর্ম্পকে। কিন্তু যখন মওলানা মাসউদের সাথেও ব্যক্তি আক্রমনে গেলেন তখন আমি শুধু উনাদের জন্য মনে মনে দোয়া করেছি যেন আল্লাহ পাক উনাকে ক্ষমা করেন ও মওলানা মাসউদকে ধৈয ধরার তৈফিক দিন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য প্রদানের জন্য।

আরও অনেক বেশী ধন্যবাদ প্রচন্ড রকমের আল্লাহভীতির জন্য। ভালো থাকুন। দোয়ার দরখাস্ত রইলো।

তবে মাওলানা মাসুদ সম্পর্কে আপনি এই দোয়াটাও করবেন আশা করি "আল্লাহ্ পাক ওনাকে যেন সঠিক পথ প্রদর্শন করেন।" আমীন

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

নিয়েল হিমু বলেছেন: বুঝলামনা লেখক কি বল্লেন জবাবে ? একটু বুঝিয়ে কন্না :D

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: উনি যা বলতে চেয়েছেন সেটার মোটামুটি মর্মার্থ এটা যে,

আমি বিগত অনেক বছর যাবত মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করি, আমার ৪০টিরও বেশী ইসলামিক বই বাজারে আছে। আমার বই বিদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পড়ানো হয়। কিন্তু উনার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ মুফতী সাহেব করেছেন, সেটার তথ্যগত কোন সদুত্তর উনি দিতে পারেন নি।

তারপর সঞ্চালক উনার কাছ থেকেও মাইক কেড়ে নিয়েছেন।

ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২১

মোমের মানুষ বলেছেন: গন মানুষের রায়ের বিরুদ্ধে গেলে এমনই হয়, মাসউদ সাহেব এদেশে একজন মধ্যম সারীর আলেম, তার আল্লামা আহমদ শফীর সাথে ধৃষ্টতাপূর্ন আচরন এ দেশের মানুষ ভাল চোখে দেখেনি, তিনি মাওলানা আহমদ শফীর বিরোধীতা না করে নীরবতা পালন করলেও তার আগের সম্মানটা বহাল থাকত, কিন্তু তিনি যেভাবে নগ্নভাবে নাস্তিকদের পক্ষ নিলেন তা আমাদের মত হুজুরের সাধারন ছাত্রদের চরম ভাবে বিষ্মিত করেছে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: আপনারা তাহলে ব্লগে আসেন। আমিতো মনে করতাম কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা হয়তো পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন। অবশ্য আপনাদের বিরুদ্ধে সমালোচকরা এই অভিযোগও করেন, যে আপনারা শুধু একটি পত্রিকার রিপোর্ট দেখে আন্দোলন সংগ্রাম করছেন।

যাই হোক অনলাইনে স্বাগতম।

ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

এই আমি সেই আমি বলেছেন: আমি টক শো টি দেখে মুফতি সাখাওয়াতের এই উদ্বত আচরণ দেখে যতটা না বিস্মিত হয়েছি তার চাইতেও বিস্মিত হয়েছি এই হাম্বাগ লোকটাকে আপনি সমর্থন করেছেন দেখে । সমাজে এই রকম মুক্ত বুদ্বির লোকের আকাল দেখে এই মুফতির সে দিনের আচরন নিয়ে একটি পোস্ট দিতে অনুপ্রানিত হই । আপনি এবং যারা এখানে কমেন্ট করেছেন তাদের সাদর আমন্ত্রণ রইল ঘুরে আসুন

১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১০

এই আমি সেই আমি বলেছেন: আপনি নাম না উল্লেখ করলেও বুঝতে পারছি ৭১ টিভির কথা বলেছেন । ৭১ টিভি একটা নীতিমালা অনুসরণ করে সেটা আমার পছন্দ না হলে আমি বলে দিব যারা পছন্দ করে তারা মানসিক ভাবে অসুস্থ । এটার মাধ্যমে পোস্ট দাতাই কি তার মানসিক অসুস্থতার পরিচয় দেয় না । ৭১ টিভির টক শো তে বিভিন্ন মতাবলম্বী লোকদের দেখা যায় । মুফতি সাখাওয়াতের উপস্থিতিই তার প্রমান । অবলীলায় সে তার মতামত রাখতে পারলেন । কিন্তু পক্ষান্তরে আপনি দিগন্ত টিভির টক শো গুলিতে দেখেন একই মতাবলম্বী লোকদের একপেশে আলোচনা ,যেখানে ভিন্ন মতাবলম্বী লোকদের ডাকাই হয়না , সেটাকে আপনি কি বলবেন ? আপনি যাদের সাথে আলাপ করেছেন বুঝতে পারছি তাদের ৭১ নামেই গাত্রদাহ ।

মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদের কর্মকাণ্ডে তাকে তসলিমা নাসরিনের পর্যায়ভূক্ত ক্রা যায় কিনা সে আলোচনায় না গিয়ে আমি বলব এই ধরনের লাইভ টক শো তে প্রতিপক্ষের আলোচক কে এভাবে ব্যক্তিগত আক্রমণ করাটা কতটা যুক্তিসঙ্গত ? তার এই আক্রমণে সঞ্চালক সহ উপস্থিত সবাই বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান । সঞ্চালক মাইক কেড়ে নেন নি বরঞ্চ তার প্রত্যুৎপন্নমতিতে অবস্থা সামাল দেন এবং মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন ।

মাওলান ফরিদ উদ্দীন মাসুদ তার আত্মপক্ষ সমর্থন করে যে বক্তব্য দিয়েছে সেটা আপনার কাছে কেন গ্রহন যোগ্য নয় সে তর্ক থাক ,কিন্তু মুফতি সাখাওয়াত কে প্রশ্ন করা হল কেন মাওলানা শফি মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদের চিঠির জবাব দিলেন না,আর সে প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে উনি মাওলানা মাসুদ কে মুরতাদ ঘোষণা দিয়ে দিলেন । কিছু দিন আগে কতিপয় ব্লগার যখন হেফাজতে ইসলামের সাথে আলাপ করতে চাইলেন তখনও তারা আলাপে অস্বীকৃতি জানায় । একজন ধর্ম বিশারদের সাথে কি একজন বিধর্মী , একজন নাস্তিক কি দেখা করতে পারেন না । আমি মনে করি একজন ধর্মবেত্তা একজন মুরতাদ , বিধর্মী , নাস্তিকের চিঠির উত্তর দিয়ে তার ভ্রম দূর করা তার কর্তব্য । তাদের সাথে দেখা না করা , উত্তর না দেয়া সাধারন সৌজন্যের মধ্যেও পড়েনা ।


গতকাল মুফতি সাখাওয়াত জিটিভির টক শো তে উপস্থিত ছিলেন । সেখানেও তার অসহিস্নু , উদ্বত চরিত্রের পরিচয় পাওয়া যায় । আলোচনার এক পর্যায়ে সে বলে যে আশরাফ( তখন সঞ্চালক উল্লেখ করেন সৈয়দ আশরাফ , তখন সেও নিজেকে সংশোধন করে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সম্বোধন করে ) আমাদের বিরুদ্বে ৮৫ কোটি টাকার লেনদেনের অভিযোগ আনে । অত্যন্ত হাস্যকর ভাবে সে বলতে থাকে অর্থমন্ত্রীর কথা অনুযায়ি হলমার্কের ৪০০০ কোটি টাকার কাছে এই ৮৫ কোটি টাকা যৎসামান্য । এই কথায় সঞ্চালক এবং অন্যান্য আলোচক বৃন্দকে কষ্ট করে হাসি চাপতে দেখা যায় । তার বক্তব্য অনুযায়ী হলমার্ক ৪০০০ কোটি টাকা লেনদেন করতে পারলে তারা কেন এই সামান্য টাকা লেনদেন করতে পারবে না ?


আজকেও ৭১ টিভির টক শোতে সে ছিল । সেখানেও তাকে উদ্বত আচরণ করতে দেখা গেল । বাধ্য হয়ে এক পর্যায়ে সঞ্চালক তাকে অনুরোধ করে কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমন পরিহার করে বক্তব্য দিতে । এই মুফতি সাহেবরা বুঝতেও পারছে না এই টিভি চ্যানেল গুলি কিভাবে নানা রকম প্রশ্ন করে ফাদে ফেলছে এবং তারা তাদের এই অর্বাচীন উত্তরের মাধ্যমে তারা নিজেদেরেকে কতটা খেলো করে তুলছে এবং তাদের মুফতি টাইটেল কে হাস্যকর করে তুলছে ।


যতটুকু জানি মুফতি একটি অতি সন্মানিত এবং ইসলাম ধর্মে বিশেষ ব্যুৎপত্তিগত জ্ঞানের অধিকারীকে এই অভিধায় অভিহিত করা হয় । পাশাপাশি কওমি মাদ্রাসা সম্পর্কে সাধারন্যে সত্য মিথ্যা কিছু ধারনা প্রচলিত আছে । এরা সমাজের অনগ্রসর অংশ থেকে উঠে এসে যাকাত ফেতরা লিল্লাহ চামড়ার টাকায় , অনুদানে পড়াশুনা করে । সমাজের আলোকিত অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন থেকে তারা সমসাময়িক বৈশ্বিক ধ্যান ধারনা থেকে পিছিয়ে আছে ।

মুফতি সাহেবের এই উদ্বত , অসৌজন্যমূলক আচরণ যদি উপরে উল্লিখিত বিষয় গুলি তাদের বৈশিষ্ঠ্য বলে সাধারন মানুষ মনে করে তবে সাধারন মানুষকে কি দোষ দেয়া যাবে ?


আরও বিস্ময়কর ব্যাপার হল মুফতি সাহেবের এই বালখিল্য আচরণকে যুক্তিযুক্ত বলে পোস্ট দেবার মত লোকও আছে । আপনি নাম না উল্লেখ করলেও বুঝতে পারছি ৭১ টিভির কথা বলেছেন । ৭১ টিভি একটা নীতিমালা অনুসরণ করে সেটা আমার পছন্দ না হলে আমি বলে দিব যারা পছন্দ করে তারা মানসিক ভাবে অসুস্থ । এটার মাধ্যমে পোস্ট দাতাই কি তার মানসিক অসুস্থতার পরিচয় দেয় না । ৭১ টিভির টক শো তে বিভিন্ন মতাবলম্বী লোকদের দেখা যায় । মুফতি সাখাওয়াতের উপস্থিতিই তার প্রমান । অবলীলায় সে তার মতামত রাখতে পারলেন । কিন্তু পক্ষান্তরে আপনি দিগন্ত টিভির টক শো গুলিতে দেখেন একই মতাবলম্বী লোকদের একপেশে আলোচনা ,যেখানে ভিন্ন মতাবলম্বী লোকদের ডাকাই হয়না , সেটাকে আপনি কি বলবেন ? আপনি যাদের সাথে আলাপ করেছেন বুঝতে পারছি তাদের ৭১ নামেই গাত্রদাহ ।

মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদের কর্মকাণ্ডে তাকে তসলিমা নাসরিনের পর্যায়ভূক্ত ক্রা যায় কিনা সে আলোচনায় না গিয়ে আমি বলব এই ধরনের লাইভ টক শো তে প্রতিপক্ষের আলোচক কে এভাবে ব্যক্তিগত আক্রমণ করাটা কতটা যুক্তিসঙ্গত ? তার এই আক্রমণে সঞ্চালক সহ উপস্থিত সবাই বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান । সঞ্চালক মাইক কেড়ে নেন নি বরঞ্চ তার প্রত্যুৎপন্নমতিতে অবস্থা সামাল দেন এবং মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন ।

মাওলান ফরিদ উদ্দীন মাসুদ তার আত্মপক্ষ সমর্থন করে যে বক্তব্য দিয়েছে সেটা আপনার কাছে কেন গ্রহন যোগ্য নয় সে তর্ক থাক ,কিন্তু মুফতি সাখাওয়াত কে প্রশ্ন করা হল কেন মাওলানা শফি মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদের চিঠির জবাব দিলেন না,আর সে প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে উনি মাওলানা মাসুদ কে মুরতাদ ঘোষণা দিয়ে দিলেন । কিছু দিন আগে কতিপয় ব্লগার যখন হেফাজতে ইসলামের সাথে আলাপ করতে চাইলেন তখনও তারা আলাপে অস্বীকৃতি জানায় । একজন ধর্ম বিশারদের সাথে কি একজন বিধর্মী , একজন নাস্তিক কি দেখা করতে পারেন না । আমি মনে করি একজন ধর্মবেত্তা একজন মুরতাদ , বিধর্মী , নাস্তিকের চিঠির উত্তর দিয়ে তার ভ্রম দূর করা তার কর্তব্য । তাদের সাথে দেখা না করা , উত্তর না দেয়া সাধারন সৌজন্যের মধ্যেও পড়েনা ।


গতকাল মুফতি সাখাওয়াত জিটিভির টক শো তে উপস্থিত ছিলেন । সেখানেও তার অসহিস্নু , উদ্বত চরিত্রের পরিচয় পাওয়া যায় । আলোচনার এক পর্যায়ে সে বলে যে আশরাফ( তখন সঞ্চালক উল্লেখ করেন সৈয়দ আশরাফ , তখন সেও নিজেকে সংশোধন করে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সম্বোধন করে ) আমাদের বিরুদ্বে ৮৫ কোটি টাকার লেনদেনের অভিযোগ আনে । অত্যন্ত হাস্যকর ভাবে সে বলতে থাকে অর্থমন্ত্রীর কথা অনুযায়ি হলমার্কের ৪০০০ কোটি টাকার কাছে এই ৮৫ কোটি টাকা যৎসামান্য । এই কথায় সঞ্চালক এবং অন্যান্য আলোচক বৃন্দকে কষ্ট করে হাসি চাপতে দেখা যায় । তার বক্তব্য অনুযায়ী হলমার্ক ৪০০০ কোটি টাকা লেনদেন করতে পারলে তারা কেন এই সামান্য টাকা লেনদেন করতে পারবে না ?


আজকেও ৭১ টিভির টক শোতে সে ছিল । সেখানেও তাকে উদ্বত আচরণ করতে দেখা গেল । বাধ্য হয়ে এক পর্যায়ে সঞ্চালক তাকে অনুরোধ করে কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমন পরিহার করে বক্তব্য দিতে । এই মুফতি সাহেবরা বুঝতেও পারছে না এই টিভি চ্যানেল গুলি কিভাবে নানা রকম প্রশ্ন করে ফাদে ফেলছে এবং তারা তাদের এই অর্বাচীন উত্তরের মাধ্যমে তারা নিজেদেরেকে কতটা খেলো করে তুলছে এবং তাদের মুফতি টাইটেল কে হাস্যকর করে তুলছে ।


যতটুকু জানি মুফতি একটি অতি সন্মানিত এবং ইসলাম ধর্মে বিশেষ ব্যুৎপত্তিগত জ্ঞানের অধিকারীকে এই অভিধায় অভিহিত করা হয় । পাশাপাশি কওমি মাদ্রাসা সম্পর্কে সাধারন্যে সত্য মিথ্যা কিছু ধারনা প্রচলিত আছে । এরা সমাজের অনগ্রসর অংশ থেকে উঠে এসে যাকাত ফেতরা লিল্লাহ চামড়ার টাকায় , অনুদানে পড়াশুনা করে । সমাজের আলোকিত অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন থেকে তারা সমসাময়িক বৈশ্বিক ধ্যান ধারনা থেকে পিছিয়ে আছে ।

মুফতি সাহেবের এই উদ্বত , অসৌজন্যমূলক আচরণ যদি উপরে উল্লিখিত বিষয় গুলি তাদের বৈশিষ্ঠ্য বলে সাধারন মানুষ মনে করে তবে সাধারন মানুষকে কি দোষ দেয়া যাবে ?


আরও বিস্ময়কর ব্যাপার হল মুফতি সাহেবের এই বালখিল্য আচরণকে যুক্তিযুক্ত বলে পোস্ট দেবার মত লোকও আছে ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: আপনার প্রথম প্যারার জবাবে বলতে চাই, আপনি যে চ্যানেলটির কথা উল্লেখ করেছেন, তারা ভিন্নমতাবলম্বী কাউকে আমন্ত্রণ জানালেই কি আর না জানালেই বা কি? তারা ভিন্নমতাবলম্বী কাউকে আমন্ত্রণ জানানোর পরে যদি আমন্ত্রিত অতিথিকে কথা বলতে না দেন কিংবা কথা বলার মাঝখানে থামিয়ে দেন কিংবা সঞ্চালক যে প্রশ্ন করেন সে প্রশ্নের উত্তর দিতে না দেন তাহলে এটা আমন্ত্রিত অতিথিকে অসম্মান করার নামান্তর। যেমন আপনি কিছুদিন আগে সাংবাদিক শওকত মাহমুদের একটি কলাম পড়লেই বুঝতে পারবেন আপনার উল্লেখিত টিভি চ্যানেলটি উনাকে আমন্ত্রণ জানানোর পরে কি ধরনের আচরণ করেছেন। আর দিগন্ত টিভিতে কাউকে আমন্ত্রণ জানানো হয় না সেটা আপনি বা আমি কিভাবে বলতে পারি? আমি যদি বলি দিগন্ত টিভিতে ভিন্নমতাবলম্বী লোকদেরকে আমন্ত্রণ জানালে উনারা সেখানে অংশগ্রহণ করেন না, তাহলে এটার ব্যাপারে আপনি কি বলবেন?


আপনার দ্বিতীয় প্যারায় আপনি বলেছেন ""তার এই আক্রমণে সঞ্চালক সহ উপস্থিত সবাই বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান । সঞ্চালক মাইক কেড়ে নেন নি বরঞ্চ তার প্রত্যুৎপন্নমতিতে অবস্থা সামাল দেন এবং মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসুদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন । ""

এটার উত্তরে আমি বলতে চাই, সঞ্চালক মোটেই হতবাক হননি এবং উনার বডি ল্যাংগুয়েজও সেরকম কিছু ছিলনা। বরং এই চ্যানেলের সঞ্চালকগণ আরো বেশী মাত্রায় এবং আরো নিন্দিত ভাবে ভিন্নমতাবলম্বী আলোচকগণকে আক্রমণ করে থাকেন।

আপনার তৃতীয় প্যারার জবাবে বলতে চাই, কেন মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ সাহেবের চিঠির জবাব আল্লামা শাহ্ আহমদ শফী সাহেব দেননি তার জবাব মুফতী সাহেব দিয়েছেন হয়তো আপনি খেয়াল করেননি এবং আমার পোষ্টেও সেটা উল্লেখ আছে। আর বিভিন্ন টিভি টকশোতে হেফাজতের পক্ষ থেকে নির্বাচত প্রতিনিধিগণ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্লগারের সাথে বসতেছেন হয়তো আপনি দেখেননি। যেমন গতকালও মাই টিভিতে সেলিম ওমরাও খানের উপস্থাপনায় শাহরিয়ার কবির ও মুফতী সাখাওয়াত রাত দশটার সময় টকশোতে বসেছিলেন।


আপনার চতুর্থ প্যারার জবাবে বলতে চাই, আপনি যে বিষয়ের অবতারনা করেছেন, সেবিষয়টি গত পরশু গাজী টিভিতে যখন মুফতী সাখাওয়াত তার বিপক্ষের অন্যান্য আলোচকের উদ্দেশ্যে বলেছেন তখনতো আমি দেখলাম উনারাই লজ্জায় পড়েছেন। এবং উপরের উত্তরে যে বললাম শাহরিয়ার কবির সাহেবও গতকাল আলোচনায় এ বিষয়ে আলোচনা করতে চাননি। শাহরিয়ার কবির সাহেব বলেছেন, আসলে এটি একটি রাজনৈতিক বক্তব্য এবং এ অভিযোগটি যদি কেউ করেও থাকেন তবে তিনি সেটার পক্ষে কোন প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারবেন না।

আপনার পরের প্রশ্নগুলো দুইবার রিপিট হয়েছে। তাই উত্তর দেয়ার প্রয়োজন বোধ করছি না।


পরিশেষে বলবো, আপনার সুন্দর মন্তব্য আমার পোষ্টটিকে আরো সমৃদ্ধ করেছে। তবে পোষ্টের মধ্যে কে মানসিকভাবে অসুস্থ কিংবা কে অসুস্থ নন সেটা খোঁজার দায়িত্ব ব্লগ কর্তৃপক্ষ কাউকে দেননি বলেই আমি জানি।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ এবং আমন্ত্রণ রইলো।

১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৫

এই আমি সেই আমি বলেছেন: আশ্চয্য আপনিই তো বললেন " তার আগে বলে নেয়া ভালো, এই টিভি চ্যানেলটি সংবাদ প্রচারের সময় এবং টকশোগুলোতেও এতো একপেশে সংবাদ ও উপস্থাপনা করে থাকে, কোন সুস্থ মস্তিস্ক সম্পন্ন লোকই এটা পছন্দ করেন না " তার মানে কি এই দাঁড়ায় না যদি কেউ ৭১ টিভি পছন্দ করেন সে মানসিক ভাবে অসুস্থ। আমি শুধু যারা এই ধরনের মনোভাব পোষণ করেন তাদের মানসিক সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি ।

দিগন্ত টিভি ডাকে না বা কেউ দিগন্ত টিভিতে যায়না এই গুহ্য রহস্য আমার মত আম জনতা জানবে কি করে ? দুষ্ট লোকেরা বলে রাজাকার মনোভাবাপন্ন লোক ছাড়া দিগন্ত টিভিতে কেউ যায়না ।



প্রশ্ন বানে জর্জরিত করে , নানা ক্রিটিকাল প্রশ্ন করে , গঠন মূলক আলোচনা করে সঞ্চালক বিষয়বস্তকে দর্শক বৃন্দের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলেন । এটা অত্যন্ত দুরহ কাজ । আর নতুবা সেটা হয়ে যাবে বিটিভি বা দিগন্ত টিভির টক শো এর মত । প্রায়ই দেখা যায় কম বেশী সবায় তবে বিশেষ করে বিএনপি ঘরানার আলোচক বৃন্দ বিষয়বস্তর বাহিরে গিয়ে আলোচনা করতে থাকে তখন সঞ্চালককে বাধ্য হয়ে রাশ টেনে ধরতে হয় । আর একটা ব্যপারে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করব ইদানিং বিএনপির প্রায় সব নেতাকেই দেখা যায় সঞ্চালকের সাথে তর্কে রীতিমত ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়তে । এমনকি দেখেছি দু একবার উপস্থাপককে ধ্মকাতে। তাদের বক্তব্য বা বডি ল্যাঙ্গুয়েজ অনেকটা এরকম -সাবধানে কথা বল , দুদিন পর
তো আমরাই ক্ষমতায় আসছি ।তবে কি আমরা তপ্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত উনুনে পড়ব ?

যাক আপনি ছয় দেখেছেন আর আমি নয় দেখেছি সেটা থাক । কিন্তু আপনি আমার মূল প্রশ্নের উত্তর দেন নি । যার মাধ্যমে মুফতি সাখাওয়াতের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে । সে কাউকে কথায় কথায় মুরতাদ ঘোষণা করতে পারে কিনা , এই ব্যপারে সে যথা উপযুক্ত বা দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি কিনা বিশেষত এই ধরনের একটা লাইভ অনুষ্ঠানে যা লক্ষ কোটি দর্শক দেখছে ? এটা ইসলাম ধর্ম বা কোন ধর্ম বা সাধারন এটিকেটেই কতটা অসৌজন্যমুলক আচরণ বিবেচনা করুন ।শাহরিয়ার কবির বা অন্য কেউ যদি তাকে এই ধরনের লাইভ অনুষ্ঠানে কাঠ মোল্লা বলে সম্বোধন করে ব্যপারটা কেমন হবে ? আর জিটিভির আলোচনায় সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে শুধু আশরাফ বলে উল্লেখ করা অতি সাধারন ঘ্টনা কিন্তু তার মত একজন ধর্ম বিশারদ মুফতির কাছে এটা আশা করা যায়না ।

এটাকে আমি ছয় আপনার নয় দেখার অবকাশ কোথায় সে যখন হাস্যকর ভাবে তার ৮৫ কোটি টাকাকে ৪০০০ হাজারের কাছে সংখ্যা বিচারে অতিশয় নগণ্য তাই জায়েজ বলার চেষ্টা করে সবার কাছে নিজেকে হাস্যাস্পদ করে তুলছে ।

গুরুত্ব বিবেচনা করে আবারও উলেখ করে বিবেচনা করার অনুরোধ করছি । যতটুকু জানি মুফতি একটি অতি সন্মানিত এবং ইসলাম ধর্মে বিশেষ ব্যুৎপত্তিগত জ্ঞানের অধিকারীকে এই অভিধায় অভিহিত করা হয় । পাশাপাশি কওমি মাদ্রাসা সম্পর্কে সাধারন্যে সত্য মিথ্যা কিছু ধারনা প্রচলিত আছে । এরা সমাজের অনগ্রসর অংশ থেকে উঠে এসে যাকাত ফেতরা লিল্লাহ চামড়ার টাকায় , অনুদানে পড়াশুনা করে । সমাজের আলোকিত অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন থেকে তারা সমসাময়িক বৈশ্বিক ধ্যান ধারনা থেকে পিছিয়ে আছে ।

মুফতি সাহেবের এই উদ্বত , অসৌজন্যমূলক আচরণ যদি উপরে উল্লিখিত বিষয় গুলি তাদের বৈশিষ্ঠ্য বলে সাধারন মানুষ মনে করে তবে সাধারন মানুষকে কি দোষ দেয়া যাবে ?





১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: সমাজের অনগ্রসর অংশে কেউ জন্মগ্রহণ করলেই যে তার মেধাটাও অনগ্রসর সেটা কিন্তু এই পর্যন্ত বিজ্ঞান প্রমাণ করতে পারেনি।

অনুদানের টাকায় কেন কাউকে পড়াশুনা করতে হয়, সে প্রশ্ন আপনার কাছে রইলো।

সমাজের আলোকিত অংশে থেকেও অনেকেই কিন্তু আজকে "মানিক" হয়ে যাচ্ছেন। আর দেশে ও সমাজের দুর্নিতি, ঘুষ, অত্যাচার কিংবা যত অনাচার তার প্রায় সিংহভাগই কিন্তু সমাজের আলোকিত অংশে থেকে যারা পড়াশুনা করছেন, তাদের মাধ্যমে হচ্ছে।


আবারো ধন্যবাদ আমার ব্লগে মন্তব্য করার জন্য।

১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫২

নিয়েল হিমু বলেছেন: আপনি হয়তো আমার কমেন্ট বুঝেন নি ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি আমার কাছে পরিস্কার করুন অথবা আপনার যদি কোন জিজ্ঞাসা থাকে প্রশ্ন করুন। আমার জানা থাকলে উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

ধন্যবাদ আবারো আমার ব্লগে প্রবেশ করার জন্য।

১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

এই আমি সেই আমি বলেছেন: আপনি আমার উল্লেখিত পয়েন্টের কোন উত্তর না দিয়ে নতুন ফ্রন্ট খুললেন ।

আপনি পূর্বে উল্লেখিত পয়েন্টের উত্তর দিলে বাধিত হব ।

আপনার সর্বশেষ উল্লেখিত বিষয় গুলির অনিচ্ছা সত্ত্বেও সংক্ষেপে আলোচনা করছি ।

পঙ্কে সাধারণত আগাছাই জন্মায় , কদাচিত পদ্মফুল জন্মালে সেটা ব্যতিক্রম , সেটা উদাহরণ ।


আলোকিত অংশ থেকেও সন্ত্রাসী হতে পারে যেমন নাফিস ।আর এভাবে ইসলাম কায়েমের জন্য কথায় কথায় খোলা তলোয়ার হাতে নিজেকে শহীদ অথবা গাজী করার বাসনার জন্যই আজ ৬০ লক্ষ ইহুদি ১২০ কোটি মুসলমানকে দৌড়ের উপর রাখছে ।


অনুদানের টাকায় কেন চলে ? কারণ অনুদান পাওয়া খুব সহজ । আমরা ওদের টাকা পয়সা দান করে বেহেশতের টিকিট কিনতে চাই । তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে ঠিক করেছি এবং আপনাদেরও অনুরুধ করছি ওদের আর চামড়ার টাকা না দিতে ।



১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহপাক যে আটটি খাতে কোরবানীর চামড়া দান করতে বলেছেন পবিত্র কোরআন মজীদে তার মধ্যে একটি হচ্ছে এতিমখানা। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আপনি আমাকে যে অনুরোধটি করেছেন, বোধ করি সেটা আপনি কোন প্রকার চিন্তা ভাবনা ছাড়াই করেছেন। সুতরাং আমি আশা করবো আপনি আপনার কথাটি ফিরিয়ে নিবেন।

আপনার অনেক প্রশ্নই আমার কাছে সম্পুর্ণভাবে স্পষ্ট নয়। আশা করি স্পষ্ট করে প্রশ্ন করবেন অবশ্যই উত্তর দিবো ইন-শা-আল্লাহ। আর আমাকে কেউ প্রশ্ন করলে সেটার উত্তর দিতে আমার ভালো লাগে।

আপনার উল্লেখিত টিভি চ্যানেলটি দর্শদের বুঝার জন্য কোন সংবাদ বিশ্লেষণ করে না, বরং কেউ কোন বিতর্কিত কিছু না বললে সেটা তাকে দিয়ে বলানোর অপচেষ্টা করে থাকে। এক্ষেত্রে আমি সাংবাদিক শওকত মাহমুদের একটি কলামের কথা আপনাকে আমার আগের উত্তরে বলেছিলাম পড়ার জন্য। বোধ করি আপনি পড়েননি। কলামটি হচ্ছে "এ কোন মিডিয়া" শিরোনামে।

উত্তর দেরিতে দেয়ার জন্য দু:খিত। আসলে আমি যে সাইবার ক্যাফে থেকে ব্রাউজ করি, সেখানে বিগত ৫/৬ দিন যাবৎ সামু খোলে না। আমিতো ভেবেছিলাম সামু মনেহয় বন্ধ করে দিয়েছে। আজকে অন্য জায়গা থেকে ব্রাউজ করছি।

ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.