![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কি আর লিখব। কিছুই জানি না।। অনেক জানার ইচ্চা।। নিজ থেকে অনেক কিছু ভাবি কিন্তু সফল কররতে পারি না।। আর অনেক বেশি আবেগ প্রবন কিছুই সহ্য করততে পারি না।।। অল্প তেই গললে জাই।।। টাইপ অনেক মিস্টেক হয়।। আমি মনে কররি এটা বাংলা ভাষার নততুন রুপ।। হা হা হা। কমার্স এর স্টুডেন্ট বাট আগ্রহ আই সিটি নিয়ে আগ্রহ সাইন্স নিয়ে।।। ইচ্চা আছে প্যারিস জাওয়ার।।। টুকি টাকি কথা বললার জন্যইই এখানে আসা।।।
মানুষের জীবন বড়ই অদ্ভুত আর রহস্যময়। কখন কি হয় বলা কঠিন ।।
সবে মাত্র ক্লাস সিক্স পাস করলাম । বিসাইড বেকগ্রায়ন্ড হিস্ট্রি মাদ্রাসার ছাত্র ।বলা হয় যে জাদের নাকি বাবা মা ভালো করতে পারেন না তাদের নাকি মাদ্রাসায় দিয়ে দেয়া হয় ।। কিন্তু আমার কথা এই ছোট বয়সে সে কি এমন কাজ করেছে জার কারনে মা বাব মনে করলেন তাকে মাদ্রাসায় দিতে হবে ।। আর জদি তাই হয় তাহলে বড় বড় মাঊলানা পির আঊলিয়া সব্বাই কি স্কুলে পড়ে এগুলা হইয়েছেন আসলে তা নয় মুলত যারা এই মাদ্রাসার পথে জায় তাদের পিছে সয়তান আরো বেশি লাগ্রে ওসওসা দেয়ার জন্য ভ্রান্ত পথে নেয়ার জন্য ।
আমার ক্ষেত্রে হিস্ট্রি টা অন্য রকম আমার জন্মের আগ থেকেই নাকি ঠীক করা ছিল আমি মাদ্রাসায় পড়বো । how funny . জাক তবে আশা আর প্রতাশা খারপ হয়নি ভাগ্য ভালো আমারো বেশ ইন্টারেস্ট ছিল তা এখন বলতে পারি ।।
কিন্তু ভাগ্যর গতিপথ কে ঠেকায় পারিবারিক কিচু সমস্যার করনে আর পড়া হলো না গ্রামের সেই ছেলেটা এখন শহুরে । সম্পুরন নতুন পরিবেশ সব নতুন আছার আছরন ড্রেস থেকে শুরু করে কথা বার্তা সব । কেমন জেন বন্দি হইয়ে গেলাম ।
আগের মত আর খালি পায়ে দৌড় দেয়া জাচ্চে না কিংবা পুকুরে গিয়ে গোসল করা জাচ্চে না বা কাঊকে না ছিনেই তুই বলে সম্মোদন করা জাচ্চে না ।। এখানে সব্বাই কোন না কোণ স্বার্থের কাছে সিমাবদ্দ ।কেউর সাথে জদি ভালোকরে কথা বলতে জাই তাহলে সবার আগে কি কারন কি ছাই সেই প্রশ্ন তুলে ...
জাকজ্ঞে দার্শনিক টাইপের কথা না বলি আর ।। জেই সমইয়টাতে আস্তে আস্তে বুঝজ্ঞান হলো তখনি পাড়ার আর ক্লাসের সব ফ্রেন্ড দের ছেড়ে ছলে আস্তে হলো জদিও ফ্যামিলির সাথে তবুও মনের অবস্থাটা একদম রবিন্দনাথ ঠাকুরের ফটীক এর মত । কি বলভো চোখের সামনেই সব হচ্চে না পারি সইতে না পরি কইতে ।।
লেখার শুরুতেই শিরনাম টা দিলাম কলমের কিন্তু কি লিখতেছি এগুলা। আস্লেই এমন অতিত টা মনে সহযে পড়ে না আর পড়লে থামতে চায় না ।
জাইহোক পড়ালেখা তো করতে হবে তাই আবার কোণ স্কুল কিংবা মাদ্রাসায় বর্তি করাবে কিন্তু এখানে আমার সিধান্ত যেন ভিত্তিহিন । জাই হোক শহর জীবন এর শুরুতেই কোন ভাবে জীবন জাপন করা আরকি সব গুলা মোলিক চাহিদায় পুরন হচ্চে কিন্তু পরাধিন ভাবে জেটা আসলে কেউই চায় না ।। অনাবশ্যত কারনে আমার আর মাদ্রাসায় পড়া হলো না । কিন্তু স্কুলেও আর বরত্তি হতে পারলাম না তাই ক্লাস সেভেন এর একটা বছর গ্যাপ জাব । জদিও ক্লাস সেভেন (সপ্তম জমাত )এর কিছু ক্লাস করার সুবিধায় বইগুলা আছে । জেই না বয়স তখন কার কাম্য ছিল ইশ জদি পড়া লেখা না থাকতো ।। কিন্তু জখন সত্যি দেখালাম এক বছর আআর বসে শুইয়ে কাটাতে হবে তখন মনের মাঝে গুরনি ঝড় বইতেছিল । সত্য এই সমইয়টাতে পুরাপুরি একা হইয়ে পড়ি,
সেই সমইয়টাতে অনেক ক্লোজ এক আত্মীয়র বাড়ী জাই । আসলে একটা কথা কি হিন্দী ডায়লোগ সবার দিল আছে কিন্তু দিলোয়ালা কয়জন থাকে । মানুশ যে স্মান্য কাজে কেউর মন ভেঙ্গে দিতে পারে তার লাইভ এক্সপেরিমেন্ট । জাক সেই ক্লোজ আত্মীয় আমাকে কিছু পুরানো খাতা আর নস্ট কিচু কলম দিল । প্রায় ১০ টার মত কলম হয় কোন্টার কালি নেই কিংবা কোনটার ক্যাপ নেই ।। অনেক বেশি পরিমানে খারাপ লাগ্লো ব্যাপারটায় যে কিভাবে সে এই কাজ টা করলো । জাক শুদু সুনে রইলাম আর এক হাতে এগুলা নিলাম । এই ছোট্ট বয়সেই এত বড় একটা কাজ । তখনো কিতু আমাদের সাম্রত্থ এত খারাপ হইয়ে জাই নাই যে কেউ এমন দয়া প্রদশন করভে ।। নিজেকে অনেক ছোট মনে হলো । আর আমাকে বল্ল এগুলা অনেক ভালো কলম এই খাতা গুলায় লিখে লিখে পড়বি ।। মানুশ বিক্ষা টাও আরো সুন্দর করে দেয় । কিন্তু দুক্ষটা হলো তাদের অট্টালিকা ছিল কিন্তু মাইণ্ড টা ছিল ন্যারো ্
জাক এই কলম আর খাতা গুলা হাতে পেয়ে মনটা আরো খারাপ হইয়ে গেল ।কিন্তু বল্লাম না অনেক ক্লজ আত্মীয় তাই মুখের উপর কিচু বলি নাই ।। আমার এই ব্যাপার গুলা কেউ লক্ষ করে নাই সুধুমাত্র আমার বড় ভাই জিনিশ গুলা খেয়াল করেছিল । জাই হোক সেই এক অস্মমানের প্রতিশোদ আর কেমন জানি এক গৃনা মনের মাঝে রইয়েগেল । সেইদিন টাই অনেক খারাপে গেল ।। ভাবতেই অবাক লাগে যে আমাকে এমন করে তাচ্চিল্য করলো ।।
তখনি কিছু সামান্য সঞ্ছয় ছিল গ্রামে আমাদের যে ফল বাগান ছিল সেগুলা বিক্রি করে জামানো । জদিও এই সিক্রেট সেবিং সম্নদে কেউ জানে না ।। সেই দিনিই আমি ডাকার ( জায়গার নাম টা বলা জাচ্চে না ) গেলাম পথ ঘাট কিচ্চু ছিনি না ।
গিয়েই তখন প্রায় ১২৮০ টাকা দামের একটা কলম আর অপসাইট পেপার এর ৬০ টাকা দামের খাতা কিনলাম ।। এই সঞ্ছয় টা করেছিলাম জদিও অন্য কাযে তাও তখনকার চিন্তা কিনে বাড়ীর দিকে আসবো কিন্তু এই কি হাল জীবনে প্রথম বারের মত রাস্তা হারালাম ।
। হেটে হেটে তো বহুত দুরেই আসলাম কিন্তু রাস্তা টা আর মনে নেই ।। আসতে আনুমানিক ১ ঘন্তা লেঘেছিল আনুমকিন দুপুর ২ টায় আমি রাস্তাহ হারাই ।। কোণ জায়গার নাম জানি না কোথায় থাকি সেই নামটাও ঠীককরে বলতে পারবো না । অস্থির এক অবস্থা হাটতে হাটতে আমিশেষ । হটাত কোণ এক গোলি আমার জাওয়ার জায়গা মনে করে দৌড় দিলাম।। কিন্তু এই কি অবস্থা পকেট থেকে কলম এর পেকেট টা পড়ে গেল ।। বুক ধুপ ধুপ করা অবস্তাহ্য থামলাম ।পকেটয়ে হাত দিয়ে দেখি কলম টা নাই ।। আমার মনে চাচ্চে তখন কিযে করি ।। আবার সেই পথে বেক করলাম । আরো এক ঘন্টা লাগলো এই কলম টা খুজতে শেষ এ খুজে পেলাম ও বটে কিন্তু । বাসায় জাওয়ার চিন্তায় কি করবো বুঝতেছিনা ।
। হাটতে হাটতে এক গলি দিয়ে বের হলাম আআর হাটলাম হঠ্যাত খেয়াল করলাম আমি একি গলি দিয়ে ৩ বার চক্কর দিলাম ।।হঠ্যাত এক রিকশাওলা আমাকে বল্ল বাবা তুমি এই রাস্তা দিয়ে এমন ঘুরাতাচো কেন ।। আমার চোখে মুখে ভইয়ের চাপ জদি সত্য হারায়ে জাই কিংবা ছেলে ধরা ধরে ।। জাই হোক রিখশাঅলার কথা সুনলাম না ।।
আমি আমার মত করে হাটলাম পিছনে দেখি ওই রিখশা ওলা লোকটা আমার পিছে পিছে হঠ্যাত কিছু না বুঝেই কাদতে শুরু করলাম ।। রিকশাওলা নেমে আমাকে ধরতে চাইলো আমি আরো জোরে কাদতে লাগলাম আসে পাশের দোকন থেকে মানুষ খেয়াল করলো আমাকে এসে জিজ্ঞেস করল এক বড় ভাই কি হইছে বাবু । আমি আমার নামের ব্যাপারে ছিলাম অনেক সচেতন বল্লাম হয় নাজমুল বলেন না হয় প্রান বলেন । বল্ল আচ্চা ভাই কি হইচ্চে আমারে বলো। আমি কি বলভো বুঝতে পারলাম না তাই বলেদিলাম এই লোক্টা আমার দামি কলম নিয়ে জাইতে চায় । ঐ ছেলেটা কেমন বোকা হইয়ে গেল ।। ঐ রিকশা ওলা কে ধমক দিয়ে পাঠীয়ে দিল । আমাকে গিজ্ঞেস করলো বাসা কোথায় আমি একটা বড় বিল্ডীণ এর দিকে আংগুল দিয়ে দেখালাম ঐটা আমার বাসা । এই বলে ঐ বাসার দিকে হাটা দিলাম।। ছেলেটা কেমন জানিই আমার দিকে সন্দেহের দৃস্টীতে তাকায়ে ছিল । আমি সোঝা হাটলাম ঐ ছেলেটাও আমার পিছে পিছে আসছে কি করার আর ঐ বাড়ীটার ভিতরে ডুকে গেলাম সিডী বেয়ে উপরে উঠে দেখি ঐ ছেলেটা চলেজাচ্চে তাই আস্তে আবার নেমে উল্ট পঠে দৌড় দিলাম
। কিছু করার নাই মাগরিবের আজান দিয়েদিছে এখনো বাসায় জেতে পারলাম না । তাও হাটলাম এশার আঝান শুনলান শুনে মনের মোধ্য আরো ভয় লাগলো । হেটে হেটে একদোকানের সামনে এসে মগ থেকে পানি নিয়ে খেলাম । অনেক্ষন বাদে পানি খেলাম বলে পানি টা গিলতে পারছিনা গলার মাঝে কি যেন শক্ত হইয়ে আটকায়ে রইলো । পানি মুখেই দেখলাম ঐ রিকশার লোক্টাকে দেখে একটূ ভয় হলো ঐ লোকটা পাউরুটী আর চা খাচ্চে আমাকে দেখে কাছে এলো এখন আর ভয় পেলাম না ।। সুন্দর করে বল্ল বাবা তুমি কোঠায় থাকো । কিচু বল্লাম না আমার মাথায় হাত বুলায়ে বল্ল অসুবিধা নাই আমারে কও । তোমারে বাড়ীট দিয়া আহি । আমি বল্লাম সব যে এইভাবে এইভাবে রাস্তা হারায়ে পেল্লাম ।পরে আমাকে কোঠায় থাকি তার বাসার বিবরন দিতে বল্ল । আমি কি আর বলভো শুদু বাসা দেখতে কেমন কত ঊচা কত লম্ভা সুধু ঐগুলাই বল্লাম । জাক ঐ লোকটা তার রিখসায় ঊঠালো এবং অনেক গুলা বাড়ীর সামনে নিতে নিতে জজ্ঞেস করলো ।
৮ কি ৮.৩০ টায় হঠ্যাত একটা গলি দেখে চিনতে পারি আর তাকে থামেতে বলি । রিখসা থেকে নিমে আমি দোড়ে গেলাম হ্যা মাই বাসা খুজে পেলাম ।। মনেই ছিল না ঐ রিকশাওলা কে কিছু দিব আর টাকাও নাই দেয়ার মত । আবার দৌড়ে এলাম দেখি ঐ রিকশা ওলা লোকটা নাই চলে জাচ্চে পিছে অনেক ঢাকলাম শুনলো না ।
আজ সিউর ছিলাম শনি আছে কপালে । বাসার উপরে ঊঠে কলিং দিলাম ভাইয়া এসে দরজা খুলে আমার শিয়ানায় একটা চিমটী দিল বুঝলাম না কেউ আমার দিকে খেয়াল করছেনা । পুরো শরিরে ধুলা ময়লা । আম্মু জিজ্ঞেস করলো নতুন কেমন বন্দু পেলি আর এতক্ষন বাইরে খেল্লে হয় আজ প্রথ তাই কিছু বল্লাম না । এর পর থেকে বাইরে গেলে মাগরিবের আগে আসভি ।। আমি পুরা অবাক ।।
গিয়ে গোসল করলাম বের হলাম অনেক খিদা কি করবো বুঝতেচিনা আসে গিয়ে দেখলাম বিস্কুটের টীণ খুলে কিন্তু পেলাম না ভিতরে ডানু দুদের পেকেট বোকা মত গুড়া দুধ আমি মুখে পুরে নিলাম ।। এমনেতেই সব শুকায়ে রইছে তার মাঝে এগুলা মুখে দিতেই কাশতে কাশতে শেশ ভাইয়া পানি দিলেন আর এক পেকেট বিস্কুয়াট দিল । আমি বুঝলাম না ভাইয়ার এই রহস্যময় আছারন ।
খাওয়া শেষে আমাকে টেনে বাইরে নিয়ে গেল বল্ল এবার বল তুই কোথায় ছিলি । আমি সোঝা উত্তর দিলাম যে খেলতে গিয়েছি । আমাকে চড় দিয়ে বল্ল -এই কথাটা তো আমি বাসার মোধ্য বলেছি যে তুই খেলতে গেচিস । আমি অবাক হলাম তার মাঝে এত সুন্দর আছারনের কারন ভাইয়া ।।
ভাইয়ার সাথে কখোণো মিলতো না আমার সব সময় মারামারি করতাম কিন্তু এই প্রথম বার ভালোবাসার শষনে আমি চুপ করে রইলাম ।
পরের সাপ্তাহে শুকরোবার আমার সবছেয়ে ভালো পাইজামা আর সাধা পাঞ্জাবি টা বের করলাম গায়ে দিলাম সকাল ৯ টায় । গলায় ঐ দামি কলমট জুলালাম আর হাতে সেই দামি খাতাটা । আর সেই আত্মীয় বাসায় বসে রইলাম । গিয়ে বসে বসে খাতাটায় লিখতেছি ঐ কলম দিয়ে কিচু আরভি লেখা । তখন টুকি টাকি আরবি লিখতা পারতাম ।
লেখাটা ছিল অনেকটা এই রকম
كنت سيئا للغاية. مرحبا انه يلاحظ. الوقت في يوم من الأيام نرى ش. كيف هي هؤلاء الناس اللعينة في الاعتبار ..
(আপনারা এত খারাপ । আল্লাহ্ এগুলা দেখছেনা । দেখবেন একদিন আমারো টাইম আসবে। শালার কেমন মনের মানুষ আপনারা ।।)
আমকে এসে জিজ্ঞেস করলো কিলিখতেছোট আমি বল্লাম মাদ্রাসায় এগুলা পড়াতো চিজ্ঞাবলে এটাকে ।
বল্ল পড়েসুনা আই পড়ে সুনালাম । আমার দিকে তাকায়ে আছে আমি পরে সত্য চিজ্ঞা পড়া সুরু করলাম ফড়ালা ফাড়ালু ফড়ালাত …
আমি খেয়াল করলাম আর পা থেকে মাথে পরজন্ত তাকায়ে ছিল আর খাতা আর কলমের দিকে খেয়াল করল ।। বল্ল বস আসতেছি আমি না বসে আস্তেই বাসা থেকে বেরিয়ে গেলাম মনে হল এটাই নিরব প্রতিশোদ।
আজ সেই ভাইয়া টা অনেক দূর ইটালিয় প্রবাসি এখন আর এমন মিথ্যা দিয়ে আমাকে বাছাতে হয় না তার কিংবা সেই ভালোবাসার শাষন । আজ সেই ছেলেটা একা কেই মেনে নিয়েছে খাপ খাইয়ে নিয়েছে এই পরিবেশের সাথে । একাটাই অনেক বেশি ভালো লাগে কিন্তু স্বার্থ হিন ভাবে এখোনো কিছু কাজ করে । আমার এই লেখাটায় স্থানের নাম দিই নাই । আর আমার সেই আত্মীয় টার কেউ কেউ আমার সাথে এড আছে আই হোপ তারাও দেখবে ……।।
( পার্সোনাল ডাইরি ও ওম্যান এন্ড জারনালিস্ট আমার লেখা কিচু অংশ অন্তভুক্ত । কেউ কথায় আঘাত পেলে কিচু করার নাই ) লেখাটায় অনেক ভুল আছে টাইম নিয়ে লিখিনাই তাই বানান এ এত খেয়াল করি নায় দুঃখিত
©somewhere in net ltd.