নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজকুমার

তোমাকে যদি কেউ কষ্ট দেয়, তাহলে মনে ব্যাথা নিওনা। কারণ, মানুষ সবসময় গাছের মিষ্টি ফলটিকেই ঢিল মারে।

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম

তোমাকে যদি কেউ কষ্ট দেয়, তাহলে মনে ব্যাথা নিওনা। কারণ, মানুষ সবসময় গাছের মিষ্টি ফলটিকেই ঢিল মারে।

মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমাকে অভিবাদন "ওজিল" ফিলিস্তিনী শিশুদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। আর রমজানে তোমার যে ত্যাগ, সেটা সবাইকে অনুপ্রানিত করবে আশা করি

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১১









বিশ্বকাপ খেলে পাওয়া সব আয় গাজার শিশুদের জন্য দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন জার্মান ফুটবলার মেসুত ওজিল।



বিশ্বকাপ জেতায় জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন প্রত্যেক খেলোয়াড়কে তিন লাখ ইউরো দেয়ার ঘোষণা দেয়। আর সেমিফাইনাল জেতায় প্রত্যেকে আরো দেড় লাখ ইউরো পাচ্ছেন।



আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগে কোরআন তেলাওয়াত করে সামাজিক যোগযোগ সাইটের আলোচনায় আসেন ওজিল। এছাড়া রোজা রেখেই বিশ্বকাপ খেলেছেন এই আর্সেনাল তারকা।



ইসরাইলকে সমর্থন দেয়ায় ফিফা কর্মকর্তাদের সঙ্গে হ্যান্ডশেক না করে ‘বিতর্কের’ জন্ম দেন তুর্কি বংশোদ্ভূত এই মুসলিম।



প্রসঙ্গত, গত ৭ জুলাই গাজায় বর্বর বিমান হামলা শুরু করে ইসরাইল। এতে এখন পর্যন্ত ২০৮ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন দেড় সহস্রাধিক। নিহতদের ৮০ ভাগই নারী-শিশু ও বেসামরিক ফিলিস্তিনি।





View this link



মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৮

দাকুড়াল বলেছেন: তোমাকে অভিবাদন "ওজিল" ফিলিস্তিনী শিশুদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।

২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৯

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: ওজিল তুর্কি বংশোদ্ভুত একজন জার্মান নাগরিক। সে কারণেই তার মুসলমান হয়ে ওঠা। তবে আর দশটা সাধারণ জার্মানিতে হিযরতকারি তুর্কির মতই সে আধুনি জার্মান। তার গার্লফ্রেন্ড অন্য আরেক প্লেয়ারের "ত্যাগকৃত" [পড়ুন সেকেন্ড হ্যান্ড] এক নারী।

একজন মুসলমানের গায়ে উল্কি আঁকা হারাম। ওজিলের হাতে উল্কি আঁকা আছে।

তবে একজন মানুষ হিসাবে সে ফিলিস্তিনিদের জন্য যা করেছে, সে কারণেই তাকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। তাঁর এই কাজ স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০২

রাজীব বলেছেন: শুরু হয়ে গেছে ওনার দোষ খোজা।

কিছু দান করতে হলে বা কাউকে সাহায্য করতে হলে মনে হয় মসজিদের ইমাম হতে হবে। তা না হলেই শুরু দোষ খোজা।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:১৫

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সংবাদটা যদি সত্যি হত খুবই খুশি হতে পারতাম। বিশ্বের প্রায় সব খেলোয়াড়ই চ্যারিটিতে অংশ নেয়। মেসুত অজিল নিজেও অনেক চ্যারিটিতে অংশ নেয়। কিন্তু অজিল গাজায় ফিলিস্তিনি শিশুদের জন্য দান করেছেন কিংবা দান করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এমন কোন খবরের সত্যতা এখনো খুঁজে পাওয়া যায় নি। বরং মেসুত অজিলের এজেন্ট গাজায় অর্থ দানের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। মেসুত অজিলের নিজস্ব ওয়েব, টুইটার, ফেসবুক কোথাও এ সম্পর্কে কিছুই লেখা নেই।

মেসুত অজিলের ওয়েব সাইট

ফেসবুক

ইন্টারন্যাশনাল বিজিনেস টাইমস এ দেয়া অজিলের এজেন্ট এর সাক্ষাৎকার

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২৭

রাজিব বলেছেন: ফিলিস্তিনি শিশুদের জন্য ওজিলের দান অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য।
তবে তাকে ধার্মিক মুসলমান বানানোর প্রচেষ্টা খুবই হাস্যকর। একদিকে তিনি তার গার্ল ফ্রেন্ডের সঙ্গে লিভ টুগেদার করেন। পারলে তার Mesut Ozil's Girlfriend এটি দিয়ে গুগলে সার্চ দিয়েন তাহলেই বুঝবেন। যাই হোক এটি তার ব্যক্তিগত ব্যাপার এবং এজন্য আমি তাকে কোন সমালোচনা করতে যাচ্ছি না। কিন্তু তাকে ধার্মিক মুসলিম বানানো সত্যিই হাস্যকর।
আর দ্বিতীয়তঃ "এছাড়া রোজা রেখেই বিশ্বকাপ খেলেছেন এই আর্সেনাল তারকা।"
এটাও ঠিক নয়।
Muslim footballers including Mesut Ozil, Xherdan Shaqiri, Granit Xhaka and Valon Behrami will not observe Ramadan due to their participation in the 2014 World Cup.
Click This Link
এবং
Arsenal's Mesut Ozil opts against fasting for Ramadan as Germany prepare for 'hard labour' against Algeria
Click This Link

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: সদ্য সংবাদ হচ্ছে, ওজিল টাকা দিয়েছেন ব্রাজিলিয় শিশুদের জন্য! জামাত-হেয়াজতিদের কি একটুও আক্কেল হবে না??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.